মাঝে মাঝে রৌদ্রোজ্জ্বল দিনগুলো যখন অমাবস্যার রাত হয়ে যায়, যেন জোছনা হীন জীবন যাপন আজন্ম, কোন কালেই
আসেনি পূর্ণিমার চাঁদ, সেইসব ঘুটঘুটে কাল রাতের দিনগুলোতে সঙ্গী হয় এই সবুজ নিজস্ব ভুবন।
একাকী অনুভবে প্রথম মানব যেন আদম হয়ে যাই। স্বর্গ হতে বিতারিত হয়ে এখানেই পা পড়েছিল,
নিঃশ্বাস না নেয়া আমি সবুজের একজন
বৃক্ষ হই, হৃদয়ের শিকড় করাত কলের ঘ্যাচ ঘ্যাচ করে কেটে ফেলা গাছের গুড়ি হয়ে স্থির থাকি অনাদরে।
.
পাশাপাশি দাঁড়িয়ে থাকা জোড়া দেবদারু স্থির হয়ে থাকে। প্রাণহীন, আনন্দহীন, নিশ্চুপ সঙ্গী দু’জন।
প্রকৃতি যেন বুঝতে পারে আজ গাছেদের ভীষন মন খারাপ,
রংহীন সারি সারি বৃক্ষরা সাদা কালো রঙ নিতেও ভুলে যায়, নীল আকাশ কেমন
ঘোলাটে অস্বচ্ছ।
অথচ ক্ষণ পূর্বেও সামান্য হাওয়ায় দেবদারু দ্বয়ের গান, শো শো শব্দ দূরে, বহু দুরে।
.
পাশাপাশি দাঁড়িয়ে থাকা, হাতে হাত রাখা, জড়িয়ে থেকেও যেন দুই মহাদেশের দূরত্ব হয়ে যাওয়া দু’জন।
একই আকাশের ছাদ, একই হাসি আনন্দ কান্নার দুজনের মাঝে দূরত্ব মাপার কোন মাপক কি আছে আসলে?
অনতিক্রম্য দূরত্ব অতিক্রম করার আকাঙ্ক্ষা, বুভুক্ষ হৃদয়ের শত চোখ তাকিয়ে থাকে
মেঘ কেটে যাবার মাহেন্দ্রক্ষণের।
অপেক্ষার রাতের দিন বুড়ো হয়ে যায়।
.
একলা গাছ স্থির তাকিয়ে রয় মেঘের দিকে। স্মৃতিতে ঝক্ঝকে নীলাকাশ, ধবধবে সফেদ তুলোর মত মেঘ,
সূর্যের আলোয় ভেসে বেড়ায়,
প্রকৃতি কিছুটা রঙ ফিরে পায়। পুরো আকাশ জুড়ে তার বিষণ্ণ মুখ।
অস্ফুটে বলে ‘কেমন আছো জেস? মুখের কি অবস্থা তোমার! কতদিন সেভ করোনি! জানোনা তুমি
তোমার মুখের খোঁচা খোঁচা দাঁড়ি ভাল লাগে না আমার? এসো শেভ করে দেই,
এবার তোমার সমস্ত মুখেই আচ্ছা মত সেভিং ক্রীম মেখে সাদা বানিয়েই ছাড়বো।
ধীরে ধীরে সমস্ত আকাশ জুড়ে বিস্তৃত হয় তার হাসি মাখা মুখ।
.
গাছের দৃষ্টি গাছের পাতার ফাঁক গলে চলে যায় বহু দূরের একান্ত কাছে,
ঝক্ঝকে আকাশ ছুঁয়েছে বৃক্ষের চুল, অনুভবে মায়ার পরশ।
ভেসে বেড়ায় নিষ্কলুষ মেঘ হয়ে, কাল দাগ হীন জীবন।
শঙ্খচিল হরিয়াল আসে দল বেঁধে, ডাহুক ঘুঘু ডাকে।
.
সোনালী বিকেল হাসে, বিদায়ের আগে বলে যায়, এই তো আমি, আমার আলোয় পূর্ণ করো নিজেকে।
সোনার আলো ছড়িয়ে, নিজেকে সোনা রঙে মুড়িয়ে
দিয়ে যায় এক আঁচল উজ্জ্বল আলো। জমিয়ে রেখো সোনা আলো, ভোর হয়ে এসো,
অপেক্ষা, সোনালী ভোরের……
***
নাহ…… এত চেষ্টা করলাম, ফলাফল অশ্বডিম্ব,
এটি কোন ছবি ব্লগই হলো না,
এক্সপার্টদের প্রতি…… প্লিজ হেল্প মি -{@
৪৬টি মন্তব্য
ইঞ্জা
গাছ বা বৃক্ষ নিয়ে আপনার এই অসাধারণ অনুভূতি আমাকে মুগ্ধ করলো, আমার মতে প্রতিটি মানুষেরই বৃক্ষকে ভালোবাসা উচিত।
জিসান শা ইকরাম
আসুন বৃক্ষ প্রেমি হই,
ধন্যবাদ ইঞ্জি ভাই।
ইঞ্জা
আপনি আমাকে ইঞ্জি বলেন কেনো ভাইজান, ভালোবেসে হলে ঠিক আছে। 😀
জিসান শা ইকরাম
ভালবাইস্যা বলি 🙂
ওকে এখন হতে ইঞ্জা -{@
আবু খায়ের আনিছ
এমন সুন্দর একটা আবাসের স্বপ্ন দেখি ছোট বেলা থেকেই। যখন গ্রামের সেই মুগ্ধ প্রকৃতি হারিয়ে ইট পাথরের বিল্ডিংগুলো তর তর করে উঠতে শুরু করল আর হারিয়ে যেতে থাকল আমার শৈশবে দেখা সেই সৌন্দর্য তখন শুধুই মর্মাহত হই। এখনো মাঝে মাঝে ঘুমের ঘোরে স্বপ্ন দেখি, সেই গাছ, সেই পুকুর, বাশঁ ঝাড়, জোছনা রাতে দক্ষিনের বাতাস।
এখন স্বপ্নটা বড় হচ্ছে, ভাবি কোন একদিন ঠিকই ছুটে যাব আমি আমার মাটির কাছে। ঢাকার এই জীবন আমার একদম ভালো লাগে না, থাকতে হয় তাই জোর করে ভালো লাগিয়ে নিয়েছি। না হলে কবেই চলে যেতাম।
লেখাটা পড়ে স্বপ্নটা চোখের সামনে ঝলঝল করে উঠল। চেয়ারে হেলান দিয়ে শুধু দেখলাম এমন একটা প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের মাঝে নিজেকে কেমন লাগে।
ভাইয়া জোর করেই নিমন্ত্রণ নিয়ে নিব, কোন এক জোছনার রাতে এই জায়গায় বসার। পোষ্ট কেমন হয়েছে তা বলছিনা, শুধু জানি আমার আবেগ, অনুভুতি, স্বপ্নগুলোকে নাড়িয়ে দিয়ে গেলো। এমন একটা জায়গায় থাকতে পারলে আর কিছুর প্রয়োজন হতো না আমার।
জিসান শা ইকরাম
ছবির গাছ গুলো সব আমার লাগানো,
নিজের জন্য একটি সবুজ এলাকা গড়ে তুলেছি ধীরে ধীরে,
যখন কিছুটা হাঁপিয়ে উঠি, কাজের চাপে নিশ্বাস নিতে কষ্ট হয়,
চলে যাই আমি এই সবুজের মাঝে।
পোষ্টের ছবিগুলো একই স্থানে বসে তোলা, সময়কাল তিন ঘন্টা।
এই স্থান আপনার জন্য সব সময় খোলা,
সব সময় স্বাগতম 🙂
নীলাঞ্জনা নীলা
নানা কি সুন্দর বসার জায়গাটা, এতো অপরিষ্কার করে রেখেছো কেন? সকালে উঠেই পরিষ্কার করো কিন্তু। ছবির সাথে প্রতিটি লেখাই এতো সুন্দর মিলিয়েছো, বলার ভাষা খুঁজে পাচ্ছিনা। স্বস্তিমুক্ত নাকি স্বস্তিযুক্ত হবে? সব শেষ ছবিটা কিছুতেই স্বস্তি থেকে মুক্ত লাগছে না। তারপর আকাশের সাথে পাতার মিতালী, হাওয়ার সাথে মেঘের বন্ধুত্ত্ব। এককথায় দারুণ! (y)
এতো সুন্দর একটি পোষ্টের জন্য তোমাকে -{@ (3
জিসান শা ইকরাম
কিছু শুঁকনো পাতা আছে ছড়ানো ছিটানো, বসার স্থানের অপরে জামরুল গাছ, জামরুল গাছের পাতা এগুলো,
শুঁকনো পাতা মাড়িয়ে যখন এখানে বসি, পাতা ভাঙ্গার একটি শব্দ হয়, ভাল লাগে সে শব্দ, তাই পরিষ্কার করিনা।
স্বস্তি মুক্তই হবে,
কোন কোন সময়ে স্বস্তি আটকা পরে, বন্দী হয়ে পরে।
এখানে এসে আঁটকে থাকা স্বস্তি মুক্ত হয়েছে,
ফটো তোলার সময়কাল তিন ঘন্টা, এখানে বসেই সব ফোটো তোলা,
প্রকৃতির পরিবর্তনের সাথে সাথে স্বস্তি ফিরে এসেছে আবার,
আর একবার লেখাট পড়ো তুমি, তাহলেই বুঝতে পারবে 🙂
শুভ কামনা।
নীলাঞ্জনা নীলা
“শেষ ভালো যার, সব ভালো তার।” আর তাই বলেছিলাম স্বস্তি মুক্ত তো হয়নি। বরং স্বস্তি যুক্ত হয়েছে।
নানা যে সময় স্বস্তি আটকা পড়ে হনুফা আপার সাথে যোগাযোগ করো। :p
ভালো থেকো।
জিসান শা ইকরাম
হনুফা নামের সাইক্লোন এর ১২ নাম্বার মহা বিপদ সংকেত নেমে গিয়েছে 🙂
মৌনতা রিতু
কি মন্তব্য করি তাই ভাবছি আধাঘন্টা ধরে। ;? ছবিগুলো দেখছি, শব্দ মিলাচ্ছি। পড়ছি, আবারও পড়ছি। সকালে আজ কোনো কাজও নেই। সকাল আটটার মধ্যে আজ নাস্তা করায়ে বের করে দিলাম। তিন বাপ ব্যাটাকে। ভাবছি ভাইর গাছতলায় গিয়ে বসি। রোদ ও প্রচন্ড। তাই একটা খাতা, একটা মৃদু স্বরে গান শুনব তাই একটা ক্যাসেট প্লেয়ারও নিলাম।
খাবার নিলাম, ফ্লাক্সে শুধু চা আর চানাচুর। হুম, এইবার ঠিক হইছে। মুই এখন ওহানে একা বসে আছি। কবিতার শব্দ মালা গাঁথতে শুরু করেছে।
ধন্যবাদ ভাইয়া, এমন জায়গা গিফট করার জন্য। :p
জিসান শা ইকরাম
হা হা হা হা , আচ্ছা এখানে বসে থেকে গান শুনে কি কবিতা লিখলেন, তা কিন্তু সবাইকে দেখাতে হবে।
সোনেলার সবাই অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছে কবিতা পড়ার জন্য।
শুভ কামনা।
ছাইরাছ হেলাল
ছোঁয়াচ থেকে যদি এমন কিছু হয়, তবে ছোঁয়াচই ভাল।
অভিজ্ঞজনের অপেক্ষাই উত্তম।
ইস্, দূরত্ব নিয়ে আমারও একটি লেখা আছে,
এখন আর দিচ্ছি না।
জিসান শা ইকরাম
কত চেষ্টা যে করছি যেন আমার ছবিতার ছোঁয়াচ রোগ হয়,
বিফল চেষ্টা,
অভিজ্ঞজনের টিপস লাগবেই লাগবে।
দূরত্ব নিয়ে লেখাটা দিয়ে ফেলুন,
কোথায় আপনার লেখা, আর কোথায় আমার লেখা ;?
খেয়ালী মেয়ে
উফফফ হিংসা,হিংসা,হিংসা___
ছবি দেখে চোখ জুড়াল আর লেখা পড়ে মন জুড়াল,
অসাধারন (y)
এখানে ৪টা ছবি কি একই জায়গা থেকে তোলা ভাইয়া?
জিসান শা ইকরাম
সব ছবিই ঐ বসার বেঞ্চিতে বসে তোলা 🙂
নতুন লেখা কই পরী?
শুভ কামনা।
খেয়ালী মেয়ে
লিখবো 🙂
জিসান শা ইকরাম
অপেক্ষা করি পরীর লেখার, আমি সহ সবাই 🙂
মিষ্টি জিন
প্রতেকটা ছবি এবং মিলিয়ে কথামালা অপূর্ব ।
শেষের ছবিটা ভীষন ভাল লেগেছে।
জিসান শা ইকরাম
ধন্যবাদ আপনাকে,
একটা মন্তব্যে লিখেছিলেন, আপনার জিন নামের কি এক রহস্য আছে,
ঝাতি জিন নামের রহস্য জানতে চায় 🙂
অনেকদিন কিছু লিখছেন না,
নতুন লেখা দিন।
শুভ কামনা।
মিষ্টি জিন
আসছি জিন নিয়ে.. ঝাতি একটু সবুর করুক।
আপনার হলুফা বেগমের পরবর্তী কাহিনি এবং জিসানির একশন রিএকশন ও ঝাতি জানতে চায়। :D)
জিসান শা ইকরাম
জিন পরীর কাহিনীর অপেক্ষায় আছি,
হলুফা বেগমের পরবর্তী কাহিনি এবং জিসানির একশন রিএকশন ঝাতিকে জানানো হবে 🙂
ঝাতি অপেক্ষিত থাকুক।
মোঃ মজিবর রহমান
এতো সুন্দর ভাবনা গুলো আমাদের অগচরে রাখবেন না আমাদের মনের মাঝে ছড়িয়ে দিন।
আমরা ভাল থাকি।
আপনাকে শুভেচ্ছা অনিঃশেষ।
জিসান শা ইকরাম
ছড়িয়ে দিলাম তো 🙂
শুভ কামনা।
মোঃ মজিবর রহমান
শুভকামনা ভাইয়া।
জিসান শা ইকরাম
মজিবর ভাই লিখছেন না যে কিছু,
এবার কিছু একটা লিখে পোষ্ট দিন।
অনিকেত নন্দিনী
যে যায়, সে যায়; দৃশ্যত একেবারেই যায় (ভিডিও, ছবি বা কল্পনায় ছাড়া তার আর কোনো অস্তিত্ব থাকেনা)। এই যেমন আজ দোসরা আগস্ট, মঙ্গলবার। শেষের ছবিটার মতোই সোনালি আলো ছিটকে পড়ছে চারদিকে। খানিক বাদেই দিনের আলো মিলিয়ে যাবে, অন্ধকারে তলিয়ে যাবে এই প্রাক-সন্ধ্যার সোনালি আলো। পরদিন আকাশে সোনালি আলোর ছটা ছড়িয়ে যে দিন আসবে তা হবে ৩ রা আগস্ট, বুধবার। 🙁
জিসান শা ইকরাম
দিন একটি সময়ের গণ্ডি, আলো সময়ে বাঁধা থাকে না,
চলে যাওয়া আলোই আবার ফিরে আসে ভোর হয়ে, আঁধার কেটে।
হোক বুধ, শুক্র বা যে কোনো বার,
২, ৩ বা ৪ আগষ্ট, আলোই তো আসে ফিরে বারবার 🙂
শুভ কামনা।
প্রহেলিকা
ছবিতে আপনার হাত ভালো তা আগে থেকে জানলেও ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র পঙতিতে এতটুকু আবেদন সৃষ্টি করতে পারেন তা জানা ছিলো না।
এতো আবেগ মেশানো লেখা ভাল না লেগে পারেই না।
জিসান শা ইকরাম
অনেক দিন পরে প্রহেলিকাকে দেখলাম,
শুভেচ্ছা -{@
ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র পঙতি! এসবকে পঙতি বললে লেখকদের পঙতিকে অসম্মান করা হবে,
তেলাপোকা উড়তে পারলেই সে কিন্তু পাখি না 🙂 , উড়বার হালকা শখ হয়েছে আরকি 😀
শুভ কামনা।
গাজী বুরহান
ভালো লেগেছে,
জিসান শা ইকরাম
আপনার মন্তব্যও ভালো লেগেছে,
শুন্য শুন্যালয়
এসেতো পড়েছি, এতো কান্নাকাটি করছিলেন কেন? :p
তা এসে বাকি সব পোস্ট পড়তে, মন্তব্য করতে দেবেন, নাকি আপনার এক লেখাতেই বসিয়ে রাখবেন? হুম এই লেখায় মন্তব্য করতে গেলে আমার সারাদিন পার হয়ে যাবে।
শেষ দিয়েই শুরু করি, দুইদিন পার হবার পরেও কোন এক্সপার্টের দেখা যখন মিললোই না, তখন বুঝতেই পারছেন, এই ফটোতোলকই সেইরাম এক্সপার্ট, আর কেউ এইখানে হেল্প করার সাহস পায়নি।
আদম হয়ে যান মানে কী? (থাক বাবা, সেন্সর বোর্ডে জমা দিলাম)।
কোট করেছি একটি লাইন, গাছের দৃষ্টি গাছের পাতার ফাঁক গলে চলে যায় বহু দূরের একান্ত কাছে। পাশাপাশি জড়িয়ে থেকেও যেমন মহাকাশ দুরত্ব হয়ে যায় আবার কখনো দূর হয়েও একান্ত কাছের হয়ে থাকে। কি অদ্ভূত সুন্দর করেই না লিখলেন! এমনি এমনি লিখে ফেলেছেন, নাকি ভেবে চিন্তে? মাঝে মাঝে দূরত্ব তাহলে ভালোই মনে হচ্ছে।
প্রত্যেকটি ছবি আর ছবির সাথে দূরত্ব নিয়ে কথা, ভালো লেগেছে এইটা প্রকাশের জন্য নতুন কোন শব্দ দিতে পারেন?
জিসান শা ইকরাম
এক্সপার্টের দেখা পেলাম, তবে কোন দিক নির্দেশনা তো পেলাম না, কিভাবে আরো জমকালো রঙ্গিন ছবি ব্লগ দেয়া যায়,
নিড এক্টু পরামর্শ 🙂
আদম হয়ে মানে, কোনো কারনে স্বর্গ হতে বিতারিত কোটি মানুষের মাঝে থেকেও একলা মানব,
সেন্সরের কোন ব্যাপার স্যাপার নেই।
ঐ সময়ে এমন কথা চলে আসলো, তাই লিখে ফেললাম, মনের দূরত্ব কোন দূরত্ব নাকি?
কোটি মাইল দূরে থেকেও বিনি সুতোর টানে পুতুল নাচ হয় ম্যাডাম।
শব্দের কারিগর আপনি একজন, গড়বেন শব্দের বাড়ি ঘর, আমি বেশি হলে সে বাড়িঘরের বাসিন্দা হতে পারি 🙂
লেখার উৎসাহ কি কিছুটা বেশি হয়ে গেলনা?
শুন্য শুন্যালয়
উৎসাহ বেশি হবার কোন সাইড ইফেক্ট কী জানা আছে?
আদমের ব্যাপারটা বুঝেছি আপনার লেখাতেও, যেভাবে করাতের শব্দে বৃক্ষ কেটেছেন, তাতে বুকের মধ্যে কেমন ক্যাচক্যাচ করে উঠেছে।
শব্দের কারিগর আমি হইলে ভ্যাংগুইস্যা কি জিনিস? 🙂
নিড আমিও একটু পরামর্শ, এক্সপার্টের দেখা পেলে আমার বাড়িতেও একটু নিয়ে এসেন, পান খাইয়ে দেবোনে।
জমকালো রঙ্গিন ছবি, আমিতো এই পোস্ট দেখে ভাবছি সাদাকালো ছবি দিয়ে একটা পোস্ট দেবো কীনা। কে যে কার উৎসাহ বুঝতেছিনা।
শুন্য শুন্যালয়
এতো অসাধারন ছবিব্লগ দিলে কিন্তু আমি আর দেবোই না, এখন আপনার যা ইচ্ছে 🙁
ছাইরাছ হেলাল
পড়েছেন মোগলের হাতে
খানা খেতে হবে একসাথে!!
শুন্য শুন্যালয়
মোগল কেন বলছেন, রীতিমত স্বৈরাচারী রাজা, চুরিটুরি করে এখন গৃহস্থের থেকে বড়লোক। 🙁
কোন একসাথে খানাপিনা নাই, এমন ছবিব্লগ আবার দিলে কথাই নাই।
জিসান শা ইকরাম
আচ্ছা কে জানি চা এর কাপ দিয়েছিল,
আমি গাছের বৈঠক খানার সেন্টার টেবিলে খাবার রেখে ছবি দেব,
গননার কোন শর্ত থাকবে না তাতে 🙂
শুন্য শুন্যালয়
গাছের বৈঠক খানা? কোন মন্তব্যে যেন আনিছ বললো সে বরিশালে যাবে, ওকে বলে দিয়েছি, অই বৈঠক খানার একটা সোফা আর টেবিল যেন তুলে নিয়ে আসে। তখন দেখবো কই খাবার রাখেন।
আপনি কী এখনো গুনছেন? :p
জিসান শা ইকরাম
নিয়ে যাক একটা সোফা আর টেবিল, অফুরান আছে, সমস্যা নেই।
গোনায় কি ফুলস্টপ দিয়েছে কেউ?
জিসান শা ইকরাম
প্রশংসায় আপনি দাতা হাতেম তাই 🙂
মেহেরী তাজ
লেখা নিয়ে পরে কথা হপে! আগে ছবি। দাদা এসব কি ছবি? আপনি আর শুন্য আপু মিলা যে যে ছবি দেওয়া শুরু করলেন তাতে আমি একটা ছবি ব্লগ দেবো ভাবেছিলাম আর সাহসে কুলচ্ছে না। দেবো না ছবি ব্লগ যান! ছবি ব্লগ শুধু আপনাদের নামেই বরাদ্দ দিয়ে দিলাম ! -:-
জিসান শা ইকরাম
মোবাইল দিয়ে তোলা সব ছবি, একই দিনে তোলা।
তোমার শুন্য আপুর ছবির সাথে আমার ছবির তুলনা দিয়ে তার ছবিকে অপমান করো না।
তুমিও অত্যন্ত ভালো ছবি তোলো,
তোমার শুন্যাপুর কভার ফটোতে কার তোলা ছবি জানি? সে ছবির ফটোগ্রাফারের নাম টা জানো? 🙂
ঝাতি নাম জানতে চায়………
মেহেরী তাজ
সব গুলা মোবাইল এ তোলা? 😮
হ্যা শুন্য আপুর ছবির সাথে অবশ্য আপনার ছবির তুলনা হয় না! দুই মানু্ষের তোলা ছবিতে দুই ধরনের সৌন্দর্য থাকে!
শুন্য আপুর কভার ফটো কার তোলা সে শুন্য আপুকেই জিজ্ঞেস করেন আমি কি জানি!
জিসান শা ইকরাম
হ্যাঁ সবই মোবাইলে তোলা,
গিফট পাওয়া মোবাইলে ফটো ভালোই ওঠে 🙂 তব্র ফটো তোলার ব্যকরন আমি জানি না কিছুই।
জিজ্ঞেস অবশ্য করা হয়নি, তবে তদন্ত করে জানা গেলো ঐ ফটো মেহেরী তাজ নামে একজনের তুলেছে 🙂