বহু প্রতিক্ষার পর আগামীকাল স্বপ্নের ‘পদ্মাসেতু’র মূল সেতু নির্মাণকাজের উদ্বোধন হতে যাচ্ছে….. আহ!
আমার স্বপ্নের বাংলাদেশ! যেখানে আমি নিজেই এর নির্মাতা। আমার নিজস্ব অর্থায়নেই আজ স্বপ্নের ‘পদ্মাসেতু’ নির্মিত হতে যাচ্ছে। পদ্মা সেতু এখন আর কেবল স্বপ্ন নয়। ইতিমধ্যে পদ্মা সেতু প্রকল্পের প্রায় ২৭ শতাংশ কাজ শেষ হয়েছে। মূল সেতু নির্মাণের কাজও চলছে পুরোদমে।
আত্মমর্যাদাবোধ কি জিনিস শেখের বেটি হাসিনা (হ্যাঁ, তাঁকে শেখের বেটি বলতেই আমি স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করি। যেমন বাপ, তেমন তাঁর বেটি) তা ভালো করেই জাতিকে শিখিয়ে যাচ্ছেন।
আহা! কতো লঙ্কাকাণ্ড ঘটে গেলো স্বপ্নের এই সেতুটিকে ঘিরে। কতো আবাল টাইপ রথীমহারথী নিজের নাক কেটে পরের যাত্রা ভঙ্গ করতে উঠেপড়ে লেগেছিলো এই পদ্মা সেতুকে ঘিরেই।
আবার হাস্যকরভাবে ক্ষমতার দাপট দেখিয়ে বিশ্বনেতাদের কেউও তাঁর উঁচু নাকটা গলিয়ে দিলেন এই পদ্মাসেতুকে কেন্দ্র করেই। কতো বদনাম! কতো অপবাদ! কতো কাণ্ডকারখানা!
আর বিশ্বব্যাংক? দুর্নীতির অভিযোগ তুলে পদ্মাসেতু প্রকল্পে প্রতিশ্রুত ঋন তুলে নিয়ে এখন দুর্নীতি প্রমাণের অভাবে কানাডার আদালতে গড়াগড়ি খাচ্ছে।
কিন্তু শেখের বেটি? সবকিছুকে ফুঁ দিয়ে উড়িয়ে দিয়ে শত্রুর মুখে ছাই দিয়ে ঘোষনা দিলেন আমার দেশের নিজস্ব অর্থায়নেই হবে পদ্মাসেতু।
এরপরও ঘটে যায় অনেক কিছু! কতো হাসি! কতো ঠাট্টাতামাসা! বলা হয় এটা অসম্ভব! দিবাস্বপ্ন! হাস্যকর ভাবনা! আমার দেশের এমন ক্ষমতা কই!
অবশেষে, এতোকিছুর পরও তাঁদের সকলের মুখে চুনকালি মেখে আগামীকাল ‘ পদ্মাসেতু’র মূল সেতু নির্মাণকাজের উদ্বোধন হতে যাচ্ছে। জয় বাংলা………
এই মুহূর্তে দেশের একমাত্র কথিত শান্তির দুত ইউনুস কাকার ভাষ্য শুনার খুব ইচ্ছে জাগছে। কোথায় তিনি?
আর হিলারী ক্লিনটন? শুনুন, দাসত্বের যাঁতাকলে আর বাঙালীকে দাবায়ে রাখতে পারবেন না। দাসত্বমুক্তির অনন্য উদাহরণ নিজস্ব অর্থায়নে আমাদের স্বপ্নের ‘পদ্মাসেতু’ নির্মাণ এখন বাস্তব রুপ পাবার অপেক্ষায়।
এবং সর্বদাই যারা বোল পাল্টাতে ওস্তাদ, সেই পত্রিকাগুলো? ‘প্রথম আলো’ ‘দি ডেইলি স্টার’ও কম যায়নি তখন। কিন্তু বরাবর যা তাদের অভ্যাস, সুবিধা বুঝে পল্টি খাওয়া। তারা এখন পদ্মাসেতুর উদ্বোধনকে উপলক্ষ্য করে ফিচার ছাপছে।
৩৬টি মন্তব্য
ফ্রাঙ্কেনেস্টাইন
ভালো লাগলো পোস্টটা দেখে। সরকারের সমালোচনার সময় অনেক মানুষ দেখা যায়, কিন্তু ভালো কাজের প্রশংসার সময় তাদের খুঁজে পাওয়া যায় না! ;?
মারজানা ফেরদৌস রুবা
ভালো-মন্দ নিয়েই সমাজ সংসার।
একটা দল যখন ক্ষমতায় থাকে, তখন সেখানে কিছু সুবিধাভোগী লোকের ভীড় জমেই যায় আবার বড় দল হিসাবে সে দলেও কিছু নষ্ট চরিত্রের লোক থাকে। কাজেই সব ভালো কোথাও খুঁজে পাওয়া যাবে না।
দেখার মধ্যে যা দেখতে হবে যে ড্রাইভিং সীটে যে বসে আছে সে কতোটা জনবান্ধব। কারন তাঁর দিক নির্দেশনার উপরই নির্ভর করে দেশের এগিয়ে চলা।
ভালোকে ভালো বলতে দ্বিধা থাকা উচিৎ নয়। আখেরে মঙ্গল আমাদেরই হবে।
জিসান শা ইকরাম
আমাদের দেশের কেউ ভাবেননি দেশের সবচেয়ে বড় অবকাঠামো নির্মান বিশ্বব্যংকের আর্থীক সহায়তা ব্যাতীত সম্ভব।
নিজেদের অর্থায়নে এটি করা সম্ভব এটি ছিল দিবা স্বপ্নের মত কল্পনা
নিজেদের অর্থায়নে এটি করার উদ্যেগ নিলে দেশের অর্থনীতিতে ব্যাপক প্রতিক্রিয়া হবে, ধ্বস নামবে অর্থনীতিতে- এমনটাই প্রচার পেয়েছিল।
সমস্ত প্রতিকূলতা,প্রপাগান্ডা,বিশ্বব্যাংক, এশিয়া উন্নয়ন ব্যংকের বিভিন্ন প্রকল্প হতে অর্থ সড়িয়ে নেয়ার মত ঘটনাও ঘটেছে,এই পদ্মা সেতু নিয়ে।
অবশেষে অদম্য বাঙ্গালীর স্বপ্ন পুরন হচ্ছে।
জয় বাংলা।
মারজানা ফেরদৌস রুবা
জয় বাংলা……
বাঙালীর জয়যাত্রা অব্যাহত থাকুক।
নেত্রীত্ব যখন আত্মমর্যাদাবোধ সম্পন্ন হয়, তখন তা ধীরে ধীরে জাতির মাঝেও সম্প্রসারিত হয়।
জিসান শা ইকরাম
এমন একটি পোষ্ট আজকে খুবই প্রয়োজন ছিল সোনেলায়
আপনি তা পুরন করেছেন।
ধন্যবাদ আপনাকে -{@
মারজানা ফেরদৌস রুবা
🙂
তানজির খান
কি দারুণ লিখলেন। আমি এত সুন্দর করে পদ্মা সেতু নিয়ে কোনো লেখা পড়ি নাই। তথ্য, উপাত্ত, প্রমাণ নিয়ে অসাধারণ একটি লেখা এটি। এটি আমার সংগ্রহে রাখতেই হবে।
মারজানা ফেরদৌস রুবা
ধন্যবাদ -{@
পদ্মাসেতু নিয়ে আমি আরও অনেকবার লিখেছি। আমার দেশের ‘ঘরের শত্রু বিভীষণ’ হয়ে জনাব ইউনুস যখন থেকে পদ্মাসেতু প্রকল্পে যাতে সরকার ঋন না পায় সে ব্যাপারে উঠেপড়ে লেগেছিলো, তখন থেকেই নিজের মনেও এক ধরনের জেদ চেপে গিয়েছিলো। যেদিন হাসিনা ঘোষনা দিলেন নিজের টাকা দিয়েই নির্মিত হবে পদ্মাসেতু, সেদিন যার পর নাই আনন্দিত হয়েছিলাম।
বিশ্বাস ছিলো, বলেছেন যেহেতু হবে। আর সেদিন থেকেই স্বপ্নের শুরু। আমার টাকায় আমার সেতু। আমরা স্বনির্ভর জাতিতে মাথা উঁচু করে দাঁড়াচ্ছি। \|/ \|/ \|/
তানজির খান
যথার্থই বলেছেন ” আমার টাকায় আমার সেতু”। আসলে পদ্মা সেতু নিয়ে অনেক কিছু হলো। প্রফেসর ইউনুছ এই ইস্যুতে যা করলেন তাতে আমাকে হতাশ করেছেন। নিজের ব্যক্তিগত ক্ষোভের কারনে জাতীর সাথে প্রতারনা করলেন। তবে সবকিছুর-ই ভাল দিক থাকে। এটা না করলে আমরা কি বলতে পারতাম ”আমরা পারি”? অন্যায় বেশী দিন টেকে না। আমি ব্যক্তিগত ভাবে এই ইস্যুতে সেই দিনই পরিস্কার হয়ে গেছিলাম যখন ড.জামিলুর রেজা চৌধুরী এর একটা লেখা পড়েছিলাম অভিযোগ উঠার দুই একদিনের মধ্যেই।হাসিনা সরকারের উপর বিশ্বাস হারাই নাই এখনো।
ধন্যবাদ এমন লিখা লিখবার জন্য। আপনার আগামী লেখার জন্য শুভ কামনা। শীতের শুভেচ্ছা ও শীতের পিঠার নিমন্ত্রণ রইল পাবনাতে(বাড়ী)।
😀 😀 \|/
মারজানা ফেরদৌস রুবা
ধন্যবাদ ভাই আমার। পিঠা খেতে যেতে পারি আর না পারি, এখানে বসে পিঠা খেলেও কথাটি মনে থাকবে।
হ্যাঁ, “আমার টাকায় আমার সেতু” এই একটা স্বপ্ন বাস্তবায়িত হওয়ার সাথেসাথে আমরা আত্মবিশ্বাসী জাতিতে পরিণত হবো।
অন্ততঃ এর জন্য জনাব ইউনুসকে ধন্যবাদ :p দেয়াই যায়, কি বলেন?
তানজির খান
হাহাহাহাহা ঠিক বলেছেন একদম চমৎকার বলেছেন। এই ধন্যবাদ পেলে উনার ভেতরে গ্রেনেড ফাটবে। গ্রামীণ ব্যাংক থেকে ঋন নিলে সুদের হার আসে ৪৮% (বিশ্ববিদ্যালয়ের স্যারের কাছে শুনেছিলাম)। তারপর থেকেই উনাকে ব্যবসায়ী লাগত। তবুও মেনে নিছিলাম যে গ্রামীণ ব্যাংকে সরকারের মালিকানা আছে।আর একজন লিগাল ফ্রেমের মধ্যে বিজনেস করছে বলে। কিন্তু এই ঘটনা চরম ভাবে আঘাত করেছে। যদিও জাফর ইকাবাল স্যার এর ”মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস” বইয়ে লিখেছিলেন উনি আমেরিকায় মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে কাজ করেছিলেন।তাই তাকে সরাসরি কিছু বলি না। এই ঘটনা তাকে আমার কাছে সাধারণের কাতারে নিয়ে এসেছে, যে রাগ ক্ষোভে দেশের চেয়ে নিজেকে মুল্য দেয়।
ও, পিঠা খাওয়ার সময় মনে পড়লেই নিমন্ত্রণ স্বার্থক বলে আমি ভাববো না, বলে দিলাম।ভাবছি জিসান ভাইকে বলব একদিন গেট টুগেদার করতে। যেখানে আমাদের সব ব্লগারদের চিন্তা চেতনানার বিনিময় ঘটবে সেই সাথে সোনেলা আরো বেশী শক্তিশালী হবে। প্রিয় জিসান ভাই ভাববেন কি এ রকম গেট টুগেদার করা যায় কিনা?
আপনার লেখার উত্তর উত্তর সমৃদ্ধি কামনা করছি।
মারজানা ফেরদৌস রুবা
ধন্যবাদ ভাই আমার 🙂
শুন্য শুন্যালয়
এমন পোস্টে একটাই মন্তব্য “থাম্বস আপ” আপু। (y)
কতো যে গালমন্দ শুনেছি এখন তদের মুখেই ভিন্ন সুর শুনতে খারাপ লাগছেনা।
সুপার্ব পোস্ট আপু।
মারজানা ফেরদৌস রুবা
(y) (y) (y) এগিয়ে যাক বাংলাদেশ সগৌরবে।
ধন্যবাদ।
মোঃ মজিবর রহমান
উপযুক্ত জবাব দিয়েই আমাদের নেত্রি
তাঁর অটল উন্নয়নের স্পৃহা
বিশ্বকে অবাক করে
তাঁর দেশ তৈরির যে আকাঙ্ক্ষা
তা সবার চোখকে অবাক করে
দন্ডমান অবাক দেশ বাংলাদেশ!
তাকিয়ে দেখুক বিশ্ব বাংলাদেশ কারর চোখপানে
চেয়ে থাকবেনা। নিজেরাই গড়তে যানি।
মারজানা ফেরদৌস রুবা
অবাক বাংলাদেশ তাকিয়ে দেখুক বিশ্ব।
আমাদের ভাগ্য যোগ্য নেতার হাতে দেশ পরিচালনার দায়িত্ব পড়েছে। এখন সেরকম জনতাও গড়ে উঠা চাই। জনতার শক্তিই মুল ভিত্তি।
মোঃ মজিবর রহমান
সেরকম যনতা পাওয়া ভার,
যর করেই করতে হবে যে!
দেশের রাজনিতি খুব বেমানান যে।
মারজানা ফেরদৌস রুবা
পাওয়া ভার ঠিক, কিন্তু পাওয়া হবে না তা ঠিক নয়।
হ্যাঁ, ‘৭৫ পরবর্তী যে প্রজন্ম গড়ে তোলা হয়েছে, তাদের মননে একতরফাভাবে যে বিষবাষ্প ঢুকিয়ে দেয়া হয়েছিলো তা উপড়ে ফেলতে সময় লাগবে।
মোঃ মজিবর রহমান
সময় লাগবে
ঠিক কিন্তু যে সরষের তেলে নতুন প্রজন্ম গড়ে তুল্বেন সে প্রজন্মের ভিতর যে ভুত আপু।!
মারজানা ফেরদৌস রুবা
আমি আশাবাদী মানুষ ভাইয়া। সহজে হতাশ হয়ে পড়ি না।
একবার ভাবুন তো, ২০০১ সালে যারা বাংলাদেশের রাষ্ট্র ক্ষমতায় থেকে দেশ চালিয়েছে তাঁরা কি স্বপ্নেও ভেবেছিলো বা এই আমরাই কি চিন্তা করেছিলাম, মাত্র দশ বছরের মাথায় তাঁরা জেলবন্দি হয়ে গলায় ফাঁসির দড়িও পরবে।
সত্য কখনো লুকায় না, হারিয়েও যায় না। সাময়িক বিভ্রান্ত হয় মাত্র। বিভ্রান্তি সৃষ্টিকারী ভুতরাও একসময় পিছু হটবে আর বিভ্রান্ত হয়ে পড়া প্রজন্মও এক সময় সত্যের সন্ধান পাবে।
শুধু মনে রাখবেন, দেশের প্রতি আমাদের যে দায়বদ্ধতা আছে তা নিষ্টার সাথে পালন করে যেতে হবে। এগিয়ে যান, আলো আসবেই।
মোঃ মজিবর রহমান
আমিও আশা করি আপু জননেত্রী শেখ হাসিনার নেত্রীত্বে দেশ সকল বাধা টপকিয়ে এগিয়ে যাবে, এবং যেতেই হবে কোন বিকল্প নাই।
যার জন্য হাজার কস্ট করেও ধরে রেখেছি তারপক্ষে। অনেক বাধাবিপত্তি আসে। কারন ধক্কা খায় উপয় পক্ষ থেকে প্রত্যেক্ষ ভাবে দল না করা।
আর ইতিহাস কখন ক্ষমা করে না কিন্তু যারা ধামাধরা করতে পারেনা বা সততা নিয়ে চলে তারা সরবদা কোন ঠাসা হয়ে থাকে এটা আমার ইতিহাস যতটুকু পড়েছি তা উপলধ্বি মাত্র।
হ্যা আপু সঙ্গে আছি থাকবো ইন শাল্লা ।
অরুনি মায়া
আহ আমার স্বপ্নের সেতু | সেই ছোট বেলা থেকে ভাবতাম কবে হবে কবে হবে | অবশেষে হতে যাচ্ছে 🙂 | প্রধানমন্ত্রীর প্রতি আন্তরিক কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি -{@
মারজানা ফেরদৌস রুবা
শুধু হচ্ছেই না আপু। আমার টাকায় আমার সেতু \|/, স্বনির্ভরতার প্রতীক।
স্বাধীনতার ৪৪ বছর পর অর্থনৈতিকভাবে স্বাবলম্বী আমরা জাতি হিসাবে মাথা উঁচু করে দাঁড়াচ্ছি। তাও আবার আমাদের এই সেতুটি হবে বিশ্বের বুকে তৃতীয় বৃহত্তম সেতু। (y) (y)
মারজানা ফেরদৌস রুবা
শুধু হচ্ছেই না আপু। আমার টাকায় আমার সেতু \|/, স্বনির্ভরতার প্রতীক।
স্বাধীনতার ৪৪ বছর পর অর্থনৈতিকভাবে স্বাবলম্বী আমরা জাতি হিসাবে মাথা উঁচু করে দাঁড়াচ্ছি। তাও আবার আমাদের এই সেতুটি হবে বিশ্বের বুকে তৃতীয় বৃহত্তম সেতু। (y)
অপার্থিব
নিজেদের টাকায় পদ্মাসেতু অবশ্যই বাংলাদেশের জন্য একটা গর্বের ব্যাপার। তবে পদ্মাসেতুর সফলতা ব্যর্থতা নির্ধারণের সময় এখনো আসেনি। সেতু তৈরিতে জমি হারানো মানুষদের উপযুক্ত পুনর্বাসন , সেতুকে ঘিরে দুই পারের মানুষ যে উন্নয়নের স্বপ্ন দেখছে সেই স্বপ্নের সম্পূর্ণ বাস্তবায়নের মধ্যেই পদ্মাসেতুর সফলতা নিহিত। মোটকথা উন্নয়নটা অবশ্যই সুষম হতে হবে। উন্নয়নেরসুফল যেন শুধু ধনীদের ঘরে না পৌছায়। সমাজের প্রান্তিক মানুষও যেন সুফলটা সমান ভাবে ভোগ করে সেটা নিশ্চিত করতে হবে।
মারজানা ফেরদৌস রুবা
পদ্মাসেতু আমার কাছে সক্ষমতার প্রতীক। স্বাবলম্বী হওয়ার প্রতীক। পরনির্ভরতার শৃঙ্খল ভাঙার প্রতীক। সর্বোপরি বিশ্বব্যাংককে মুখের উপর “না” বলে সাহসের সাথে নেমে পড়া, একসময় যা কেবল স্বপ্নই ছিলো।
আর বিশ্ব পরিমণ্ডলে অর্থনৈতিক শক্তি অর্জনের প্রতীক।
আপাতত এটুক আমার আত্ম অহংকার। (y)
মিথুন
এমন একটা স্বপ্ন পুরন আমাদের জন্য গর্বের। সবকিছু ভালোয় ভালোয় সমাপ্ত হোক, সবার আশা আকাংখা গুলো পুরন হোক।
তাদের ভাষ্য এখন আর শোনা যাবেনা আপু। আবার কোন ইস্যুর অপেক্ষায় আছে তারা। পোস্ট টা পড়ে কেমন এক সুখানুভূতি হলো। দারুন পোস্ট………
মারজানা ফেরদৌস রুবা
অবশ্যই গর্বের। আর সুখানুভূতি তো হবেই। নিজের কিছুর প্রতি বাড়তি দুর্বলতা মানুষের সহজাত বৈশিষ্ট্য। বিশ্বাস করি, সবকিছু ভালোয় ভালোয়ই সমাপ্ত হবে কারণ নেতৃত্বে আছেন দৃঢ়চেতা একজন মানুষ। তাঁর দীর্ঘায়ু কামনা করি।
ধন্যবাদ।
নীলাঞ্জনা নীলা
নিজের অর্থে পদ্মাসেতু। এ যে কতোখানি গর্বের একজন বাংলাদেশী হয়ে।
আর আপনি এতো সুন্দর করে পোষ্টটি লিখেছেন, স্যাল্যুট! (y) -{@
মারজানা ফেরদৌস রুবা
আমি তো কেবল সুন্দর করে প্রকাশ করেছি মাত্র। যার সাহসী পদক্ষেপের কারনে এতো বড় একটা সাফল্য, জাতির কাছে স্যালুট তাঁর প্রাপ্য। আজ আমরা অর্থনৈতিকভাবে শক্তিশালী, সারা বিশ্ব তা অবাক চোখে তাকিয়ে দেখছে।
ধন্যবাদ আপনাকে এমন করে অনুভুতি প্রকাশের জন্য। 🙂
নীলাঞ্জনা নীলা
সুন্দর প্রকাশ হয়েছে বলেই তো আপন লেগেছে প্রতিটি শব্দ। -{@
মারজানা ফেরদৌস রুবা
🙂 🙂 🙂
ব্লগার সজীব
পদ্মা সেতু দেশের উন্নয়নের সবচেয়ে বড় মেইল ফলক হিসেবে বিবেচিত হবে।শেখ হাসিনার দৃঢ়তার কারনেই এটি সম্ভব হয়েছে।
মারজানা ফেরদৌস রুবা
সহমত। শেখ হাসিনাই এই কৃতিত্বের একমাত্র দাবীদার। (y) (y) (y)
ব্লগার সজীব
দেশকে একটি সঠিক অবস্থানে নেয়া পর্যন্ত আল্লাহ শেখ হাসিনাকে বাঁচিয়ে রাখুক।
মারজানা ফেরদৌস রুবা
সর্বান্তকরণে সে দোয়াই করি। তিনিই আমাদের একমাত্র ভরসা।