আকাশকে বলি চাঁদকে দাও ডেকে
সপ্তর্ষিমণ্ডল, কালপুরুষ বা সন্ধ্যাতারায় নয়।
কী এতো দেখো ড্যাব ড্যাবে স্বপ্নভাষাহীনতার ঘোলা চোখে?
এই যে এখানে মানুষে মানুষে এতো হানাহানি কষ্টদুঃখের জানাজানি,
বেশ তো আছো, দেখেও না দেখার ভান করে।
যাও, অমাবস্যার দাঁত মেলে ঘুমাও, ঘুমাও স্পন্দনহীনতায়, দেখি না
যেন এ তল্লাটে আর হামাগুড়ি দিতে।
চাঁদ, একবারের জন্য হলেও থামো, থামো।
জোয়ারজলে ভেসে যাক সব প্রেমহীন কষ্টের দুঃখ, সব যন্ত্রণার
গালগল্প, এই ভরা বর্ষায়, এ স্বর্গ বেলায়।
রাই, তোকেই বলছি।
৩৫টি মন্তব্য
অরুনি মায়া
শুধু সুখের গল্প কি ভাল লাগবে ভাইয়া ? স্রোতহীন জলে শ্যাওলা জমে যায়। দু:খ বিনা সুখের কাব্য একঘেয়েমি।
ছাইরাছ হেলাল
সুখ দুঃখ মিলিয়েই জীবন, সুখ ই কামনিয়।
আমরা সদা সর্বদা দুঃখ এড়িয়ে যেতে চাই। ধন্যবাদ।
জিসান শা ইকরাম
এখন রাই পর্ব চলছে
সব দুঃখ কষ্ট চলে যাক এই ধরা হতে।
ছাইরাছ হেলাল
রাই পর্ব আরও চলবে।
দুঃখ ঘাঁটি গেড়ে বসেছে, নাড়ানো যাছে না। অপেক্ষা করতেই হচ্ছে।
জিসান শা ইকরাম
স্বপ্নলোকের চাবি হাতে পেতে আর কত দেরী?
ছাইরাছ হেলাল
না, চাবি-চুবি পুরান, পেলেও সুবিধা হবেনা।
নীলাঞ্জনা নীলা
তারাদের সাথে আজ আড্ডা হোক
কেন চাঁদ?
আকাশকে কামড়ে ধরে তার বিষযুক্ত বিচ্ছুরণে
মেঘের মানচিত্রকে ছিন্ন-বিচ্ছিন্ন করে।
একটু নয় অমাবস্যার কাছেই নিজেকে রাখুক স্বপ্নগুলো!
কি ক্ষতি হয়!!
আজ রাই অন্ধকারের মাঝে নিঃসঙ্গতার যন্ত্রণা পেতে চায়,
ওই মেঘের মানচিত্রের নীচে বসে।
ভালো লেগেছে। অদ্ভূত সুন্দর। দৃশ্যপটটা চোখের সামনে যেনো। তাই আউল-ফাউল কয়েকটি লাইন লিখে ফেললাম।
কিন্তু কথা হচ্ছে এবার রাই।
তবে কবি ভাই এবার দয়া করুন। যে হারে লিষ্ট বাড়ছে, তাতে তো টম ক্রুজও ফেইল। 😀
ছাইরাছ হেলাল
ভাই, এসব কী, কঠিন কঠিন মন্তব্য,কিছুই যায় না বোঝা।
আপনি লেখেন আউল-ফাউল, আর তাতেই উত্তর দিতে জান কাবার।
কী আর করা, সবই তো দেখছি আমাকে ফেলে সোনা অঙ্গে হাওয়া লাগিয়ে বেড়াচ্ছে।
এবার থেকে সহজে সহজ উত্তর দিবেন ।
নীলাঞ্জনা নীলা
আচ্ছা কিচ্ছু না বোঝা ভালো। বেশী বুঝলে সমস্যা। আমার জন্মদিনের গিফট কোথায়?
এতো এতো কিছু লেখেন, একখানা লেখা এবার আমায় নিয়ে লেখেন। যদিও জন্মদিন চলে গেছে।
তাতে কি!
মাথার অনেক চুল নেই আমার, কিছু তো ঘুষ দেবেন।
সহজ উত্তর চাইলেন, দিলাম। এখন আবার ভাব ধরবেন না যেনো।
আসলে আমি ব্যস্ত, কিছু লেখার সময় নেই ইত্যাদি ইত্যাদি। :p
ছাইরাছ হেলাল
আপনি কবিগুরু এখানের আপনাকে নিয়ে লেখার ধৃষ্টতা দেখানোর সাহস পাচ্ছি না।
তবে অনুমতি যখন দিয়েছেন তখন চেষ্টা চালাবো। কী হবে না ভেবেই।
ভাই আপনাকে দেয়ার সাহস বা ইচ্ছে বা সামর্থ কিছুই নেই।
ভাব ধরবো তাও আপনাদের সাথে, মাফ চাই।
নীলাঞ্জনা নীলা
মাফ করবো না।
তাড়াতাড়ি লেখা চাই। আগষ্ট মাস যাবার আগেই কিন্তু। :@
রাসেল হাসান
খুব সুন্দর লাগলো ভাইয়া! 🙂
ছাইরাছ হেলাল
আপনাকেও ধন্যবাদ।
লীলাবতী
ড্যাব ড্যাবে চোখেই তাকিয়ে থাকতে হয়।একবার চলে যেতে বলেন,আবার পিছু টান কেন?রাই রাগ করতে পারে 🙂
ছাইরাছ হেলাল
রাই রাগ করতেই পারে না।
বিপদে পড়লে কত কিছুই করতে হয়।
মেহেরী তাজ
ও সব বাদ দিয়ে এখন রাই এর পিছু নিয়েছেন?
দুঃখের সময় না দেখার ভান করে থাকতে হয়। বুঝে না! ;?
ছাইরাছ হেলাল
এখন রাই পর্ব চলছে, চলবে ও।
ভান-ফানে কাজ হয় না, দুঃখ দুঃখই।
অনিকেত নন্দিনী
মেহজাবিন, এরপরে কয়েকজন ঘুরে
নন্দিনী হয়ে আরো দুচারজন ঘুরে এখন রাই
এম্নে বদলাইতে থাকলে দুইচারদিন পর দেখা যাবে
একান্ত অনুভূতির আড়ালে লেখা কবিতায়
দেয়ার মত নারীর নাম নাই! ;(
ছাইরাছ হেলাল
এ দেশে এমন নামের আকাল কোন কালে ছিল না, হবে ও না।
ভাই, শুধুই অনুভুতির প্রকাশ,অন্য কিছু আপনাদের মহানুভবতা, তা মেনে নেই ই।
এদিকে লেখা দিলে পাঠকরা আক্রার বাজারে কিছু অনুকুল্য পেত, যা আপনি বঞ্চিত করছেন।
ওদিকে তো সরব দেখতে পাচ্ছি।
ধন্যবাদ, এখানে আমাদের চোখে রাখুন, চোখ ও রাখুন।
মরুভূমির জলদস্যু
চমৎকার হয়েছে।
ছাইরাছ হেলাল
ধন্যবাদ।
ব্লগার সজীব
কবে যে রাই গং দলবেঁধে এসে আপনাকে ধরে এই চিন্তায় আছি 🙂 চলুক রাই পর্ব (y)
ছাইরাছ হেলাল
ধরাধরি ব্যাপারটি কিন্তু একদম মন্দ নয়,তাছাড়া আপনারা তো থাকছেন ই।
অবশ্যই চালু থাকবে।
শুন্য শুন্যালয়
প্রশংসা করতে করতে টায়ার্ড হয়ে গেছি গো ভাউ, আজ আপনার লেখার পিন্ডি চটকাই নয়তো নিজের মাথাতেই আরেকটু শান দেই।
চাঁদকে ডেকে বকরবকর তো আপনিই করছিলেন তো তাকে থামতে বলছেন কেন? হুমকি ধামকি দিতেই চলে যাচ্ছিলো বুঝি!! ডেকে এনে অহেতুক এত বকা কেইই বা শুনতে চায়। প্রেমহীন কষ্ট কই? আমিতো শুধু প্রেমই প্রেম দেখতে পাচ্ছি। প্লিজ লাগে আপনি এবার গল্প লেখা শুরু করুন। এইটুক কবিতার মধ্যে এত বড় গল্প জুড়ে দিলে আমাদের যে কষ্ট হয়।
রাই কে বলছি – খবরদার কবির কথায় কান দিওনা। তুমি লিস্টিতে একা নও।
ছাইরাছ হেলাল
টায়ার্ড তো হবার ই কথা, যে হারে ভয়ভীতি দেখাচ্ছেন, কঠিন কঠিন মন্তব্য দিচ্ছেন।
তবে ভুলক্রমে ভুল জায়গায় শান দিয়ে ধার খুইয়ে জাতীয় ক্ষতি ডেকে আনবেন্না প্লিজ।
সে আপনি কানপড়া আগেও দিয়েছেন ঠারেঠোরে এবারে প্রকাশ্যেই দিলেন। দিন যত পাড়ুন।
তবে এই দিন দিন্না আরও ভোর আছে মনে রাখবেন। আপনি প্রেমিক হৃদয় নিয়ে প্রেম দেখতেই পারেন
হাহাকার না দেখে। অন্য দিকে ধু ধু মরীচিকা।
অন্যের ভেজা দিনে পরিচ্ছন্ন সাজে মজা নেয়া ঠিক না ভাউ।
গল্প লিখতে পারি না, তবে অন্য কিছু লিখব যখন আদেশ করেছেন।
শুন্য শুন্যালয়
আপনার দুঃখে সত্যিই দুঃখিত হচ্ছি। এরপর যখন ছ্যাঁকা ট্যাঁকা খাবো, তখন আবার আপনার লেখাখানি পড়বার খায়েশ ব্যক্ত করলাম। হাহাকার শব্দের মধ্যেই আনন্দ জুড়ে আছে খেয়াল করেছেন? মরীচিকাকে গুল্লি মারেন, পার্বতী এরপর এসে পড়লো বলে, আর আপনিও তা ভালোই জানেন 🙂
লিখুন না যা ইচ্ছে ( আল্লাই জানে কি যাবে এরপর মস্তিস্কের উপর দিয়ে )!!
ছাইরাছ হেলাল
শেষে রবি ঠাকুরের ভিখু বানালেন!!
যে তার পায়ের ঘা দেখিয়ে বেড়ায়, সহানুভূতির আশায়।
দুস্কে কান্তেও দেবেন্না।
এ দেখছি লেডি শিমার(সরি)।
একখান চিডি দিমু ভাবতাসি, আন্নেরে দিমু না। আপনি ভালু ভাউ না।
শুন্য শুন্যালয়
চিঠিখান কারে দিতাছেন নাম লিখি দিয়েন ভাউ, নইলে লিস্টির সবাই হুমড়ি খাবে 🙂
না না সহানুভূতি না, রোমিওদের ম্যালা দুঃখ। জানি আমি ;(
ছাইরাছ হেলাল
আন্নে এত জানেন ক্যারে!!
আন্নের বুঝি অন্নেক রমিও?? কন কি কন কি??
উড়ো চিঠি ছারমু, তয় অখখনি পার্বতীর দিকে চোখ পাকামু না।
শুন্য শুন্যালয়
জন্মের পর থেকে এক রোমিওর কান্না দেখে পুরা বেতাল হয়ে আছি (আমার না, সোনেলার জন্মের পর থেকে) আর আপনি আরো রোমিওর কথা বলছেন? আরে ভাউ বেতালে রোমিওর জায়গায় রোমিওদের হয়ে গেছে। এক ভাত টিপলেই নাকি সব ভাত বোঝা যায়?
চিঠি উড়ে গিয়ে আবার গাছে না লটকে থাকে! নাম না দেয়া রোমিওর এক চাল, বুঝিতো, অবশ্য কাকে রেখে কাকে দেবেন, মাথা তো একটাই। তা চিঠি কবে পড়বো আমরা?
ছাইরাছ হেলাল
ভাউ, চিঠিও দেখছি জায়গা মত দিতে দেবেন্না দেখছি।
সামান্য এক খানা চিঠি বই তো আর কিছু না। নামহীন হওয়াকেও
ভিন্নতায় উপস্থাপন করলেন। এতটা নির্দয় সবাই।
শুন্য শুন্যালয়
উপরের নামখানার কথা বলেছিলাম, আপনি তো দেখি নীচের নামখানাই হাওয়া করে দিলেন। 🙂 নিজকে বুঝুন ভাউ। রোমিও হয়েছেন যখন তখন এই একটু আধটু শুনতেই হবে।
ছাইরাছ হেলাল
শোনাবেন তা শুনব তবে এতটা নির্দয় না হলেও পারতেন।
মিথুন
আকাশ, চাঁদের সাথে কোন ভাষায় কথা বলেন ভাইয়া? ও, আপনি তো আবার এলিয়েন প্রজাতির। অমাবশ্যার দাঁত নাকি চাঁদের? ;? স্বর্গেও প্রেম নেই? তাহলে আর বলে কাজ নেই দুনিয়া থেকে মায়া, মমতা সব উঠে গেছে……
ছাইরাছ হেলাল
ভাই, চাবি-চুবি হারালে সব তাবৎ ভাষাই আয়ত্তে এসে যাবে, ভাবেন না।
অমাবশ্যা পূর্নিমা সব একাকার হয়ে যাবে।
আছে আছে মায়া-মমতা প্রেম সবই আছে, তবে তা সবার জন্য না।