হ্যামিল্টন, কানাডা
২৭ আগষ্ট, ২০১৫ ইং।কবিতা মাত্র শেষ হলো। প্রথম ছবিটি ১৯ আগষ্ট, শেষের ছবিটি ২০ আগষ্ট, ২০১৫ ইং-এর দ্বিতীয় ছবিটি বে-ফন্ট লেক-এ ৮ আগষ্ট, ২০১৪ ইং-এ এই হ্যামিল্টনে তোলা।
সজীব ভাইয়া আমি বোধ হয় এতো সময় নিয়ে লিখিনি জীবনে। গতকাল যখন লিখি অনেক যত্ন করে সাজানোর চেষ্টা করেছি। এখানে একেকটি শব্দ, ভাবনা সবকিছুতে নিজের জীবনের খাতাটার উপলব্ধি।
মিথ্যে-কল্পনার সাথে আপোষ করিনি। তাই হয়তো আপনার অনুভূতিকে ধাক্কা দিচ্ছে।
তাছাড়া এখানে আপনার অন্ধ ভালোবাসাও যে এই লেখাটার প্রতি। ভালোবাসা রইলো। -{@
আমি দেখেছি কিভাবে বন্ধুত্ত্ব, স্বার্থপর চাহিদার কাছে
পরাজিত হয়। (y)
হৃদয়ের ফাঁক-ফোঁকড় বন্ধ হয়ে বহমান রক্ত আটকে গিয়ে
ঝরে যেতে দেখেছি সুগভীর প্রেম, জীবন্ত নিঃশ্বাস। (y)
আপু এটা কি কবিতা? ?
আপনি এতো সুন্দর সুন্দর শব্দ পান কই?? আমার কিন্তু এবার হিংসা হচ্ছে আপনার কবিতা পড়ে, আবার আফসোস ও হচ্ছে আমি কেনো কবিতা লিখতে পারিনা!!!? ^:^
আবার তো আমি কবিতা প্রেমী হয়ে যাচ্ছি। -{@
মনে হল যেন শহরের চার দেয়ালের গোণ্ডি পেরিয়ে হঠাত ই কোন সবুজ গাঁয়ের মেঠা পথে নিজেকে হারিয়ে ফেললাম। অনেক গুলো বাস্তবতা কে সুন্দর কথা মালায় সাজিয়ে ফেললেন।
নীল আপু অনেক ভালবাসা আপনার জন্য,,,,,, 🙂 (3
এক টুকরো নদী বয়ে যেতে থাকে
বয়ে যেতেই থাকে – ওই বয়ে যাওয়াই কি জীবন নয় নীলাদি? ক্ষেতের আলে ধাক্কা খাবার আগ পর্যন্ত জীবন সাবলীল হবার চাওয়াতেই না আমরা বুঁদ হয়ে থাকি।
কী লিখতে কী লিখছি জানিনা। ভুল কিছু বলে ফেললে আগেই ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি।
অলিখিত অক্ষরগুলো ভুল বানানের জন্য মুখ থুবড়ে পড়ে? তাইতো বলি অনেক চেষ্টা করেও পরে আর তা লিখতে পারিনি কেন? বানানে বড্ড ভুল যে হয়ে যায়। লেখাটি অনেক অনেক ভালো হয়েছে আপু, কারন এটি যে লেখার জন্য লেখোনি। শেষ লাইনটার কথা না বললেই নয়। ছায়াও জলে স্নান করে, বাহ বাহ। আমাদের কারনে তোমার এত মিষ্টি কবিতা লেখার বদভ্যাস টা আর যাবেনা!! 😀
এই আপু জন্মদিনের শুভেচ্ছা নিও রে। আমার সবসময়ই দেরি হয়ে যায়। কি দিই তোমায়, আমার হয়ে আঙ্গুলে একটা নীলা পড়ে নিও। এমনি আলো হয়ে থেকো সবসময়। (3 -{@
এতো সুন্দর মন্তব্যে কি লিখি?
সম্পূর্ণ একটি কবিতায় আমি আমাকেই নিয়ে এলাম।
পুরো একটি বিকেল থেকে সন্ধ্যা কেটে গেলো এই আমায় নিয়ে ভাবতেই। স্বার্থপরের মতো
নিজেকে ভেবে লেখা আর না। অনেক ঝামেলা।
ইস! তা বললে তো চলবে না!!!
লিখতে হবে। শব্দেরা তো আমার কাছেই আসতে চায়না। কিভাবে যে দৌঁড়াই ওদের পেছন পেছন
সে তো আমি জানি।
নতূন লেখা তাড়াতাড়ি চাই কিন্তু মিথুন। -{@
৪৭টি মন্তব্য
ছাইরাছ হেলাল
জীবন জয়ী হয় জীবনের জয় গানের মধ্য থেকেই।
চির উর্বরতাই জীবনের ধর্ম।
প্রথম ছবিটি খুব সুন্দর, লেখার সাথে মিলে যাচ্ছে।
সব সবুজ শুকানোর নয়।
নীলাঞ্জনা নীলা
লেখাটি প্রেরণার কারণে পাওয়া হলো আমার।
আর ছবিগুলো আমার মনের ভেতরে মনের যে সৌন্দর্যকে রেখেছি নিজের প্রেরণা হিসেবে,
সেই প্রেরণার চোখে তোলা।
ধন্যবাদ আপনাকে। -{@
ছাইরাছ হেলাল
এত্তো প্রেরণা আসে কোত্থেকে, আমাদের কিছু ধারে দিয়েন।
তিন লাইনে তিন প্রেরণা!!!!
নীলাঞ্জনা নীলা
আপনাকে বন্ধুত্ত্বের হাত বাড়িয়েছিলাম, ফিরিয়ে দিয়েছেন।
কি করে ভাবলেন শত্রুকে প্রেরণা ধার দেবো?
সম্ভব না। প্রস্থান করুন। :p
ছাইরাছ হেলাল
বহিষ্কার হলাম।
নীলাঞ্জনা নীলা
বাঁচলাম -:-
ব্লগার সজীব
নীলাদি, পড়ছি শুধু পড়ছিই। কপি পেষ্ট হয়ে যাচ্ছে মস্তিস্কে। ভালোলাগাটা বুঝাতে পারবো না।
নীলাঞ্জনা নীলা
সজীব ভাইয়া আমি বোধ হয় এতো সময় নিয়ে লিখিনি জীবনে। গতকাল যখন লিখি অনেক যত্ন করে সাজানোর চেষ্টা করেছি। এখানে একেকটি শব্দ, ভাবনা সবকিছুতে নিজের জীবনের খাতাটার উপলব্ধি।
মিথ্যে-কল্পনার সাথে আপোষ করিনি। তাই হয়তো আপনার অনুভূতিকে ধাক্কা দিচ্ছে।
তাছাড়া এখানে আপনার অন্ধ ভালোবাসাও যে এই লেখাটার প্রতি। ভালোবাসা রইলো। -{@
মেহেরী তাজ
আমি দেখেছি কিভাবে বন্ধুত্ত্ব, স্বার্থপর চাহিদার কাছে
পরাজিত হয়। (y)
হৃদয়ের ফাঁক-ফোঁকড় বন্ধ হয়ে বহমান রক্ত আটকে গিয়ে
ঝরে যেতে দেখেছি সুগভীর প্রেম, জীবন্ত নিঃশ্বাস। (y)
আপু এটা কি কবিতা? ?
আপনি এতো সুন্দর সুন্দর শব্দ পান কই?? আমার কিন্তু এবার হিংসা হচ্ছে আপনার কবিতা পড়ে, আবার আফসোস ও হচ্ছে আমি কেনো কবিতা লিখতে পারিনা!!!? ^:^
আবার তো আমি কবিতা প্রেমী হয়ে যাচ্ছি। -{@
মেহেরী তাজ
ও হ্যা আপনার ঘাড় ব্যাথার কি অবস্থা।
নীলাঞ্জনা নীলা
পিচ্চি আপু এসব শব্দ আসে তোমাদের ভালোবাসায়। হুম ঘাড়ে ব্যথা শেষ।
আগামীকাল ভোরে কাজ। ঘুমুবো এখন।
আদর নিও আপু। -{@ (3
মেহেরী তাজ
নীলা আপুউউউউউউ কেমন আছেন???
নীলাঞ্জনা নীলা
ভালো আছি গো পিচ্চি আপু। -{@
মেহেরী তাজ
🙂
ইমন
বাহ ! কি লাইন আর শব্দ চয়ন . \|/ ” জলে ভেঁজে জল, নারীর মুখের ছায়া নদীর জলে স্নান করে।” -{@ -{@ -{@
নীলাঞ্জনা নীলা
প্রকৃতি এসব লিখিয়ে নেয়। আমার জানালা, জানালার কাঁচে ফোঁটা ফোঁটা বৃষ্টি, আমায় জড়িয়ে রাখে যে!
অনেক অনেক ধন্যবাদ ইমন। -{@
ইমন
\|/
লীলাবতী
প্রথম কবিতার কোন লাইন কোট করবো?সমগ্র কবিতাটিই কোট করলাম নীলাদি।ওখানে তো আমি আমাকেও দেখি।
দ্বিতীয় কবিতায় পরে আসবো।
জিসান শা ইকরাম
ভত্তাবতী দ্বিতীয় কবিতা কই পাইলো আবার? কবিতা তো একটাই এখানে 🙂
নীলাঞ্জনা নীলা
নানা আমার দোষ ক্যাপশনটা অমন ভাবে লিখেছি। তাই মনে হচ্ছিলো কবিতা দুটি।
লীলাবতী
ছবির নীচের ক্যাপশন মনে করেছি কবিতার শিরোনাম :p
নীলাঞ্জনা নীলা
বুঝেছি দিদি, আমারই দোষ। স্যরি। -{@
নীলাঞ্জনা নীলা
লীলাবতীদি একটাই কবিতা। ছবির নীচে ওটা ছবির ক্যাপশন।
কবিতাটা যে সত্যি। তাইতো দেখতে পাচ্ছেন।
দিদি আস্ত কবিতাই আপনাকে দিয়ে দিলাম, সাজিয়ে নিন জীবন আনন্দে। -{@ (3
অরুনি মায়া
মনে হল যেন শহরের চার দেয়ালের গোণ্ডি পেরিয়ে হঠাত ই কোন সবুজ গাঁয়ের মেঠা পথে নিজেকে হারিয়ে ফেললাম। অনেক গুলো বাস্তবতা কে সুন্দর কথা মালায় সাজিয়ে ফেললেন।
নীল আপু অনেক ভালবাসা আপনার জন্য,,,,,, 🙂 (3
নীলাঞ্জনা নীলা
জীবন থেকে নেয়া কিনা। তবে আমি কিছুতেই নিজেকে কোনো ভাঙ্গনের কাছে পরাজিত হতে দিইনা।
হাসি ছাড়া আমি নেই। কোথাও নেই।
অফুরান ভালোবাসা আপনার জন্যে। -{@ (3
তানজির খান
পাওয়া গেছে আপিকে। দূর্দান্তভাবে পাওয়া গেছে। দারুণ হয়েছে কবিতা।
নীলাঞ্জনা নীলা
ভাইয়া রে ভালোবাসা নিরন্তর। -{@
সীমান্ত উন্মাদ
সাধারনত একটি গদ্য কবিতায় একটা প্যারা বা কয়েকটা লাইন অসাধারন লাগে আমার, কিন্তু আপু আপনার কবিতার প্রত্যেকটি শব্দ চয়ন আমার অসম্ভব ভাললাগে।
কবিতা চলুক ছবির প্রতিমূর্তিতে। অনেক অনেক শুভকামনা থাকলো।
নীলাঞ্জনা নীলা
ভালোবাসা বড়ো ভারী। এতো ভালোবাসলে আমি যে নুয়ে যাবো ভাইয়া।
তাই আমার ভালোবাসার কিছুটা আপনার জন্যেও -{@
জিসান শা ইকরাম
এভাবেই দূরত্ব তৈরী হয়
মুখ থুবরে পরে সময়ে অসময়ে
আবার প্রকৃতির নিয়মেই স্বপ্ন গুলো জোরা লাগে।
ছবির ক্যাপশনের কারনে একজনে ধারনা কয়েছে এখানে কবিতা দুইটা 🙂
নীলাঞ্জনা নীলা
নানা জীবন থামেনা। কিন্তু স্মৃতি চলে পাশে পাশে ছুঁয়ে।
ঘুমের দেশে গেলাম।
অনিকেত নন্দিনী
এক টুকরো নদী বয়ে যেতে থাকে
বয়ে যেতেই থাকে – ওই বয়ে যাওয়াই কি জীবন নয় নীলাদি? ক্ষেতের আলে ধাক্কা খাবার আগ পর্যন্ত জীবন সাবলীল হবার চাওয়াতেই না আমরা বুঁদ হয়ে থাকি।
কী লিখতে কী লিখছি জানিনা। ভুল কিছু বলে ফেললে আগেই ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি।
নীলাঞ্জনা নীলা
সে কি কথা! কিচ্ছু ভুল বলেননি গো নন্দিনী দিদি।
জীবন থেমে থাকে না। ঘাত-প্রতিঘাত আসেই, কিন্তু এই বৃষ্টি-ই কখনো ঝড়,
আর কখনো চঞ্চলা নুপূরের রিনিঝিনি।
মন ভালো হয়ে উঠুক। ভালোবাসা অফুরান -{@
লীলাবতী
জীবন বহতা নদী,থেমে থাকেনা।
নীলাঞ্জনা নীলা
লীলাদি ঠিক জীবন ছুটে চলে। ছুটতেই থাকে। -{@
মরুভূমির জলদস্যু
-{@ হেমন্তের হলুদ আলোয় সোনালী ধান চিকচিক করে।
কিশোরীর পায়ের নিক্কণে ঝঙ্কার ওঠে নতূন সুরে— -{@
অসাধারণ দুটি লাইন।
নীলাঞ্জনা নীলা
অসংখ্য ধন্যবাদ যে এই দুটো লাইন আপনার পছন্দ হয়েছে। 🙂
শুন্য শুন্যালয়
অলিখিত অক্ষরগুলো ভুল বানানের জন্য মুখ থুবড়ে পড়ে? তাইতো বলি অনেক চেষ্টা করেও পরে আর তা লিখতে পারিনি কেন? বানানে বড্ড ভুল যে হয়ে যায়। লেখাটি অনেক অনেক ভালো হয়েছে আপু, কারন এটি যে লেখার জন্য লেখোনি। শেষ লাইনটার কথা না বললেই নয়। ছায়াও জলে স্নান করে, বাহ বাহ। আমাদের কারনে তোমার এত মিষ্টি কবিতা লেখার বদভ্যাস টা আর যাবেনা!! 😀
এই আপু জন্মদিনের শুভেচ্ছা নিও রে। আমার সবসময়ই দেরি হয়ে যায়। কি দিই তোমায়, আমার হয়ে আঙ্গুলে একটা নীলা পড়ে নিও। এমনি আলো হয়ে থেকো সবসময়। (3 -{@
নীলাঞ্জনা নীলা
শুন্য আপু গো এই প্রথম কোনো কবিতায় নিজের জীবনটাকে তুলে এনেছি।
নীলা কিন্তু সবার সয়না, আমার নিজেরও না।
তোমাকে একটা জাপটা(আমার ছেলের ছোটবেলার শব্দ জড়িয়ে নেয়াকে বলতো) -{@ (3
শুন্য শুন্যালয়
বাপটাকে একটা জাপটা দিয়ে দিও আমার হয়ে। লাজুক টা নাকি গার্লফ্রেন্ডকে প্রপোজ করতে পারছেনা!! 🙂 তোমার ছেলেকে নিয়েতো টানাটানি পরে যাবে মনে হচ্ছে। শুধু ছেলেরা নয়, মেয়েরাও লাজুক লতা লাইক করে।
তোমার তো সইবেই না, সর্বাঙ্গে নীলা নিয়ে আছো, আঙ্গুল ভার বইবেনা। যাও একটা গিফট পাওনা রয়েই গেলো তোমার, দেব কখনো।
নীলাঞ্জনা নীলা
আপু আর বলো না। আমায় এসে বলে, ভাবি আর হাসি ঠিক ওভাবে আমি বাপিকে বলতাম।
ওইটুকুন আজ বড়ো হয়ে গেছে। জাপটা বললে এখন কেমন লজ্জ্বা পায়।
ইস কি মজা! গিফট তাহলে পাবো 😀
লাভ ইয়্যু -{@ (3
রাসেল হাসান
দুটি কবিতায় মনে ধরার মতো। বেশ লিখেছেন। শুভকামনা রইলো। (y)
নীলাঞ্জনা নীলা
অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।
তবে এটি দুটো কবিতা নয়। একটি-ই। ছবির ক্যাপশনটা কবিতাটিকে আলাদা করে দিয়েছে।
অরণ্য
কোন ফুল গন্ধে সুন্দর কোন ফুল কেবল শোভায়।
আমার বেশি ভালবাসা প্রথমটিতে। আপনার লেখাতে আমি ঠিক তাই পাই। (y)
ভাল থাকবেন।
নীলাঞ্জনা নীলা
এতো সুন্দর মন্তব্যে কি লিখি?
সম্পূর্ণ একটি কবিতায় আমি আমাকেই নিয়ে এলাম।
পুরো একটি বিকেল থেকে সন্ধ্যা কেটে গেলো এই আমায় নিয়ে ভাবতেই। স্বার্থপরের মতো
নিজেকে ভেবে লেখা আর না। অনেক ঝামেলা।
ভালো রাখবেন। -{@
মিথুন
নীলাঞ্জনা বাঁশিওয়ালা সব শব্দ নিয়ে যাচ্ছে বলেই তো কিছু লিখতে পারিনা, শব্দ খুঁজে পাইনা।
নীলাঞ্জনা নীলা
ইস! তা বললে তো চলবে না!!!
লিখতে হবে। শব্দেরা তো আমার কাছেই আসতে চায়না। কিভাবে যে দৌঁড়াই ওদের পেছন পেছন
সে তো আমি জানি।
নতূন লেখা তাড়াতাড়ি চাই কিন্তু মিথুন। -{@