কিয়ৎকাল পূর্বের ঘটনা বয়ানে যাচ্ছি।
চা খাচ্ছি, খোর না কিন্তু, ফোন দেব কিনা ভাবছি, দু’টো নম্বর চোখে রাখছি, আজ ছ’মাস, প্রথমটিতে দিলাম ফোন, অবারিত ছিল যে টি, বন্ধ। ধন্দে পড়লাম, কথা হয়েছিল ছ’বছর আগে সর্বশেষ, কত্ত কিছু পাল্টায়, নস্যি তার কাছে ফোন নম্বর। তব্ধা খেলাম, শেষ করে ঝিম মারা বুকে ফুঁ দিয়ে অন্যটায় দিলাম ফোন, হ্যাপিত্যেশম, ফোন বাজছে বাজছে কেউ ধরছে না।
হাইওয়ের কোল ঘেঁসে নিরিবিলিতে জিসানের অফিসের একটি এটি, ঘন বিকেলে আজ এলাম, আসি এখানে মন বৈকল্যে, মন সুখে, মন দুঃখে, দুঃখ বিলাসেও। মন পুড়িয়ে চোখ জুড়াই শস্য বন দেখে দেখে।
শিক্ষকতা করেন এখনও, শিক্ষা জীবনের শেষ পরীক্ষায় প্রথম শ্রেণিতে প্রথম হয়েছিলেন, বাংলা একাডেমী সহ অন্য প্রকাশনা থেকে তখন ই বাংলা ও ইংরেজিতে গবেষণা ধর্মী বই প্রকাশিত হয়েছে (এখনকার কথা জানতে পারিনি), এখন কবিতা লেখেন, ছবি তোলেন, ভ্রমণ করে ভ্রমণ কথা লেখেন। সেলিব্রেটিদের একজন।
এ লেখাটি আসলে ঋণ স্বীকার মাত্র, যা করিনি বলে আক্ষেপ রয়ে গিয়েছিল। আমাকে অনেক কিছু শেখানোর চেষ্টা করেছেন অকৃপণ ভাবে, পারিনি তা শিখতে, বানান শিখতে সাহায্য করেছেন অনেক। কথা বলার গতিতে কী বোর্ড ঝড় তুলতে পারেন, আমি সেই কচ্ছপ গতিতেই থেকে গেলাম। আরও অনেক কিছু প্রথমবার তাঁর কাছ থেকে শিখেছি জেনেছি।
ফোন ধরলেন একটু দেরিতে, সযত্ন ছালাম-কালাম দিলাম, নিম্ন কণ্ঠে উত্তর দিলেন, কণ্ঠ অচেনা বুঝতে পারা সত্বেও বুকে বল এনে জানতে চাইলাম ‘চিনতে পারছেন?’, নিরুত্তরে উত্তর দিলেন। চিনতে পারার কথা না, এত্ত দিন পর। এখানেই শেষ নয়, এবারে নাম বললাম একবার, দু’বার, তাও চিনতে পারলেন না, মরিয়া হয়ে আবার নাম বললাম, এবারে চিনলেন। সৌজন্য দেখালেন নিজ মর্যাদায় আন্তরিক ভাবেই। পাষাণ ভার নেমে গেল। সে সময় আমার স্ত্রীর জীবনে জমযুদ্ধ এসেছিল, এখন কী অবস্থা তাও জানতে চাইলেন, তাঁর শিশুদের কথা জানতে চেয়ে জানলাম। অশেষ কথাবলা ফোনটি কেন বন্ধ তা জিজ্ঞেস করাতে জানাল, খুব জরুরী না হলে ফোন ধরেন না, করেন ও না। মনে মনে নিজেকে ভাগ্যবান ভাবলাম, অচেনা ফোন, তাও ধরলেন বলেই না কথা হলো। তাঁর সামান্য অসুস্থতার কথা জানতে চাইলে একটু অবাক হয়ে বেশ ভাল করেই হেসে দিলেন, এই ই প্রথম হাসলেন, আর জানালেন যেমন শুনেছেন তেমন কিছু না। এবার তার আকাশ ছোঁয়া সাফল্য কামনা করা, তাঁর ও আমার লেখালেখি নিয়ে টুকটাক কথার মধ্যেই জরুরী ডাকের কথা জানালেন, শেষ এভাবেই। কখন যে আট মিনিট চলে গেল টের ই পাইনি,
মনে মনে ভাবছি, কাজ আর জরুরী হওয়ার সময় পেল না!!
আন্তরিকতার কিছু অমোচনীয় অবশেষ সময়ের উজানেও টিকে থাকে, টিকে রয়।
আকণ্ঠ অকুণ্ঠ কৃতজ্ঞতাঃ
সুরাইয়া নাছরিন পাহলভি কে।
৩৬টি মন্তব্য
ভোরের শিশির
শ্রদ্ধেয় উনাকে জানান শুভেচ্ছা। -{@
ছাইরাছ হেলাল
অবশ্যই তাঁকে শ্রদ্ধা,
রূপকথা লেখালেন ই।
ভোরের শিশির
আরো চাই 😀
ছাইরাছ হেলাল
আচ্ছা।
জিসান শা ইকরাম
ভালো থাকুক তিনি
সাফল্যের চুড়ায় আরোহন করুক
আন্তরিক ভাবেই তা চেয়েছি সব সময়, এখনো চাই।
জীবনের কত রঙ!
ছাইরাছ হেলাল
সাফল্য সফল ভাবেই ছুঁয়ে যাচ্ছে যাবেও,
এটাই রূপকথার সাফল্য।
জিসান শা ইকরাম
রূপকথায় জিসানের অফিস আইলো কেমনে? কল্পনার নোউকা আকাশে ভাসে লেখকদের। এই রূপকথা তো তেমনই। কত নাম যে রূপকথায় আইবো আল্লায়ই জানেন।
আমিও একখান রূপকথা লিখুম, জয়গুন বিবি নাম দিমু লেখার শেষে 🙂 ক্লাইমেক্স আর সাসপেন্স থাকবে রন্দ্রে রন্দ্রে হা হা হা।
ল্যাহা কিন্তু ভাল লাগছে। সহজ লেখা বুঝতারি ভালো।।
ছাইরাছ হেলাল
যে অফিসের অস্তিত্ব নেই রূপকথা আছে বলেই তা শস্যবনের মুখোমুখি হয়।
আরও আছে সামনে, খুবই তাজা রূপকথা,
এত্ত সহজ নয় এসব লেখা, মুখে বলা যত সহজ।
পাহলবজী হেসেই খুন হত, সত্যি হলে।
বানিয়ে লেখার কত কত সুবিধা।
জিসান শা ইকরাম
তাজা রূপকথা! রূপকথা আবার তাজা হয় কেমনে? ^:^
ছাইরাছ হেলাল
পরিবেশনার গুনে রূপকথা আর রূপকথা মনে নাও হতে পারে
মাঝে মাঝে।
নাসির সারওয়ার
আমরা অযথা কল করে কত ভালো মানুষদের কল ধরা থেকে বিরত রাখছি। ভাবনার বিষয়।
শ্রদ্ধা রইলো এই ভালো মানুষটার জন্য।
ছাইরাছ হেলাল
আসমানে পাঠামুনে।
হাই প্রোফাইল হলে ফোন ধরা ও করা ভিন্ন মাত্রা নেয়।
এত্ত কুঠিন ল্যাহা পনির মত খাইয়ালাইলেন!!
আজব তো। কই যাই!! কি খাই!!
নাসির সারওয়ার
আপনে যেহানে পাঠান, কোনোই অসুবিথা নাইক্কা। আপনারে তব্ধাইতে পারছি, এইটা যে কি আনন্দের আমি তাহা কইতে পারিতেছিনা। হা হা হা ।
আপণে ক্যামন করিয়া বুজিলেন যে আপনার এই কিয়ৎকাল বয়ানের তর্জমা আমার মগজে প্রবেশ করিয়াছে? আপনারতো একটা মগজ স্কান প্রয়োজন বোধ করছি!
মাঝে মাঝে মনে করিয়া সর্ব শেষে কিছু কৃতজ্ঞতা বা উথসাহ জাতীয় লিখিয়েন।
ছাইরাছ হেলাল
আমি উম্মি মানুষ যখন-তখন তব্ধাই। তাও আনন্দ পেয়েছেন তাতেই আনন্দিত।
মন্তব্য দেখিয়া মনে হইল হজমী ছাড়াই হজম করে ফেলেছে!!
স্ক্যানার ছুঁড়ুন একখানা। দেখি কী করিলে কী হয়।
এখন থেকে প্রচুচুচুচুর কৃতজ্ঞতা গড়িয়ে দেব।
অনিকেত নন্দিনী
দ্বন্দ্বে পড়ে, তব্দা খেয়েও ঝিম ধরা বুকে ফুঁ দিতেই কাজ হয়ে গেলো! 😮
ফুঁ অতীব কার্যকরী বুঝতেই পারছি। সাক্ষাতে আমিও ফুঁ প্রার্থী। সাহসের বড্ড অভাব। 🙁
হাইওয়ের কোল ঘেঁষে নিরিবিলিতে অফিস! 😮
জানতাম হাইওয়ে মানেই গোলমাল, শব্দ দূষণ।
জনৈক জিসানের কখানা অফিস জানতে ইচ্ছা করে। ;?
“আন্তরিকতার কিছু অমোচনীয় অবশেষ সময়ের উজানেও টিকে থাকে, টিকে রয়।” সময় উজান দিকেও যায়? তবে যে জানতাম ভাটির দিকে যায়! ^:^
শ্রদ্ধাস্পদের প্রতি শ্রদ্ধা রইলো। -{@
ছাইরাছ হেলাল
ধন্দে(ধাঁধা) পড়ে তব্ধ(স্তব্ধ) হলে তখন ফুঁ ই ভরসা।
আচ্ছা দেয়া হবে, অগুনতি ,
দেখুন রূপকথায় কোন ব্যাপার না,
অফিসের সংখ্যা একুনে এক গণ্ডা তো হবেই।
ভাটির দিকে যা না যায় তাই তো টিকে থাকে, আর তাই সময়োত্তীর্ণ।
পাঠক, অপেক্ষা করতেই আছে।
অনিকেত নন্দিনী
রূপকথায় ফুঁ? তবেই সেরেচে। ;(
এক গন্ডা! 😮
সময়োত্তীর্ণ জিনিস রাখা ভালোনা। ম্যাজিস্ট্রেট ধরলে খবরই আছে। -:-
ছাইরাছ হেলাল
ফুঁ খুব উপাদেয় ও কার্যকারী, পরীক্ষা প্রার্থনীয়,
দেখুন অফিসের সংখ্যা নিরূপণে কিঞ্চিত সমস্যা আছে, আপনি সুবিধানুযায়ী দেড় কিম্বা দু’গণ্ডা ও
ভেবে নিতে পারেন বা যত খুশি, সে আপনার মর্জি।
ম্যাজিস্ট্রেট ধরলে আপনার নাম বলে দেব।
অনিকেত নন্দিনী
ফুঁ আবার উপাদেয় হয় কেম্নে? 😮
গ্রামে একটা প্রবাদ আছে, “যেইখানে রাইত, সেইখানেই কাইত”। ধরে নিলাম জনৈক জিসানের অফিসের অবস্থাও তথৈবচ। ^:^
অ্যাঁ! আমার নাম বললেই হপে? নু চিতিং, হুম্ম! :@
ছাইরাছ হেলাল
আচ্ছা।
অরুনি মায়া
অনেকদিন পর আপনার একটা সহজ লেখা পড়লাম | রূপকথা শব্দটির উল্লেখ না থাকলে ধরেই নিতাম এটা একটি বাস্তব ঘটনা | আসলে দক্ষ লেখকদের অনেক ক্ষমতা | একটি কাল্পনিক ব্যাপারকে এমনভাবে উপস্থাপন করা যাতে তাকে সত্য বলেই মনে হয় | এ কাজ সবার দ্বারা হয়না | তাই শুভেচ্ছা সেই কাল্পনিক চরিত্রকে না জানিয়ে পুরোটাই আপনাকে জানাচ্ছি -{@ | আরও রূপকথার অপেক্ষায় রইলাম |
ছাইরাছ হেলাল
আপনাদের সবার কাছে থেকে শিখে সহজ করে লেখার চেষ্টা করলাম,
কখন যে দক্ষ করে দিলেন টের ই পেলাম না, ক্ষমতা আর পেলাম কৈ!! সবে গদ্য লেখা শিখছি মাত্র।
আপনি সহ অনেকেই এখন ভাল লেখে।
যাক শুভেচ্ছা বুঝে নিলাম, আবার ও আসবে রূপকথা সে নিশ্চয়তা দিচ্ছি,
আপনার অপেক্ষা অনেক মুল্যবান।
মারজানা ফেরদৌস রুবা
বুঝতেই পারছিলাম না কাল্পনিক না বাস্তব। ক্যামনে কি! মাথা আউলায়ে যায় ^:^
ছাইরাছ হেলাল
মাথা খুব দামী, সাবধানে হেফাজত করবেন,
আপনি অবশ্যই বুঝতে পেরেছেন।
শুন্য শুন্যালয়
রূপকথার কথা বলে আসল কথা চাপা দিচ্ছেন, বুঝি সবই বুঝি। ৬ মাস ধরে দুইটা নাম্বারে চোখ রাখছেন, আবার ৬ বছরের পুরনো মানুষ কে, কাহিনী কি? ;? কথাতো আমার মতে ২ মিনিট বেশি বলে ফেলেছেন, ৬ মিনিট হলে সবকিছুতেই পাক্কা ছক্কা হয়ে যেত।
মনের সুখে, দুঃখে, দুঃখ বিলাসে, মন পুড়িয়ে, চোখ জুড়িয়ে, শস্য বন দেখে, ঘন বিকেলে এলেন নিরিবিলি অফিসে? দাঁড়ান দাঁড়ান। আপনি কোন আপিসের কথা বলছেন? অই ভাইজান তো ইট পোড়ায় জানতাম, মন পোড়ানোর আপিস আবার কবে খুলেছেন? আর টেনে টেনে এমন আগেই ঝাঁঝরা হওয়া মন নিয়া কি কাম? অবশ্য মন পোড়ানো নাকি মেরামতের অফিস সন্দেহ আছে। ৮ মিনিটেও আফসোস করছে।
আন্তরিকতা উজান বেয়ে চলুক ভাউ, অনেক কিছুই সময়ে করতে পারিনা আমরা। দেরিই সই, তবুও তো করা গেলো।
তা ফরমালিনের আছর দেখি আপনার লেখাতেও এসেছে। ভেজাইল্যা লেখা, শিরোনামের সাথে লেখার মিল নাই।
ছাইরাছ হেলাল
নিজেকে ভাগ্যবান ভাবতে ভাল লাগছে আপনার অনুগ্রহে, রূপকথাকে অন্য কথায় নিয়ে ভাবতে
সবাই পারে না, তাই লেখক আপনাদের কাছে কিছু শিখে ফেলেছে ভেবে প্রসাদ লাভের ব্যঞ্জনা অনুভব করছে।
আপনার এমন অভয় পেয়ে আর এক খানা তৈরি ও প্রকাশের অপেক্ষায় আছি, দেখবেন ডুবিয়ে চোবাবেন না যেন।
রূপকথা লেখার ভারী সুবিধে, নৌকা পাহাড়ে বা চপার নদীতে চালানো যায়।
তা এই রূপ রূপাকে আপনি যে ভাবেই ভাবুন না কেন, তাও ভাবলেন তো। দেখুন অফিসের কিন্তু শেষ নেই,
রাইত-কাইতের মত ভাবলে ও সমস্যা নেই। শুধু ইট-ফিট না, উনি মাশাল্লা অনেক কিছুই পোড়ান ধূম্র বিহীন উনুনে।
এ মিনিট গুলোকে শুধু মিনিটে আটকে দেবেন্না প্লিগ, এক একটি মিনিটকে কাল মহাকাল ভাবুন,
লিখন শৈলী নিয়ে কিছু বাৎ চিত করে লেখক্কে আসমানগামী করুন।
ভাইয়া, কিছু কি ধরেছেন?
শুন্য শুন্যালয়
আসমানগামী কেন রে ভাউ? জমিনে বুঝি আর স্থান সংকুলান হচ্ছেনা? নাকি পাংখা গজালো?
শৈলি না শীলা কিসের কথা যেন বলছেন, সেতো বলতে বলতে কবেই ক্ষান্ত দিয়েছি। মাত্র এক ফোন নিয়েই রূপকথা লিখে ফেলা সেতো লম্বা কন্ঠনালী ছাড়া কারো কম্ম নয় সে ভালো করেই জানি। তবে ঐ যে বললেন কত্তকিছু পাল্টায় ফোন নাম্বার নস্যি তার কাছে, ঠিক আবার বেঠিক। আপনার লেখা কিন্তু এতটুকু পাল্টায়নি তাই আমাকে এহেম বিপদে ফেলবেন না। যে যার মতো বেছে নেবে এমন মন্তব্যের অপেক্ষায় আছি। সংযুক্তির কথা বিবেচনায় রাখবেন।
কবিরেই প্রিয়তে নিয়া দোস্ত বানাইছি, লেখার কথা কি আর কমু?
ছাইরাছ হেলাল
কুটি জনমের ভাগ্য এমুন দুস্ত পাইছি!!
তয়, লেহ্যা দেয় না, দেয় খুপ কম, দেলেও খুপ কঠিন, উপ্রে দিয়া নেয়।
উহ, ভাইয়ার প্রশংসায় শান্তি পাইলাম।
দেখুন বাস্তবে তো ফোন-ফুন কেউ দেয় না, দেই না,
রূপকথাই সম্বল, কিছুই আপনি শেখাবেন যখন পণ করেছেন, পিছু ছাড়ছিনে আপনার।
মূল্যবান কথা, কিছু পাল্টায়, পাল্টাই ও।
কিছু অমলিন।
মোঃ মজিবর রহমান
ভালই থাকুক সবসময় এই
নিহংকারী মানুস্টি খুব ভাল ব্যাবহার যদিও ই জগতে তাঁর সংগে সাক্ষাত হয়নি
তবে তাঁর জানানর এবং শেখানর যে আন্তরিকতা তাতে আমি মুগ্ধ।
আমার ফেবুতে একদিন শেখায়েছেন তাতে খুব ভাল লেগেছে।
ছাইরাছ হেলাল
ওরে বাবা,
অশরীরী হয়ে শিক্ষকতা শুরু করেছেন!!
ইশ, আপনি ভাগ্যবান, আমাকে কিছুই শেখাতে চায় না।
সবাই ভাল থাকুক, আমরাও ।
ব্লগার সজীব
এ আবার কেমন রূপকথা ^:^ নানু,দাদির মুখে অনেক অনেক দিন আগের কথা দিয়ে আরম্ভ হতো রূপকথা।আর আপনি কি দিয়ে আরম্ভ করলেন? রূপকথার দৈত্য দানো রা এসে আপনার খবর করে না দেয়,সাবধান ভাইয়া। ভালো লেগেছে।
ছাইরাছ হেলাল
দৈত্য দানোর ভয় আমিও পাচ্ছি,
আর লেখক হিসাবে বেশি জুইতের না, তাই হ্যান-ত্যান করে কাজ চালাচ্ছি।
আবু খায়ের আনিছ
জিসান এর অফিস পড়ে ভাবলাম জিসান ভাই নাকি আবার। কেমনে কি, এমন গলায় গলায় বন্ধুরে আবার কেউ চিনেনা। যাক শেষ পযন্ত বাস্তবে ফিরে আসলাম আর বুঝলাম না এই জিসান আমাদের ভাইয়া জিসান নয়।
ছাইরাছ হেলাল
একদম ঠিক, এটি রূপকথা মাত্র।
লীলাবতী
যেভাবে লিখলেন এটি বাস্তবে এমন নিখুঁত ভাবে হয়না। সত্যির মত করে গল্পের কাহিনী উপস্থাপনায় মুগ্ধ হলাম।
ছাইরাছ হেলাল
কঠিন বাস্তবতা এমন হতেই পারে না। শুধুই ভাবনা।
সামান্য চেষ্টায় মুগ্ধ হয়েছেন দেখে উৎসাহিত হচ্ছি।