সুকানির নির্দেশে একমানব উচ্চতার হুইলটি ঝাড়পোছ করত তৈল মর্দনে ব্যস্ততা চরমে ছিল, ব্রিজ থেকে সামান্য দূরে থেকে অনুচ্চ স্বরে ও ইশারায় কেউ ডাকছে ভেবে এগিয়ে গিয়ে ভ্যাবাচেকা খেলাম, পিছু নিয়ে আবার সেই পুরনো চেয়ারের কাছে ফিরে এলাম, সামান্য দূরে অন্য একটি আধ ভাঙ্গা চেয়ার দেখিয়ে ইশারায় বসতে বলল, আরও সামান্য দূরবর্তী হয়ে আড়ষ্ট ভাব নিয়ে ভয়ে ভয়ে বসেই পড়লাম।
লেখাপড়া কদ্দুর?
তা ধরুন গিয়ে ম্যালা (মিন মিনে গলায়),
কোন্ অব্দি তাই বলুন?
আলাপচারিতার সাথে লক্ষ্য করলাম, তাঁর সযত্ন কোলের অন্দরে রাখা মনোহর ঝোলাটি খুলে দু দু’খানা মোপাইল বের করলেন! ঈষৎ চোরা চাহনিতে যা অনুমান করলাম তা নিম্নরূপ,
একখানা আইফুন
অন্যখানা সোনি।
মোপাইল মালিকের আদরযত্নের প্রাচুর্যে মনে হচ্ছে ইহা অতি মূল্যবান ও মহা দুর্লভ প্রজাতির লওয়াজিমা। আঙ্গুলে বিদ্যুত খেলিয়ে দুটো ফোনই চালু করে কী সব কাবিল টেপাটেপি শুরু করে দিলেন, একবার এটা আর একবার ওইটা, বেশ একটি অ্যাক্রোবেটিক মনমুগ্ধতায়,
পলকহীনতায় আক্রান্ত আমিও।
তা প্রায় আষ্ট কেলাস পর্যন্ত, তবে পাশ করতারিনাই, বার তিনেক ফেল করার পর উদ্যম হারিয়ে সতের বারের লাইনে যাওয়া আর হয়ে হয়নি, ঠিক করেছি কিনা আপনি ই বলুন?
খুব ই ঠিক কাজ করেছেন, তবে অকালপক্ব হননি এই ই যা।
আচ্ছা, ব্লগ দিয়ে ইন্টারনেটটি কিভাবে কী যদি ইট্টু বলতেন………………(ভাব গতিক দেখে মনে হচ্ছে হাল্কাপাতলা সদয়)
কী ভাবে ব্লগে লিখি সেটা বলছি, মন দিয়ে শুনুন,
মন পুরোটা একাট্টা করে শুনতে শুরু করার বিশাল প্রস্তুতি নিলাম।
আমি প্রথমে সনি এক্সপেরিয়া দিয়ে ব্লগে লিখতে শুরু করেছিলাম, পোস্ট দেয়ার আগে ফেসবুকের গ্রুপে লিখতাম, এরপর কপি করে ব্লগে পোস্ট করতাম, কিন্তু তাতে প্রব্লেম হত, লাইন সব এলোমেলো হয়ে যেত, সেগুলো ঠিকঠাক করতে অনেক সময় লেগে যেত, খেয়াল করলাম এই সমস্যা শুধুই ওপেরা মিনির জন্য হচ্ছে, তাই ব্রাউজার চেঞ্জ করে ইউ সি নিলাম, ইউ সিতে আর এই প্রব্লেম হয়নি।
কিন্তু প্রথমেই খেলাম ধাক্কা, মন্তব্য লিখে সেন্ড করলে তা সেন্ড হতনা, এভাবে দশ বার চেষ্টায় একটা মন্তব্য সম্ভব হত, আমি আগ্রহ হারিয়ে ফেললাম, ভাবলাম এত কষ্ট করে ব্লগে লেখা সম্ভব নয়, এরপর আমার অপদার্থ পরামর্শক আমাকে পরামর্শ দিলেন ব্রাউজার চেঞ্জ করতে, তখন আবার ইউসিতে গেলাম। এবার একবারের চেষ্টাতেই সফল, কিন্তু পেইজ ওপেন হতে বিরাট স্লো, জিপি নেট স্লো, মোবাইল আগুনের মত গরম হয়ে যেত ব্লগে ঢুকলে, এরপর আবারো ব্রাউজার চেঞ্জ করে ডলফিন নিলাম, এভাবে ওপেরা, ইউসি আর ডলফিনের মাঝখানে পিষ্ট হতে থাকলাম।
শুধু তাই নয় ফেসবুকে বাংলা লেখা সহজে হলেও ব্লগে বাংলা লিখতে গেলেই মোবাইল পাগলায়, কখনো একই অক্ষর দুইবার আসে, কখনো ডিসপ্লে দৌড়াদৌড়ি ছুটোছুটি শুরু করে দেয়, এবারে ফোনই চেঞ্জ করলাম, আই ফোন নিলাম, এইবার পুরো মাথাই খারাপ হয়ে গেল, দেখি বাংলা কি বোর্ড ই গায়েব হয়ে যাচ্ছে বারবার আর এটাতে দাড়ি নাই, মন চাইল ফোনটা বাড়ি মেরে ভেঙে ফেলি কিন্তু আই ফোনে ব্লগে ব্রাউজ করা খুব সহজ, শুধু বাংলা লিখতেই যত ঝামেলা। অবশেষে জিপি নেটের মুখে ঝাটা মেরে ওয়াই ফাই নিলাম।
এবারে দেখা যাক কী করে পোস্ট দেই, প্রথমে নতুন লেখায় প্রবেশ করে শিরোনাম লিখি, এরপর লেখা কপি পেস্ট করার আগেই বিভাগ নির্বাচন করে নেই, কারণ প্রায়ই আমি বিভাগ নির্বাচন করতে ভুলে যাই, ছবি দেয়ার থাকলে সেটার মেমরি আগেই কমিয়ে রাখি, এরপর লেখাটি কপি করে এনে টেক্সট এ সিলেক্ট করে বক্স এ পেস্ট করে দেই, যদি অনেক বড় লেখা হয় তবে পার্ট পার্ট করে কপি পেস্ট করি, এক্ষেত্রে দুটো ব্রাউজার ইউজ করি, একটা থেকে কয়েক দফা কপি করে আরেকটায় পেস্ট করি, মানে এক ব্রাউজারে সোনেলা, আর আরেক ব্রাউজারে লেখা, মানে ফেস বুক গ্রুপ, অথবা এভার নোট, এরপর যেখানে যেখানে ছবি হবে সেখানে সিলেক্ট করে,নতুন মিডিয়া যুক্ত করণে গিয়ে ছবি এড করি, সব শেষে দৃশ্যমান এ সিলেক্ট করে প্রকাশ করে দেই। কি মনে হচ্ছে খুব সোজা? জ্বি না মাথার চুল একটাও থাকবেনা, লোম্ফা টাউক্কা হলে আলাদা ব্যবস্থা।
আধা মিনিটের মধ্যে নিঃশব্দে চেয়ার ছেড়ে রেলিং জড়িয়ে আকাশে চাঁদ-তারার ঔজ্জ্বল্য নিরূপণে ব্যতিব্যস্ত সময় কাটাচ্ছি। এদিকেও চোখ রাখছি, বলা শেষ করে যেই না আমার চেয়ারের দিকে তাকিয়েছে, আমি দৌড়ে চেয়ারের কাছে এসে ভুয়া কাঁচুমাচু ভঙ্গিতে দাঁত কেলিয়ে হাত কচলাচ্ছি আর মিনমিনে হয়ে বললাম, মাথার উপ্রের উপ্রে দিয়ে গেছে।
ইশারায় বসতে বললেন, এ যাত্রা ফাঁড়া কেটে গেছে। ভয়ে ভয়ে জিজ্ঞেস করলাম, ব্লগে কী লেখেন?
লিখি অনেক কিছু, বক পক্ষি উড়ে যায় নীল আকাশে………………………………
ত্বরিত থামালাম সাহস করে, বক পক্ষি আকাশে ওড়বে না তো পানিতে সাঁতার কাটবে!! আকাশ তো নীল ই,
হলদে বা বেগুনি রংয়ের হয় বলে তো দেখিনি, শুনিনিও!!
আচ্ছা থাক, অন্য কিছু বলুন।
ট্যাকাটুকার কথা কিছু বলুন এবার।
আবার? (হাল্কা অগ্নি বর্ষণ ও কিড়মিড়)
ঠিক আছে, ট্যাকা পান না, তাহলে তো ট্যাকা দিচ্ছেন!! তা মাসে কত দিতে হয়? মাসকাবারি যা হোক কিছু একটা ঠিক করে দিলে এবার থেকে আমিও ব্লগে ল্যাকতে চাই,
এর উত্তরে আমাকে যা শুনতে হয়েছে তা লিখে দেয়ার ভাষা আমার জানা নেই (কলকব্জাহীন মুখ)।
ব্লগে আর লেখা হইল না এ জনমে (ওহ্ মমিন)।
সুকানির গুষ্টি কিলাই, চিক্কুর পারতাছে, বুইড়া ভাম কোনহানকার, মরে না ক্যা!!
একটি কার্ড বের করে দিয়ে বললেন “ফোন করে একদিন অফিসে আসবেন সময় করে (যদিও আপনি লোক সুবিধার না বিড়বিড় করে বলছে)”
দৃশ্যান্তরিত আন্তরিকতায় ছিলেন তিনি অসাধারণ।
বাঁধাহীন নিকষ কালো দিগন্তে মুহুর্মুহু বর্ণ বদল করার হিম্মত ও প্রতিভা বড়ই অপ্রতুল।
(“নেটে আজকাল সবই পাওয়া যায়,”)
৩৭টি মন্তব্য
ইলিয়াস মাসুদ
ভাই হাসি থামছেই না, মন্তব্য কাল করবো….. হাসি থামলে
প্রতিটা শব্দে যাদু ……….. হাসতে হাসতে মৈরা গেলাম কিন্তুক
ছাইরাছ হেলাল
মৈরা গেলে তো হবে না,
আবার পড়লেই হবে, এ এমন কিছু না।
অনিকেত নন্দিনী
সুকানির এসিস্ট্যান্ট অন্যগো মুপাইল লইয়া এত্ত মাথা ঘামায় ক্যান? কাহিনী কী? ডাউলে কিছু কালা আছে মুনে অয়। ;?
ছাইরাছ হেলাল
সুকানির এসিস্ট্যান্ট অন্যগো মুপাইল লইয়া এত্ত মাথা ঘামায় না, মুপাইল ই তারে লইয়া মাথা ঘামায়,
ডাইক্যা-ডুইক্যা মপাইলে ব্লগ দিয়া ইন্টারনেট চালান শিখায়।
ডাইল মে খালি কালা না, লাল হলুদ ও নীল দেখতে পাচ্ছি।
অনিকেত নন্দিনী
এহ্! সুকানির এসিস্ট্যান্ট নিজের ভাও দেহি ভালই বাড়াইতে শিখছে। তারে নাকি মাইনষে ডাইক্যা ডুইক্যা ব্লগ দিয়া ইন্টারনেট চালানো শিখায়। :p
শুন্যাপু কোথায়? আমাগোর দুর্মূল্যের এই ক্রান্তিলগ্নে তারে বহুত দরকার। ^:^
ছাইরাছ হেলাল
অপনারা কেউ কিছু শেখাবেন না আবার অন্য কেউ শেখাতে চাইলে ডর দেখবেন
এটা কিন্তু ঠিক না।
হ্যার ধারে আমনের কামডা কী!!
মোঃ মজিবর রহমান
হাসা হাসি
আর হাসাহাসি
এত্ত ভীমরতি আপ্নাক আসে কই থিকা।
এত্ত মজার উপাদান আসে মন থেক্কা।
\|/ \|/
ছাইরাছ হেলাল
বুইড়া হইলে বুঝবেন এত্ত কিছু কইথিক্কা আহে।
খালি মজা আর মজা।
জিসান শা ইকরাম
বাপরে,দুইখান মোপাইল দিয়া এত কসরত কইর্যা সোনেলায় পোষ্ট দেন উনি?
এত কষ্ট কেন করেন উনি?
ব্লগে লেইখ্যা টাকা টুকা নিশ্চয়ই পান উনি, নইলে এত কষ্ট কেন করবেন?
টাকা টুকা আয় করনের বিষয়ে কিছু বলেন নাই উনি? তাইলে আমিও আয় কর্তাম 😀
ছাইরাছ হেলাল
ট্যাকার কথা বেমালুম চেপে যায়,
দেওনের কথা কইলে যা কয় তা বলা যাচ্ছে না।
আমিও ভাবি কেন যে ইন্টারনেট চালায় ব্লগ দিয়া সেটা ক্লিয়ার হল না।
জিসান শা ইকরাম
সুকানির এসিসটেন্ট পরিচয় না দিয়া সুকানি পরিচয় দিলে হয়ত গুরুত্ব পাইতেন 🙂
কিভাবে যে তিনি এত বিশাল বিশাল পোষ্ট লেখেন মোবাইল দিয়ে তা ভেবে অবাক হই
লেখায় কতটা নিবেদিত প্রাণ হলে এটি সম্ভব তা ভাবি সবসময়
তার প্রতি শ্রদ্ধা এবং শুভেচ্ছা -{@
ছাইরাছ হেলাল
খুব ই দামী কথা, কেষ্টু-বিষ্টু হইলে ই মনে হয় ঠিক অইত!!
তা তো ঠিকই বলেছেন, এক তাল ভালুবাসা না থাকে মোটেই সম্ভব হত না।
এই জটিল প্রক্রিয়া পুরোটা করা দূরে থাক শোনার সাহসও করিনি।
আল্লাহ তাঁদের নিজ হেফাজতে রাখুন এই কামনা করি।
নাসির সারওয়ার
অন্য মাইনষেগো কইডা মোবাইল তা দিয়া আমি কি করুম! তয় এত্ত গুলা ব্রাউজার ব্যবহারতো দূরে থাউক, নামও হুনি নাই। আর এত্তু বুজছি, বাংলা ফন্ট না থাহার কি জ্বালা (আমার যে নাই)।
দেহি আর কি খুইজ্জা পাই। এত্তু জরজরা দিয়া লই।
ছাইরাছ হেলাল
খালি মোপাইল দেখলে হপে না,
শ্রমটুকু লক্ষ্য করে টুপি উঁচু করুণ জনাব।
তাছাড়া দেখি কই!! দেখায় দেখায় মোপাইল, কিন্তু কিছুই শেখতারলাম না। আফসুস।
আবু খায়ের আনিছ
বাপরে বাপ, ইশ্বরচন্দ্র বিদ্যা সাগর ফেইল। এক বাক্যে কত কথাই বলে দিল।
মোবাইল দুইডা বুজ্জি, বেডার ম্যালা টেহা। এত কষ্ট কি আর কেউ এমনিতেই করে।
ব্লগ দিয়া ইন্টারনেট ক্যামুনে চালায় তা আর জানা হইল না।
ছাইরাছ হেলাল
ডাট-ফাট দেখে ম্যালা টাকাওয়ালা বলেই মনে হচ্ছে।
আমি নিজেও খুব চেষ্টায় আছি ব্লগ দিয়া ইন্টারনেট চালনোর।
সাগর দেখলেন কোথায়!! মরা খাল!!
আবু খায়ের আনিছ
মরা খালেও মাঝে মাঝে স্রোত উঠে, আর যখন উঠে…………………………….
ছাইরাছ হেলাল
আচ্ছা, স্রোতে পড়ে আবার আপনি বেসামাল না হয়ে পড়েন।
অরুনি মায়া
ইহা একটি অত্যন্ত উপকারি পোস্ট | যারা মোপাইল দিয়ে ব্লগ চালিয়ে অকূল সাগরে হাবুডুবু খাচ্ছেন, চোখে মুখে আন্ধার দেখছেন তারা এই পোস্ট হতে অনেক কিছু শিখতে পারবেন |
তবে এ কি বলছেন ! সবাইতো আপনার মত লেপু চালাবার সামর্থ রাখেন না, তাই নয় কি?
এভাবে না বলে দেওয়া ঠিক নয় কিন্তু |
🙂
ছাইরাছ হেলাল
আমাদের সবই জানা, তাই নূতন কিছু শেখার নেই।
কেউ কেউ আছেন মোপাইল ভালুবেসে লেপু রেখে মোপাইল চালায়।
আবার কেউ কেউ তিন লেপুর দামের মোপাইল দিয়ে ব্লগ চালায়।
যে যেভাবে চালাইয়া শান্তি পায় সে সেভাবেই চালাউক ও শান্তিতে দিনপাত করুক।
আরে না কমু ক্যা, এ তো হ্যাঁ এর সমান।
অরুনি মায়া
তবে ঐ মোপাইল ব্যবহারকারীর মেলা ধৈর্য্য। তার জন্য স্পেশাল বেতনের ব্যবস্থা করা হোক :p
ছাইরাছ হেলাল
শুধু বেতনে কুলাবে বলে তো মনে হচ্ছে না।
অরুনি মায়া
আরও কিছু দিবেন নাকি? :p
স্বপ্ন
মোবাইল দিয়ে পোষ্ট করা এত কষ্ট হবে কেন ভাইয়া? আমি তো ডাইরেক্ট সোনেলায় লিখেই পোষ্ট করে দেই। আমার সাধারণ ওয়ালটনই ভালো 🙂 তবে যিনি এমন কষ্টের পরেও নিয়মিত সোনেলায় লেখেন,তাকে অবশ্যই ধন্যবাদ দিতে হয়। আপনার লেখাটি পড়ে আনন্দ পেলাম ভাইয়া।
ছাইরাছ হেলাল
আপনি তো খুব ভাল বলেছেন, ইচ্ছে হলে তো সরাসরিই লেখা যায়,
এত৫এ সময় ও কষ্ট দু’ই বেঁচে যায়।
অবশ্যই ধন্যবাদ যারা এমন কঠিন একটি প্রক্রিয়া অবলম্বন করে কষ্ট স্বীকার করে নিয়মিত লিখছেন।
আনন্দিত হয়েছেন জেনে ভাল লাগল।
খসড়া
আপনি পারেনও বটে। এত্তমজা বহুদিন পাইনি। ব্লগদিয়া শুধু ইন্টারনেট না হুইলের চাক্কার উড়বে।
ছাইরাছ হেলাল
দেখুন আমি তেমন কিছুই পারিনি এর আগে, আপনার সুন্দর লেখা পড়েই
আনন্দ নিয়ে লিখতে শুরু করেছি, এবং আপনার আশীর্বাদে তা চালু আছে, থাকবেও।
তবে উড়াউড়ি করা খুব মজার।
ব্লগ দিয়ে ইন্টারনেট চালানো চালু থাকবে।
মুহাম্মদ আরিফ হোসেইন
:D) :D) :D)
এত বিনোদন!!!
কেমতে পারেন!
ছাইরাছ হেলাল
আপনি এর থেকেও ভাল পারবেন, পারেন তা তো দেখতেই পাচ্ছি।
শুন্য শুন্যালয়
সুকানির এসিস্ট্যান্ট এর উপর মোপাইলধারির এতো সুনজর কিন্তু আচচজ্যজনক 🙂 ডেকে এনে গপ্প করা, হাতে কলমে শিক্ষা, আবার যাইবার কালে কার্ড। কি জানি একখান গান আছে না? ও সজনী, বৈশিকরন তাবিজ করছোনিইইইই … আষ্টকেলাসের ক্ষেতা মুরি, এই বিদ্যাই আগে অর্জন করিয়া লইমু ঠিক কইরাছি।
এক মানব উচ্চতার হুইল এর যত্ন নেয়া শুইনা, আমি পরথমে ভাবছি আপনি নিজের রূপচচর্চায় ব্যস্ত ছিলেন বুঝি 😀
লঞ্চের মধ্যে, নাকি বই মেলায় হেইডা বিষয় না, কতা হইলো সুকানির এসিস্ট্যান্ট এর যাবতীয় আগ্রহ হের মোপাইলে। কুতায় একটু রুমান্টিক আলাপচারিতায় বক পক্ষি উড়ে যায় এর মতো কবিতা শিখবে তা না করে মোপাইল। ব্র্যান্ড ও দেখা সারা।
তবে সত্যি সত্যি এমন প্রতিভা বিরল। তার প্রতি শ্রদ্ধা অনাবিল।
সুকানি চিক্কুর না দিলে আরো অঘটন কিছু হইলেও হইতে পারতো।
রম্য তেও গুরু গুরু। গোয়াল ঘরের গুরু। 😀
ছাইরাছ হেলাল
সবই আপনাদের কল্যানে, কত কী দেখি কত কী শুনি কত কী ভাবি,
কিছুই লেখা হল না, বলা গেল না, শেখতারলাম না, আফসুস।
সুকানির গুষ্টি এবার কিলাইছি, পরের পার্টে, দিয়ে দেব যে কোন সময়, আপনার সদয় অনুমতি পেলে।
খুপিই বিড়াল পরতিভা!!
অঘটনের বাকী আর কী আছে! সব কুল গিয়ে এক কুলে ঠেকেছে।
গরুরা গোয়ালে সুন্দর!!
রিমি রুম্মান
🙂 😀
ছাইরাছ হেলাল
ভাই, এ কি দেলেন!!
মৌনতা রিতু
দাইডা মোপাইল কথোপকথন,আনন্দের পোষ্ট।
ছাইরাছ হেলাল
অনেক ধন্যবাদ, নুতন কিছু লিখুন।
নীলাঞ্জনা নীলা
হাইস্যা লই :D) :D) :D) :D)
ছাইরাছ হেলাল
আস্তে আস্তে!!