অদৃশ্যতার বেড়াজালে জড়াইনি
ঘুমালাপের উষ্ণ আতিথ্যে নধরকান্তির দুষ্টতায়,
সঙ্গতার নিঃসঙ্গতায় দিবাবসরের রোদছায়া মাখা ঔদাস্য আতিথ্যে
হৃদয়ের পথরেখায় কম্পমান নিঃশ্বাস,
নাগরিক নিসর্গে স্বপ্ন জেগে থাকে নির্ঘুম চোখে
ধু-ধু নীরবতায় আজঁল ভরা পানীয়ের খোঁজে।
নিঃসন্তান বিপত্নীক রাত্রি অনুতাপহীনতায় অপ্সরীভোরের স্বপ্ন আঁকে;
সব কিছু সামলে-সুমলে নিষেধের বেড়াজালে জড়াই তুচ্ছ-তাচ্ছিল্যের সুরে সুরে
চলৎশক্তিহীন প্রজাপতি অন্তস্তলের অন্তঃপুরে রাশি রাশি স্বপ্নফুল দেখে।
২৭টি মন্তব্য
মৌনতা রিতু
ক্লান্তিতে শ্রান্তিতে হেলান দেওয়ার জন্যও একজন সুবোধ সংগি চায় বুঝি কুবিরাজ ভাউ। কুবি ভাই একা থাকলে এমুনি হবে।
রোদ্রছায়া আমার পছন্দ।
যদিও মাথায় ঢোকে নাই কুবিতা এই অধমের।
^:^ গুরুজী আসুক। হেরপর দেখুমনে।
ছাইরাছ হেলাল
আসুক আসুক আপনার গুরুজি, দেখি তিনি কী বলেন!
কিছু কিছু বেড়াজাল থেকে যায় দৃশ্যতায়, যা আমরা টপকাতে পারি না,
যদিও টপকাতে চাই,
মিষ্টি জিন
বেড়া+জাল=বেড়াজাল ..দুইটার কাজ ই আটকানো। এটা মানুষ আটকে রাখে আরএকটায় মাছ। 😀
বেড়ার দেওয়ার পর ছোট্ট একটা গেট বানালেই হঁয় .. তাহলে আটকে থাকার কোন ভয় নাই। 😀
আমি বুজেছি কুবিরাজের কবিতা বুঝেছি \|/
ছাইরাছ হেলাল
একটি সিসিং ফাঁক গেট খুবই দরকার, আটকেপড়া থেকে বাঁচতে।
আপনি বুঝবেন না তা কি হয়!
নাসির সারওয়ার
দেখুন, জেগে জেগে স্বপ্ন দেখুন। পানীয় এসে যাবে সময় করে।
বেশি বোজা ভালোনা। গুরুজনেরা ঠিকই বলেন।
ছাইরাছ হেলাল
দেখুন স্বপ্ন জেগে জেগেই দেখতে হয়, যাতে সহসা পালাতে না পারে,
বমাল ধরে ফেলা যায়,
পানীয় আসুক আসুক, শুষ্কং কাষ্ঠং গলা একটু ভিজে যাক,
না বোঝার ভান করা আরও উত্তম,
ব্লগার সজীব
পানীয়ের খোঁজার অবসান হোক। কিছুটা স্বপ্ন ভঙ্গ হয়ই আমাদের। মেনে নিতে হয় অনেক কিছুই। তারপরেও আমরা স্বপ্ন দেখি, শত বেড়াজাল থাকলেও।
ছাইরাছ হেলাল
স্বপ্ন আমাদের থাকেই,তা লাগেও, থাকে স্বপ্নভঙ্গের যন্ত্রণা,
বেড়াজাল আমাদের আটকাতে পারে না,
নীলাঞ্জনা নীলা
রাত্রি বিপত্নীক হলো কি করে, সেটা ঠিক বুঝলাম না। অন্ধকার কি তাহলে বেচারী বিধবা? ;?
তবে যা কিছুই হোকনা কেন নিষিদ্ধ যে কোনোকিছুর প্রতি যেমন আকর্ষণ থাকে সকলের। তেমনি নিষিদ্ধ ফল খেয়ে মনুষ্য জগতেরও সৃষ্টি হয়েছে। বেড়াজাল যদি পার না করতো এডাম-ইভ, আজ তাহলে তো কুবিরাজ ভাইয়ের এমন কুবিতা পেতাম না।
জয় হোক কুবিরাজ ভাইয়ের
জয় হোক কুবিতার।
শুভ বিজয়ার শুভেচ্ছা।
আবু খায়ের আনিছ
কুবিরাজের কবিতা পরে সেই নিষিদ্ধ বেড়াজাল পার না হলে আমরাই বা থাকতাম কোথায়?
নীলাঞ্জনা নীলা
আনিছ ভাইয়া আমরা তাহলে সোনেলার বাইরে থাকতাম। 😀
ছাইরাছ হেলাল
একালে এসে দেখি পাকা পাকা কথা বলছেন!
ঘটনা কী! কোথাও নূতন কিছু ঘটল নাকি!
মন্তব্যের ঘনঘটা চলছে!
শত বেড়াজাল টপকানোর সাধ আমাদের থেকেই যায়, সাধ্যের বাইরে থাকলেও।
আপনাকেও বিজয়ার শুভেচ্ছা
লেডি কবিগুরু!
নীলাঞ্জনা নীলা
নতূন কিছু ঘটার কিছু নেই।
পুরানো যা কিছু আছে সবই নতূনের মতো। কাঁসার বাসন পরিষ্কার করতে হয় লেবুর খোসা দিয়ে। তারপর আবার নতূনের মতো হয়ে যায়।
মন্তব্যের ঘনঘটা চলছে বুঝি? আজকেই জানলাম। মাঝে-মধ্যে এমন ঘনঘটা তো চলবেই।
তা না হলে যে সব একঘেঁয়ে। 😀
ছাইরাছ হেলাল
ঘষুন ঘষুন ভাল করে ঘষে উপরে চকচকে রাখুন!
চলুক চলুক,
আবু খায়ের আনিছ
স্বপ্নের সেই অপ্সরী যদি ঘুম ভেঙে সত্যিই দেখা যেত! আহা!
ছাইরাছ হেলাল
উহ্, না না, এখানে কোন অপ্সরীর কথা নেই,
ভোরের প্রত্যাশা আছে,
ঘুমের ঘোরে কেটে যাওয়া অনন্ত পথ
(y) (y) (y)
ছাইরাছ হেলাল
উহ, লিখতে হবে তো,
ইঞ্জা
দারুণ লিখেছেন ভাই। (y)
ছাইরাছ হেলাল
আচ্ছা, বুঝছি তো!
ইঞ্জা
:p
ইকরাম মাহমুদ
এটা বাংলা না হয়ে যদি স্পেনিশ ভাষা হতো তাহলে শব্দগুলো অর্থ অথবা অনুবাদ জানতে চাইতাম। বাংলা অভিধান নিয়ে বসতেই হলো।
মন্তব্য বক্সে কথাগুলো লিখেছি বলে এটা কিন্তু মন্তব্য নয়। আগে তো অনুবাদ করি!!
ছাইরাছ হেলাল
অনুবাদের অপেক্ষা করতেই আছি।
লীলাবতী
বিপত্নীক অপ্সরীভোরের স্বপ্ন দেখবেই, স্বপ্ন দেখা জায়েজ 🙂 কত লেখা যে পড়া বাকি!
ছাইরাছ হেলাল
স্বপ্ন চালু আছে থাকবেও,
ব্যাপার না পড়ে ফেলবেন সময় করে।
অরুনি মায়া অনু
“এভাবেই কেটে যায় দিন সঙ্গীময় নি:সঙ্গতায়” ঠিক যেন আমার এই অনুভূতির ভিন্ন প্রকাশ দেখলাম এই লেখাটিতে। ভাল লাগল।
ছাইরাছ হেলাল
তাহলে তো আপনার লেখাটি মন দিয়ে পড়তে হয়!