কেন আমি বদলে গেছি
বলতে পারো ?
কেন আমার এমন হলো
বলতে পারো ?
কেউ দেখেনা
কেউ জানেনা
বইছে কেমন সময় আমার
কেমন আছি আমি
বলতে পারো ?
সবাই ভাবে,
চেহারাতে- চলা বলা্য়
কিম্বা বোধের নাট্যকলায়
একই রকম সেই তো আমি
যেমন ছিলাম আগের মতো
বলতে পারো নদীর মতো
সেই কি আছি — জানি না তা।
বলতে পারো,
কেন আমার উচ্ছ্বলতা
ভালোবাসার বিহ্ববলতা
কোকিল ডাকা ভর দুপুরে
অলস ঘুমে স্বপ্ন গ্রহণ,
আর টানেনা জলের মতো;
বলতে পারো,কেন আমি এমন হোলাম?
ধূপের মতো জ্বলে জ্বলে সোনার ধানে
সোনার তরী ভরিয়ে দিলাম, ভরিয়ে দিলাম
কেন আমি এমন হোলাম ?
শমশেরনগর চা’বাগান , মৌলভীবাজার
১৯ অক্টোবর, ১৯৯৬ ইং।
**লেখাটির জন্যে কৃতজ্ঞ আমার শ্রদ্ধেয় শিক্ষক অধ্যাপক আবু রায়হান সেলিম স্যারের কাছে। ইনি আজও আমায় প্রতিনিয়ত প্রেরণা যুগিয়ে যাচ্ছেন।
৬২টি মন্তব্য
ছাইরাছ হেলাল
এখনই, মন্তব্য দিচ্ছি না। পড়তে হবে ভাল করে।
ভাগ্যিস দেখা হয়নি। কেলেঙ্কারি হয়ে যেত। দুর্নাম পাড়ায় পাড়ায় রটে যেত।
নীলাঞ্জনা নীলা
কবি ভাই খারাপ করে পড়া যায় কিভাবে, বলুন তো! ;?
কেলেঙ্কারী হবার কোনো সুযোগই তো থাকতো না, কয়লা আছে না! :p 😀
অরণ্য
বাহ! কবি!
বাহ! (y)
নীলাঞ্জনা নীলা
😀 ধন্যবাদ অরণ্য ভাই। -{@
মোঃ মজিবর রহমান
বাহ! সুন্দর। কবিতাখানি।
নীতেশ বড়ুয়া
দারুণ তাল… তালে তালে মাতাল হলেম কবিতায়… -{@
নীতেশ বড়ুয়া
নীলাপু আপনি কোথায় হারালেন???
নীলাঞ্জনা নীলা
হারাইনি তো!
ব্যস্ত ছিলাম গতকাল। আজ ল্যাপু খুলেই তো ব্লগে বসে গেলাম। সেলফোন থেকে পারিনা ব্লগে লিখতে।
আর এই তাল-ছন্দ যেদিন থামিয়ে দেবো,
আমি তো আর কোথাও থাকবোনা। \|/
আছি, থাকবো এমনই।
নীতেশ বড়ুয়া
উফফ… আমি তো নিজেই আসি না। এসে আপনাদের দেখি… কিন্তু গতকাল না দেখে অবাক হলাম যে পুরো একটি দিন কি করে!!
উয়েক্কাম ব্যাক -{@ :c 😀 (3 :T
নীলাঞ্জনা নীলা
হাহাহাহাহাহা। ফেসবুক ভালো লাগে না আমার। ব্লগে আসি, পড়তে খুব ভালো লাগে।
গতকাল বেড়াতে গিয়েছিলাম পিকনিকে। \|/
পাঁতিল ভাঙ্গা খেলা আছে না? এখানে পাঁতিল নেই তরমুজ ভাঙ্গা খেলায় জীবনে প্রথম জয়ী হয়েছি। 😀
নীতেশ বড়ুয়া
আমি সাতবছরের ফেসবুক ছেড়ে দিয়েছি প্রায় বিশদিন 😀
এহ পাতিল ভানগা খেলা কিভাবে খেলছেন?? চোখে পট্টি দিয়ে লাঠি দিয়ে ভেঙ্গে নাকি কোমরের কাছে লুকিয়ে রেখে যে যারটা ভাঙ্গটে পারে সেভাবে!!
তরমুজ দেন, খাবো 😀 \|/
নীলাঞ্জনা নীলা
ফেসবুক ছাড়িনি। ছাড়বোও না। থাকুক। ছেড়ে দেয়া সহজ, ধরে রাখাটাই কঠিন।
আরে যা মিষ্টি ছিলো!!!
পথের পাঁচালী উপন্যাসের দূর্গার কথার মতো “মিষ্টি যেনো গুড়!”
লাঠি উপরে তুলে নিয়ে “হাঁটি হাঁটি পা পা, ওরে বুড়ী হেঁটে যা।” অবশ্যই চোখ বেঁধে। আরে কেউ বিশ্বাস যে কেন করেনা, আমার চশমা খুলে নিলে আয়নার সামনে দাঁড়ালে নিজেকেই দেখিনা। তাকে কেন বাপু এতো টাইট করে চোখ বেঁধে দেয়া? ;(
নীতেশ বড়ুয়া
বলা তো যায় না চোখে লেন্স পড়ে থাকে যদি! তাই তো আচ্ছাসে কষে বেঁধেছে ঐ চোখ দু’টো :D)
কিন্তু প্রথম যে হয়েছেন প্রমাণ কোথায় শুনি/দেখি??
ছবি দিন না হলে :@
আর সেই মিষ্টতা ছড়াতে আরেকখানা কথোপকথন হয়ে যাক নতুন পোস্টে 😀 (y)
নীলাঞ্জনা নীলা
বাহ ভালো বুদ্ধি!
ছবি দেখানো যেতে পারে। কিন্তু মন্তব্য বক্সে কিভাবে ছবি দিতে হয় আমি জানি না তো!
নীতেশ বড়ুয়া
নতুন করে পিকনিকের পোস্ট দিন ছবি সহ আর বোনাস হিসেবে থাকছে পিকিনিকে আপনার আড্ডাবাজির কথোপকথন 😀
নীলাঞ্জনা নীলা
ওহ আবার পোষ্ট? পুরোনো কতোগুলো ধারাবাহিকের কি হবে গো? আমি কই যাই গো? ;(
“হে মা কালী বাঁচাও তুমি আমারে।” ভানু বন্দোপাধ্যায়ের কৌতুকের গান, তাই না? :D)
নীতেশ বড়ুয়া
ভানু বন্দোপাধ্যায়কে স্বর্গে পাঠিয়েছিলাম কিন্তু সবাই মিলে? তবুও কি না ফিরে পেরেছে মর্তে? 😀
পোস্ট আপনাকে দিতেই হবে আর স্বর্গ প্রাপ্তি হিসেবে ধারাবাহিকের চাল চলতেই থাকবে :D)
সব চাই সাথে পিকনিকের মিষ্টতা (3 -{@ \|/
নীলাঞ্জনা নীলা
হাহাহাহাহাহা। ইস কমেডি সিনেমার ভক্ত আমি। এমনও হয়েছে ভাষা বুঝিনা, অঙ্গ-ভঙ্গি দেখেই হাসতাম।
আচ্ছা আচ্ছা ঠিক আছে। দেবো, দেবো। 😀 -{@
নীতেশ বড়ুয়া
আমি কমেডি নাটকের ভক্ত… সিনেমায় কমেডি বুঝি না এখন আর। তবে সেই আদ্যিকালের ‘চার্লি চ্যাপলিনের সিনেমা’ ‘থ্রি স্টুজেস’ থেকে শুরু করে ‘অর্গি ও ককরোচ’ ‘মোটু পাতলু’ দেখে হাসি এখনো 😀
আপনার এই আগত পিকিনিকীয় পোস্টের জন্যে এক বাগান -{@ দেওয়া হলো তবে 😀
নীলাঞ্জনা নীলা
এক বাগান ফুল!
সাপ-খোপে তো ভরে যাবে গো দাদা। ;?
নীতেশ বড়ুয়া
সেই খোপের সাপেদের বিষদাঁত নেই। শুধু এঁকেবেঁকে আপনার কোলে এসে ফুলে একটু ফোঁস ফোঁস করেই নেমে চলে যাবে…
প্লীইইইইইইইইইইইইইইইইজ না করবেন না এই এক বাগান ফুলকে :p :D) :p
নীলাঞ্জনা নীলা
সাপ সাপ-ই।
মনে আছে পুকুরে নেমেছি, ঢোরা সাপই তো নাম। চোখের সামনে কিন্তু অন্তত দশ হাত দূরে। গ্রামের বাড়ীর আশে-পাশের সবাই জেনে গিয়েছিলো নীলা এসেছে। যতো বোঝানো হয় বিষ নেই, তবুও চিৎকার। :D)
নীতেশ বড়ুয়া
আপনাকে তবে নিশ্চিত বাগানের ফুলের সাথে ঘানার কাগজের তৈরী কাগুজে সাপ উপহার দেবো :D)
নীলাঞ্জনা নীলা
উফ কতো কথা মনে পড়ে গেলো!
আমার শঙ্কর দাদা(জেঠতুতো ভাই) একটা রাবারের সাপ প্যাকেট করে এনে দিলো। তখন ক্লাশ এইটে পড়তাম। ওরে চিৎকার!! 😀
দাদা এলেই কি যে খুশী কিছু না কিছু আনতো যেমন তেমনি জ্বালাতামও। সাপ দেয়ার পর দাদার গোঁফ ছিলো জোরে দিয়েছিলাম টান। কোনোদিন বকা-মার কিচ্ছু পাইনি। কতো বড়ো হবার পরেও দাদা এলেই ঝাঁপ দিয়ে পিঠে ওঠার চেষ্টা করতাম। দাদাকে দেখিনা ১৫ বছর হয়ে গেলো। ওহ সেই সাপ দিয়ে তারপর দাদাকেই অনেক ভয় দেখিয়েছি :D)
নীতেশ বড়ুয়া
আমার বাবার বাড়ী চট্টগ্রামের মহামুনি পাহাড়তলীতে। সেখানে প্রতি বাঙ্গা নববর্ষ উপলক্ষে ছোট্টবেলায় এক মাস ব্যাপী মেলা হতো আর মেলায় যেয়ে প্রতিবার কাগজ আর রাবারের তৈরি সাপ তো খেলনা পিস্তল তো ডুগডুগি নিয়ে আসতাম… সারা ঘর বাড়ি এক করে ফেলতাম আর সেই খেলনা সাপ দিয়ে বড়দের ভয় দেখাতাম… ভাবতেই অবাক লাগে আমাদের শিশুতোষ আনন্দের জন্যেও উনারাও ভয় পাওয়ার অভিনয় করে যেতেন…
বড় বেলায় উঠেই রাবারের তেলাপোকা, সাপ, আর মাকড়সড়া ছুঁড়ে গ্রামের কাকাতো জ্যাঠতুতো বৌদিদের সে কি…যে ভয় দেখিয়েছি!!!!!!!! :D)
নীলাঞ্জনা নীলা
হাহাহাহাহাহাহাহা।
আসলেই আগেকার আনন্দ। আমি আবার ওসব মারামারির জিনিস পছন্দ করতাম না। কিনিনি কোনোদিন। অ্যাকশন এখনও দেখতে পারিনা।
পাহাড়তলী যাওয়া হয়নি কোনোদিন। খুব সুন্দর, তাই না?
নীতেশ বড়ুয়া
পাহাড়তলী গ্রামটি আমার কাছে এখনো রহস্যে ঘেরা… নিজে তো বাড়ীতে কম যাই তার উপরে একবার কি এক ঘরোয়া অনুশ্তহানে নেমন্তন্ন করতে গিয়ে পাহাড়ের কোলে ঘুরতে ঘুরতে হাজির হই বুক সমান ঘাসের রাজ্যে… ভাবুন তো নীলাপু আপনি বাংলাদেশের এক গ্রামে পাহাড়ের উপরে নীচে চড়তে চড়তে মালভূমির মতো এক জায়গায় এমন ঘাসের রাজ্যে এসে পড়লেন তো কেমন অনুভব হয়!!!
নীলাঞ্জনা নীলা
ইস মনটা তো ওখানে চলে গেলো। 🙂
নীতেশ বড়ুয়া
গত ২ বছর যাওয়ার চেষ্টায় আছি ফিরে সেই গ্রামে। এই অর্থে আমি ‘নিজ ভূমে পরবাসী’ 🙂
নীলাঞ্জনা নীলা
যাওয়া উচিৎ। 🙂
নীতেশ বড়ুয়া
যাবো…
(আজ মনে হয় আপনার মুড অফ ;? )
নীলাঞ্জনা নীলা
মুড অফ না, ক্লান্ত। সকালে কাজ কাল অনেক রোগী। সেটাই আরোও ক্লান্তি বাড়িয়ে দিচ্ছে। 🙁
নীতেশ বড়ুয়া
আহালে 🙁
:T খান -{@ সামনে রেখে… ক্লান্তি দূর হবে নিমিষে 😀
নীলাঞ্জনা নীলা
এখন ঘুম খাবো।
“চোখ ঢুলুঢুলু করে
ওগো মা!
আর তো চাইতে পারছিনা
এবারে তবে আমি যাই
বিছানায় নেবো ঠাঁই।” (ভূপেন হাজারিকার চোখ ছলছল করে ওগো মা গানটির থেকে)
শিশির কনা
হ্যাঁ পারি, বাউলি বাতাস লেগেছে,ওঝা দেখান দ্রুত 😛 এত আগের কবিতা,এখনো নতুন।কবিতারা কখনো বড় হয়না।
নীলাঞ্জনা নীলা
এর আগের কবিতাও আছে। এখন তো যা সব আউলা-ঝাউলা লেখা।
আর ওঁঝা আমায় ঠিক করবে! 😮 উল্টো ওঁঝা ওই বেচারা কই যাবে খুঁজতে ওঁঝা?
আগে ওঁঝার জন্যে ওঁঝা খুঁজুন গো শিশির কনা আপু। 😀 -{@
সীমান্ত উন্মাদ
চমৎকার কবিতা। দিন বদলের সাথে মানুষ কত বদলায় তা যেন দেখতে পেলাম লিখায়। অনেক অনেক শুভকামনা আপু।
নীলাঞ্জনা নীলা
ভাইয়া পরিবর্তন কখনো কখনো ক্ষতির কারণ হয়ে ওঠে।
তাই সাবধান বদলে যাবেন না যেনো! 😀
অফুরান ভালোবাসা -{@ (3
লীলাবতী
আপনিই বলে দিন,আমি পারবো না 🙂 নীলাদি ১৯৯৬ সালেও এমন সুন্দর কবিতা লিখতেন!
নীলাঞ্জনা নীলা
উত্তর তো আজও পাইনি।
এখনও খুঁজেই চলছি। ;?
১৯৯৬ সালে কি আমায় বাচ্চা মনে হয়? দুষ্টুর শিরোমণি ছিলাম। :p
মেহেরী তাজ
আপনি যখন এতো সুন্দর কবিতা লেখার শুরু করেছেন তখন আমি কথা বলা শিখেছি মাত্র। এবার নিজেকে আসোলেই পিচ্চি পিচ্চি লাগছে।
আবার আমার মাথায় জেকে বসেছে আপনার কাছে কয়েক দিন লেখা বিষয়ক তালিম নিতেই হবে।
নীলাঞ্জনা নীলা
এইরে আমি দেবো তালিম!!!
এখনও কিচ্ছু শিখিনি।
পিচ্চি আপু পিচ্চি থাকায় অনেক লাভ, সবাই স্নেহ করে। -{@ (3
মেহেরী তাজ
হ্যা সেতো দেখি। সবায় জন সম্মুখে পিচ্চি পিচ্চি বলে ভালোবাসার/ স্নেহের প্রমান দেয়।
কেনো আপু আপনি তালিম দিলে কি সমস্যা? যা পারেন তাই দেবেন।
নীলাঞ্জনা নীলা
পিচ্চি আপু ঠিক আছে তোমার মনে যা আসে লিখে ফেলো, তারপর আমায় দিও। তখন শিখিয়ে দেবো। শেখানোর তো কিছু নেই, বুঝিয়ে দেবো। ঠিক আছে? -{@ (3
খেয়ালী মেয়ে
চমৎকার সবকিছু (y) -{@
ধূপের মতো জ্বলে জ্বলে সোনার ধানে
সোনার তরী ভরিয়ে দিলাম, ভরিয়ে দিলাম
কেন আমি এমন হোলাম ?—— (y)
নীলাঞ্জনা নীলা
কেনু কেনু কেনু??? ;? 🙁 ;(
পরী আপু ভালোবাসা ভরে থাকুক জীবনের সিন্দুকে। -{@ (3
ব্লগার সজীব
আপনি বড় হয়েছেন,তাই বদলে গেছেন 🙂
নীলাঞ্জনা নীলা
বাহহহহহহহহহহ :c
এতো সহজ উত্তরটা ছিলো?
-{@ -{@
অলিভার
মনে হয় না এর সঠিক কোন উত্তর কেউ দিতে পারবে। সময়ের সাথে প্রশ্নের উত্তরেও পরিবর্তন আসতে থাকবে প্রতিনিয়ত।
কবিতায় ভালোলাগা 🙂
নীলাঞ্জনা নীলা
ঠিক বলেছেন।
প্রতিদিন অনুভূতি বদলায়, চরিত্র, মুখ।
ভালোলাগা সযত্নে রক্ষিত হলো। -{@
শুন্য শুন্যালয়
বলতে পারি, আপু আপনি ছ্যাঁকা খেয়েছেন।
নীলাঞ্জনা নীলা
ও মাই গড!!! আপনি কি করে জানলেন গো শুন্য আপু!!! 😮
শুন্য শুন্যালয়
দেবীর মন্ত্রবিদ্যা শিখেছিলাম। দেবী চলে গেছে, মন্ত্র কিছু রয়ে গেছে 🙂
এইবার ছ্যাঁকা কাহিনী বলুন, চটপট।
নীলাঞ্জনা নীলা
ছ্যাঁকা কাহিনী? কিভাবে দিলাম নাকি খেলাম?
দেয়ার কাহিনীটা হলো বললাম তোমার সাথে কিছু কথা ছিলো। জানতে চাইলো, বললাম তোমার অনেক কাহিনী শুনেছি। বিশ্বাস করিনি। কিন্তু আমি দেখেছি, জেনেছি অনেক কিছু প্রমাণসহ। তারপরেও চেষ্টা করেছি হয়তো তুমি নিজেকে বদলে নেবে। তুমি ভালো করেই জানো সম্পর্কে আমি কতোটা সৎ। জীবনের কিছুই লুকোইনি। কে, কয়টা চিঠি দিলো, আর কে আমার পিঁছু নিয়ে আছে সব জানো। আমি তোমার জীবনের সাথে আর নেই। সে বললো সব মিথ্যে। অনেক ভালোবাসে আমায়। এমনও বললো সে নাকি আমাকে ছাড়া পারবে না। সবশেষ অস্ত্র ছাড়লো আমি ওকে ছাড়া কিছুতেই পারবো না। বললাম ঠিক মানুষ তো কষ্ট হবে, কিন্তু মানুষ যখন ছাড়তে পারে যাকে সে চরমভাবে ভালোবেসেছে তখন কষ্টও কমে যায়। কারণ ভালোবাসা সততার উপর ভিত্তি করে দাঁড়ায়। সেটা ভাঙ্গার কষ্ট পেয়ে গেলে ছেড়ে থাকাও সহজ হয়ে যায়। আমি তাকে আমার বাসা থেকে বের করে দিয়েছিলাম। এই হলো কাহিনী।
শুন্য শুন্যালয়
মানুষ যখন ছাড়তে পারে যাকে সে চরমভাবে ভালোবেসেছে তখন কষ্টও কমে যায়, এটা তো বেশ বলেছেন আপু। খাওয়া হোক কিংবা দেয়া, ভালোবাসায় মোহ থাকতে নেই, এটা একটু দেরি করে বুঝেছি।
এইযে আপুটাকে যা বলি অকপটে মেনে নেয়, এতেই আপুটার মনের স্বচ্ছতা প্রকাশ পায়। কষ্ট আবার কি? কষ্ট বলে কিছু নেই। (3
নীলাঞ্জনা নীলা
“গোপন কথাটি রবে না গোপনে
উঠিল ফুটিয়া নীরব নয়নে
না না না,
রবে না গোপনে।” 🙂 -{@ (3
নীলাঞ্জনা নীলা
শুন্য আপু এটা তোমার জন্যে——-
https://www.youtube.com/watch?v=nX2wCgXgHgA
নীতেশ বড়ুয়া
-:- পেতে শুনে ফেলেছি 😀
শুন্য শুন্যালয়
মিষ্টি গানটির জন্য এত্তো লাভু আপু। কিন্তু আমার কানে যে এখনো আজি ঝরঝর মুখর বাদল দিনে ঘুরে বেড়ার তার কি হবে? কেন আর শুনতে পাইনা?
নীলাঞ্জনা নীলা
হায়রে। আমি এখন আর গান করিনা সত্যি। গুনগুন করি। মামনিকে ফোন দিলেই বলবে একটা হারমোনিয়ম কিনে নিতে। কই পাবো? আর কিনেই বা কি হবে, গানই তো ভুলে গেছি।
শুন্য আপু এই নিন
https://www.youtube.com/watch?v=gRzIjKqFyPY
অরুনি মায়া
খুব সুন্দর কবিতা।
কিন্তু আমি বলতে পারিনা কেন এত কিছু হয়ে গেল,,,,,
নীলাঞ্জনা নীলা
আপু মন খুলে বলে ফেলো যাকে তোমার মন বলতে বলে। অনেক ভালোবাসা -{@ (3