😀
মন যে কত কি চায় রে ভাই!
আপনাকে একটা গান শেয়ার করছি, শুনবেন সন্ধ্যা ঘনিয়ে আসার মিনিট তিরিশ আগে গোধুলীর দিকে মুখ করে। পাগলা আর পাগলিরা এ সময় প্রকৃতিতে বিচরণ করে। https://www.youtube.com/watch?v=u7j56hlMmNQ&spfreload=10
হাসি পেল? তো হাসুন।
হাসলে মানুষ ভাল থাকে।
আপনিও ভাল থাকুন।
সোনিয়া, কি পাঠালেন! আমার তো কান্না পাচ্ছে! না না আর পাচ্ছে না।
একটা ঘটনা মনে পড়ল।
রাত ২ টার মত হবে। আমরা শহীদুল্লাহ হল আর ফজলুল হক হলে মাঝখানের পুকুরের এফ এইচের ঘাটে বসা। হৈ চৈ আর গানা বাজনা। উপলক্ষ্য এক বন্ধুর জন্মদিন ১৪ই ফেব্রুয়ারির জিরো আওয়ার । হল লাইফে ভাল ছেলেরাও একটু আধটু কিছু খেলে তা আমি খারাপ বলিনা। বলিই বা কি করে তাহলে তো নিজেই নিজেকে খারাপে ফেলে দিতে হয়! তা কি হয় না কি?
যাগগে, আমি একটা গান গেয়ে যখন চোখ খুললাম। দেখলাম তিনজন খুব কাঁদছে। একজনকে ধরে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে এফ এইচ ঘেঁসে কার্জন হলের দিকে। বলুন তো কেন?
ঃ কেন? কেন? কেন?
কারণ উনারা গানটার লোড নিতে পারেনি সেই রাতে। তাই তাঁরা কাঁদছিলেন।
মানুষকে গেয়ে শোনানো আমার সেরা ডেলিভারি… (বন্ধুরাও তাই বলে) এই গানটি।
তুমি কেমনে এতো নিঠুর হইলা… https://www.youtube.com/watch?v=Bhr89L6gd5k&spfreload=10
হ্যাভ ফান।
আবার আমাকে লিখতেই হলো।
সেদিনে আরেকটি গান ছিল। লিঙ্ক পাচ্ছি না। (কেউ শেয়ার করলে আমি খুবই খুশি হব।)
কিষাণ যেমন টুকরো করে কোদাল মেরে মাটির বুক
তেমনি করে টুকরো করলি এই পরানের সকল সুখ।
কেড়ে নিলি ও ও ও
কেড়ে নিলি মনের ভাষা করলি বোবা মুক।
কিষাণ যেমন টুকরো করে কোদাল মেরে মাটির বুক…
এক জনমের ভালোবাসা একদিনেতে শেষ
করে দিয়ে হলি রে তুই কোথায় নিরুদ্দেশ ।।
বুঝিনি তো ও ও ও
বুঝিনি তো তোর প্রেমেতে ছিল তীর ধনুক।
কিষাণ যেমন টুকরো করে কোদাল মেরে মাটির বুক…
এত দিনের প্রেমের দলিল পুড়িয়ে করে ছাই
উড়িয়ে দিলি পথের ধুলায় চিহ্ন যে তার নাই ।।
এখন আমি ও ও ও
এখন আমি মূল্যবিহীন মুক্তোহীন ঝিনুক।
কিষাণ যেমন টুকরো করে কোদাল মেরে মাটির বুক…
… কে সেই মহাপ্রাণ যে আমাকে গানটি শেয়ার করতে পারে?
লীলাবতী
এমন পাগল থাকলে পাগলী তো ভালো থাকবেই 🙂 কিউট একটি কবিতা+ একান্ত অনুভুতি।
আপনার “বুদ্ধু” ডাকটা কিন্তু আমার কাছে বেশ লাগে। সে ডাকে যে কত কি মাখানো তার ছিটে ফোটা অবশ্য ভালই টের পাই। ভালোবাসলে এমন ডাক এসেই যায়, কি বলেন?
পাগলিটা এখনও এই ইউনিভার্সেই আছে জেনেছি।
খেয়ালী মেয়ে, সেই কবি যে কি হতো তা অনুমান করে বলা যাবে না। প্রত্যেক মানুষের মাঝেই স্রষ্টা শক্তি দিয়ে রেখেছেন অফুরান। কোন কোন আবেশ বা স্পর্শের যে কি কি শক্তি থাকতে পারে তা ইলেক্ট্রো-ম্যাগনেটিক ফিল্ডের তত্ত্বগুলো একটু নাড়লেও আমরা টের পাই। আমরা অবশ্য আমাদের না পাওয়া গুলোকে ব্লেম দিয়েও মাঝে মাঝে নিজেকে সান্ত্বনা দেই। আমাকেও তাদের দলে ফেললে আমি মোটেও না করব না। আমি নেহায়েত একটা মানুষ এখন।
পাগলীর তালের ঠিক নেই তা যেমন ঠিক, তেমনি আমিও বেতালে আছি তাও ঠিক।
…আমার আর কোথাও যাবার নেই
কিচ্ছু করার নেই।
এসেই গেল সুমনের দুলাইন, যদিও এর সাথে কোন মিলই নেই।
ধন্যবাদ মিথুন।
পাগলী হাওয়া হচ্ছেন,বৃষ্টি হচ্ছেন।নাড়িয়ে দিচ্ছেন,ভিজিয়ে দিচ্ছেন।বাহ! হিংসে হচ্ছে আপনাকে।এমন একজন পাগলী আছে আপনার।কবিতা হলে এটি কল্পনা ভাবতাম,একান্ত অনুভুতি যখন তখন পাগলী বর্তমান,অবাস্তব নয়।দুজনার জন্য শুভেচ্ছা।
পাগলীকে মনে হচ্ছে বাংলাদেশের আবহাওয়া-বার্তা 🙂
আপনি বেশ ভালো লেখেন। ছন্দ ধরে রেখে আবেগ প্রকাশ করা কঠিন।
চলে না গেলে বুঝি কবিতা লেখা যায়না?
তাল-বেতালের সকল পাগল-পাগলিরা সুখী হোক। ভালো থাকুক।
ভালো বলেছেন “বাংলাদেশের আবহাওয়া-বার্তা” 😀
“চলে না গেলে বুঝি কবিতা লেখা যায়না?” – যায়। মানুষ লেখেতো। দু-এক সময় আমার মাঝেও ও কবিত্ব ভর করেছিল। ওর সুগন্ধি আলাদা।
জগতের সকল পাগলা-পাগলির জট খুলে যাক – হয়ে যাক ওরা সাধারণ।
আপনাকে কেউ কখনও কি বলেছে আপনার নামটা “পূণ্য পূণ্যালয়” বা “পূর্ণ পূর্ণালয়” হলে কেমন হতো?
শুন্য শুন্যালয় নামটা অবশ্য বেশি ভাল।
আপনার মন্তব্য পড়ে নিজের লেখাটি ফের পড়তে ইচ্ছে করল। পড়লাম। আবৃত্তি করলাম আমার মত করে। হুম! কিছু একটা বাড়তি মেশানো আছে। লেখার সময় লিখে ফেলেছি। তখন ততোটা বুঝিনি। সোনেলায় বেশ কিছুদিন সময় দিতে পারছি না বা সময় দেয়া হয়ে উঠছে না। এ নিয়ে খানিকটা লজ্জিতও বটে। তবে ফিরবো। 🙂
৪৯টি মন্তব্য
মেহেরী তাজ
আপনি তো কবিই। আবার কবি হতে চান কেনো? আপনার পাগলি ভালো থাকুক। ভালো লেগেছে।
অরণ্য
প্রিয় মেহেরী তাজ
যা করছি তা পাগলামো রে!
কবি হলে
এ হতো না আমার কাজ।
মেহেরী তাজ
কার কাছে কেমন লেগেছে ঠিক জানি না। তবে আমার কাছে ভালো লেগেছে আর কবিতাও মনে হয়েছে।
অরণ্য
তোর ভালো লাগবেই
লিখুক যাহা কিছু, যাহা কিছু লইয়া
পাগলামো তুই মানতে নারাজ
কারণ লিখিয়াছে তোর ভাইয়া।
Think Big, Be Great.
মোঃ মজিবর রহমান
যে পাগলী কবি করে গেছে আপনাকে
সেই পাগলী যেন ভাল থাকে আর প্রেরনা দেয় অনুভবে আপনাকে।
অরণ্য
“প্রেরনা দেয় অনুভবে” – দারুণ বলেছেন।
আমি কিন্তু পাইও তা।
ভাল থাকবেন।
স্বদেশী যোদ্ধা
মাঝে মাঝে পাগলীদের কথার তীব্র বর্ষন যেন ঝড়ো হাওয়া।
অরণ্য
বেশ বলেছেন।
কখনও তা রূপ নিতে পারে ঝড় ছেড়ে সাইক্লোনেও।
সোনিয়া হক
পাগলী ভালো থাকুক 🙂
অরণ্য
হুম! পাগলি ভালো আছে।
পাগলটাও ভালই আছে।
এই তো আছি আপনাদের সাথে – সোনেলায়।
অলিভার
মাতাল ঝড়ো হাওয়া হয়ে ছুঁয়ে যাক, বর্ষণে ভিজিয়ে যাক অতৃপ্ত হৃদয়। ঘুরে ফিরে বার বার দেখা দিক পাগলিটা..
অরণ্য
বেশ বলেছেন অলিভার ভাই।
তারপরেও কিছু হৃদয় তৃপ্ত না হয়েই চলে যাবে ওপারে। এ ঘটনা আগেও হয়েছে, এখনও হচ্ছে এবং ভবিষ্যতেও হবে; নইলে প্রকৃতি যে ভেঙ্গে পড়বে!
ভাল থাকবেন।
ব্লগার সজীব
পাগলা আর পাগলীর কথা জানতে মনচায় 🙂 ভালো থাকুক পাগলা আর পাগলী।দুজনের জন্য শুভেচ্ছা।
অরণ্য
😀
মন যে কত কি চায় রে ভাই!
আপনাকে একটা গান শেয়ার করছি, শুনবেন সন্ধ্যা ঘনিয়ে আসার মিনিট তিরিশ আগে গোধুলীর দিকে মুখ করে। পাগলা আর পাগলিরা এ সময় প্রকৃতিতে বিচরণ করে।
https://www.youtube.com/watch?v=u7j56hlMmNQ&spfreload=10
হাসি পেল? তো হাসুন।
হাসলে মানুষ ভাল থাকে।
আপনিও ভাল থাকুন।
সোনিয়া হক
souls এর একটি গান।প্রিয় গান আমার,আপনিও শুনুন 🙂 https://www.youtube.com/watch?v=6P1UdCqqsV0
অরণ্য
সোনিয়া, কি পাঠালেন! আমার তো কান্না পাচ্ছে! না না আর পাচ্ছে না।
একটা ঘটনা মনে পড়ল।
রাত ২ টার মত হবে। আমরা শহীদুল্লাহ হল আর ফজলুল হক হলে মাঝখানের পুকুরের এফ এইচের ঘাটে বসা। হৈ চৈ আর গানা বাজনা। উপলক্ষ্য এক বন্ধুর জন্মদিন ১৪ই ফেব্রুয়ারির জিরো আওয়ার । হল লাইফে ভাল ছেলেরাও একটু আধটু কিছু খেলে তা আমি খারাপ বলিনা। বলিই বা কি করে তাহলে তো নিজেই নিজেকে খারাপে ফেলে দিতে হয়! তা কি হয় না কি?
যাগগে, আমি একটা গান গেয়ে যখন চোখ খুললাম। দেখলাম তিনজন খুব কাঁদছে। একজনকে ধরে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে এফ এইচ ঘেঁসে কার্জন হলের দিকে। বলুন তো কেন?
ঃ কেন? কেন? কেন?
কারণ উনারা গানটার লোড নিতে পারেনি সেই রাতে। তাই তাঁরা কাঁদছিলেন।
মানুষকে গেয়ে শোনানো আমার সেরা ডেলিভারি… (বন্ধুরাও তাই বলে) এই গানটি।
তুমি কেমনে এতো নিঠুর হইলা…
https://www.youtube.com/watch?v=Bhr89L6gd5k&spfreload=10
হ্যাভ ফান।
অরণ্য
আবার আমাকে লিখতেই হলো।
সেদিনে আরেকটি গান ছিল। লিঙ্ক পাচ্ছি না। (কেউ শেয়ার করলে আমি খুবই খুশি হব।)
কিষাণ যেমন টুকরো করে কোদাল মেরে মাটির বুক
তেমনি করে টুকরো করলি এই পরানের সকল সুখ।
কেড়ে নিলি ও ও ও
কেড়ে নিলি মনের ভাষা করলি বোবা মুক।
কিষাণ যেমন টুকরো করে কোদাল মেরে মাটির বুক…
এক জনমের ভালোবাসা একদিনেতে শেষ
করে দিয়ে হলি রে তুই কোথায় নিরুদ্দেশ ।।
বুঝিনি তো ও ও ও
বুঝিনি তো তোর প্রেমেতে ছিল তীর ধনুক।
কিষাণ যেমন টুকরো করে কোদাল মেরে মাটির বুক…
এত দিনের প্রেমের দলিল পুড়িয়ে করে ছাই
উড়িয়ে দিলি পথের ধুলায় চিহ্ন যে তার নাই ।।
এখন আমি ও ও ও
এখন আমি মূল্যবিহীন মুক্তোহীন ঝিনুক।
কিষাণ যেমন টুকরো করে কোদাল মেরে মাটির বুক…
… কে সেই মহাপ্রাণ যে আমাকে গানটি শেয়ার করতে পারে?
লীলাবতী
এমন পাগল থাকলে পাগলী তো ভালো থাকবেই 🙂 কিউট একটি কবিতা+ একান্ত অনুভুতি।
অরণ্য
লীলাবতী ঠিক ধরেছেন। পাগলী ভালো আছে।
ভালো থাকবেন।
তানজির খান
ভাল লেগেছে
অরণ্য
ধন্যবাদ ভাইয়া।
ইমন
ভালো লেগেছে। 🙂
অরণ্য
ধন্যবাদ ইমন। ইলেক্ট্রনিক মন 😀
আপনি সামনে থাকলে মৃদু হেসে এমনটিই বলতাম।
ভালো থাকবেন।
অনিকেত নন্দিনী
পাগলা-পাগলী দুজনেই ভালো থাকুক।
মাঝে মাঝে বৃষ্টি-বাদলার দরকার আছে, প্রকৃতি ধুয়ে মুছে সাফ সুতরো হয়ে যায়।
অরণ্য
আমিও তাই বলি “মাঝে মাঝে বৃষ্টি-বাদলার দরকার আছে”।
ভালো লাগলো কথাটি।
ভাল থাকবেন।
জিসান শা ইকরাম
পাগলী রে…………… ডাকটাই স্পর্শ করে গেল অন্তর
আর কিছু তো লেখার দরকার ছিল না 🙂
এই আবেগ বজায় রাখুন।
অরণ্য
জিসান ভাই, আবেগটা এখনও আছে বলেই হয়তো এমনিতেই বেরিয়ে আসছে ডাকটি।
আর ওমন পাগলীকে এভাবে আমি না ডেকে পারি কি করে!
অনেকদিন পরে সোনেলা আড্ডায় বেশ ভালো লাগছে।
ভালো থাকবেন।
খেয়ালী মেয়ে
ইশশশশশশশ কবি আবার নতুন করে কবি হতে চায় :c
“পাগলী” ভালোবাসার নামগুলো কতোই না সুন্দর হয়….এমন ভালোবাসা’বাসি দেখলে কেনো জানি খুব ভালোও লাগে………….
পাগলীটা পাগলটাকে একা ফেলে কোথায় গেলো?
অরণ্য
আপনার “বুদ্ধু” ডাকটা কিন্তু আমার কাছে বেশ লাগে। সে ডাকে যে কত কি মাখানো তার ছিটে ফোটা অবশ্য ভালই টের পাই। ভালোবাসলে এমন ডাক এসেই যায়, কি বলেন?
পাগলিটা এখনও এই ইউনিভার্সেই আছে জেনেছি।
খেয়ালী মেয়ে, সেই কবি যে কি হতো তা অনুমান করে বলা যাবে না। প্রত্যেক মানুষের মাঝেই স্রষ্টা শক্তি দিয়ে রেখেছেন অফুরান। কোন কোন আবেশ বা স্পর্শের যে কি কি শক্তি থাকতে পারে তা ইলেক্ট্রো-ম্যাগনেটিক ফিল্ডের তত্ত্বগুলো একটু নাড়লেও আমরা টের পাই। আমরা অবশ্য আমাদের না পাওয়া গুলোকে ব্লেম দিয়েও মাঝে মাঝে নিজেকে সান্ত্বনা দেই। আমাকেও তাদের দলে ফেললে আমি মোটেও না করব না। আমি নেহায়েত একটা মানুষ এখন।
বেশি বলে ফেলেছি। দুঃখিত।
ভাল থাকবেন।
খেয়ালী মেয়ে
যথার্থই বলেছেন যে ভালোবাসলে এমন ডাক এসেই যায়….
পাগলের পাগলীটা ভালো থাকুক সবসময়–আর পাগলটা তাকে নিয়ে এমন লিখা আরো বেশী বেশী লিখুক, এটাই চাই 🙂
একটু বেশিই বলে ফেলেছেন সত্যি–তবে যা বলেছেন খুব ভালো বলেছেন….
ভালো থাকবেন…
অরণ্য
আপনিও ভাল থাকবেন। 🙂
স্বপ্ন
একান্ত অনুভুতি যখন,তখন পাগলী বাস্তবে আছেনই একজন :)ভালো থাকুক আপনার পাগলী,আপনিও ভালো থাকুন পাগলীর শুভাকাঙ্ক্ষী হয়ে।খুবই ভাল লেগেছে লেখা।
অরণ্য
ধন্যবাদ স্বপ্ন।
মনির হোসেন মমি(মা মাটি দেশ)
ওরে আমার পাগল মন….
গানের পাগল পাগলীটাকে মনে করেন কত কিছু উপমায় সে কেবল পাগলেই জানেন।পাগলীটা ভাল থাকুক শুভ কামনা।
অরণ্য
“পাগলীটাকে মনে করেন কত কিছু উপমায়” – ভাল লাগলো। ঠিক।
ধন্যবাদ মনির ভাই।
ভাল থাকবেন।
ব্লগার সজীব
আমার কাছে তথ্য আছে। পাগলী ভাল আছে 🙂
অরণ্য
সেদিন বাতাসও আমাকে তাই বলে গেছে। 🙂
নীলাঞ্জনা নীলা
এমন পাগল যে পাগলীর আছে,সে ভালো না থেকে পারেই না।ভালো লিখেছেন অরণ্য।পাগলা আর পাগলী দুজনই ভালো থাকুক।
অরণ্য
পাগলীও তাই বলে “ভালো না থেকে উপায় নেই”। কি অদ্ভুত! পাগলীর নিরুপায় ভালো থাকা!
ভালো থাকবেন নীলা আপু।
মিথুন
সুন্দর কবিতা। পাগলীর তালের কোন ঠিক নেই মনে হচ্ছে। দেখেন ভাইয়া, আপনি আবার বেতালে পাগল হয়ে যেয়েন না……… 🙂
অরণ্য
পাগলীর তালের ঠিক নেই তা যেমন ঠিক, তেমনি আমিও বেতালে আছি তাও ঠিক।
…আমার আর কোথাও যাবার নেই
কিচ্ছু করার নেই।
এসেই গেল সুমনের দুলাইন, যদিও এর সাথে কোন মিলই নেই।
ধন্যবাদ মিথুন।
আশা জাগানিয়া
পাগলী হাওয়া হচ্ছেন,বৃষ্টি হচ্ছেন।নাড়িয়ে দিচ্ছেন,ভিজিয়ে দিচ্ছেন।বাহ! হিংসে হচ্ছে আপনাকে।এমন একজন পাগলী আছে আপনার।কবিতা হলে এটি কল্পনা ভাবতাম,একান্ত অনুভুতি যখন তখন পাগলী বর্তমান,অবাস্তব নয়।দুজনার জন্য শুভেচ্ছা।
অরণ্য
জ্বি আশা জাগানিয়া। পাগলী বর্তমান। পাগলীটাকে হিংসে না করাই ভাল।
ভাল থাকবেন।
শুন্য শুন্যালয়
পাগলীকে মনে হচ্ছে বাংলাদেশের আবহাওয়া-বার্তা 🙂
আপনি বেশ ভালো লেখেন। ছন্দ ধরে রেখে আবেগ প্রকাশ করা কঠিন।
চলে না গেলে বুঝি কবিতা লেখা যায়না?
তাল-বেতালের সকল পাগল-পাগলিরা সুখী হোক। ভালো থাকুক।
অরণ্য
ভালো বলেছেন “বাংলাদেশের আবহাওয়া-বার্তা” 😀
“চলে না গেলে বুঝি কবিতা লেখা যায়না?” – যায়। মানুষ লেখেতো। দু-এক সময় আমার মাঝেও ও কবিত্ব ভর করেছিল। ওর সুগন্ধি আলাদা।
জগতের সকল পাগলা-পাগলির জট খুলে যাক – হয়ে যাক ওরা সাধারণ।
আপনাকে কেউ কখনও কি বলেছে আপনার নামটা “পূণ্য পূণ্যালয়” বা “পূর্ণ পূর্ণালয়” হলে কেমন হতো?
শুন্য শুন্যালয় নামটা অবশ্য বেশি ভাল।
শুন্য শুন্যালয়
না বলেনি। আমার বোনের ছেলেটার নাম পূর্ণ। সুন্দর না?
আমি কিন্তু আমার আইডিটা খুবই পছন্দ করি। তবে আপনার দুটোও সুন্দর। 🙂
অরণ্য
পূর্ণ। সুন্দর। আসলেই ভারি সুন্দর নাম রেখেছে।
ইমন
এই কিছুদিনের ভিতরে পড়া সেড়া এক্টা কবিতা। -{@
অরণ্য
ধন্যবাদ জানবেন।
আপনার মন্তব্য পড়ে নিজের লেখাটি ফের পড়তে ইচ্ছে করল। পড়লাম। আবৃত্তি করলাম আমার মত করে। হুম! কিছু একটা বাড়তি মেশানো আছে। লেখার সময় লিখে ফেলেছি। তখন ততোটা বুঝিনি। সোনেলায় বেশ কিছুদিন সময় দিতে পারছি না বা সময় দেয়া হয়ে উঠছে না। এ নিয়ে খানিকটা লজ্জিতও বটে। তবে ফিরবো। 🙂
ভাল থাকবেন।