
দূরে কোথাও বাজ পড়ার শব্দ ভেসে আসে
কাছ-দূর না দুর-দূর! শুধুই নির্বিকারে হাসে,
বিদ্যুতের আ-তীব্র ঝলক হঠাৎ অজানা অনেক কিছুই
বুঝিয়ে দেয়, দেখতে-বুঝতে না-চাইলেও;
দোষ/নির্দোষ দিনগুলো লজ্জা/উৎসবের মত
অপলক চেয়ে থাকা চোখের মত দেখতে থাকে
একদম-ই হাঁপিয়ে না-উঠে;
গোধূলির শান্ত নীরবতায় এ যেন নিজের কাছে-ই
নিজের ফিরে যাওয়া;
আকাশের কিনারায় ছেয়ে-যাওয়া/চুমু-খাওয়া
আগুন-লাল ছায়া-সঙ্গ মেঘদের দেখে, সাত-তাড়াতাড়ি
ভাবি, অধি-কিঞ্চিত হলেও, নিরাল-ঝড়! সে-তো আসবেই,
অপেক্ষা! সে-তো সামান্যের-ই;
গান ও ছবি নেটের।
৮টি মন্তব্য
জিসান শা ইকরাম
বাজ পরলে আলোকিত হবেই আশেপাশের, দূরের এলাকা,
নিজের কাছে ফিরে যেতেই হয় আমাদের এক সময়,
ঝড়ের আগমনে আর ভয় নেই,
নিয়মিত লিখছেন না যে?
ছাইরাছ হেলাল
বিদ্যুৎ ঝলকানিতে অনেকদূর দেখে ফেলায়
ঝড়ের আর ভয় নেই;
বিরতি নিয়ে সবাইকে-ও একটু বিরতি দিলাম।
ভাল থাকুন।
আরজু মুক্তা
আসুক সে ঝড়। আমরা আবার ফিরি নিজের কাছে। বিশ্বাস ফিরে পাই আবার।
পথ হারাবো বলেই এবার পথেই নেমেছি।
আপনার লেখা মিস করছি ভীষণ। সকালের অবসরে ব্লগে গিয়েই প্রথম লেখাটা আপনার। এটা চাওয়া থাকলো।
ছাইরাছ হেলাল
পথ হারাতে চাইলে আর হারানো হয় না, পথ-ই তখন আপনাপন হয়ে যায়।
ঝড়-বৃষ্টি তখন তুচ্ছাতি তুচ্ছ।
ও, আচ্ছা, আপনি নিয়মিত লিখলে অবশ্যই সকাল সকাল সকল মন্তব্য-ই পাবেন।
ভাল থাকুন অণুগল্পে-গল্পে;
ধন্যবাদ অবশ্যই।
সুপর্ণা ফাল্গুনী
নির্দয় নাহলে কি এমন সুন্দর বর্ষার রুপ জানা হতো? বিদ্যুৎ চমকালে আলোর ঝলকানি চারিপাশে আলোকিত করে দেয় , কিন্তু কারো কারো জীবন প্রদীপ নিভিয়ে দেয়। আপনার মন্তব্য ও লেখা দুটোই মিস করি। অফুরন্ত শুভকামনা রইলো
ছাইরাছ হেলাল
নির্দয়তার-ও দায় আছে দেখতে পাচ্ছি। কিছু প্রদীপ নিভে না গেলে কিছু মশাল কী করে জ্বলে থাকবে!!
আহা আহা, আপনার লেখা কৈ!!
ভাল থাকুন।
হালিমা আক্তার
নির্দয় প্রকৃতির মাঝেও কখনো আঁধার কেটে যায়। প্রকৃতির আলোর ঝলকানিতে কেটে যাক সকল আঁধার। তবে প্রকৃতি মাঝে মাঝে নির্দয় হলেও ভালোবাসা দিতেও কার্পণ্য করেনা। শুভ কামনা।
ছাইরাছ হেলাল
হ্যা, প্রকৃতির ভালোবাসা নিয়েই আমরা বেঁচে থাকি, বেঁচে আছি।
আপনিও অনেক ভাল থাকবেন।