হে আমার সাধের সময়,সাইধ্যের বাইরে থাইক্কা
বিশাল বিপুল বাক্য ব্যয়ে অধরাই রইলা,
আমার সকল হাপিত্যেশে ছুঁই ছুঁই ভাব মাইরা।
চা দিতে চাইলা
রং চা না দুধ চা,চিনি দিয়ে না চিনি ছাড়া
চিনি হইলে কয় চামচ,
তা না জাইন্না।
সেই কবে চা-চিনি খাওয়া দিছি ছাইরা।
আমি এখন কফিখোড়।
হে আমার প্রাণের পোলা
আমারে থুইয়া কই ই যে গ্যালা!
আবার দেহি আইছে ঈদ,
তারা বাত্তি জ্বালামু না?
৩১টি মন্তব্য
মোঃ মজিবর রহমান
পড়ে ভাল লাগলো হেলাল ভাই
ধন্যবাদ
ছাইরাছ হেলাল
আপনাকেও ধন্যবাদ নিয়মিত পড়ার জন্য।
শুন্য শুন্যালয়
এই না সেদিন বললেন, আপনি কফিভুখ নন, কফিখোড় কেমন করে হলেন? কবে থেকে হলেন? :O চা-এর অফার কে দিলো ভাইয়া?
তারাবাত্তি জ্বালানোর সময় হয়ে এলো, তারে কি খুঁজে পাওয়া যাবে আদৌ?
ছাইরাছ হেলাল
প্রবল পাহারা এড়িয়ে রাত আমার ঘাড়ে পরার পর থেকেই কফিখোড় হয়ে গেলাম। মানে আমাকে আপনাদের সেই
মুখপুড়ি রাত বানিয়ে ফেলল। কী করব বলুন ,না তো আর এখন বলতে পারি না।
না না, কেউ আমাকে চা খেতে ডাকে না। মনে মনে ডিজিটাল চা খাই আরকি!
আজকাল হারালে আর খুঁজে পাওয়া যায় না।
লেখা দিয়ে দিন দ্রুত।
সীমান্ত উন্মাদ
ববিতায় অনেক অনেক ভাললাগা।
ছাইরাছ হেলাল
ধন্যবাদ আপনাকে।
মেহেরী তাজ
আমি কোন এক মন্তব্যে দেখেছিলাম হেলাল ভাইয়া নাকি লিখতে পারেন না। এখন তো দেখছি ওটা একটা ডাহা মিথ্যা কথা।
ছাইরাছ হেলাল
একে বুঝি লেখা বলে! পড়ার জন্য ধন্যবাদ।
আজিজুল ইসলাম
আমরা জানি ছাইরাছ ভাইয়া একজন ভাল কবি। কিন্তু উনি তা মানেননা।
আমাদের হয়ত উনি বঞ্চিতই রাখতে চান।
ছাইরাছ হেলাল
কবিতা লেখা সহজ কাজ নয় জেনে গেছি। তাই কবি ভাবার কোনই
অবকাশ নেই। ভাল থাকবেন আপনি।
লীলাবতী
এত সাধের যখন বাক্য প্রকাশে কাছে টেনে নিন ভাইয়া।
ছাইরাছ হেলাল
চাইলেই যদি সব কিছু পাওয়া যেত তাহলে আর লিখে লিখে সময়
নষ্ট হত না। অনেকদিন লেখা পাইনি।
লীলাবতী
সময় এবং সুযোগ একসাথে হচ্ছে না। আজ দিতে পারি।
সাইদ মিলটন
কফির কৌটা খোলার পর যে ঘ্রাণটা বের হয় আহহহহহহ
তারাবাত্তি মিসাই
ছাইরাছ হেলাল
গন্ধেই প্রায় খাওয়া হয়ে যায়।
মিসাই অনেক কিছুই।
ব্লগার সজীব
তারা বাত্তি জ্বালাইতেই হইব 🙂
ছাইরাছ হেলাল
আমিও তাই বলে বাত্তি জ্বালাইয়াই রাখতে হইব।
জিসান শা ইকরাম
সাধকে সাধ্যের মইধ্যে আনতেই হপে।
ছাইরাছ হেলাল
সাধ কে সাধ্যের মধ্যেই রাখতে চাই কিন্তু সাধ তো সব সময় কথা শুনতে চায় না।
নীলাঞ্জনা নীলা
এমন ভাষায় আপনি মনে হয় এই প্রথম লিখলেন। কবিতার চেয়েও ভাষার ব্যবহারে চমকিত হয়েছি খুব।
ছাইরাছ হেলাল
হ্যা, এই প্রথম এমন করে লেখার ইচ্ছে হল ,লিখলাম ও।
নুসরাত মৌরিন
হ ভাই, তারাবাত্তি জ্বালান, ঈদ তো আইসাই গেল। 😀
ছাইরাছ হেলাল
চেষ্টা নিতে হবে অবশ্যই। ভালো থাকুন।
মিথুন
লেখা পড়ে হাসি আসলো লেখার ষ্টাইলের জন্য। থাইক্কা,রইলা, মাইরা,চাইলা,জাইন্না, ছাইরা
ছাইরাছ হেলাল
বেশি বেশি হাসুন ,হাসা খুব দরকারি বস্তু ।
যা মনে আসে তাই লিখি মনের আনন্দে। আপনাকে একটু কম দেখছই বলে মনে হচ্ছে।
কিন্তু কেন এমন হচ্ছে !
শুন্য শুন্যালয়
ভেতরের উচ্ছ্বাস প্রকাশের জন্য সময় কোন বাঁধা নয়।
ছাইরাছ হেলাল
‘সময় গেলে সাধন হবে না’ এ রকম একটি গান আছে।
মিসু
শব্দ চয়ন দেখে আমারো হাসি আসলো ।
ছাইরাছ হেলাল
আপনার হাসি আটকে রাখে এমন সাধ্য কার আছে।
আনন্দে সময় কাটাচ্ছেন তা জানি।
ঘুড্ডির পাইলট
মজার কবিতা ! 😀
ছাইরাছ হেলাল
চেষ্টা করে দেখলাম একটু। ধন্যবাদ পড়ার জন্য।