
বাঁচার আনন্দে ভাগ বসাতে মূক হবো
তর্ক-হীনের গোমরা-মুখ নিয়ে
চাঞ্চল্যে-ভরপুর-সময় হাতরে;
প্রত্যহের রুটিনে পরিপাটি থাকবো
ইচ্ছানুসারে ঈষদুষ্ণ মধু-জলে ভিনিগার মিশিয়ে
ঢক-ঢক করে গিলে নেব
যতক্ষণ যতটুকু পারা যায়,
সাধ, বেঁচে-থাকার বেঁচে-যাওয়ার;
এ্যালোভেরার সুতীব্র সাধ ব্রহ্মতালুতে চেপে
ঝাঁক-ঝাঁক নাছোড়-বান্দা জ্যৈষ্ঠ-ডাক
রঙ্গন-পাখায় ঝরবে অবলীলায়।
২৬টি মন্তব্য
হালিম নজরুল
আমি ঝগড়া বাধিয়ে দেব, যাতে কবি ভাল না থাকে; আমি যে মানুষ গো কবি !
সুপর্ণা ফাল্গুনী
আহারে কি সুন্দর জৈষ্ঠ্যেরে ডাকে। সেতো গত হয়েছে আষাঢ় এসেছে তল্পিতল্পা সহ। বাঁচার আনন্দে মূক হবেন সেটা আমরা চাই না।কিটো ডায়েট মনে হয় ভালোই চলছে! ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন
ছাইরাছ হেলাল
পাকা-ফলের রঙ্গীন জৈষ্ঠ শুধুই মাসের মধ্যে আটকে থাকে না।
ডায়েটের মধ্যেই থাকি, তাও কাজ হয় বলে মনে হয় না।
আপনি ভাল থাকবেন।
সুপর্ণা ফাল্গুনী
সেতো আরো কিছুদিন থাকবে তাও শেষের পথে শুধু আমটাই পাবেন
ছাইরাছ হেলাল
আম-জাম-কাঠাল-কলা আরও কত কিছু আছে!
ছাইরাছ হেলাল
আপনি ঝগড়া বাধালে আমি কৈ যামু!!
ভাল মন্দ কিছুই জানিনে
শুধু লেখাকে একটু জানি!!
ভাল থাকবেন অবশ্যই।
তৌহিদ
ভাইয়া আষাঢ়েও যে গরম পড়ে তাতে ঠান্ডা একগ্লাস শরবত হলে মন্দ হয়না কিন্তু!
ভালো থাকুন সবসময়।
ছাইরাছ হেলাল
গরম এবার ভালই পিছু নিয়েছে, মুক্তি দিতে চাচ্ছে না।
শুধু শরবতে কুলোবে বলে মনে হচ্ছে না।
ভাল থাকবেন গরম নিয়েই।
প্রদীপ চক্রবর্তী
এ্যালোভেরার সুতীব্র সাধ ব্রহ্মতালুতে চেপে
ঝাঁক-ঝাঁক নাছোড়-বান্দা জ্যৈষ্ঠ-ডাক
রঙ্গন-পাখায় ঝরবে অবলীলায়।
মাথার উপর দিয়ে গিয়েছে দাদা!
কিন্তু আষাঢ় কে স্বাগতম জানান নি যে?
এমন লেখা পাঠকে আকর্ষণীয় করে নির্দ্বিধায় তুলবে।
ছাইরাছ হেলাল
আষাঢ় নিয়ে লেখা কালকেই পাবেন।
জৈষ্ঠে ফলের সমারোহের কথা বলার চেষ্টা করেছি।
ভাল থাকুন।
সাবিনা ইয়াসমিন
কবিতা / লেখা ভালো হয়নি।
বর্ষা-দিনের লেখা মনোযোগ দিয়ে লিখতে হয়।
এইসব এ্যালোভেরায় চড়ে/ ডুবে শীতের ফাটা ত্বক ভালো হয়, বর্ণেরা না।
গুচ্ছ গুচ্ছ কদম ফুল দিয়ে বর্ষা বরণ করুন মহারাজ 🙂
ছাইরাছ হেলাল
কেমনে আর ভাল হয়!!
বেশী ভাল অবশ্য ভাল-না।
তিতকুটে স্বাদ আমাদের হামেসাই নিতে হয়, সে করোল্লা বা এ্যালোভেরা!
কদম ফুল পাবেন, রেডি আছে।
নিরাপদে থাকুন।
সাবিনা ইয়াসমিন
হু, তিতার অনেক গুণ জানি,
বহু উপাদানে পানসে বেগুন হয় গুণী,
তাও মানি;
তো! রাশি-রাশি কদম্ব লুকিয়ে,
আষাঢ়ের বৃষ্টি এড়িয়ে
জৈষ্ঠ্যমাসের গীত কেন গাইছেন মহারাজ?
ছাইরাছ হেলাল
কদম্ব এলো বলে,
ঝাপি নিয়ে ও কুলোতে/কুড়োতে পারেন কি না দেখা যাক।
পাকা ফলের সুঘ্রাণে জৈষ্ঠ্য-আষাঢ় বলে কিচ্ছু নেই।
নিতাই বাবু
সামনের জৈষ্ঠ্যমাস ভাগে পাবো কিনা জানা নেই। তবুও কবি মহারাজ-এর কবিতা পড়ে জৌষ্ঠতে ষষ্ঠীপূজার আশায় থাকি।
শুভকামনা থাকলো শ্রদ্ধেয় কবি মহারাজ।
ছাইরাছ হেলাল
বিধাতাই জানেন কে কখন কীভাবে ওপাড়ে পৌঁছে যাব!!
তবুও প্রার্থনায় থাকি মঙ্গলময়ের কৃপা-ধন্যের জন্য।
আপনি ভাল থাকবেন।
কামাল উদ্দিন
এ্যালোভেরা খাওয়ার তীক্ত স্বাদ নিয়াছেন কিনা জানিনা। আষাঢ়ে জ্যৈষ্ঠের ডাক কেন ভাই?
ছাইরাছ হেলাল
আমি তো নিয়মিত এমনি এমনি-ই খাই।
কান পাতুন, আষাঢ় শুনতে পাবেন।
ভাল থাকুন।
আরজু মুক্তা
এ্যালোভেরা খান, সুন্দর হন।
রঙুন ফলে রূপ বাড়ুক
ছাইরাছ হেলাল
অভিজ্ঞতার কত গুণ! এবার বুঝতে পারছি।
ভাল থাকবেন অনেক।
মোহাম্মদ মনজুরুল আলম চৌধুরী
ইচ্ছেমতো খান। শুভ কামনা অফুরান।
ছাইরাছ হেলাল
দোয়ায় রাখবেন।
ধন্যবাদ দিচ্ছি।
এস.জেড বাবু
কবিরাজী হচ্ছে।
ভালো
কাছেই একজন পাওয়া গেল।
ছাইরাছ হেলাল
কিছু তো একটা হচ্ছে! সেটাই বা কম কী!
সময় দেয়ার জন্য ধন্যবাদ।
সঞ্জয় মালাকার
এ্যালোভেরার সুতীব্র সাধ ব্রহ্মতালুতে চেপে
ঝাঁক-ঝাঁক নাছোড়-বান্দা জ্যৈষ্ঠ-ডাক
রঙ্গন-পাখায় ঝরবে অবলীলায়।
ছাইরাছ হেলাল
ধন্যবাদ, ভাল থাকবেন।