বাংলাদেশ ব্যতীত অন্য কোনো দেশে মসজিদ থেকে জুতো চুরি হয় কিনা আমার জানা নেই। এই জীবনে আমার দুইবার জুতো চুরি হয়েছে, এবং দুবারই মসজিদ থেকে। নামাজ পড়ে এসে দেখি জুতো নেই। আমার আসলে জুতো না স্যান্ডেল চুরি হয়েছিল দুবারই। স্যান্ডেল চোর বললে শুনতে ভালো লাগেনা, তাছারা চোরদের অপমান করা হয়। তাই জুতো চোর বলছি।
আচ্ছা মন্দির এবং গির্জা হতেও কি জুতো চুরি হয়? সবাই উপাসনালয়ে প্রার্থনা করছেন, আর চোর মহাশয় চিন্তা করছেন কিভাবে জুতো চুরি করা হবে, কত জোড়া জুতো আজকে চুরি করবেন। সৃষ্টিকর্তা জুতো চোরের মনের আশা পুরন করে দেন 🙂
মসজিদে যে এই চুরি হরহামেশা হয় তার প্রমাণ পাওয়া যায় মসজিদের অভ্যন্তরে বড় বড় জুতো রাখার বাক্স দেখে। মুসুল্লি গন যেন নিবিষ্ট মনে নামাজ আদায় করতে পারেন মসজিদ কর্তৃপক্ষ এর ব্যবস্থা রাখেন। রুকু বা সেজদা দিলেন মুসুল্লি, এই অবস্থায় যদি তিনি ভাবেন ” আমার নতুন জুতো জোড়া আবার চোরে নিল নাকি?” তাহলে নামাজ শেষ। জুতোর বাক্স গুলো একাগ্র মনে নামাজ আদায় করার সহায়ক হিসেবে মসজিদের অভ্যন্তরে গচ্ছিত থাকে।
কিভাবে জুতো চুরি রোধ করবেন?
খুবই সহজ বুদ্ধি। আপনি আপনার দুই জোড়া জুতোর একটি একটি পায়ে দিয়ে নামাজ পড়তে যাবেন। উপরের ছবিতে এর নমুনা দেখানো হলো। দুধরনের জুতো পড়তে আপনার সংকোচ হচ্ছে? আরে ইয়ার আপনি তো নামাজ পড়তে যাচ্ছেন, কোনো ডেটিং বা অনুষ্ঠানে যাচ্ছেন না? আল্লাহর ইবাদতে গিয়ে ফ্যাশন এর কথা ভাববেন কেন আপনি?
মসজিদের একেবারে বাইরে রাখুন আপনার জুতো। চোর আপনার দুই ধরনের জুতো নিয়ে কি করবে? বিক্রি করবে কোথায়? অতএব আপনি নিশ্চিন্ত 🙂
ফ্যাশন হিসেবে এর ব্যবহারঃ
আপনি নিজে ফ্যাশন তৈরী করুন। আপনি কেনো ফ্যাশন অনুকরণ করবেন? পাংকু ফ্যাশনওয়ালারা দুই কালারের দুই পা ওয়ালা প্যান্ট পরিধান করেন। দেখেছেন নিশ্চয়ই। ব্যাস আপনি দুই কালার এবং ডিজাইনের দুটো জুতো পায়ে দিয়ে বের হয়ে যান কোন পার্টির উদ্দেশ্যে। লেটেষ্ট ফ্যাশন আপনিই চালু করুন না। সেদিন দেখলাম এক প্রেমিক প্রেমিকা নিজেদের জুতো পাল্টাপাল্টি করে পায়ে দিয়ে হাঁটছে 🙂 মেয়েটির পায়ে ছেলেটির জুতো, মনে হচ্ছে যেন পায়ে নৌকা দিয়েছে। আর ছেলেটির পায়ে মেয়েটির জুতো, পা অর্ধেক বের হয়ে আছে। এসবই হাল ফ্যাশন।
অতএব বিলম্ব কেন ইয়ার? 🙂
ইস্পিশাল টেকি পোষ্ট- ১
৫৩টি মন্তব্য
মৌনতা রিতু
প্রথমে শিরোনাম দেখেই বুঝেছি, এই লেখা ব্লগার সজীবের। এই সমস্যা আমার খুবই। তিন বাপ ব্যাটা প্রায়ই মসজিদে জুতা খুইয়ে গোমড়া মুখে বাসায় আসে। তাই এখন ত্রিশ টাকা দামের জুতা পরায়ে মসজিদে পাঠাই।
এই টা সব থেকে ভাল বুদ্ধি। আর যেখানে জুতা খুলে ঢুকার নিয়ম সেখানে ঢুকিই না।
ব্লগার সজীব
তিনজনে একসাথে মসজিদে গেলে তো সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে। তিন জোড়া ওলট পালট করে রাখলেই হবে 🙂 জুতো খুলে রাখার নিয়ম সেখানে ঢোকেনই না? :D)
মৌনতা রিতু
মাইর মাইর। বুঝছি আমি আপনি কি ভাবছেন।
ব্লগার সজীব
বড় আপুর মাইরও অনেক মজার 🙂 এরপর যে আবার মন খারাপ হলে আদর করবেন তা তো জানিই 🙂
সঞ্জয় কুমার
বেশ ভালো বুদ্ধি । :D)
ব্লগার সজীব
মন্দিরে এমন হলে প্রয়োগ করে দেখতে পারেন, বা এমন কোন স্থানে যেখানে জুতো খুলে রেখে প্রবেশ করতে হয় 🙂
লীলাবতী
এইটা ইস্পিশাল টেকি পোষ্ট ?????? ^:^ এত বুদ্ধি কোথায় পাও তুমি সজু ভাইয়া? নিজে দুই ধরনের দুটো জুতো পায়ে দিয়ে ছবি দিলেই পারতে 🙂 এভাবে কি পার্টিতে যাওয়া হয়? তোমাকে আইডিয়া বিশারদ হিসেবে ঘোষনা করার জন্য প্রস্তাব করছি :D)
ব্লগার সজীব
হ্যাঁ আপু, এটি একটি ইস্পিশাল টেকি পোষ্ট 😀 আইডিয়া বিশারদ :c আপু আপনি এত ভালু কেনু? -{@
নাসির সারওয়ার
এই ফ্যাশন টা আমার পছন হইছে।
আচ্ছা, অনেক প্লেয়ার দেখি দুই রংয়ের জুতা পরে মাঠে নামে। আমাদের সাকিবকেও সেরকম দেখ একটা লাল আরেকটা হলুদ। ওদের ড্রেসিং রুমেও কি জুতা চোর আছে!!
মজার পোষ্ট।
ব্লগার সজীব
প্লেয়ারগন যে নিজেদের মধ্যে পালটে জুতো পরেন তা ভালোবাসার বহিঃপ্রকাশ 🙂
ইকবাল কবীর
মন্দির কিংবা মসজিদেই জুতা চুরি হয় ভাই কেনানা এই দুই জায়গায় যেতে হলে জুতা খুলে যেতে হয়, গির্জায় যেতে হলে জুতা খুলতে হয়না, আর ইন্ডিয়াতে প্রতিটা মন্দিরে গিয়ে জুতা ৫-১০ রুপি দিয়া লকারে রাখতে হয়। দিল্লির সবচেয়ে বড় মন্দির লক্ষি নারায়ন মন্দিরে ২০ রুপি নিয়েছিল আমার কাছ থেকে। আর দিল্লিতে মসজিদে নামাজ পরতে গিয়াও একই বিরম্বনায় পড়তে হয়েছিল, যদিও হোটেল থেকে মসজিদের দূরত্ব কম হওয়ায় স্যান্ডেল ব্যাবহার করেছিলাম। শুধু ইউরোপের মসজিদে জুতা চুরির ভয় থাকে না বললেই হয়। আমেরিকার কথা জানি না। আমেরিকার অভিজ্ঞতা নাই।
ব্লগার সজীব
জানলাম কয়েকটি দেশের অবস্থা। জুতো বাঁচাতে ইউরোপেই চলে যাবো নাকি? :p
ইকবাল কবীর
হাহাহা নারে ভাই ইউরোপ কেন যেতে হবে!!! পিকে মুভির মত জুতায় তালা দিয়ে গেলেই হবে।তাহলে আর জুতা হারানোর ভয় থাকবে না।
ব্লগার সজীব
হাহাহাহাহা একটি ফটো দেখেছিলাম সেন্ডেলে তালা দিয়ে রাখা হয়েছে :D)
সঞ্জয় কুমার
এ প্রসঙ্গে একটা ছোট গল্প বলি ।
ছোট একটা ছেলে তার বাবার অনুপস্থিতে এক জোড়া জুতা বাকিতে বিক্রি করেছে ।
বাবা এসে ধমক দিলেন । অপরিচিত লোকের কাছে বাকিতে বিক্রি করেছ কেন ?
সমস্যা নেই বাবা উনি একটু পরে আবার আসবেন । আমি দু ই মাপের দুইটা জুতা দিয়েছি
ব্লগার সজীব
:D) :D) :D)
খসড়া
এই জুতা চুরি নিয়ে আমার থুরি আমার উনির বেশ কয়েকটি কাহিনী আছে। তবে সজীবের সমাধান মনে ধরছে। তয় মাগার কথা হইল আমি তো মসজিদে যাই না।
ব্লগার সজীব
আপু আপনার উনি তো মসজিদে যান। জুতা চুরির কাহিনী জানতে চাই 🙂
জিসান শা ইকরাম
এত বুদ্ধি নিয়ে ঘুম হয় আপনার ঠিকমতো ?
পারফেক্ট একটি সমাধান 🙂
মসজিদে আমার দুইবার জুতা চুরি হয়েছে, এবার থেকে এই পদ্ধতি অবলম্বন করবো ভাবছি।
কিন্তু পার্টিতে যাওয়া যাবে না সজীব ভ্রাতা।
ইস্পিশাল টেকি পোষ্ট- ২ এর অপেক্ষায় আছি……।।
ব্লগার সজীব
আপনি দুই ধরনের দুটো জুতো পরে মসজিদে যাবেন? ভাইয়া যদি এমন করেন তবে অবশ্যই ছবি পোষ্ট চাই 🙂
ইলিয়াস মাসুদ
আমার কাছে কিন্তু আরেকটা বুদ্ধি আছে, তা হলো দুই জুতা দুই জাইগা রাখতে হবে,চোরে যেন জোড়া মিলাইতে না পারে হাহাহা, দারুন মজার পোষ্ট সজীব ভাই
ব্লগার সজীব
আপনার বুদ্ধিটাও কাজের বুদ্ধি ভাইয়া 🙂
রিমি রুম্মান
বুদ্ধিটা চমৎকার। সজীবের যে কত বুদ্ধি!
ব্লগার সজীব
বুদ্ধি চমৎকার হতেই হবে। কার ভাই দেখতে হবেনা? 🙂
মনির হোসেন মমি(মা মাটি দেশ)
জুতোর হরেক রকম ব্যাবহার বিধি জানলাম।বেশ উপকৃত হলাম -{@
ব্লগার সজীব
উপকৃত হয়ে ধন্যবাদ তো দিলেন না ভাইয়া 🙁
মোঃ মজিবর রহমান
আমার একটা চুরি হয়েছে আজিম্পুর গরস্থান মসজিদে।
তয় সজিব ভাইয়া আপনার যুক্তি লয়া চলুমগা।
ব্লগার সজীব
দুই ধরনের জুতো পায়ে দিয়ে গেলে আর চুরি হবেনা নিশ্চিত ভাইয়া।
মোঃ মজিবর রহমান
(y) -{@
দীপংকর চন্দ
হা হা হা হা
আপনার তো ভীষণ বুদ্ধি!!!
হা হা হা হা
//আচ্ছা মন্দির এবং গির্জা হতেও কি জুতো চুরি হয়?//- আবার জিগায়!!! হা হা হা হা
শিক্ষণীয় লেখায় শুভকামনা অনেক।
ভালো থাকবেন ভাই। সবসময়।
ব্লগার সজীব
সব প্রার্থনালয়ে তাহলে চোর আছে? 🙂 আপনিও ভালো থাকুন দাদা।
মুহাম্মদ আরিফ হোসেইন
হে হে হে!!
আপনার বুদ্ধির একটি সাইড এফেক্ট আছে।
চোরে আপনার গতিবিধি বুঝে গেল ধরুন। তারপর আপনার দুইজোড়া জুতোর দুইটা অংশই নিয়া গেল! তারপর আপনি তো আম ও হারালেন বস্তাও হারালেন! বাসায় গিয়া বউ থাকলে খাইলেন বউয়ের বকুনি।
পন্ডিত উপাধি ও পাইতে পারেন।
তারপর মনের দুঃখে আপনি জুতার বাকী দুই অংশ ছুইড়া ফেলে দিলেন বাইরে। আর চোর বাবাজি তো সেই অপেক্ষায় ছিলো। একই সাথে দুইজোড়া জুতা! দাম নিশ্চয়ই কম হবে না :D) :D) :D)
দিন বদলাইছে। চোররা এখন স্মার্ট হইছে আশাকরি।
ব্লগার সজীব
:D) চোর এত স্মার্ট হলে তো পুরাই ধরা খেয়ে যাবো ভাইয়া 😀
অনিকেত নন্দিনী
২০১২ তে আমি একটা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে স্বেচ্ছাসেবী শিক্ষক হিসেবে পড়াতাম। একদিন শাড়ি পরে সাজুগুজু করে পড়াতে গেছি। বিকেল চারটা থেকে রাত আটটা অব্দি পড়িয়ে বাসায় ফিরে জুতো খুলে তাকে রাখতে গিয়ে দেখি দুই জোড়ার দুই জুতো পড়ে গিয়েছিলাম। :D)
রোববার সন্ধ্যায় দেখলাম আই পি এলের খেলায় খেলোয়াড়গণ দুই পায়ে দুই রঙের জুতো পরে খেলছে। এর মাজেজা বুঝি নাই।
ব্লগার সজীব
এজন্যই আপনার জুতো চুরি হয়নি আপু। আইপিএলে পাল্টাপাল্টি করে ভালোবাসার টানে 😀
অনিকেত নন্দিনী
পায়েত্থুন খুললে না চুরি হৈবো, খুলিইতো নাই। 😀
ব্লগার সজীব
:D) পা থেক খোলেনই নি ? :D)
নাজমুল আহসান
আপনার বুদ্ধিটা হল থিওরেটিক্যাল। আমার বুদ্ধি প্র্যাকটিক্যাল, আমি নিজে প্রয়োগও করেছি :p
আমি কখনো জুতা মসজিদের ভিতরে নিয়ে যাই না, কেন যেন ভালো লাগে না। তাই যে মসজিদে চুরি হওয়ার আশংকা আছে মনে হয়, সেখানে দুই পাটি জুতা দুই দরজার কাছে রাখি 😀 চোর বাবাজি নিশ্চয়ই আমার এক পাটি জুতা হাতে নিয়ে ম্যাচিং করানোর জন্যে ঘুরে বেড়াবে না :D)
ব্লগার সজীব
ভাইয়া আপনার বুদ্ধিটাও তো পারফেক্ট 🙂 আপনার প্রাকটিকাল টি নিলাম আমি 🙂
মোঃ মজিবর রহমান
ওয়াও !
হোক নতুন নতুন কাজে লাগবে।
(y)
ব্লগার সজীব
🙂
অপার্থিব
ভাল বুদ্ধি। তবে এর চেয়ে ভাল হয় এক পায়ে জুতো পরে আর এক পা খালি রেখে উপরে তুলে লাফিয়ে লাফিয়ে যাওয়া। যাদের ছোটবেলায় কুতকুত টাইপের খেলার অভ্যাস আছে তারা এ ব্যাপারে বিস্তারিত অভিজ্ঞতা শেয়ার করতে পারবে। জোড়া বিহীন জুতার মুল্য যেহেতু শুন্য , চুরি হওয়ার সম্ভাবনা জিরো পারসেন্ট। এই পদ্ধতিতে শরীর থেকে কিছু চর্বি ক্ষয় হবে যেটা স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী।
আগুন রঙের শিমুল
:D)
ব্লগার সজীব
লাফিয়ে লাফিয়ে যাওয়া:) মন্দ হয়না 😀
আগুন রঙের শিমুল
:D) :D)
আরেক্টা কাজ করা যায় PK মুভির আমির খানের মতো স্যান্ডেলে সাইকেলের তালা মাইরা রাখা যায় :p
ব্লগার সজীব
হাহাহাহা তা করা যায় ভাইয়া।
আগুন রঙের শিমুল
:p
নীলাঞ্জনা নীলা
:D) :D) :D) :D) :D) :D) :D) :D) :D) :D)
ভাভু বাইয়া আপনি কি গো? এভাবে হাসালে পেট ফেঁটে যাবে। সেলাইএর জন্য দেশের ডাক্তার পাবো কি করে?
এবারে আসি জুতা চুরীর কথায়। প্রদীপের নীচেই কিন্তু অন্ধকার। ঈশ্বরের ঘরেই বেশী চোর থাকে। মন্দির-মসজিদ বলেন ওখানে জুতার জন্য কতো বকধার্মিক যে আছে। আরে একবার দূর্গা পুজার সময় মন্দিরে আমাদেরই পরিচিত একজনের জুতা নেই নেই নেই।
হায়রে জুতা ছাড়া বাসায় আসেন তিনি। 😀
ব্লগার সজীব
*প্রদীপের নীচেই কিন্তু অন্ধকার।* বাহ কত সুন্দর কথা।
পেট ফাটানোর কি দেখলেন, আরো তো আছে।
শুন্য শুন্যালয়
তা টেকি সাহেব নাম্বার ২ কই? আচ্ছা যাউক আগে ১ এ মন্তব্য দেই। আপনার মতো এতবড় টেকনিশিয়ান থাকতে পিকে এইডা কি বানাইলো? বাঙ্গালীর মাথায় যা বুদ্ধি, এরপর জুতা যাইবো, তালাও যাইবো। তবে ছবি সিলেকশান মনঃপুত হইলো না, নিজের দুইখান স্যান্ডেল দুই পায়ে দিয়া ছবি তুইল্যা নয়া ফ্যাশানের ছবি দিলে ঠিক ছিল। জুতা অদলবদলের কথা শুনে দারুন মজা পেলাম, সত্যিই দুইজন দুইজনের জুতা পড়ে হেঁটেছে? হা হা, ওরে প্রেম। আমিও ট্রাই নিমু ভাবতাছি 😀
পোস্টু কই? ফিরে এসে ডজনখানেক পোস্ট পাব জ্ঞানী সজীবের, কিন্তু মাত্র ১ টা?
ব্লগার সজীব
আপনিও ট্রাই নিবেন? নিন নিন আপু এবং কেবল ছবি নয়, আপনাদের দুজনার অদলবদলের ভিডিও দিবেন মনে করে 🙂 সোনেলা কেমন ফাঁকা ফাঁকা আছিল আপু এতদিন, তাই পোষ্ট আসেনি। আসবে দু একদিনের মধ্যেই। আপনাকে খুবই মিস করেছি এতদিন।
শুন্য শুন্যালয়
কই মিস করেছেন? একটা পোস্টুও তো দিলেন না, আমার জন্মদিন গেলো, একটা হ্যাপ্পি বার্থডেও দিলেন না। আমি কি এমন মিসকারী চেয়েছিলাম :p
দুএকদিন না, আজকেই পোস্ট চাই, দিতে হবে। আমি সোনেলায় থাকলে শুন্য শুন্য লাগার কথা, আপনার মনেহয় উলটা হইছে :p
ব্লগার সজীব
দিন কাল পালটে গেছে আপু, এখন ছেলেদের বুক ফাটে তো মুখ ফাটে না। মিস করেছি তা আওয়াজ দিয়ে বলতে লজ্জা লাগে যে 🙂 আজ দেবোই দেবো পোষ্ট ইনশাল্লাহ -{@