পোড়া দীনতার নীচে দাহ হয়েছে বিভৎস স্বপ্নের আঁকিবুঁকি
জীবনের কাব্যও একটি মানচিত্রাবলি, বুঝলে হে অনুমান?
ওহে বয়ষ্ক বালিকা কবে তুমি বড়ো হইবে? দ্বিধা-দ্বন্দ্বের মধ্যে থাকিয়া দীর্ঘ পথ—
সেই কাল কি আসিয়াছে কিংবা আসিবে?
নতূন-পুরাতন দ্বন্দ্বের কাছে নীরব কোনো এক ভাষা পরাজিত হইয়াছিলো,
চক্ষু খুলিয়া দেখো,
মন মেলিয়া দেখো
রবীন্দ্রনাথও নাই, জীবনানন্দও নাই।
কেহ কোথাও নাই।
গুরুচন্ডালী দোষে কেবল তুমি-ই আক্রান্ত।
এবার অমরত্ত্বের এ জন্মে ফিরে এসো।
মনে আছে কোনো এক জন্মে তুমি কাব্য-শ্রোতা ছিলে,
রানীমাতা পাঠ করতেন, তুমি কপট স্তুতিতে কতো অলঙ্কার পেয়েছিলে!
এ জন্মে তোমার কি পেয়েছো?
চোখের দিকে তাকাও, ঠোঁটের দিকে;
কি দেখা যায়?
হাসি! কোনো চাটুকারিতার জন্যে পাওয়া নয় এ।
হ্যামিল্টন, কানাডা
২৮ আগষ্ট, ২০১৫ ইং।
৬১টি মন্তব্য
শুন্য শুন্যালয়
বয়স আর নূতন-পুরাতনের দ্বিধা-দ্বন্দ্ব পেরিয়ে তুমি ফিরে এসেছো নতুন অমরত্বের জীবনে। ফিরলে তো ফিরলে ;( সিম্বল টাকে সরিয়ে দিয়ে ফিরলে। দারুন তোমার লেখা আপু।
হাসি! কোনো চাটুকারিতার জন্যে পাওয়া নয় এ। এ হাসি পাবার জন্য নয়, দেবার জন্য। পুরনো দিনের সেই মেয়েটির মত যাকে দেখে সব বয়সের পুরুষ ফেঁসে যাবে, যেমন কিনা উত্তম কুমারের জন্য, আমিও।
নীলাঞ্জনা নীলা
কি যে ভালো লাগছে! প্রথমেই তোমার মন্তব্য পেলো লেখাটি।
এইরে পুরুষ। ওরা যতোই ফেঁসে যাক, আমায় বাঁধবে এমন আর কেউ নেই।
একজনকেই ফাসিয়েছি :p
বেচারার জন্যে খারাপই লাগে। গত পনেরোটি বছর ধরে বুঝছে কোন পাপের শাস্তি :p
আর তোমার জন্যে তো আমার (3 ফেঁটেছে (-3
“আমার হৃদয় তোমার আপন হাতের দোলে
দোলাও দোলাও দোলাও আমার (3
শুন্য শুন্যালয়
সেদিন দুজনে দুলেছিনু বনে, ফুলডোরে বাঁধা ঝুলনা 🙂
বেচারা জানে জানে সে কি পেয়েছে 🙂 এই একদিন তরুন দাকে ধরে বেঁধে নিয়ে আসোনা সোনেলায়। ছিনা ফুলে এই এত্তো হয়ে যাবে 🙂
তোমার এই ছবিটি লুকিয়ে লুকিয়ে একদিন দেখে এসেছিলাম ফেসবুকে।
প্রতিমা তুমি, নীল বদনে সাদা মেঘের হাসি
বর্ষন পালায় হাতের বর্শা দেখে
বাতাসে সাজে পূজোর ঢাকরাশি।।
নীলাঞ্জনা নীলা
প্রথম গানটা আমার দেখা উত্তম-সুচিত্রা(বাপি-মামনি)র রোমান্টিক ডুয়েট। আহা চোখের দিকে চোখ রেখে সুচিত্রা হারমোনিয়মে, উত্তম তবলায়। আর আমি মধ্যে বসে কাবাব মে হাড্ডি :p
এ মা এইতো এখন লজ্জ্বা পাচ্ছি। লুকিয়ে আমাকেও কেউ দেখে? ইস লজ্জ্বার ইমো নেই কেন? কিভাবে এই চোখ ঢাকি?
আপু এতো সুন্দর মন্তব্য করোনা, আমি ভাষাহীন হয়ে যাই যে! -{@ (3
জিসান শা ইকরাম
লুকিয়ে ছবি দেখা!
রংধনুর কয়টি রং?
গানে কাব্যে মন্তব্য, অবস্থা তো ভালো দেখছি না 🙂
নীলাঞ্জনা নীলা
নানা ভালো হও।
ভালো হতে পয়সা লাগে না, কিন্তু নাত্নীর ধুনা লাগে। 😀
ছাইরাছ হেলাল
আমি বলিলেই দোষ হয়, কী কালে এলো রে।
নীলাঞ্জনা নীলা
কি বলতে চান কবি ছাইরাছ হেলাল?
অরুনি মায়া
আর কত বয়স হলে বালিকা বড় হবে 🙁 ।
জানিনা আমি,,,,,,,,,,,,,
অনেক ভাল লেগেছে নীল বালিকা,,,,,,,
নীলাঞ্জনা নীলা
অরুনি মায়া আপু আমিও জানিনা, নীল বালিকা কবে যে বড়ো হবে!
আমি বুড়ো হতে চাই, কিন্তু পারিনা। 🙁
অরুনি মায়া
বুড়ো তো সবাই হয় আপু কিন্তু সবাই বড় হয়না। এই যেমন আমারে এমন কথা শুনতে হয়। বুড়ি হয়ে গেলাম তাও বড় হলাম না
নীলাঞ্জনা নীলা
আপু দরকার কি বড়ো হবার? আমি এ জীবনে কোনোদিন বুড়ী হবোনা। 😀
অরুনি মায়া
আপনার ছোট বেলার ছবিটা কিন্তু খুবি সুন্দর
নীলাঞ্জনা নীলা
ছোট বেলা নিষ্পাপ, তাই হয়তো আপু। 🙂
অরুনি মায়া
ছোট্ট খুকি আজ একটু খানি বড় হয়েছে
নীলাঞ্জনা নীলা
বলো বুড়ী হতে চলেছি। বয়স শুনলে ভিরমি খাবে :p
অরুনি মায়া
ইশশশশ আমি কি এত্ত বোকা নাকি যে বয়স জানতে চাইব। আপনার বয়স জানতে চাইলে আপনিও আমার বয়স জানতে চাইবেন। তখন আমার কি উপায় হবে বলেন :p
নীলাঞ্জনা নীলা
উহু। আমি অমন নই। যখন ২৪ ছিলাম, তখনই লুকোইনি। সবাই বকতো। আর এখন তো ১৩ বছরের ছেলের মা। লুকোনোর প্রশ্নই আসেনা। ২৪ কেন বললাম, বলুন তো আপু? 😀
অরুনি মায়া
২৪+১৩= কত যেন আপু????? 😀
নীলাঞ্জনা নীলা
৩৭ না।
৪২ 😀
অরুনি মায়া
নাহ সুইট সিক্সটিন,,,,, 🙂
নীলাঞ্জনা নীলা
এই রে। ইস এখন একজন প্রেমিক চাই। :p 😀
ছাইরাছ হেলাল
এখানে মন্তব্য করা দেখছি বড়ই দুরূহ, মন্তব্য আর উত্তর যে দুজনে দুজনার(রং টানছি না) সেখানে
সুঁই ফোটানো যে বড়ই মুস্কিল। ঠোট আর চোখের দিকে তাকাতে হবে কেন? তাল গাছ বেল গাছ দেশ
থেকে উধাও হলো নাকি।
এত্তো ভালো ভালো না, ল্যাহা-লুহ্যা ছাইড়া দিমু কইলাম।
নীলাঞ্জনা নীলা
বাপরে কি কঠিন মন্তব্য!
কঠিন কবিতা লেখা ছেড়ে এখন মন্তব্য নিয়ে পড়েছেন বুঝি? এমনিতেই চুল পড়ে যাচ্ছে, সেদিন পার্লারে দানও করে এলাম। মন্তব্য বুঝিয়ে দিন। সারারাত ঘুমাইনি, এখন মাথা খাটাতে গেলে জন্মান্তর না মরণ নিশ্চিত নয়তো পাবনা। কানাডা থেকে পাবনা যেতে যা টাকা লাগবে তা আপনি দিলে তাহলে সমস্যা নেই।
কেমন লিখলাম সে কথা কি বলেছেন মন্তব্যে? ;?
ছাইরাছ হেলাল
মন্তব্য টি পোস্ট আকারেই দেব ছোট হলেও।
নীলাঞ্জনা নীলা
কোথায়, দিয়েছেন?
পোষ্টটি কিন্তু আমার জন্যে হতে হবে, বলে রাখলাম।
এখানে মন্তব্য করতে এসেই কিন্তু আপনার মনে লেখাটির জন্ম হলো কিনা! :p
ছাইরাছ হেলাল
আচ্ছা সেটি একান্তই আপনার জন্যই থাকবে,
এখান থেকেই যখন পেয়েছি।
শান্ত থাকুন। এত্তো লাফালাফির কী আছে।
নীলাঞ্জনা নীলা
এ পরিবারের সকলেই জানে আমার লাফালাফির অভ্যেস আছে।
এখনও বুড়ী হইনি।
শান্ত হবো তখন, যখন শ্বাস আর হাঁপাবে না একেবারে স্থির। 😀
ছাইরাছ হেলাল
আরে আপনি বুড়ি হতে যাবেন কোন দুঃখে!!
বায়ো তায়ো তে কি কেউ বুড়ি হয়!
সে দেখা যাবে কে কখন কোথায় স্থির হয়।
নীলাঞ্জনা নীলা
বায়ো তেয়ো না। আমি কতো সে সকলেই জানে এখানে।
আর বুড়ীও হবো না কোনোদিন। বয়স নিয়ে তারাই ভাবে
যারা নিজেদের হাসি নিয়ে ভাবেনা।
“ওরে সবুজ ওরে আমার কাঁচা
আধ-মরাদের ঘাঁ মেরে তুই বাঁচা।”
তানজির খান
নতূন-পুরাতন দ্বন্দ্বের কাছে নীরব কোনো এক ভাষা পরাজিত হইয়াছিলো,
চক্ষু খুলিয়া দেখো,
মন মেলিয়া দেখো
রবীন্দ্রনাথও নাই, জীবনানন্দও নাই।
অসাধারণ………
রবীন্দ্রনাথ আর জীবনানন্দ যায় নাই ,ভাল হয়েছে। যাদের কাছে এরা যায় তারা চিনতে পারেনা।
নীলাঞ্জনা নীলা
ভাইয়া রে আমার কাছে কোনো কালেই আসেনি। আমি টেনে-হিঁচড়ে জোর করে নিয়ে এসেছি। কিন্তু ওরা থাকবে কেন! পালিয়েছে 😀
সীমান্ত উন্মাদ
আপু এখন আপনি অনেক সুইট আর ছোট বেলায় অনেক কিউট ছিলেন দেখছি। আমি যদি আপনার সমকালের হতাম আর আপনাকে দেখতাম তবে মরন ফাঁসা ফাসতাম এইটা নিশ্চিত। যেই ফাঁসা আমার ফাঁসি ডেকে আনলেও ফাঁসতাম। ঠিক আমার এই রম্য কাব্যের মতঃ
ভর দূপুরে বারান্দাতে
এক ঝলকের হাঁসি,
ভাবনা ভেবে দিতে পারি
হাজার বারো ফাঁসি। :p
কাব্যখানা কিন্তু চমৎকার। আপনি কি জানেন আপনার কবিতার শব্দ নির্বাচনের আমি বিশাল ফ্যান। শব্দ সংযোজন কিন্তু আপনার অসাধারন।
নীলাঞ্জনা নীলা
না ভেবে লেখা তাও ভালো লেগে গেলো? কি যে ছাই শব্দ লিখি, একঘেঁয়ে লাগে নিজের কাছে। ভালোবাসা যে অন্ধ সেটা ভালোভাবেই বুঝেছি আপনার মন্তব্যে।
ভাইয়া ফেঁসে লাভ হতো না, পালিয়ে যেতেন। আমি যে কি সে তো আমি জানি। বন্ধুরা এখনও চিন্তায় থাকে সংসার আমৃত্যু করে যেতে পারবো তো! বোহেমিয়ান নারী সবাই জানে। বুঝলেন ভাইয়া?
ভালো লাগছে লেখাটি একটি কবিতা পেয়ে গেলো। আর কি চাই!
অফুরান ভালোবাসা -{@
সীমান্ত উন্মাদ
আপোনি বোহেমিয়ান, বলেন কি আমিতো বোহেমিয়ানের উপর আগে পিএইডি করছি তারপর জন্ম নিয়ে দুনিয়ায় আসছি আপু। আমি পালাতাম না এইটা পৌনে দুইশভাগ গ্যারান্টি। -{@ (3
নীলাঞ্জনা নীলা
ভাইয়া গো নারীরা বোহেমিয়ান হতে নেই, পৃথিবীর কোথাও নেই। ওটা পুরুষদের মানায়। তাই পালিয়ে যেতেন। আজ আমার বন্ধু কবিতা শুনতে চাইলো, কবিতা নয় পড়লাম কয়েকটি লাইন “আমি মৃণালিনী নই” বই থেকে। আমরা যখন পেয়ে যাই, তখন সে গুরুত্ত্বহীন হয়ে পড়ে।
সীমান্ত উন্মাদ
পেয়ে গেলে আসলেই কেন মানুষ সেই প্রাপ্তিকে গুরুত্বহীন ভাবে আমি ভেবে পাইনা। আমারতো কিছু পেলে অনেক আনন্দ হয় সেটা দুঃখ পেলেও। তাই তো মাঝে মাঝে উন্মাদ হয়েও হৃদ পোকার নামে কিছু একটা লিখে ফেলি, আপু, যদিও আমি নিশ্চিত জানি আমার কবিতা কিংবা গানের কোন আগামাথা নেই।
নীলাঞ্জনা নীলা
গান এবং কবিতা শুনতে চাই। আচ্ছা এমন হয়না গীটার বাজিয়ে আপনি গান আর আমি কবিতা। কি যে স্বপ্ন ছিলো, ভাইয়া গো কবে হবে এমন?
;? -{@
নীলাঞ্জনা নীলা
গান এবং কবিতা শুনতে চাই। আচ্ছা এমন হয়না গীটার বাজিয়ে আপনি গান আর আমি কবিতা। কি যে স্বপ্ন ছিলো, ভাইয়া গো কবে হবে এমন?
জিসান শা ইকরাম
রবীন্দ্রনাথও নাই, জীবনানন্দও নাই তো কি হইছে,মেই হু না 🙂
কেমনে লেখো এমন কবিতা -{@
নীলাঞ্জনা নীলা
ওরে বাব্বা। তুমি!!! 😮
শোনো নানা প্রেম ট্রেমে নাই। ওই রবীন্দ্রনাথ বুড়া আর আমার আনন্দ এই দুজনের সাথে একেবারে আটকানো।
আর কোনো বুড়ার প্রয়োজন নাই। 😀
ক্যামনে লিখি? টাইপ করি অভ্রে, ল্যাপটপ একটা আছে। আর হাতের আঙুলগুলা টকর টকর করে পটাপট চালাই।
শিখতে চাইলে শেখাতে পারি, কিন্তু ফ্রী এডভাইস দেইনা। :p
মেহেরী তাজ
আপু আমি আপনার সাথে কোন ছেলের সামনে দাঁড়াতে রাজি হবো না। আমিই তো আপনার হাসির প্রেমে পরে গেলাম। (3 (3 (3
নীলাঞ্জনা নীলা
হায়রে। এভাবে প্রেমে পড়লে তো সর্বনাশ।
হাসি না দিলেও মুখ অমনই থাকে। বড়ো ভয়ঙ্কর ব্যাপার। কি যে করি! ;?
পিচ্চি আপু গো শোনো আমি নাক-মুখে মাষ্ক পড়ে দাঁড়াবো, তাহলে ঠিক আছে? 😀
মেহেরী তাজ
না ঠিক নাই। আপনি ফ্রি সাইজ কালো বোরকা পড়ে দাঁড়ালে ও হবে না। কি ভয়ঙ্কর ” ম্যান কিলার” হাসিরে বাবা।
নীলাঞ্জনা নীলা
এইরে সেরেছে। তাইতো কাল সিগনালে গাড়ী-বাস সব থেমে গিয়েছিলো শুধু আমার হাসির জন্যে। আমার একটা আহ্লাদী বান্ধবী আছে, একেবারে বাবু বাবু। ও আমায় অনেক হাসায়। গতকাল রাত ১১টার সময় দুই বান্ধবী অনেকটা পথ হেঁটে হেঁটে আসছি বাস ধরবো বলে। ও একটা ঘটনা বললো আমি তো সিগনালের মধ্যে দাঁড়িয়ে হাসতে হাসতে…গাড়ীর হর্ণে…আর কি বলবো? আকাশ-বাতাস শোনে আমার হাসি। বুঝেছো পিচ্চি আপু? 😀
মেহেরী তাজ
হাহাহাহাহা
এই জন্যই তো বলি।
নীলাঞ্জনা নীলা
😀 (3
লীলাবতী
লেখার মধ্যে কত কিছু লিখতে পারেন।জন্মান্তরের এক ভিন্ন রূপ দেখলাম নীলাদি আপনার লেখায়।
নীলাঞ্জনা নীলা
কি যে আসে মাথায়, আর লিখি, আপনার সেটা ভালোও লেগে যায়। বুঝিনা, কিচ্ছু বুঝিনা ;?
তবে লীলাদি আপনাদের যখন ভালো লাগে মনে হয় একটা লাফ দিই। :p
ভালোবাসায় ভালোবাসায় -{@ (3
অরুণিমা
শুধু ভালো না অসাধারণ হয়েছে।
নীলাঞ্জনা নীলা
দিদি আপনার লেখা পড়ে আমি পুরো কাত। কি করে লেখেন? -{@
খেয়ালী মেয়ে
কত্তো কিউট ছিলা তুমি, কত্তো কিউট যে হয়ে আছো তুমি (3
লেখা ছবি সবমিলিয়ে দারুন পোস্ট (y)
নীলাঞ্জনা নীলা
পরী আপু কিউট না, বলো চরম দুষ্টু। :p
এখনকার আমি যে কি পরিমাণ দুষ্টুমী করতে পারি, ভাবতেও পারবে না। :p
তবে এও ঠিক ভালোবাসি -{@
মরুভূমির জলদস্যু
আপনার চেহারার মধ্যে তো এখনো অসম্ভব মিল রয়ে গেছে। -{@
নীলাঞ্জনা নীলা
ও মা তাই বুঝি? 🙂
মিথুন
দু একটা পঁচা লিখতে পারেন না আপু? তখন এমন ছবি দেবেন, নইলে আমরা দ্বিধায় পড়ে যাইযে।
যে এমন হাসে সে এমন কঠিন কঠিন কেমন করে লেখে ;?
নীলাঞ্জনা নীলা
ভালো লেখা লিখতে পারি তার মানে? কি যে আনন্দ হচ্ছে!! 😀 \|/
অফুরান ভালোবাসা মিথুন -{@
অরণ্য
এ বয়ষ্ক বালিকা আর বুড়ো হইবে না; এবং তাহাই যেন হয়।
ভাল থাকবেন চির সবুজ হয়ে। (y)
নীলাঞ্জনা নীলা
বুড়ো হয়েছি বয়সে। আমার এক বন্ধু আমায় শিশু/বাবু ডাকে। কি যে রাগ ওঠে না। বকে-ঝকেও কাজ হয়নি। এখন বাকী আছে উত্তম-মধ্যম।
ভালো থাকুন আপনিও প্রিয় অরণ্য। -{@
আমার খুব প্রিয় একজন বন্ধুর নাম অরণ্য।
নীতেশ বড়ুয়া
পিচ্চিটার কত্ত কিউত হাসিইইইইইইইই 😀
নীলাঞ্জনা নীলা
ওহ তাই?
নীতেশদা পিচ্চিটা না এখন খুব দুষ্টু হয়েছে। কিউট হাসিটা হয়েছে দুষ্টু দুষ্টু হাসি 😀