
ক্ষণ যেতো মোর চোতের খোঁজে
দিন বা শেষে মাস,
বুঝবে কি তা কিশোর বিনে
দুষ্টুমির সেই আশ!
বাপ মা কখন ভর দুপুরে
একটু দিবে ঘুম,
এই তো চাওয়া আম চোরাদের
রোজ দিতো যা চুম।
নাই বা বলি ঘুড়ির কথা
গোল্লাছুটের দৌড়,
গাল শুনে রোজ খেলছি তবু
ধুমসে পুলিশ চোর।
চুপটি খেলা চড়ুইভাতি
কিংবা শাখে গান,
যায় কি ভুলা সখ্য সুখের
মান বা অভিমান!
অব্দ শেষে ঠিক দোরে ফের
আসছে চোতের দিন,
নেই শুধু সেই ব্যাকুল সুরের
হৃদ গহীনের বীন।
ছবি: সোনেলা গ্যালারী থেকে।
৮টি মন্তব্য
ছাইরাছ হেলাল
আপনার লেখা পড়ে আম-কুড়ানো দিনে ফিরে গেলাম।
সে সব সেই সব দিন কত না মধুর।
বোরহানুল ইসলাম লিটন
মন্তব্যে অনুপ্রাণিত হলাম।
আন্তরিক ধন্যবাদ রইল সতত।
সুস্থ থাকুন ভালো থাকুন।
সুপর্ণা ফাল্গুনী
এমন দৃশ্য কি ভোলা যায়? গ্রামে গিয়ে এমন ঘটনার মুখোমুখি হয়েছি , আম কুড়ানোর মজাই আলাদা। চমৎকার লিখেছেন কবি। অবিরাম শুভেচ্ছা ও শুভকামনা রইলো
বোরহানুল ইসলাম লিটন
সত্যিই ভুলা যায় না প্রিয় কবি।
সুন্দর মন্তব্যে ভীষণ অনুপ্রাণিত হলাম।
আন্তরিক ধন্যবাদ জানবেন সতত।
সুস্থ থাকুন ভালো থাকুন।
রোকসানা খন্দকার রুকু
নুরু পুষি আয়শা শফি সবাই এসেছে।
আমবাগিচার তলায় যেন তারা হেসেছে!!
কবিতাটি মনে পড়ে গেল।
বোরহানুল ইসলাম লিটন
মন্তব্যে মুগ্ধ হলাম।
আন্তরিক ধন্যবাদ জানবেন সতত।
সুস্থ থাকুন ভালো থাকুন।
আরজু মুক্তা
শৈশবে ফিরে গেলাম। আম চুড়ির যে মজা। গাছে উঠা জানলে আরও মজা।
বোরহানুল ইসলাম লিটন
চাইলেও যেন ভুলা যায় না সেই দিনগুলি।
সুন্দর মন্তব্যে অতিশয় তুষ্ট হলাম।
আন্তরিক ধন্যবাদ জানবেন সতত।
সুস্থ থাকুন ভালো থাকুন।