প্রাণ প্রিয় নদী আমার,
জানিনা কেমন আছ, আশা আছে ভাল থাকার। আমি ভাল নেই তোমাকে ছেড়ে, মনে বিন্দুমাত্র শান্তি নেই, জানিনা কোথায় গেলে শান্তি খুঁজে পাব, পৃথিবীতে তুমি ছাড়া আর কোন নারীর সাথে আমার কোন মন দেওয়া নেওয়ার সম্পর্ক নেই, তারপরেও কেন যেন শান্তিপূর্ণভাবে আমরা থাকতে পারছিনা। একটি সম্পর্ক মসৃণ ভাবে চলার জন্য যা কিছু প্রয়োজন তার অনেকটাই আমরা দিতে সক্ষম, তবে কেন এত অমিল? হৃদয়ে ভালবাসা আছে অন্তরে টান আছে তবে কেন এত অস্থিরতা? আজকাল আমাদের উভয়ের অভিমান মাত্রা ছাড়াচ্ছে, যেটা ঠিক নয়, কেন আমরা আরও একটু সহনশীল মনোভাব দেখাতে ব্যর্থ হচ্ছি? একে অপরকে দোষারোপ এর মাত্রাও বাড়ছে।
যেখানে তুমি মান আমি শুধু তোমার, তুমি শুধু আমার, যেখানে আমি মানি তুমি শুধু আমার আমি শুধু তোমার, সেখানে কেন এত সমস্যা থাকবে বলতে পার? আমরা তো একে অপরকে ভালবেসেছি, হাঁ আমি মানি আমি তোমার মত করে তোমায় ভালবাসতে পারিনি, কিন্তু ভালবেসেছি তারপরেও। তোমাকে সঙ্গী করে চেয়েছি, ভাল না বাসলে চাইতাম কি বল? ভাল না বাসলে আমার চোখ তোমায় ভেবে অশ্রু ঝরাত না। ভাল না বাসলে এত মেঘ ভাসত না।
আমার প্রিয়তমা, জানিনা ভাগ্যে কি লেখা আছে আমাদের, শুধু জানি একটু খানি শান্তির জন্য বারবার ছুটে আসি তোমার কাছে, না পেলেও আসি। জানিনা আমার অনুপস্থিতির অভাব অনুভব করছ কিনা, তোমাকে ছেড়ে আমি ভাল নেই।
জানিনা তুমি আমার এই চিঠি পাবে কিনা, তবুও আবার বলি, ভালবাসি তোমাকে অনেক।
যেখানেই থাক ভাল থেক, নিজের খেয়াল রেখ।
ইতি,
তোমারই নদ।
বিদ্রঃ
খুবই সাধারণ ল্যাহা, তবুও কিরাম কিরাম জানি লাগে পড়লে!!
তবে ঐ যে, আমি আমি না, সে কিন্তু সে ই!!
ব্লগের পত্রাভাবের সাথে সংযুক্তমান হইলাম।
৫০টি মন্তব্য
অরুনি মায়া
খুবি কাঁচা হাতের লেখা পত্র। যে পড়েছে তার মন ভেজেনি আমার ধারণা। নাহ পত্র লেখক ভাল লিখতে জানেন না।
সত্যি কথা খান বলে যেয়েন কারে দিয়েছেন ঐ পত্র :p
হুহ আমরা কি এত বোকা নাকি।
ছাইরাছ হেলাল
আপনি কি পত্র বিশেষজ্ঞ!! বা নিয়মিত লেখক বা পাঠক!!
আমি কাউকে দেইনি বা কেউ আমাকে দেয়ও না।
আমরা সব্বাই তুমুল জ্ঞানী!!
অরুনি মায়া
নাহ আমি পত্র বিশেষজ্ঞ নই।
যা মনে হল তাই বললাম।
ছাইরাছ হেলাল
ভাবলাম আপনি হয়ত সবজান্তা!!
জিসান শা ইকরাম
চিডিডা মনে হইতাছে আমি লিখছি
আমার মনের কথা আপনে কেমনে জানলেন?
আমি আমি না রোগ টা সংক্রামক দেখছি।
পত্রাকার ভুবনে স্বাগতম -{@
ছাইরাছ হেলাল
আগে বললে তো কুনু ঝামেলাই ছিল না।
খুপ ই সংক্রামক!!
জিসান শা ইকরাম
নদী চিডি পাইয়া গান না গায় আবার ‘ চিডি দিওওওওওওওওওওওও প্রত্যেক দিন ……………
ছাইরাছ হেলাল
এ খবর আপনি জানিলেন কিভাবে!!
ডালমে কি কুছ কালা হ্যায়!!
জিসান শা ইকরাম
ডালমে কুছ কালা না হলুদ হ্যাঁয় 🙂
ছাইরাছ হেলাল
হলুদ একেবারে খারাপ না।
শুন্য শুন্যালয়
নদ নদীরাও দেহি চিডি লেখালেখি করে 🙂
আমিও কই সাধারন ল্যাহা, তয় কিরাম জানে লাগে। না মানে, আপনি এমন কইরা লিখতে পারেন, এইটাই জানি কেমুন। 🙂
নেটে এমন চিডি পাওয়া যায়? লিঙ্ক দেনতো ভাই।
ছাইরাছ হেলাল
আমিও তো খুপ অবাক হয়েই আপনাদের জন্য তুলে দিলাম,
ব্লগে এখন খুব পত্রা-পত্রি চলছে।
আরে নাহ, আমি কারে ল্যাখমু আর আমার ল্যাহা পড়ার জন্য কে ই বা বসে আছে!!
নেটে এমুন অনেক কিছুই পাওন যায়, আমনের কিছু লাগলে কইয়েন!!
আচ্ছা লিঙ্ক দিমুনে।
শুন্য শুন্যালয়
ক্ল্যাসিক সিঙ্গার হঠাৎ করে ছড়া গান গাইলে যেমন লাগে, আপনার চিঠিটা তেমন লেগেছে। 🙂 এমন চিঠি লিখতে আপনার খুব কষ্ট হবার কথা। কাহিনীর গন্ধ কিন্তু আমিও পাচ্ছি নন্দিনী আপুর মত। কইবেন না তা জানি, জমা রাখেন।
আপনার ল্যাহা পড়ার জন্য কে বইসা আছে, এইডা কি কইলেন রে ভাউ? চোখের সার্জারিতো আবার লাগব মনে হয়।
চিঠি খান ভালো হইছে, চিঠির উত্তর পাইলে আমাগোর জানাইয়েন।
ছাইরাছ হেলাল
আমি তো লেহি নাই, আমি এডা পাইছি, চিডি-ফিডি হে তো আপনাদের জন্য ই,
আমারে কেউ দেয় না ,আমিও না। আপনাদের তো পুলিশ পুলিশ লাগতেই পারে।
আবার নেট ঘেটে এমুন কিছু পাইলে আপনাদের পরামর্শ মোতাবেক সকল কর্ম সম্পাদন হইবে।
আপনিও কি চিডি ল্যাহেন!! সব যে বুইজ্জালাইলেন!!
মোঃ মজিবর রহমান
কাররে লেখলেন পুত্রখানা কে পাইবেনে
নদির কাছে জল চাইতে পারেন বালভাসা কেমনে পাইবেন ভাই।
যদি থিক্মত প্রাপক পাই তবে ছেক্কা খাইবেন কয়টা জানিনা।
খান খান
ছাইরাছ হেলাল
আমি কাউরেই লেহি নাই। কেউ আমারেও না।
ওরা ওরা ছেক্কা খাউক বেশি বেশি।
মোঃ মজিবর রহমান
আমি ওরা কারা ভাইঅসকল ফ্রী -{@ -{@
ছাইরাছ হেলাল
কাউরে তো দেহি না।
মোঃ মজিবর রহমান
চক্ষু খুইলা দেখুন সব পাবেন…………………।
ছাইরাছ হেলাল
আইচ্ছা, দেখি খুইঁজ্জা কিছু পাই কিনা।
আবু খায়ের আনিছ
নদী প্রথমে ভাবলাম নদীই হবে, পরে দেখলাম আবার নারী আসছে। আবার শেষে এসে দেখলাম নদ, তখন বুঝলাম এই নদ আর নদী দুটোই ভাইয়ার মাথায় ঢুকেছে।
নদ আর নদীর পার্থক্য করেছিলেন ভাইয়া? নাসির ভাই কিন্তু উত্তর এর অপেক্ষায় আছে।
ছাইরাছ হেলাল
ব্যাপার না, তাকে ভাল করেই বুঝিয়ে দেব।
আবু খায়ের আনিছ
চিডি পড়লে বুইঝা যাওনের কতা।
ছাইরাছ হেলাল
আগে তো চিডি পড়ুক, তারপর দেখা যাক কী হয়।
অনিকেত নন্দিনী
শেষতক তালগাছও দেহি চিডিয়াল হইয়া আবির্ভূত হইলো! 😮
পরপদ তিনবার চিডিখান পড়লাম। লক্ষণ বিশেষ ভালনা। নদ সাইজ্জ্যা নদীরে চিডি ল্যাহাডা রূপকমাত্র, আসল কাহিনী অন্য কিছু মুনে অইতে আছে। ঝাইড়া কাশেন দেহি। ;?
একখান মাগ্না উপদেশ দেই। আরো বেশি কইরা নেট ঘাঁটাঘাঁটি করেন, বিখ্যাতগো ল্যাহা মহব্বতের মহাসাগর মার্কা চিডিগুলান পড়েন আর ব্লগ দিয়া ইন্টারনেট চালাইয়া দ্যাখতে পারেন। আশা করি চিডি ল্যাহাল্যাহির উন্নতি খুপ জলদি হপে।
অ.ট. খুপ সংক্রামক ব্যাধিতে আক্রান্ত হইয়া বইসা আছে। এন্টিবায়োটিক লইতাছেন তো? আপ্নের যে অবস্থা তাতে তো ইঞ্জেকশনই মানানসই। :p
ছাইরাছ হেলাল
খুবই অপটু হাতে ঘাটাঘাটি করে এই পত্রখানা খুঁজে পেলাম, মান্যবর অভিজ্ঞদের পরামর্শ শ্রেয়তর হওয়ার ই কথা,
নাদান ল্যাখক প্রকাশক মাত্র, সে অতিশয় ভাগ্যহতদের একজন, চিডি ল্যাহেও না, কেউ দেয় ও না।
কাশ ই তো আহে না, ঝাড়বো কেমতে!!
অন্যের অসুখ দেইখ্যা হাসোন ঠিক না, অসুখের হাত ম্যালা বড়!!
অনিকেত নন্দিনী
হায়হায়! কয় কী?
নিজেরে নদ বানাইয়া নদীর নামে এত্ত বড় একখানা পেমের চিডি ল্যাহার পরেও কিনা কয়, “নাদান ল্যাখক প্রকাশক মাত্র, সে অতিশয় ভাগ্যহতদের একজন, চিডি ল্যাহেও না, কেউ দেয় ও না।”?
আজকাল নদী থাইক্ক্যা দূরে থাকাই ভাল। দূষণে দূষণে নদী কি আর নদী আছে? বিষের ভান্ডার হইয়া গেছে। আর নিজেরে যদি নদ মনে না কইরা নীলকণ্ঠ মনে করেন তাইলে আগাইয়া যান, নদী বিষমুক্ত করেন। তিনবস্তা শুভকামনা দিলাম। 🙂
অসুখ দেইখ্যা হাসিনাই, চিকিৎসাপদ্ধতি নিয়া একখানা কথা কইছি মাত্র। 🙁
ছাইরাছ হেলাল
আপনি বিজ্ঞদের মত বলেছেন ও ঠিক ই বলেছেন,
বুড়িগঙ্গার যা অবস্থা দেখলাম, তা সত্যি ভয়াবহ, নীলকণ্ঠের বাপ ও পালিয়ে বাঁচতে চাইবে।
বুড়াকণ্ঠ নীল হবার ঝুঁকি নিতেই পারে না।
আপনি দাকাতারী ও করেন বুঝি!!
খসড়া
চিডি লিইখাছি নিশি রাইতে লন্ঠান জ্বালাইয়া
মনের কথা কইবার আগেই তেল গেছে ফুরাইয়া।
রাগে ক্ষোভে তুমি আছ দুই গাল ফুলাইয়া
সেই দুঃখে কাইন্দা মরি চক্ষু লাল করিয়া।
ছাইরাছ হেলাল
খাইছে,
কীসব লেখে ছন্দে আমারে
সাধ্য কী আছে হারাই উহারে,
আনন্দে নাচি আমি আগ বাড়াইয়া
নিশ্চিত আমি
আসবেই সে এই পথ দিয়া।
খসড়া
আহা রে বাবুয়া
রয়েছে পথ চাহিয়া।
দিবস ও রজনী বহিয়া
বছর যায় চলিয়া।
চুল পাকে, দাঁত নড়ে
বসে থাকি দুয়ারে।
আশাতে বাঁধিয়া বুক
আছি আশি পার করিয়া।।
ছাইরাছ হেলাল
বয়স হলেও একুনে আশি
মানেনা কাঁচা কিম্বা বাসি,
সব সময়েই থাকে হাসিখুশি।
হৃদয়ের আনচান এখনও রাশি রাশি
এ বয়সেও বসন্ত আসি আসি।
নির্মল আনন্দের উল্লাস ভালোও বাসি
সবুজানন্দে বন্ধুর বন্ধুত্ব অবিনাশী;
ফোকলা দাঁতে তবুও হাসি
উছল উ্জ্জাপনের জল পড়ে পাতা নড়ে ভালবাসি।
খসড়া
😀 (y)
চলুক।
ছাইরাছ হেলাল
ভাইয়াপু,
এবারের মত মাফ কইরা দেন, প্লিগ লাগে।
সালমা আক্তার মনি
আচ্ছা মাঝে মাঝে এমন খোলামনে ভালোবাসি বললে ভালোবাসা টা একটু আপন আপন লাগে। হেলাল ভাইয়া অন্যরা যতোই আপনাকে অপটু বলুক, আমি বলি অপটু হওয়া ভালো আঁতেল হওয়ার চেয়ে। তা না হলে কি প্রেম জমে? ওই যে আমি বলেছিলাম “লোকে বলবে আদিখ্যেতা বলুক “।
তবে নন্দিনী আপু বোধহয় ঠিক ধরেছেন একটু কেমন কেমন লাগতেছে।
ছাইরাছ হেলাল
এখানে বিশিষ্ট বিশারদেরা আছেন,
যেমন ধরুন, গাছের মগডালের কোন কচি পাতা বাতাসে নড়ে উঠল, ব্যাস আর যায় কোথায়,
তিথি নক্ষত্র থেকে শুরু করে স্থান কাল পাত্র ভূত ভবিষ্যৎ সব সামনে এনে জড়ো করে দেবে।
আতেলদের আবার আমি খুপ ভয় পাই, অপটু থাকতে চাই, তাও সহ্য হচ্ছে না তাদের,
আমারও একটু কেমন কেমন জানি লাগতেছে।
ইলিয়াস মাসুদ
আহাঃ মারাত্তক জিডি,থুক্কু চিডি, এই চিডি খানা যদি সেই বয়সে পেতাম তাইলে হয়তো কাম খানা হয়য়া যেত … :p
ছাইরাছ হেলাল
বয়স কোন ব্যাপার না।
ট্রাই এগেইন এন্ড এগেইন।
নাসির সারওয়ার
হায় হায় হায়। করছেন কি! এই চিঠিতো প্রেমের জানালাতে পৌঁছাবার আগে চোইকাঠের নীচে দিয়েই পালাবে।
আমাকে কে যেনো বলেছিলো, “সবার জন্য সব কিছু নয়”। কথাটা এই লিখিয়ের জন্যেও প্রযোজ্য মনে করছি। তেলাপোকা উড়তে পারে বলেই তো তাকে পাখি বলা যায়না।
চিঠি কি না লিখলেই নয়!!
ছাইরাছ হেলাল
ব্লগের পত্রাভাবের সাথে সংযোগ সাধেন করেছি মাত্র।
পালালেই যে কোন পথ ই উত্তম।
আহা, পোষ্ট সহ সকল মন্তব্য পড়া অতি আবশ্যকীয় কর্তব্য।
অবশ্যই সবার জন্য সব কিছু, লেজেগোবরে হলে, তেলাপোকা কিন্তু পোকা, উড়তে পারুক বা না পারুক,
উড়া-উড়ি অল্পবিস্তর করেও, সবাই পাখি বলুক বা না বলুক উড়িবার হাউশ তার থাকেই।
আমি লিখছি!! এহেন শরমিন্দার কথা বলা ঠিক না ঠিক না।
নাসির সারওয়ার
পালাবার রাস্তা পেলে কিন্তু মন্দ হয়না। সবাই যদি পত্রাকার হয়ে যায়, তাদের চিঠি পড়ার মানুষই তো পাওয়া দুষ্কর হয়ে যাবে!
তার চেয়ে আপনার নিজের যে রুপ কথার দেশ আছে, সেখানেই থাকুন। শরমিন্দার বোঝাটা একটু হলেও কম হতে পারে।
ছাইরাছ হেলাল
আমি না হয় পত্রাপত্রি বন্ধ করলাম, ব্লগের পত্রাভাব কিন্তু চলতেই আছে।
ঠিকাছে অন্য রাজ্যে গমন করিলাম।
তাতে যদি শরমিন্দা বন্ধ হয় তাহলে তথাস্তু;
স্বপ্ন
আপনি তো এমন ভাষায় লেখেন না, এমন কেন লিখলেন? এই চিঠিটাই তো ভাইয়া মাথার উপর দিয়ে চলে গেলো। এত নিশ্চয়ই গোপনীয় কিছু আছে। 🙂
ছাইরাছ হেলাল
আমি কিছুই লিখিনি,
এত্ত সুন্দর করে লিখতেও পারি না।
অবশ্যই অন্নেক গোপন কিছু আছে।
আপনি ধরে ফেলেছেন, কী যে হপে।
অরুনি মায়া
তা চিডির জবাব খানা কবে দেখাচ্ছেন আমাদের ?
ছাইরাছ হেলাল
চিডি তো কুড়িয়ে পাওয়া,
উত্তর দেবে বলে মনে হয় না, পেলে আর দেরি করব না,
এটার নিশ্চয়তা দিতেই পারি।
আপনি এক খানা খত লিখে দিলে ভাল বৈ মন্দ হত না।
অরুনি মায়া
আমার লাইন হইয়া যায় আঁকা বাঁকা
ভালোনা হাতের লেখা ”
কিরাম করি লিখি কইঞ্চেন দেহি ? ;?
ছাইরাছ হেলাল
আঁকাবাঁকা হলেও সমস্যা নেই,
লিখে ফেলুন কাজ হয়ে যাবে।
নীলাঞ্জনা নীলা
চিডি দেইন যেন পরতেকদিন
তাইরে চিডি দিয়েন।
চিঠির আসর দেখি সোনেলায়! 😀
ছাইরাছ হেলাল
আপনি একটু মুসাবিতা করে দিলে ভাল হবে।