লঙ্ঘিত সীমানায়
চর্চিত স্বাধীনতা
অস্থির এ সময় হে,
মুক্তি মিলিবে সীমানা
ছাড়িয়ে, কণ্ঠে শাণিত
মুক্তির বাণী
থেকো তবে হুঁশিয়ার…
হুঁশিয়ার… হুঁশিয়ার…
দুর্গম এ স্বাধীনতা
রক্ষা করো মুক্তির সীমানা
এ স্বাধীনতা তব
বেঁচে থাকার অঙ্গীকার,
বজ্র নিণাদে মুক্তির
সংগ্রামে তোল তব
কলমের হাতিয়ার…
হাতিয়ার… হাতিয়ার…
হাতিয়ার জাগ্রত
স্বাধীনতা আজ সংহত
লড়ে যাক তব
মুক্তি মিছিলে
তোমার আমার অহংকার…
স্বাধীনতার… স্বাধীনতার…
আমাদের স্বাধীনতার
গণ জোয়ার…এ স্বাধীনতার… আমাদের স্বাধীনতার।
লিরিকটি শহরতলী ব্যান্ডের ২য় এ্যালবামে রিলিজ হয়েছিল।গানটি শুনুনঃ
গানের সাউন্ড ক্লাউড লিংক
২৬টি মন্তব্য
প্রজন্ম ৭১
আপনি গিতিকার?এই তথ্য এতদিন চেপে রেখেছেন? ^:^
নীতেশ বড়ুয়া
‘কবি’ ‘গীতিকার’ এইসব উপমা অনেক ভারী। অনেক প্রজ্ঞা থাকতে হয় এইসব উপমা ব্যবহারে- এই আমার বিশ্বাস এবং এই প্রজ্ঞা বা ভার বহনের যোগ্যতা আজো হয়নি আমার 😀
প্রজন্ম ৭১
গান শুনে গন জোয়ারে ভেসে গেলাম।অসাধারন।
নীতেশ বড়ুয়া
😀
এই গান দুইজনে সুর করেছিলেন। প্রথম জন পুরোই লেখার বিপরীতে সুর দিয়েছিলেন। এবং তার সুর শুনে ‘শহরতলী’ ব্যান্ডের সুরকার ও গায়ক নিজেই আবার নতুন করে সুরারোপিত করেছে। আমি ধন্য ও কৃতজ্ঞ ব্যান্ডের কাছে।
অন্নেক ধ্যবাদ ভাইয়া ^_^
কৃন্তনিকা
গান তো হৃদয়ে জোয়ার বয়ে দিল। হৃদয়ে যে ভাঁটা পড়েছিল- টেরই পায় নি।
গান লিখেছেন বলে, শুধু গানের লাইনের প্রশংসা করবো না… :p
শুধু লাইনগুলো না সুরও অনেক সুন্দর, অনেক অনেক সুন্দর… -{@
আপনি কি ব্যান্ড মেম্বার? ;?
নীতেশ বড়ুয়া
গানের সুরে মেতেছেন বলে ‘শহরতলী’ ব্যান্ডের হয়ে আপনাকে ধন্যবাদ জানালাম এইখানে 😀
আমি মেম্বার নই ব্যান্ডের তবে ওদের সাথে আত্মিক একটা সম্পর্ক আছে তাঁদের গান প্রকাশের ধরন ও ধারনের জন্যে। 😀
এত্তোগুলা থ্যাঙ্কু 😀
নুসরাত মৌরিন
অসাধারন গান।
কথা গুলো অনেক্ষন ধরে মনে বেজে যাচ্ছে…। (y) -{@
নীতেশ বড়ুয়া
^_^ ^_^ থ্যাঙ্ক্যু থ্যাঙ্ক্যু থ্যাঙ্ক্যু ^_^
জিসান শা ইকরাম
গান শুনে রক্তেও যেন জোয়ার আসলো
কথাগুলো খুবই শক্তিশালী।
আপনি গীতিকার এটি জানাই ছিল না।
এটি জানান উচিৎ।
শুভ কামনা -{@
নীতেশ বড়ুয়া
গীতিকার! আমি গীতিকার হলে তো দুনিয়াতে সবাই গীতিকার! গীতিকার, কবি এইসব তকমা লাগাতে প্রজ্ঞা আর অভিজ্ঞতার দরকার তার ধারে কাছেও আমি নেই। অতএব আমি গীতিকার নই এবং আমি এতে স্বস্তি অনুভব করি না যে একটা বা দুটো লেখা বা অল্প কিছু লেখায় গান হলেই কেউ গীতিকার হয়ে যায় 🙁
লেখার সাথে থাকার জন্যে থ্যাঙ্ক্যু 🙁
জিসান শা ইকরাম
আপনি খুব বিনয়ী 🙂
নীতেশ বড়ুয়া
বিনয়ী নই। এটা আমার মজ্জাগত ভাইয়া। বিনয়ী হতে অনেক সংযম দরকার যা আমারো নেই। 😀
শিশির কনা
এই গান আপনার লেখা!!!!! এটি শুনেছি তো আগেই।খুবই ভাল গান।এখন শুনতেই থাকব 🙂 আরো আছে নাকি ভাইয়া?থাকলে এখানে পোষ্ট দিন।
নীতেশ বড়ুয়া
^_^ থ্যাঙ্ক্যু আপি 😀
এই এলবামেই আরো একটি লেখা আছে ‘মা’ শিরোনামে। যদিও দুইজনের নামা আছে। সাউন্ডক্লাউড লিঙ্কঃ
https://soundcloud.com/bandshohortoli/maa-by-shohortoli-band?in=bandshohortoli/sets/opor-prishtha-droshtobbo-by
আর যদি সব ঠিক থাকে বা বাকিদের ইচ্ছে মিলে যায় তবে হয়তো আবারো শুনতে পাবেন আমার লেখাকে… জানি না আদৌ কি হবে।
লীলাবতী
মা শুনছি এখন 🙂
নীতেশ বড়ুয়া
মা গানের গল্পটা বেশী ভাল লাগে আমার। শুধু লেখাটা পড়েই রিসাইটার জিল্লুর রহমান সোহাগ ভেতরের গল্পটা বের করে নিয়েছে… অসাধারণভাবে সে গল্পটা বলে আর লেখাটাকে সুন্দর করে ফুটিয়ে তুলেছে… 😀
থ্যাঙ্কু লীলাপু 😀
মনির হোসেন মমি(মা মাটি দেশ)
অসম্ভব ভাল লাগল।শরীরের পশম দাড়িয়ে যায় -{@
নীতেশ বড়ুয়া
অন্নেক ধন্যবাদ মনির ভাইয়া। আমি আপনার লেখায় যাই না। আসলে দেশ নিয়ে এখন এতো কিছু বলে মানুষ যে ভাল লেখা দেখলেও চুপ করে থাকি এই ভেবে যে না জানি আবার কোনদিন শুনবো এইসবই ভুল ছিল।
তবুও আপনি সেই প্রথম দেখার পর থেকে আমাকে যেভাবে আম্পন করে নিয়েছেন তার জন্যে আমি খুবই খুশী। হয়তো অপ্রাসঙ্গিক এইসব কথা এইখানে কিন্তু বলা হয়ে উঠে না আপনাকে তাই এইবার বলে দিলাম। 😀
জিসান শা ইকরাম
আবার শুনলাম গানটা
নীতেশ বড়ুয়া
শহরলী ব্যান্ডের ‘আসাদের খোলা চিঠি’ ‘জেলখানার চিঠি’ ‘ দেশমাতার কাছে চিঠি’ শুনে দেখেন। ‘খোলা চিঠি’ ট্রিলজি এই তিনটা গান। অসম্ভব রকমের সুন্দর গানের কথাগুলো আর আয়োজন।
লীলাবতী
মুগ্ধ হয়ে গেলাম ভাইয়া।আপনার লেখা গান মিউজিকের সাথে কন্ঠ মিলিয়ে পড়ছি,কত যে ভাল লাগছে -{@
নীতেশ বড়ুয়া
^_^ পুরো কৃতিত্ব শহরতলী ব্যান্ডের আর সেই ভাইয়ের যে প্রথম লেখাটি পড়েই সুর দিয়েছিলো ভিন্ন আঙ্গিকে এবং আমাকে সেই প্রথম বলে গান হতে পারে এবং লিখে যান… সেই ব্যক্তির নাম ‘আশিকুর রহমান’ যিনি একজন নাট্য নির্মাতা। এবং এখনো উনি আমাকে নিয়মিত উৎসাহ দেন লিখে যেতে। 😀
ব্লগার সজীব
আমাদের মাঝে এত ভাল একজন গীতিকার আছেন লুকিয়ে,এতদিনে বুঝতেই পারিনি।খুব খুব খুব ভাল লাগলো।
নীতেশ বড়ুয়া
ভাই আমি গীতিকার নই। এখনো বাংলা লিখতে বানান ভুল করি প্রচুর। বাংলা সাহিত্য নিয়ে জ্ঞান বা পড়ার অভিজ্ঞতা অতি নগন্য। সমাজ আর বিশ্ব নিয়ে জ্ঞানা আরো নগন্য। তাই বলছি এ হঠাৎ লেখায় গান হয়ে যাওয়াকে গীতিকার আখ্যা দিলে সত্যিকারের গীতিকারদের প্রতি অন্যায় করা হবে 🙂
লেখাটি পড়েছেন এবং সেই সাথে গানটি শুনেছেন বলে আমি আনন্দিত 😀
শুন্য শুন্যালয়
ওয়াও!! দারুন দারুন একটি গান। লিরিকসের সাথে গান শুনে পুরো মজাটাই নিলাম।
গানের মাঝে স্লোগান এড করায় অন্য মাত্রা এসেছে।
যাক, আমরা একজন গীতিকার পেয়ে গেলাম। আপনি না বললে তো হবেনা, আমরা বলছি আপনি গীতিকার তো গীতিকার 🙂
নীতেশ বড়ুয়া
🙁 এই তকমা বা উপাধি বহন করার সামর্থ্য আমার নাই 🙁