ফরিদপুরের ডায়াবেটিক সমিতির নতুন ভবনের উদ্বোধন শেষে গত শুক্রোবার রাতে সমিতির সভাপতি বিশিষ্ট শিল্পপতি মীর নাসির হোসেনের বাড়িতে নৈশভোজের পর পেটের পীড়ায় আক্রান্ত হয়েছেন মন্ত্রী, সচিব ও ডিসিসহ ২৩জন অতিথি। তাদের মধ্যে ১৮জন হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়েছেন।
শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার খন্দকার মশাররফ হোসেন গুরুতরভাবে আক্রান্ত হননি। তাই হাসপাতালে চিকিৎসা নেন নি, ———স্যালাইন খেয়েছেন।
ফরিদপুরের জেলা প্রশাসক হেলালুদ্দিন আহমেদ ও পেটের পীড়ায় আক্রান্ত হয়ে চিকিৎসা নিয়েছেন নিজ বাসভবনে। অসুস্থতার কারণে তিনি শনিবার বিকেলে ফরিদপুরে মন্ত্রী ও সাংসদদের সংবর্ধনা সভাতেও উপস্থিত থাকতে পারেননি।
নৈশভোজ শেষে পেটের পীড়ায় আক্রান্ত মোট ১৬জন স্থানীয় ডায়াবেটিক হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়েছেন।
ডাঃ আসম জাহাঙ্গীর চৌধুরী টিটো ভর্তি হয়েছেন ফরিদপুরের “আরোগ্য সদন” হাসপাতালে।
মীর নাসির হোসেনের বাড়ির কয়েকজন গৃহপরিচালিকা ও তাদের পরিবারেরমোট ৮ সদস্য একই ঘটনায় পেটের পীড়ায় আক্রান্ত হন।——————–
——————————- খবরটি বেশ পুরানো। 😀
১০টি মন্তব্য
মোঃ মজিবর রহমান
সরকারী খাওয়া ঐ দরিয়ায় গেছে !!!
ইনজা
ঘুষের পেটে আর কত সয়? 😀
আবু খায়ের আনিছ
সরকারী মাল দরিয়ায় ঢাল। দরিয়া কি নিয়ে গেল নাকি জোর করে?
স্বপ্ন
:D) :D) এরপরেও এদের খাওয়া কমবে না।
নীলাঞ্জনা নীলা
:D) :D)
এবারে বক্ষিলারে খা… 😀
মারজানা ফেরদৌস রুবা
সরকারী খাবার ফাউ পেয়ে হুসহীন গলদকরণের ফল!
লীলাবতী
খবরটি পুরোনো হলেও সবসময় তরতাজা 🙂 ইশ সবাই যদি প্রতিমিনিটে বাথরুমে যেতে থাকতো তাহলে সবার মুখোশ খুলে যেতো। মারামারি আরম্ভ হয়ে যেতো বাথরুমের দখল নিতে।
জিসান শা ইকরাম
এরা তো দেশটিই খেয়ে ফেলছে, বদ হজম হয় মাঝে মাঝে, অধিকাংশ সময়ই তো এরা হজম করে ফেলে। এই অবস্থাও বেশ পুরোনো 🙂
অপার্থিব
বাজেটে মন্ত্রী এমপিদের পেটের পীড়ার চিকিৎসার জন্য বিশেষ বরাদ্দ দেওয়ার দাবী জানিয়ে গেলাম। 🙂
মৌনতা রিতু
তুমিও পারো !
এরাই তো সব খেয়ে দেয়ে পাছায় হাত মুছতেছে।
সামান্য খাবারের প্যাকেট নিয়ে যে এরা কি মারামারি করে, তা না দেখলে বিশ্বাষ করা মুশকিল। আমাদের অফিসার্স ক্লাবের পিকনিক বা কোনো অনুষ্ঠান হলে দেখা যায়, কি অবস্থা। কতো ছোটলোক এরা।