তোলা পানির স্নানেও স্নান থাকে, সমুদ্রেও স্নান থাকে, সাতরে পার হওয়া না জানাদের ও স্নান থাকে,
তোলা পানি ই একমাত্র ভরসা।
রাহসিকতার হাস্যোচ্ছ্বল হাস্যোজ্জ্বল আনন্দধ্বনি সবার পাওয়া হয় না,
জীবন বোধের প্রাসঙ্গিকতায় অপ্রাসঙ্গিকতার স্তরে স্তরে সবুজের শুশ্রূষা পাওয়া হয় না,
হারিয়ে যাওয়ার এই যে ছড়িয়ে পড়া দীর্ঘতর যাত্রা পথে একমাত্র সঙ্গী সঙ্গীহীনতার যুগলবন্দী শূন্যতার সহবাসে।
রূপকথার ও নিঝুমপুরী হয়, গনগনে আগুন গাছ,মাটির পোড়া বাড়ি, নিকষ কাল পাথর মানুষ,
গেঁথে যাওয়া কালো রাতের উঁকি, সবই আছে অবলীলায়।
সেখানেও আকাশ থাকে, জ্যোৎস্নার আকাশচোখে জোনাকিরা ডানা মেলে,
জ্যোৎস্নার ছুঁড়ে মারা সোনা রূপোর বাহারি সব বর্শা, একাকার ভালোবাসায়।
কিশোরী স্বপ্নের কল্পনা দেখি, রাত্রির মত অপেক্ষা করি সোনা ভোরের, সারাদিনমান,
৫৮টি মন্তব্য
নীতেশ বড়ুয়া
সেখানেও সূর্য ওঠে তবে, দিনমান গেলে নক্ষত্রারাজির দেখা মেলে
দিগন্তে শূন্যালয়ের মরিচীকা খেলে, হিমানুভূতিতে ঘাসের ডগা কাঁপে।
সেখানেও আলেয়ান আছে, ঋতুর আলেয়ান; লজ্জার আলেয়ান,
সেখানেও কিশোরী আছে, তবে মন আছে এই কবিতাতে।
ছাইরাছ হেলাল
লেখার থেকেও মন্তব্য কঠিন,
আলোয়ানেও কবিতা থাকে এ বেলায়
নক্ষত্রের এ মিলন মেলায়।
নীতেশ বড়ুয়া
সোনেলার এ মিলন মেলায় আলেয়ান আছে
কবিতার, গল্পের, ভ্রমণের, রম্যের, ভূতের
আছে অনুভূতির, তবে মন আছে কিশোরীর।
ছাইরাছ হেলাল
সেই কিশোরী স্বপ্নমন নিয়েই সোনেলা বেঁচে থাকবে।
আমরাও স্বপ্নসঙ্গী হব সেই যাত্রার।
নীতেশ বড়ুয়া
আপনি হবেন স্বপ্নদ্রষ্টা আর আমরা হবো যাত্রী 😀
স্বপ্ন
এই হচ্ছে কিশোরী স্বপ্ন!!এটিই মাথার উপর দিয়ে প্রায় যায় যায় অবস্থা।এরপর যুবতী স্বপ্ন, নারী স্বপ্ন লিখলে তো সপ্ত আসমান দিয়ে লেখা চলে যাবে :p
নীতেশ বড়ুয়া
তারপর আসবে স্বপ্নের প্রেম, প্রেমের স্বপ্নঃ কিশোরীর, যুবতীর, নারীর :D)
ছাইরাছ হেলাল
সব ই আসবে,
তবে উপেনের রক্ষা রবে না।
নীতেশ বড়ুয়া
তবে তোমার কি হইবে উপেন! স্বপ্নেও বেগবান হইপে? :D)
ছাইরাছ হেলাল
স্বপ্নেই হবে স্বপ্ন পূরণ,
স্বপ্নেই হবে স্বপ্ন লোফালুফি!!
নীতেশ বড়ুয়া
স্বপ্নে স্যাট্যার হপে না তো!
ওহে উপেন, স্বপ্ন দেখ স্যাটায়ার দেখো না’কো :D)
স্বপ্ন
উপেন?উপেনটা কে আবার?ধুর আমি যাই,কিছুই বুঝতে পারছি না ^:^ -:-
ছাইরাছ হেলাল
স্যাটায়ারময় উপেন!! উপেন এখন চড়কচোখে স্বপ্ন স্যাটায়ার।
নীতেশ বড়ুয়া
ভূপেনকে জিজ্ঞেচ করুন, সেই বারেবারে শুধায়ঃ ওহে উপেন :D) :D)
নীতেশ বড়ুয়া
ছ্যাহ্-টায়ার ছকে স্বপ্ন দেখে @হেলাল ভাইয়া :D)
স্বপ্ন
কিছুই বুঝতে পারছিনা ভাইয়া 🙁
নীতেশ বড়ুয়া
আমরাও বুঝি নাই কিছু কারণ আমরা কিছুই বুঝি না 😀
ছাইরাছ হেলাল
কিছুই আমিও বুঝিনি।
নীতেশ বড়ুয়া
😀 আমিও না :D)
স্বপ্ন
তারপর আসবে স্বপ্নের প্রেম, প্রেমের স্বপ্নঃ কিশোরীর, যুবতীর, নারীর :D) :D) আসুক আসুক :D)
নীতেশ বড়ুয়া
:p :D) :D) :D) 😀
ছাইরাছ হেলাল
আপনি তো সক্ষম পুরুষ, খপ করে ইচ্ছে মত নামিয়ে নেবেন
কোন এক সোনাস্বপ্ন।
স্বপ্ন
ছাইরাছ ভাইয়া স্বপ্ন এখন আমার হাতের মুঠোয় 🙂
ছাইরাছ হেলাল
বাহ, এই না হলে সাহসী পুরুষ, দ্রুত কাজে নেমে পড়ুন।
অরুনি মায়া
সঙ্গীহীন জীবনে বেঁচে থাকার হাতিয়ার একমাত্র স্বপ্ন | আমরা ইচ্ছে মত সাজাই আমাদের স্বপ্নের ভুবন | বাস্তব জীবন যতই কঠিন হোকনা কেন স্বপ্ন গুলো মসৃণ | স্বপ্ন গুলো বার্ধক্যের ভারে জর্জরিত নয়, কিশোরীর ন্যায় উচ্ছ্বল | আমার স্বপ্নের ভুবন আমিই গড়ব তাতে সাধ্য কার যে বাঁধা দিবে |
আমাদের স্বপ্নের জগত ভালবাসায় পরিপূর্ণ , বাস্তবতার কঠিন চড় স্বপ্নের গালে দাগ ফেলতে আজও অক্ষম |
ছাইরাছ হেলাল
আপনি তো দেখছি বিশাল স্বপ্নের স্বপ্নবাজ।
তবে স্বপ্নের ভেজা চিরে ভেজা নাও হতে পারে, স্বপ্ন বাস্তবতা অধরাই থাকে।
তবু ও আমরা স্বপ্নেই করি হাঁসফাঁস স্বপ্নেই বসবাস।
অরুনি মায়া
সবই সঙ্গদোষ :p
একা ছিলাম স্বপ্ন ছিলনা, কেন যে নন্দলাল হাজির হল আর আমার স্বপ্ন কিশোরী হল। এখন কি করি আপনিই উপায় বলে দিন 🙂 ,,,
ছাইরাছ হেলাল
দেখুন, নন্দলাল লুক ভালু না, অতএব সাবধান,
এটাই একমাত্র সমাধান।
চারিদিকে শুধুই বিষবাষ্প, কুহকের হাতছানি!!!
অরুনি মায়া
আপনি আমার নন্দকে মন্দ বলছেন!
নাহ এ ভারি অন্যায় ! আমি কিছুতেই মেনে নিব না |
এই আড়ি নিলাম আপনার সাথে,,, :@
ছাইরাছ হেলাল
ও আচ্ছা, নন্দ বাঁচুক কুটি বছর।
ভাব নিলাম।
অরুনি মায়া
হুম সে যেন আমার চেয়েও দীর্ঘায়ু হয় ,সেই দোওয়া করবেন ,,,
ছাইরাছ হেলাল
দীর্ঘায়ু না হয়ে অক্কা পাওয়াই ভালো, যা দিন কাল তাতে জীপন আর রাকপো না অবস্থা।
অরুনি মায়া
তাহলে সহ মরণকেই বেছে নেওয়া দরকার ,,,
ছাইরাছ হেলাল
আজকাল আর কেউ সহ বাদ দিয়ে মরণ-টরণের দিকে যেতে চায় না,
আপনি এছি কামে যাবেন্না যেন!!
নাসির সারওয়ার
ক্যান যে এই সব পড়তে গেলাম সাত সকালে! বুজলামনা কিচ্ছুই, শুধু শুধু কত্তোগুলা কোশ্চেন আইসা কাম কাইজের মাতাটারে আউলা জাউলা বানাইয়া দিলো।
ভরসা নাকি তোলা পানিই। হেইডা আবার ঘোলা করলো কেডা? মনুষ্য জাতি খুবই বদ মনে হচ্ছে।
কিশোরী ঘুমাক নতুন পৃথিবীর সপ্ন নিয়ে যেখানে রাক্ষসদের যেন ছায়াও না থাকে।
ছাইরাছ হেলাল
সমুদ্র স্নান না পেলে তোলা পানি ই শেষ ভরসা।
বেশি বেশি কোশ্চেন মনে হওয়া কিন্তু ভাল লক্ষণ না। আউলা মাথা নূতন করে আউলানোর কিচ্ছু নেই।
কিশোরীর কিছু হয় নাই, স্বপ্নটা কিশোরী!!!
বুঝতেই পারছেন ব্যাপারখানা,
রাক্ষস-খোক্ষসের চান্স নেই আপাতত।
নাসির সারওয়ার
জী, একখান ভুল ভালো কইরাই হইছে। এহন বুচছি, সপ্নগোর এহন থাইকা বয়স নিয়ে আইতে অইবো।
সক্কালডা বেলা থাইকা কি যে হইলো, বুইজা উঠতাম পারতাছিনা।
ছাইরাছ হেলাল
অবশ্যই স্বপ্নেরা কিশোরী থেকে থুত্থুড়ে বুড়ি ও হতে পারে।
সক্কালের কোন দোষ নেই, দুষ কিছু হলে সেই কিশোরীর ই হোক।
নাসির সারওয়ার
না না। দোষ হইলে বুইড়াদের হোক। কিশোরীর সামনে তো একটু বেশী পথ।
ছাইরাছ হেলাল
দোষ যা সব বুইড়াদের, ঠিকাছে।
আজিম
কবিতাটা খুবই ভাল হয়েছে, যদিও বুঝি কম কবিতা, তবুও মনে হলো যে এটা খুব ভাল কবিতা।
শুভকামনা রইল।
ছাইরাছ হেলাল
আমিও খুব ভাল বুঝি না, তবে আপনি পড়েছেন জেনে আনন্দিত হচ্ছি।
কিছু লিখলে মন্দ হত না আমাদের জন্য,
অনেকদিন পড়া হয়নি আপনার নির্ভুল লেখা,
মনির হোসেন মমি(মা মাটি দেশ)
স্বপ্ন -{@ -{@ স্বপ্ন রূপের ভিন্নতার এত রকম তা এভাবে কখনো ভাবিনি -{@
ছাইরাছ হেলাল
ভাবনার কি কোন শেষ আছে,
আপনি কোথায় থাকেন!! ব্যস্ততার মাঝে ও আমাদের তো মনে রাখতেই হবে।
জিসান শা ইকরাম
ব্যাপার না
যা আছে তাতেই আমরা স্বপ্ন বুনি
স্বপ্নের চাষাবাদ করি।
ছাইরাছ হেলাল
স্বপ্নবাজ আমরা হবই, স্বপ্নের জাল বুনবই অহর্নিশ
আবু খায়ের আনিছ
স্বপ্ন দেখা ভালো আছে, দেখতে থাকেন, ব্যাপার না।
ছাইরাছ হেলাল
আচ্ছা দেখতেই থাকব।
দীপংকর চন্দ
অনেক ভালো লিখেছেন তো!
বিশেষত শেষ পঙক্তি, ”কিশোরী স্বপ্নের কল্পনা দেখি, রাত্রির মত অপেক্ষা করি সোনা ভোরের, সারাদিনমান,”
মুগ্ধতা!
অনিঃশেষ শুভকামনা সবসময়।
ছাইরাছ হেলাল
ধন্যবাদ দিলাম আপনাকেও।
শুন্য শুন্যালয়
রাহসিকতা শব্দ টা নতুন। শেষে কমা কেন? কিছু লেখার ছিলো?
যা লেখার অল্পতেই লিখে দিয়েছেন সব। বৃষ্টি স্নানের আনন্দ পেতে আমরা শাওয়ার লাগাই, তবু কি বৃষ্টি স্নানের আনন্দ পাই? তবু এক প্রত্যাশিত সবুজের চাওয়া আমাদের সবার। অক্সিজেন দেয়া সবুজের যত্ন নেই। রূপকথার নিঝুমপুরীও অনিন্দ্য থাক তাতে নিকষ কালো পাথর, গনগনে আগুন গাছ। কিভাবে এমন সব উপমা আপনার মাথায় আসে তা আজো উদ্ধার হলোনা, কিশোর কুমার মারা গেলে নাকি গলা কেটে দেখেছে, ফেলবো নাকি আপনার মাথাটা ভেংগে? হা হা হা, না বাবা থাক, রাজকন্যে দৌড়ে এলো বলে— 😀
ছাইরাছ হেলাল
নূতন না অবশ্যই, শতভাগ নকল, তাতেই ভরসা নাদান পাবলিকের।
কমা-কুমা এমনই দেই গায়ের জোরে, দেখাদেখি ও বলতে পারেন। প্রিয় লেখকেরা জেনে ব্যবহার করছেন,
আর আমি না জেনে, পার্থক্য এটুকুই। কত কিছুই তো ভাবনায় আসে, থাকে ও, প্রকাশের অসমার্থে
অপ্রকাশিত থেকে যায়,
অল্প বা বেশির হিসাব রাখি না, শ্রেফ আল্লাহ ভরসা মনে করে ফেলে দেই। এর বেশি কিছু না।
আপনি রাজকন্যাকে সাথে নিয়ে পোস্টমর্টেম করে ফেলুন, সমস্যা নেই,
মন্তব্য ও তো সব করে গেলেন না!!
শুন্য শুন্যালয়
কোথায় আর গেলাম ভাউ? আপনাদের ছাড়ি গেলে আমার পরাণ পোড়ে, যাইমু কোনে?
লেখা নিয়ে চলুন কিছু কথা হোক। প্রথম কথা ভাউ, আমি যে আপনার সব লেখা বুঝতে পারি তা কিন্তু না্ একটু ভাব লই আর কি। দ্বিতীয় কথা, আপনার লেখার ভাবনা, উপমা কোনদিনও শেষ না হইলেও (উহা মনে হয় সেই যাদুর হাড়ি হইতে বাহির হয়, আনলিমিটেড), আমার মন্তব্য মাঝে মাঝেই টানাটানিতে পড়ে, সব আপনার মনের মত কি হবে?
লেখা নিয়ে আরেকটু বিশ্লেষন করি চলুন— লেখার মূল ভাবনা টা অনেকটা আমার বারান্দা লেখার মতই, অই যে শুন্যালয় গড়া।
সাঁতরে পার না হওয়া দের ও স্নান থাকে। সাঁতার না জানলে তোলা পানিতে আক্ষেপ করে লাভ নেই।
রূপকথা তেও নিঝুমপুরী থাকে, আসলে নিঝুমপুরী ছাড়া রূপকথা ভাবাই যায়না। সেখানে কালো পাথর মানুষ, জ্যোৎস্নার ছুড়ে মারা বর্ষা সবকিছু থাকবে। লেখার মাঝে রূপকথার আবহ দিয়ে কিশোরী স্বপ্নকে নিয়ে গেলেন বহুদূর। স্বপ্নের কল্পনা দেখি পড়ে একটু মুচকি হেসেছি। স্বপ্নের ও কল্পনা হয়। 🙂
একজনের কিশোরী স্বপ্নকে নিয়ে গেলেন সোনা ভোরের আলোতে। রাত্রি ভোরের অপেক্ষা করে এই লাইনটা চমৎকার। কিছু একটা লিখে ফেলা যায় শুধু এই লাইনটা নিয়েই।
কাল কের দেখা একটা লাইন দেব, you must live your dreams, but never dream your lives.
ছাইরাছ হেলাল
দেখুন একটি মন্তব্য দু’ভাগে দিয়ে দু’টি বানিয়ে আমাদের মন্তব্য থেকে বঞ্চিত করলেন!!
এমন অন্যায় সইলাম, সবাই কিন্তু সইবে না।
পরাণ পোড়ানো ঠিক না, কিছুতেই সে দিকে যাবেন্না।
মন্তব্য আমার মনের মত হবে কিনা সে আপনার ভাবনার বিষয় হিসাবে না লইয়া আপনার মনের মত
করে বললেই( যা আপনি সব সময় ই বলে এসেছেন)আমাদের প্রাণ জুড়াবে, এটিও আপনার জানা।
মন্তব্যে আপনার টানাটানি ছিল না, নেই এবং থাকবে ও না।
অতএব আমরা আমরা হয়েই নিরাপদে রইলাম।
দেখুন স্বপ্ন যখন অধরা তখন স্বপ্নের কল্পনাই একমাত্র সহায় ও সম্বল।
লিখুন না, রাত্রির স্বপনের ভোর নিয়ে কিছু কথা। অনেক তো ফাঁকি দিলেন, লিখে ফেলুন আমাদের জন্য।
আপনি তো আমার কথার মত করেই বললেন।
স্বপ্ন দেখি, স্বপ্নের কথা ভাবি, স্বপ্নের কল্পনায় বাঁচি, কিন্তু স্বপ্নবাস্তবতায় আস্থা রাখি না।
পাওনা একটি মন্তব্য সত্বর দিয়ে দিন। ফাঁক দিয়ে ফাঁকি দেয়া সহজ নয়। দেয়া যায় ও না।
শুন্য শুন্যালয়
পরাণ পুড়লেও বন্ধুগোরে কওয়া যাবেনা, এ কি কথা!! :p
পাওনা মন্তব্য হচ্ছে, আমার স্বপ্ন আপনি লেখেন এইটা কিন্তু ঠিক না। :p 🙂
ছাইরাছ হেলাল
কওয়া যাবে তবে চিক্কুর দিয়া কইতে হবে।
কে যে কারটা কখন লেখে কে জানে!!
লীলাবতী
কিশোরীরা বুঝি এত কঠিন করে স্বপ্ন দেখে?কিশোরী মনের লেখা এত কঠিন? 🙂
ছাইরাছ হেলাল
কিশোরী স্বপ্ন কঠিন না, তবে এলোমেলো মনে হতেই পারে।