নীরবে নিভাঁজ নিঃসঙ্গতা ভেসে বেড়ায় দিনের রাতে,রাতের দিনে।অজস্র অগণন শেষহীন সময়ের ভিড়ে। নয় কোন পাহাড় কিংবা সুনসান পর্বত শৃঙ্গে,এই ভিড়ভাড়ের জনারণ্যে। আমিও ভাসি,আমাকেও ভাসায় দিনান্তে,না ছুঁইয়ে ই।
সেবারে কথা বলেছিলাম,কথা হয়েছিল নিবিড়ে,অনেক অনেক। নিস্পন্দ নিঃসীম নিঃসঙ্গতার সাথে।বসেছিল একাকী বনবাগানে,সেজেগুজে। সাথী হতে বলেছিল সে,রাজী হইনি। একদিন টং দোকানে ইয়ার-বন্ধুদের সাথে হুল্লোড়ের গুলতানি ছেড়ে তেড়ে-ফুড়ে সামনে এসে দাঁড়ালে,নকল করে বলে ফেলি—
চোখ রাঙ্গাচ্ছেন বুঝি?
জানিতো,রাগে নয়
মাল টেনে লাল,
ভয়ের কিচ্ছুটি নেই
বরং………
জলে চোখ পাতুন।
দুম করে অদৃশ্য হয়ে গেল,আমিতো থ।
নিঃশব্দ ইশারায় কাছে ডাকে,গেলে শুধুই হাসে,নিস্তব্ধ হাসি। মিসমিসে কালো চকচকে দাঁত বের করে। মুঠো করা দু’হাত সামনে বাড়িয়ে মেলে ধরে হাতের রেখা দেখতে বলে। হাতের রেখায় কী লেখা থাকে জানতে চায়!আরও জানতে চায়!!!!!সত্যিই কি প্যারিস হেলেনকে ভাগিয়ে নিয়েছিল? নাকি হেলেন ভেগেছিল প্যারিসকে নিয়ে ট্রয় নগরীতে?
আমি কিরো কিংবা হোমার নই।
প্রমাদ গুনে অতিদ্রুত পালালাম ভীরুর দেশে,নিঃসঙ্গতাকে একা রেখে,একা ফেলে।
৬৯টি মন্তব্য
প্রহেলিকা
এইবারও প্রথম হলাম।
ছাইরাছ হেলাল
খুবই ভাগ্যবান ভাবতে ইচ্ছে হচ্ছে।
প্রহেলিকা
জলে চোখ রাখার চেয়ে যদি রাঙানোই ভালো হয় তাহলে অদৃশ্য হওয়া দোষের কিছু না, কে জানতো মাল টানা লাল না সত্যি ছিলো চোখ রাঙানো।। সবাইকে থ করা যায় না, লাল চোখের আগুন স্তিমিত হয়ে আসতেই কতক্ষন কাউকে থ করানোর মাঝে।
হাতের রেখায় কি লেখা থাকে? তাতো আমাদেরও জানতে ইচ্ছে করছে, হোমার নাই হলেন খানিকটা জ্যোতিস সেজেই না হয় বলে ফেলুন।
ছাইরাছ হেলাল
হোমার ই যদি না হতে পারলাম জ্যোতিষ হয়ে আর কী হবে?
হাতের রেখার লেখা পড়তে হলে কিরোর কাছে যেতে হবে। শর্টকাট নেই ,হয় না।
ভেগে না গিয়ে ভাষন দিলেই তো আর থ হতে হতো না, আমিও বলি ভাগোয়াট কোন সিস্টেম না।
অবশ্য চউক্ষে রঙ্গীন চশমা থাকলে রাঙ্গা চোখ দেখাই যেতে না।
প্রহেলিকা
হোমারও জানতো না সে হোমার হবে, হতে হবে তাও চায়নি হয়তো। তারপরও সে হোমার হয়েছে, হোমার আমরা একজনই চাই আপনাকে চাই”আপনি” হবে যা হবেন তাই সই।
সেদিন রাজি হলে নিশ্চই ভাগার সিস্টেমটা উস্কানি দিতো না। না ছুয়েই ভাসাভাসি যখন চলে ভাগলে দোষ কি? সবাইকি থ করানোর ক্ষমতা রাখে?
খবর পেলাম হাতের রেখার লেখা নাকি আছে কতক জমা?
গোপনেই হোক কিছু প্রকাশিত।
ছাইরাছ হেলাল
হেলেন ও প্যারিসে রহস্য ভেদ হোমারের পক্ষেই করা সম্ভব।
তবে আপনি ঠিক বলেছেন, হোমার হোমার হওয়ার জন্য ইলিয়াড ও ওডিসি লেখেন নি।
এবারে তো দেখছি আপনি ই হস্তরেখা বিশারদ হয়ে যাচ্ছেন। তা ও ভাল আমাদেরকে
কিরো খুজতে হবে না।
প্রহেলিকা
বাপরে, কেঁচো খুড়তে গিয়ে দেখি সাপ বেরিয়ে এসেছে এবার!
২৪ অধ্যায় কি অনায়াসে গিলে ফেলেছেন? সেই সাহসই এখনো করতে পারি না।
কাউকে যে আর আপনাকে খুজতে হবে না তাও যে বুঝা যায়। এতো কিছু সাবাড় করলে ঠিক ঠিক আপনি “আপনি” হয়ে যাবেন। তাতে বরং আমাদেরই লাভ। বলে বেড়ানো যাবে “হ্যা চিনিতো উনাকে”।
ছাইরাছ হেলাল
শেষ পর্যন্ত রাক্ষস-খোক্কসদের দলে ফেলে দিলেন।
বুঝে বা না বুঝেই বলি হোমার আমার একটু বেশিই প্রিয়।
যে লেখেই না তাকে চিনে রাখাও সম্ভব হবে না।
প্রহেলিকা
শকুনের মতো দৃষ্টি স্থির, চিনে নিবো ঠিক ঠিকই। না নিলে নাম বেচা যাবে না যে। লাভ ছাড়া দৌড়ায় নাকি কেউ। সেলিব্রেটি হবার এই সুযোগ।
প্রহেলিকা
তার মানে শেষ করেই নাম ধরেছেন গুরুর! বাহ বাহ!! সাধুবাদ জানাই।
ছাইরাছ হেলাল
শেষ বলে কিছু নেই।অনেক বছর ধরেই পড়ি।
আপনার ও পছন্দ তা জেনে ভাল লাগল।
ছাইরাছ হেলাল
সেলিব্রেটি ! সে তো হয়েই গেছেন, এখন শুধুই শনৈঃ শনৈঃ……
তবে পা যেন মাটিতে থাকে, তাহলে আমাদের দৃষ্টি সীমায় পাব।তা না হলে
চোখের দেখা দেখাটুকুও হারাব।
তা সইতে পারব না।
প্রহেলিকা
মহাকাব্য শেষ করা এই জনমে হবে না জেনেই পথে নেমেছি। ওডিসি এর গা ছুয়ে দেখা হয়নি। হবে কি না জানিও না। আছে নাকি কোনো ঠিকানা প্রাপ্তির? জানালে ধন্যবাদের বদলে অন্যকিছু দিবো।
ছাইরাছ হেলাল
ইলিয়াড আগে পড়তে হয় বলে জেনেছি।
অন্যটি আগে চাই। এসব বাকী রাখা যায় না।
প্রহেলিকা
সাথী হতে বলেছিল রাজি হোননি!!!! না ছুয়েই যদি দিনান্তে ভাসায় তাহলে আর সাথী না হয়ে মনে হয় ভালোই করেছেন।
ছাইরাছ হেলাল
নিঃসঙ্গ একাকীত্বের প্রহেলিকায় পড়া ঠিক না। তবে ভাসাভাসি মন্দ না।
প্রহেলিকা
লেখকরা কেন যে সবসময় ঘোমটায় মুখ ঢাকতে চায় বুঝি না। প্রকাশ হতে না হতেই শীর্ষে। পাঠক ঠকানো ঠিক না।
ছাইরাছ হেলাল
ঐ অপশনটি ঠিক ভাবে কাজ করছে না। তাই অমন দেখাচ্ছে। আর সর্বনিম্নে হলেও
সমস্যা নেই।
প্রকৃত লেখকরা আড়ালে থাকে না। সমস্যা অ লেখক হলেই।
প্রহেলিকা
ধর্ম বদলেছে এখন, এখন আড়ালেই থাকে, রাখতে ভালবাসে। আগে আগে দিয়ে দিয়েছেন দেখে ভালোই হলো। রাখে আল্লাহ মারে কে!
ছাইরাছ হেলাল
তাহলে তো,পা উপরে মাথা নীচে দিয়ে হাঁটতে হবে দেখছি!!!!
সব্বাই তা পারবে?
প্রহেলিকা
ভারী বোঝা এবার সহ্য করতে হবে না, উপরের আছি।
লীলাবতী
ব্লগিং করতে হলে মডুদের সাথে একটু যোগাযোগের দরকার আছে।আপনি কোন মডু না চিনলে আমাকে জানাবেন,চিনিয়ে দেব :p
আমি একজন মডুকে জিজ্ঞেস করেছিলাম সাম্প্রতিক মন্তব্যে কোন সমস্যা হয়েছে কিনা।যা জানলাম তা হচ্ছে,এখন আর সপ্তাহের পোষ্ট কাউন্ট করা হয়না।সোনেলার সমস্ত পোষ্ট হিসেবে এনে,রাত ১২:০১ মিনিট হতে পরেরদিন রাত ১২:০০ পর্যন্ত যে সব পোষ্ট বেশী পঠিত হয়,তা এখানে দেখা যায়।একারনে পুড়ানো পোষ্ট এখানে চলে আসে।
ব্লগার সজীব
কবিরা যখন একান্ত অনুভুতি প্রকাশ করেন,তা বুঝতে কবি হতে হয়।তারপরেও যার একান্ত অনুভুতি তিনিই কেবল বলতে পারেন আসলে কি বলেছেন।নিঃসঙ্গতাকে রেখে ভীরুর দেশে পালিয়ে ভীরুদের সঙ্গ নেয়া কেন?
ছাইরাছ হেলাল
সাহসী হয়ে একুল অকুল হারানোর ঝুঁকি কেউ নিতে চায় না।
অবশ্য পালিয়ে বাঁচা ও বাঁচা না।পালানো যায় না তা আমরা মানতে চাই না।
যেখানে আমরা তো আমরাই।বেশি বোঝা মাথায় নেয়া ঠিক না।
ব্লগার সজীব
আমরা তো আমরাই 🙂
প্রহেলিকা
কবি???? এমন কবি চাই না, চাই না গদ্যকারই ভালো।
ছাইরাছ হেলাল
কবি কুবি আমিও চাই না (পারি না বলে)।
গদ্যকারে গদ্য হবে গদ্যময়।
প্রহেলিকা
গদ্য থেকেই ক্যামন করে নিষ্পেষিত সুখাহরন করে আপ্নেরে পদ্য লেখতে দিয়া বিপদ চাই না। নিজের ভালা পাগলও বুঝে হ্যা।
প্রহেলিকা
ইলিয়াড শেষ হলেও কি শেষ হবে! অইটা ইলিয়াড যা তা না।
সবকিছু আগে আগে দেয়া ঠিক না। ঠকামু না তয় নিতি হবি।
ছাইরাছ হেলাল
না ঠকানোর আশ্বাস যখন পেয়েছি তখন আর কে পায় আমাকে।
ইলিয়াড ও অডিসির মধ্যে আগে পড়তে হবে ইলিয়াড, বুঝতে সুবিধা হয়।
আর এ গুলোর শেষ বলে কিছু নেই।
প্রহেলিকা
আচ্ছা নকল কাকে নকল করে বলেছিলেন? সাথী হতে রাজী না হওয়াতে সেও কি জলে চোখ পাতানোরর কথা বলেছিলেন নাকি?
ছাইরাছ হেলাল
কোথায় যেন এর কাছাকাছি একটি কবিতা পড়েছিলাম, ঠিক এমন না।
লেখার সময় ঐ কয়েক লাইনে সেরকম কিছু আছে।
জলে চোখ পাতানোর কথা বলে আসলে চোখে জলের ঝাপ্টা দিতে বলেছি ।
আর লাল চোখ কেয়ার না করা বোঝাতে চেয়েছি।
স্মৃতির নদীগুলো এলোমেলো...
উপরে কি কি নিয়া জানি কথাবার্তা চলতেছে। বুঝতেছিনা। হোমারটা জানি কে? বিখ্যাত হামার গাড়ির ডিজাইনার নাকি?
ছাইরাছ হেলাল
ইস্,ধরে ফেলছেন দেখছি। আপনারা লুক ভালু না। সবই বেহেস্তে ঘুরাঘুরির ফল।
তা গাড়ি একখান বানাইছে বটে। হাজার তিনেক বছর চলছে তো চলছে। মাঝখানে একটু চিপায় পড়লেও
প্রথম ইংরেজি অনুবাদ ১৫৯৮ ও ১৬১৫ তে ইলিয়াড ও অডিসি প্রকাশের পর মাশাল্লা চলছে তো চলছেই।
স্মৃতির নদীগুলো এলোমেলো...
আই লাইক দোজ ব্রো। লাইক আই লাইক মাইসেলফ।
মায়া সভ্যতার কিছু লোক কথা বের হইছে। অদ্ভুত মিল আছে। এই দুনিয়ায় ঘুরপাক খাইয়া সব একই।
ছাইরাছ হেলাল
‘এই দুনিয়ায় ঘুরপাক খাইয়া সব একই।’
আমারও এমন মনে হয়। সেই তিন হাজার বছর আগে মানব চরিত্র যে ভাবে উন্মোচিত হয়েছে সেই মহাকাব্যে, আমার সামান্য জ্ঞানে এখনকার সময় থেকে তেমন পার্থক্য দেখি না।
ভাল মনে নেই…… তাও বলি, রাশিয়ার খুব প্রত্যন্ত অঞ্চলে গ্রাম্য লোক কথা এবং আমাদের ঠাকুরমার ঝুলিতে প্রায় এক রকম গল্প পাওয়া গেছে। কোন অবস্থায়ই যোগাযোগের সাধ্য ছিল না। দুই সময়ের সাথে।
স্মৃতির নদীগুলো এলোমেলো...
খালি রাশিয়ান না, সব রুপকথাই একই ধাচের।
ধরেন, হিং টিং ছট, ছু মন্তর ছু অথবা এব্রাকা ডেবরা; তিন ভাষার জিনিস। কিন্তু মানে আর আদল সেমই।
শুন্য শুন্যালয়
কিতা লিখছেন এইসব? দিনে রাতে নিঃসঙ্গতা ভেসে বেড়ালেও হয়, কিন্তু দিনের রাতে, রাতের দিনে??? বাপরে! খামাখা ক্যান দিনের শেষে মানুশ রাত খোঁজে? দিনের মধ্যেই যদি তারে পাওয়া যায়? কানামাছি খেলছেন নাকি? একবার সে আরকবার আপনি পলায়ন পেছন পানে। নকল কথা কম কম করে বলুন, নইলে সব অদৃশ্য হয়ে যাবে। কবে থেকে হস্তবিশারদ হলেন? প্রশ্ন শুনে ভাগারই কথা, বেচারা নিঃসঙ্গতা আর লোক খুঁজে পেলোনা!!!
ছাইরাছ হেলাল
কী যে লিখি মাথামুণ্ড আছে নাকি কিছু! এগুলো কোন কথা হইল কী সব দিন-রাত রাত-দিন। আর এত এত খোঁজার ই বা কী আছে! আমি ভীরু মানুষ না পালিয়ে বাঁচি কী করে! লাল চোখ যে। হস্তরেখা বিশারদ হলে কী পিঠটান দেয় কেউ! এত্ত কঠিন প্রশ্ন করলে না ভেগে উপায় থাকে না। শেষে ভাইয়া আপনিও নিঃসঙ্গতার পক্ষ নিলেন!
এখন আবার নকল করেই বলতে হয় ‘ ব্রুটাস আপনিও!!!’
শুন্য শুন্যালয়
জ্বি ভাইয়া, মন্তব্যের আগে ঘুষটুষ দেবার নিয়ম। নইলে পক্ষপাত কোথায় হেলে পরে ঠিক নেই।
বিস্তর পড়াশোনা করিয়া ইহাই বুঝিলাম, আপনি ভালো হরোর গল্প লিখতে পারবেন। নিশিরাত আর নিঃসঙ্গতা র বর্ননা পড়ে যা বুঝিলাম।
মিশমিশে কালো চকচকে দাঁত …
ছাইরাছ হেলাল
নিশিরাতের একাকীত্বে নিঃসঙ্গতার দাঁতের রঙ কালো না হয়ে উপায় নেই।
ভাইয়া ভুত-প্রেত ভয় পাই, প্রেতনী হলে অক্কা পাই। তাই ওদিকে নেই।
অভাজনদের ফেলে স্বজন বেছে নিয়ে ঠিক কাজ করেননি।
লীলাবতী
কি সব লেখেন,কেন লেখেন,এমন লেখা পড়ে মুন্ডুটা মাথায় থাকবে কিনা সে চিন্তায় অস্থির আমি।এমন লেখা দেখে আমিও পালাবো ভাবছি :p
ছাইরাছ হেলাল
আমিও ভাবি আপনার মতই এ সব কী লেখা মাথা ঘুরান্তিস।
পালানোর চেষ্টা করে দেখতে পারেন,সুবিধা হবে বলে মনে হয় না।
জিসান শা ইকরাম
জটিল সব কথাবার্তা
মাথার উপ্রে দিয়া প্রায় যায় যায় অবস্থা
চোখ আমারো লাল হইছে
তবে মাল খেয়ে নয়…… লেখার অক্ষরের দিকে তাকিয়ে থাকতে থাকতে।
ছাইরাছ হেলাল
তাও ভাল, লেখা দেখে দেখে চোখ লাল।
অন্য কারণে নয়।
মারজানা ফেরদৌস রুবা
সুন্দর কাল্পনিক অনুভুতির কঠিন উপস্থাপন। একটু দুর্বোধ্য, তবে ভালো লেগেছে।
ছাইরাছ হেলাল
আমি বলি খুবই দুর্বোধ্য, কেন যে এ সব লেখে কে জানে।
আমরা কিন্তু সজীবের সাহায্য নিতেই পারি।
নওশিন মিশু
একান্ত অনুভুতি নিয়ে বলার কিছু নাই 🙂
( আসলে বুঝলে তো বলবো :p )
ছাইরাছ হেলাল
সজীব আছে না আমাদের!
লিখছেন না কেন?
নওশিন মিশু
অস্থির সময়ের মধ্যে দিয়ে যাচ্ছি। কোন কিছুতেই মন বসছেনা….
ছাইরাছ হেলাল
এখানে থাকুন।
খেয়ালী মেয়ে
কঠিননননননননননননননননননন
একাকীত্বের নিঃসঙ্গতা-নামের শানে নুযুলটা কি একটু বলবেন–
ছাইরাছ হেলাল
খুব সহজ।
একাকীত্ব নিঃসঙ্গতায় পড়ে হাউ কাউ করে।
এ এমন কিছু না।
খেয়ালী মেয়ে
🙁
নীলাঞ্জনা নীলা
সহজ লেখাও অনেক সময় কঠিন মনে হয়।মন্তব্য না পড়লে তো বুঝতেই পারতাম না লেখা 🙂
ছাইরাছ হেলাল
যাক, তাও বোঝাতে যে পেরেছি তাতেই হবে।
নুসরাত মৌরিন
লেখাটা নিয়ে অনেক্ষন বসে আছি।বুঝতে পারছি আবার ঠিক পারছি না।আবার উঠতেও পারছি না।
শব্দ নিয়ে এমনে খেলেন ক্যামনে?
ছাইরাছ হেলাল
লেখাটি বাক্য বা বাক্যাংশে ভাগ করে পড়লে আপনার সুবিধা হবে।
অক্ষর অক্ষর করে লেখাটি লেখা।
আপনাদের মত করে যে লিখতে পারি না। চাই কিন্তু।
ধন্যবাদ।
নুসরাত মৌরিন
আবার পড়লাম এবার যেন বুঝলাম একাকীত্বের নিঃসঙ্গতা।
প্রশ্ন কিন্তু থেকেই যায় হেলেনকে নিয়ে প্যারিস পালিয়েছিল নাকি হেলেন পালিয়েছিল প্যারিসকে নিয়ে।
সুনসান নীরবতায় একাকী বসেই ভাবতে হবে। ;?
এমন করে লিখতে পারলে আমাদের মত লিখতে যাবেন কোন দুঃখে?
নীলাঞ্জনা নীলা
লিখছেন না অনেক দিন।আপনার লেখা পড়ার জন্য এখানে আসি,আপনি তা জানেন।
ছাইরাছ হেলাল
আসলে লেখা প্রকাশে মন আসছে না।
লিখব অবশ্যই।
ব্লগার সজীব
আমাদেরতো নতুন লেখা পড়তে ইচ্ছে করে।আমাদের ইচ্ছের কি হবে?
ছাইরাছ হেলাল
ইদানিং লিখছি না কিছুই।
লিখব হয়ত।
মেহেরী তাজ
অনেক দিন পরে এসেছি । আর এসেই মাথাটা সাড়ে সাতচল্লিশ ডিগ্রি ঘুরে গেলো। পড়তে ভালই লাগে তবে আগা মাথা কিচ্ছু বুঝলাম না। আমন চলতে থাকলে আমি কিন্তু আবার পালাবো…….
ছাইরাছ হেলাল
সবাই তো সুন্দর করে লিখতে পারে না, অবশ্য সুন্দর লিখতেই হবে এমন ও না।
মাথা ঘোরা চলবে। তবে পালানো যাবে না।
সোনিয়া হক
নিঃসঙ্গতা গ্রাস করে নিল নাকি আপনাকে?লিখছেন না অনেকদিন।
ছাইরাছ হেলাল
অবশ্যই লিখব আবার।
রাইসুল জজ্
অসাধারন লেখেন আপনি । পড়তে ভালো লেগেছে অনেক । ধন্যবাদ ।
ছাইরাছ হেলাল
অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।