ষাট : তিরির প্রতি
এই ছাগলী, নাহ তোকে তো আর ও নামে ডাকা যাবেনা। যতোদিন আমার ফুলটুসীটা তোর পেটে আছে। ফিরলাম অবশেষে। খুব ছোট্ট ট্যুর আর অনেক স্মৃতি। বেশ লাগলো ব্লগের সবার সাথে দেখা হওয়া, সেই আড্ডা। কি বলিস তুই? শোন ব্লগের সবার সাথে যোগাযোগ রাখিস কিন্তু। আর এই মেয়ে ডায়েরী লিখিস ব্লগে। ওটাই অনেক। তোকে সবাই ভালোবেসে ফেলেছে, বুঝিস সেটা? তোর মতো ছা…নাহ মানে মানুষকে ভালোবাসা, ভাগ্য রে বটে তোর। পরিচয় করিয়ে দিলাম আমি, আমার খবরই কেউ করেনা। এই হলো কপাল।
যাক যা বলছিলাম। এবারকার ফিরে আসাটা সহজ ছিলোনা, সে জানলান আজ। তবে যারা থেকে যায়, সেই তাদের জন্যে আরোও অনেক কঠিন বিদায় দেয়া। এতো ভাব নিয়ে লিখছি কারণ তুই আজকাল অনেক আবেগী হয়ে পড়েছিস। না রে তবে এটা সত্যি, মন আর বসছে না এখানে। ঝকঝকে গ্রীষ্মকাল, সবার মধ্যে ছুটি ছুটি ভাব। আমার কাছে অসহ্য লাগছে। এই বলনা কেন রে এমন?
আমার ফুলটুসীটাকে একটা আদর দিস আর বলিস ওর এই বন্ধুটা আসবে খুব শীঘ্রী।
তোর অহম
একষট্টি : অহমের প্রতি
তুই প্রেম!!! ও মাই গড আমার ছাগলটা প্রেমে পড়েছে? বিশ্বাস হচ্ছেনা। পিউ কি বুঝেছে? জানে? ও রোজ আসে। কিন্তু তোর কথা একদিনই জানতে চেয়েছিলো তুই কি পৌঁছেছিস? এখন বুঝেছি বেচারির বুক ফাঁটে তো মুখ ফোঁটেনা। কাল এলেই জিজ্ঞাসা করবো। তবে এটুকু বুঝেছি তোর প্রতি একটা সফট কর্ণার জন্মেছে।
তোর ফুলটুসী বড়ো জ্বালায়। ঠিক রাত তিনটার সময় ওর নাচ শুরু হয়, যখন চোখ লাগে আমার। ঘুমের বারোটা বাজিয়ে দিব্যি আছেন উনি। আর প্রিয় আরেকজন, পেটে হাত রেখে ভাঙ্গা গলায় গাইবে “নাচো তো দেখি আমার পুতুল সোনা।” বাবার গান শুনে নাচ থামে। এই আমার রোজকার রাত।
না রে ব্লগ আমার জন্যে না। কে কতোদিন একঘেঁয়ে লেখা পড়বে বল? আমি অনেক নামী-দামী কেউ নই যে আমার ডায়েরী পড়ার জন্যে মানুষ উতলা হয়ে আছে। তবে ঠিক সত্যি বহুদিন পর অনেক ভালো লেগেছিলো সেদিন। জানিস অনেকেই ফোন দিয়েছে এরই মধ্যে, তোর খবর জানতে চেয়েছে। হেব্বি প্রশংসা। এই দেখ আবার অতিরিক্ত প্রশংসায় ফেঁটে পড়িস না। তবে যে কথাটি না বলে পারছি না, আমায় অনেকেই জিজ্ঞাসা করেছে কেন আমরা প্রেম করলাম না? হাহাহাহাহাহাহা… :D)
এর উত্তর কি দেবো, তাই ভাবছি। তোর মতো ছাগলকে আমি প্রেম! এই যে চিঠি লিখছি, সেটাই অনেক। 😀
তোর তিরি
বাষট্টি : তিরির প্রতি
এই রে আমার ফুলটুসী এখন ভরতনাট্যম নাচে? ইস যখন শুরু করেছিলো তখন ছিলাম। পুরো নৃত্যশিল্পী হয়ে গেলো, আর আমি এতো দূরে? ধুত্তোর চাকরীর খ্যাতা পোড়াই। এমন নাচ কিছুতেই মিস করা যায়না।
হায়রে শুরু হলো। কিছু বলা যায়না। আরে মা রে, পিউকে বন্ধু ছাড়া কিছু ভাবিনা। প্রেম শব্দটার সাথে একটা এলার্জি হয়তো আমার। শুনলেই চুলকানো শুরু হয়ে যায়। আমায় দিয়ে আর যা কিছু হোক প্রেম হবেনা। এ “চিজ বড়ি হ্যায় মাস্ত মাস্ত” আর আমি চিজ হয়ে পাকস্থলীর ভেতর গুড়গুড় করতেও চাইনা। তুই প্রেমের একটা মানুষ হলি নাকি? প্রিয় বেচারার জন্য মায়া হয়, আহারে আজীবনের জন্যে বলির পাঠা হয়ে থেকে গেলো। ব্লগের কেউ এখনও যোগাযোগ করেনি, আমার কাছে জানতে চাইলে বলতাম, “স্বাধীনতা হীনতায় কে বাঁচিতে চায় হে! কে বাঁচিতে চায়!!”
আর শোন পিউকে ফোন দিয়েছিলাম, ওকে সব বলেছি। সেও হেসেছে। আমায় বলেছে প্রেম নিয়ে তারও একটা অদ্ভূত ভাবনা। যা সবার সাথে মেলেনা। আমি খুব ভালো বন্ধু এ কথা বললো। কবে আসবো, জানতে চাইলো। কথা বলার সময় বুকের ভেতর ধকধকানো হলোনা যে কেন! ইস তাহলে তোর আমায় বিয়ে দেয়া প্রজেক্টটা স্বার্থক হতো। জাষ্ট ফান করলাম। ইমোশনাল হয়ে আবার অসুস্থ হয়ে পড়িস না। তখন আমার বুকে লাগে। তোর এই ছাগলটার বুকের ভেতরের যন্ত্রপাতির কিন্তু বয়স হচ্ছে রে মা। মনে রাখিস।
তোর অহম
তেষট্টি : অহমের প্রতি
এইইইইইইই প্লিজ চাকরী ছাড়িস না। তুই কি রে? শোন অনেক কষ্ট হয় লিখতে। যখনই লিখি, এমন লাত্থি দেয়না। বুঝলি রে ছাগল তোকে আসলে পছন্দই করেনা। যাক আমার দল ভারী হলো। তোকে অপছন্দের তালিকায় আমি ছাড়া আর কেউ ছিলোনা কিনা!
তোর শরীর ভালো তো? লুকাস না প্লিজ। ডাক্তার দেখাস, এবার তোর মুখটা দেখেই কেমন জানি লেগেছিলো। পিউকে বলেছি ফোনে আবার কথা হলে বন্ধুত্ত্বটাকে একটা বিন্দুতে নিয়ে আসতে। আমার ভয় করে তোকে নিয়ে। হুম বয়স হচ্ছে একা জীবন আর তুই; নাহ আমি পারবোনা মেনে নিতে। ছোট্ট করে লিখলাম, কষ্ট পাসনা। ফোন দিস, অনেক কথা আছে।
তোর তিরি
চৌষট্টি : তিরির প্রতি
আমার শরীর দিব্যি আছে। হার্ট নামের মেশিনটা তো ফুলটুসী ছাড়া আর কাউকেই ভাবতে পারছেনা। আচ্ছা ও কবে আমার নাম ধরে ডাকবে, বলনা? তারপর প্রেম করবে আর বলবে, “অহম আমি না একজনকে ভালোবেসে ফেলেছি!” তোর চিল্লাচিল্লি থেকে বাঁচানোর জন্যে লুকিয়ে দেখা করবো।
ছাগলী আমায় ফুলটুসীর প্রেমিককে দেখতে দে। তবে বিয়ে করে চোখের আড়ালে যেতে দেবোই না। শর্ত একটাই কাছাকাছি থাকতে হবে। বলতো ঠিক বলিনি? পুরোনো বাংলা সিনেমার অভিভাবকের মতো বলে ফেললাম, তাই না?
শোন তোর ছোট চিঠি, সব মাফ আমার ফুলটুসীর জন্যে। এই একটা কথা বলি, ভাবছি আবার লিখবো, গিটার বাজাবো, গাইবো। কেমন হবে? তবে সেটা হবে সেদিন, যেদিন ফুলটুসী আসবে। এতো অপেক্ষা আমি কারো জন্যে করেছি কিনা মনে পড়েনা। প্লিজ নিজের যত্ন নিস। আমি সত্যি ভালো আছি পাগলী। হুম ফোন দেবো, মারকাটের জ্বালায় মরছি। বুঝলি?
তোর অহম
**২০১৫ সালের জুলাই মাসে তিরির বাসায় সোনেলা নীড়ের সকলের সেই আড্ডার পর, অনেকগুলো মাস থেমে গিয়েছিলো তিরি-অহমের খুনসুটি। এতো ভালোবাসা এই ধারাবাহিকের সকলে পেয়েছে, আমি ভাবতেও পারিনি যখন লেখাটি শুরু করেছিলাম। আগেও বলেছি, ফেসবুকে যখন শুরু করি, তখন কয়েকটি পর্বের পর অনেকেই থামিয়ে দিতে বলেছিলো। বিশেষ করে একজন বিশাল সাহিত্যিক তিনি-ই বলেছিলেন। যাক সেসব কথা। আবার ফিরে এলো। আশা করছি এবার আর থামবে না। তবে হুম থামিয়ে তো দিতেই হবে কোনো একদিন।
২৪টি মন্তব্য
ছাইরাছ হেলাল
ছাগলা, ছাগলি ও ফুলটুসি শুনতে ভালই লাগে, অবশ্য এখন অন্য কিছু চালু।
মাঝে মাঝে এমন খুনসুটি ভালই লাগে।
চিঠিয়ালের এই আবেগময়তা ভালই লাগে।
নীলাঞ্জনা নীলা
বহুদিন পর লিখেছি, অনেক কষ্ট হয়েছে। ধারাবাহিকতা রক্ষা করা বড়ো ঝামেলার।
তবুও যে ছাগলা-ছাগলি-ফুলটুসীকে মনে ধরেছে…তা অন্য কিছু কি চালু?
জিজ্ঞাসা করে লাভ নেই। আপনি মহামান্য ইচ্ছে হলে উত্তর দেন নইলে না। 🙁
আবেগটা এবার বসন্তে জয়ী হলো। 🙂
অনিকেত নন্দিনী
দিদি, অহমের মতো করেই জানতে চাচ্ছি ফুলটুসি আসবে কবে? ;?
সেই কবে থেকে দেখছি উনি মায়ের পেটে আছেন আর ভারতনাট্যম করে যাচ্ছেন। :p
নিন্দুকের কথায় কান দেবেননা দিদি। লিখতে থাকুন। ভাবতেই মজা লাগে এই ধারাবাহিকে আমিও আছি। 😀
নীলাঞ্জনা নীলা
দিদি আমিও তো বুঝতে পারছি না, কবে যে আসবে। সেই গেলো বছরের জুলাই মাসে নাচ শুরু করেছিলো, এখনও নেচেই যাচ্ছে।
তারপর তো এখন আমি বেডে শুয়ে, ওয়াকার নিয়ে, হুইলচেয়ারে বসে নাচছি। ওই নাচ থামার কথা ছিলো নভেম্বরে। কাজের ব্যস্ততা, আর অন্যান্য লেখা দিয়ে ধারাবাহিকটাকে চালু রাখতে পারলাম না। তখন আপনি আবার বেশ অনুপস্থিত থাকতেন ব্লগে। ফেসবুকে পেতাম। তাই খেয়ালে পড়িনি আমি।
এই ধারাবাহিকে আপনাকে না রাখলে কি চলে! আরোও কিছু আছে। সামনে আসবে। 😀 -{@
অনিকেত নন্দিনী
পেশাগত কারণে বছরের শেষ সময়টায় তুলনামূলক বেশিই ব্যস্ততায় কাটাতে হয়। উপস্থিতিতে ধারাবাহিকতা আমিও রাখতে চাই, অনেক সময় কুলিয়ে উঠতে পারিনা।
নীলাঞ্জনা নীলা
দিদি সে আমি বুঝি। এই যে অগাধ সময় এখন, তাও বেশীক্ষণ বসতেই পারিনা।
সেলফোনে শুয়ে শুয়ে পার্সোনাল ফোল্ডারে লিখেছিলাম। তারপর না পোষ্ট দিলাম।
মৌনতা রিতু
সোনেলা হলো আমার কাছে ই বুক।পড়তে ভালো লাগে।টাকা দিয়ে বই কিনতে হয় না।বই কিনতে খারাপ লাগে তা বলছি না।আসলে সবার অনুভূতিগুলো পড়ে ফেলি,কোনো গাছের অকারন অপমৃত্যু ছাড়া।
ভালো লেগেছে।
নীলাঞ্জনা নীলা
অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
এই ধারাবাহিকে আপনার খুবই সুন্দর মন্তব্য যুক্ত হলো, দেখে ভালো লাগছে।
মারজানা ফেরদৌস রুবা
ভালো লাগে আপনার এই ধারাবাহিক পর্বগুলো। এই ধারাবাহিকে চোখ পড়তেই আপনার চঞ্চল উপস্থিতি টের পাওয়া গেলো। অনেকদিনের অনুপস্থিতি যেনো নিমেষেই কেটে গেলো, যদিও আমি নিজেই এখন ব্লগে তেমন আসতে পারিনা।
ভালো থাকুন।
নীলাঞ্জনা নীলা
আপু আপনাদের এমন আবেগীয় টানের জন্যেই তো পারছি লিখে যেতে। তা নইলে কবেই হারিয়ে যেতো অহম-তিরি।
চেষ্টা করছি প্রতিদিন আসার, কিন্তু পারিনা।
সোনেলা আমায় টানে, আপনাদের সকলের ভালোবাসার জন্যেই।
ধন্যবাদ আপু। ভালো থাকুন আপনিও। -{@
জিসান শা ইকরাম
যাক অবশেষে আবার এলো অহম তিরি
ভেবেছিলাম তো বন্ধই হয়ে গিয়েছে অহম তিরির পত্রালাপ।
সোনেলায় চিঠি নিয়ে এসেছিলে তুমিই
পত্রাকার হিসেবে তোমার তুলনা নেই।
আর না থামুক অহম তিরি
শুভকামনা -{@
নীলাঞ্জনা নীলা
নানা আমিও ভেবেছিলাম আর বুঝি হবেনা অহম-তিরিকে নিয়ে এই পথ চলতে। কিন্তু অনেকেই অপেক্ষা করে আছেন, না লিখে পারলাম না। সেদিন শুন্য আপু বলার পর সারারাত জেগে লিখেছিলাম।
চিঠি আমার প্রিয় বিষয় তুমি জানো নানা। মনে নেই তোমাকে লিখেই চিঠি শুরু করি ফেসবুক থেকে সামওয়্যারইন। তারপর এখানে আমার সোনেলা নীড়ে। কিন্তু তুমি তো আমারে উত্তরই দাওনি। 🙁
নানা-নাত্নী যতোদিন আছে, অহম-তিরি শেষ হলেও থেকেই যাবে। 😀
জিসান শা ইকরাম
যেভাবে চিঠি লেখো তুমি, তার উত্তর দেয়ার শব্দ নেই আমার কাছে।
এরপর আমাকে চিঠি লিখলে, উত্তর লিখে দিবে মেইলে 🙂
অহম তিরি বেঁচে থাক।
নীলাঞ্জনা নীলা
এটা কোনো কথা হলো? যাও আর চিঠি-ই লিখবো না তোমায় নানা। 🙁
অহম-তিরি শেষ না হলে সবার বিরক্তি আসবে। এরপর আমায় না বয়কট করে। 😀 :p
অরুনি মায়া
আপু আগের পর্বগুলো পড়া হয়নি তাই আসল ঘটনা টা বুঝতে পারিনি | তবে এভাবে চিঠির পোস্ট দেওয়া একটা দারুণ আইডিয়া | এখন তো আমারো লিখতে ইচ্ছে করছে চিঠি 🙂
নীলাঞ্জনা নীলা
আপু এই ধারাবাহিকটি সবারই কেন যে এতো মন কেড়েছে। অহম-তিরির বন্ধুত্ত্ব কিছুটা এ চোখ দেখেছে কিনা!
হুম যদি পারো আগের তিনটি চমক পর্ব আছে যেখানে ব্লগের সকলেই আছে, পড়ে নিও। আশা করি মন্দ লাগবে না। আর বুঝতেও পারবে।
চিঠি আমার প্রিয় বিষয়। আর তাই লিখি। তুমিও লেখো। আমার ভালো লাগবে। 🙂
অরুনি মায়া
অবশ্যই পড়ব আপু | আমি আগেই ঠিক করেছি তোমাদের পুরনো সব লেখা একে একে পড়ে ফেলব 🙂
নীলাঞ্জনা নীলা
আরে আমার লেখা সুবিধের না। শুধু এই ধারাবাহিকটি বুঝতেই বলেছি পুরোনো ভাগগুলো পড়তে।
খসড়া
আমি ধারাবাহিকটি প্রথম থেকে পড়িনি। এখন এটা আমাকে পড়তে আগ্রহি করে তুলছে।
নীলাঞ্জনা নীলা
আশা করছি ভালো লাগবে। আর ভালো লাগলে অহম-তিরির বন্ধুত্ত্ব স্বার্থক।
ধন্যবাদ আপনাকে। 🙂
শুন্য শুন্যালয়
ফুলটুসী এলে গিটার বাজবে, গান গাইবে, লিখবে অহম? কেন আমি আছি কি করতে? অই ফুলটুসী কে আমার এত্ত এত্ত হিংসা দিও। আর অহম কে বলো তারে বিহনে আমার দিন কিভাবে গুজরেছে এতটা দিন। তোমার চরিত্রগুলো কথা বলে নীলাপু। কি যে ভালো লাগছে আবার দেখে।
ফোন করতে গিয়ে বুক ধরফরের সময় আসেনি এখনো। 🙂
নীলাঞ্জনা নীলা
বেশী বলোনা, তারপর অহম কিন্তু তোমারই প্রেমে পড়ে যাবে। তখন বিয়ে করতে হবে ওকে। তা নইলে তিরি তোমাকে ছাড়বে না।
বুঝেছো?
তোমার জন্যেই তো আবার এলো আপু। সেদিন বললে, মনে হলো ঠিক আছে। দেখি তিরি-অহমের সাথে কথা বলা যায় কিনা! রাজী হলো, তারপরেই তো আজ এই। 😀
শুন্য শুন্যালয়
তিরির সাথে কথা বলতে হবে কেন? খোঁজো খোঁজো, তোমার মধ্যেই পেয়ে যাবে। হুম অহমের একটু ডাঁট থাকতে পারে, থাকবেই তো। ভয় দেখাচ্ছ নাকি লোভ? পারলে তো ছিনিয়ে নেই 😀
কথা বন্ধ করলেই এরপর থেকে খোঁচাবো, চিন্তা নিও না 🙂
-{@
নীলাঞ্জনা নীলা
খোঁচাবে কাকে আপু? ঘুরে-ফিরে তো আমারই খবর হয়। 🙁
যেমন জ্বালায় তিরি-অহম, তেমনি তুমিও ;(
নিয়ে যাও অহমকে। আমি বাঁচি। তিরির তো প্রিয় আছে।
আপু এক কাজ করি চলো আমরা দুজনেই অহমকে ধরে পিটাই, ব্যাটা তবু যদি পিউকে বিয়ে করে। 😀