শুনেছি তুমি নাকি শুদ্ধাচারী হবে? বন কিংবা হিমালয়ের গহীনে!
শুনেছি আরো, তুমি নাকি বুদ্ধ হবে? জগৎ সংসারের সবার শান্তি চাইবে!
বাহ্! বেশ তো, শুদ্ধাচারী হয়ে এই ক্ষয়িষ্ণু জগতে তুমি আরো এক সাধু হবে…
এও শুনেছি তুমি বলেছো- শুদ্ধাচারী বুদ্ধ হয়ে ‘আমি’ই হবো ত্রাণকর্তা! ‘আমি’ই ছড়াবো
প্রতিটি প্রাণে শান্তির সুবাতাস, সবার ভেতরে শুদ্ধতম মনের অন্বেষনে এই ‘আমি’ই হবো একমাত্র ত্রাতা!
আহ! শুনে প্রাণ জুড়িয়ে গেলো, মনের ভেতরে থাকা একটি প্রশ্ন উচ্চারিত হলো!
‘আমি’ত্ব নিয়েই শুদ্ধাচারী বুদ্ধ আছে প্রতিটি মায়ের মনে, ‘আমি’ত্ব সাথে জড়িয়ে আছে বাবার ছায়া হয়ে।
‘আমি’ত্বকে ভুলে ওরা বাঁচে তোমার উৎকর্ষে, তোমার সুখ সন্ধানে ওদের ‘আমি’ত্ব ছেড়েছে তোমারই জন্মক্ষণে!
এই মাত্র, হ্যাঁ; এই মাত্র শুনলাম তুমি নাকি তোমার ‘আমি’ ত্রাতা হতে চেয়ে ওদের অস্বীকার করেছো?
ওহে ভাবী শুদ্ধাচারী বুদ্ধ! চিনতে শেখো তোমার এই ত্রাতা ‘আমি’ আর কিছুই নয়, জন্মদাতা মাতা ও পিতার প্রতি প্রথম ও শেষ দায়িত্ব।
পুনশ্চঃ বুদ্ধ শব্দার্থ জ্ঞানী।
৪৪টি মন্তব্য
শুন্য শুন্যালয়
দাদাভাই পড়ার আগে একটা সাজেশান। লেখা পেস্ট করার আগে দৃশ্যমান না, টেক্সট এ ক্লিক করে তারপর লেখাটা পেস্ট করবে, এরপর দৃশ্যমানে ক্লিক করে প্রকাশ করবে, তাহলে দুইলাইনের মাঝে এত স্পেস আসবেনা, দেখতে ভালো লাগবে।
আচ্ছা এখন পড়ি।
নীতেশ বড়ুয়া
ইসসসসসসসসসসসসসসশ!!!!!!! জিসান ভাইয়া আগেও একবার বলেছিল একইভাবে করতে কিন্তু কেন এতো স্পেস আসে তা বুঝতে পারছিলাম না। মাত্রই বুঝলাম এই স্পেস কিভাবে কমাতে হয় \|/
এতোদিন পোস্টে সবাইকে এই যন্ত্রণা দিলাম না জেনে 🙁
থ্যাঙ্কু 😀
নীলাঞ্জনা নীলা
নীতেশদা তোমার লেখা পড়তে গিয়ে এই প্রথম “আমি” শব্দটির অর্থ জানতে বাংলা অভিধান ঘাটলাম। “আমি” মানে কি? কি এই “আমিত্ত্ববোধ?” অনেকগুলো শব্দের সমাহার।
অস্মদাদি মানে আমরা সবাই।
অস্মি = আমি
আমিত্ত্ব = অহঙ্কার
আরোও এমন আছে। জানা শব্দ, অর্থ। কিন্তু যেনো সব এলোমেলো। আসলে “আমি” বলে কিছু কি আছে? সব শূণ্য। শুরু কোথা থেকে আর শেষই বা কোথায় এর উত্তরই তো জানিনা কেউ।
কিন্তু শুরু আর শেষের মধ্যে যেটুকু জায়গা থাকে ওখানেই জাঁকিয়ে বসে থাকে এই “আমি”-ই। অদ্ভূতভাবে সত্যি আলো আর ছায়ায় ঢাকা এই “আমি”র খেলায় আমরা সকলেই নিঃশ্বাস নেই, স্বপ্ন দেখি, হাহাকার করি আবার হাসিও।
অসাধারণ তোমার লেখনীশৈলী। ভাবি আর অবাক হই এ কোন নীতেশদা আমাদের? চলুক, যেভাবে চলছে। আরোও দূর, বহুদূর এগিয়ে যেতে হবে। জানিনা মন্তব্যর সাথে লেখা গেলো কিনা! কিন্তু মন যা বলে, সেটাই যে লিখি। -{@ (3
নীতেশ বড়ুয়া
“অস্মি = আমি” এটা আমারও জানা ছিলো না নীলা’দি!!!!
ঠিক কি কারণে বা কেন বা কাকে ও কাদেরকে উদ্দেশ্য করে লিখেছিলাম এখন মনে নেই, বেশ আগের লেখা। তবে ভাবনায় যা ছিল তা পুরোটুকুই তুমি ধরে ফেলেছো নীলা’দি।
কোন লেখা নিয়ে এরকমের আলোচনা বা বিশ্লেষণ আসলে সত্যিই ভাল লাগে আর লেখার প্রতিও আলাদা মনোযোগ চলে আসে। অনেক অনেক বেশী (3 -{@ এই মন্তব্যের জন্য।
আমার লেখনী বা লেখনীশৈলী নিয়ে এইটুক বলতে পারি আমার চাইতে অনেক অনেক বেশী শৈলীময় লেখার মানুষ আছেন। আমি যা কিছুই লিখি তার প্রায় সবটুকুই বয়সে অনুজ/অগ্রজ কিন্তু লেখনীতে অগ্রজদের কাছ থেকে শেখা। ভাবনাটুকু আমার চারপাশ থেকে নেওয়া।
কিন্তু বর্তমানে অতো গভীরে ডুবতে পারছি না কিছুতেই…
নীলাঞ্জনা নীলা
দাদা আসলে আমি গভীরতায় ডুব দিতে পারিনা। সাহস পাইনা। কি জানি শেষে কি থেকে কোথায় চলে যাবো, আর কিইবা বলে ফেলবো, এমনই এক দ্বন্দ্ব কাজ করে। একধরণের টানা-পোড়েনের মধ্যে দিয়ে লেখা শুরু করেছিলাম, যা কেউ ধরিয়ে দেয়নি। আর কেউ কেউ ধরিয়ে দিতে এসে চলেও গেছে।
আর কারো লেখার সাথে লেখার তুলনা করা সাজেনা। একেকজন একেকরকম। তাই না? 🙂 (3 -{@
নীতেশ বড়ুয়া
যার যার লেখা সেটা তার একান্তই নিজের মতো। আবার ভাবনাগতভাবে অনেকের মতো দিদি।
আর কোথায় কি জানি না তবে অনুরোধ থাকবে আমি লিখলে তা মন দিয়ে পড়ে ভাল মন্দ যাই হোক ভাবনায় যা আসে তাই জানাতে হবে। অন্তত আমার কাছে দ্বিধা বা দ্বন্দ না রাখলেই হবে। আমি নিজেও এমন পছন্দ করি করতে। শুধু এইটুক বিশ্বাসে সেখানেই মনের কথাগুলো জানাই যেখানে বুঝবে খারাপ কিছু বলতে বা হীন প্রমাণ করতে বলছি না কিছু।
আমি শুরু থেকে অনেককেই পেয়েছি ধরিয়ে দিতে, শিখিয়ে দিতে। এখন অনেক কমে গিয়েছে…
😀 -{@
নীলাঞ্জনা নীলা
ওই একটাই কাজ এখনও অভ্যেসে থেকে গেছে। মন দিয়ে পড়ি, আর চেষ্টা করি গভীরে ডোবার চেষ্টা করি। যদিও মর্মোদ্ধার করাটা এখন অনেক কঠিন হয়ে পড়েছে। তবুও চেষ্টার ত্রুটি রাখিনা। আর অবশ্যই ভাবনাকে যেমন-তেমনভাবে প্রকাশ করবো এখানেই।
নাও এবার গান শোনো। অনেক বছর পর গানটা শোনার পর অনেক পুরোনো সময় চলে এলো। আমাদের বাগানের বাসার উঠোনে বসে অন্তাক্ষরী খেলায় ভাই-বোনদের জমাট আয়োজন।
https://www.youtube.com/watch?v=1B5JjpZgQjA&feature=share
নীতেশ বড়ুয়া
আরেহ!!!
এত্তো সুন্দর গান!!!!!!!!!!!! (3 (3 (3 (3 (3 (3 (3 (3 (3 দিদি…
এই নাও তোমার জন্য এই গান তবেঃ
https://youtu.be/-REa3gBNF3E
নীলাঞ্জনা নীলা
অনেক বছর পর শুনলাম। আসলে এসব গান আমার ভাই রানা শুনতো বেশী। ওর পাল্লায় পড়েই ব্যান্ডের গান শোনা শুরু করি। 😀
নীতেশ বড়ুয়া
খুব ভাল গানই শুনতেন আপনার ভাই, কিন্তু এখন আপনাকে অনলাইন ছাড়তে হবে। এই মাঝরাতে প্রেশার লো নিয়ে এইখানে আর কিছুই বলার দরকার নেই। কাল আবার কথা হবে।এ খন ঘুম দিতে যান প্লীজ… -{@
নীলাঞ্জনা নীলা
দাদা গো প্রেশার লো নেই। হাই হয়ে গেছে। :p
আসো এখন আড্ডা দেই। ছুটির দিনে খুব বোরড লাগে। ^:^
নীতেশ বড়ুয়া
কই আপনি? পোস্ট দিয়েই উধাও কেন :@
শুন্য শুন্যালয়
দাদাভাই স্যরি রে, তখন চলে যেতে হয়েছিল। 🙁
জন্মদাতা পিতা-মাতাকে অস্বীকার করে কেউ আমিত্বকে খুঁজে পাবেনা, সে কারোরই ত্রানকর্তা হবার যোগ্যতা রাখেনা, তা সে হিমালয় কিংবা গহীন জঙ্গলেই যাকনা কেন।
কিন্তু এমন ত্রাতা আমাদের আশেপাশে অনেকেই আছে। শীতবস্ত্র বিতরন করে, পথেঘাটে দুঃস্থ মানুষের দুঃখে কেঁদে ঘরে এসে বাবা-মার দিকে মুখ বাঁকিয়ে তাকিয়ে থাকে, দেখেছি এমন অনেক।
আবার দেশমাতাকে অস্বীকার করে বিদ্যা লাভ করতে গিয়ে বিদেশ পাড়ি দিয়ে ব্রাভো ব্রাভো এওয়ার্ড জেতা মানুষও কম নয় আমাদের মাঝে।
সেইসব শুদ্ধাচারী বুদ্ধদের আমিত্বকে নিকুচি করি। একটা সহজ বার্তাকে সুন্দর করে উপমা আর ব্যাঙ্গনিতে ফুটিয়ে তুলেছিস। দারুন দাদাভাই, দারুন।
নীতেশ বড়ুয়া
এখানে আমার লেখায় যারাই এসেছেন, মন্তব্য করেছেন তাঁদের সবার প্রতি শ্রদ্ধাবোধ রেখেই বলছি, এই পর্যন্ত যতো মন্তব্য পেয়েছি এখানে সেইসবের সেরা লাগছে আজকের এই দুটো মন্তব্য-শুন্যাপু ও নীলা’দির মন্তব্য।
আমি অভিভূত…
তোমরা সবাই বলো পুরনো লেখা দিতে কিন্তু পুরনো যা আমার কাছে আছে তা দিতে আমি হাতড়াতে হয় যে কাদের পড়তে দিচ্ছি! যাদের দিচ্ছি তাঁদের পাঠক মনের মান তো রাখার মতো লেখা থাকা চাই! যখনি বলো পুরনোগুলো দাও তখনি একের পর এক খুঁজতে হয় এই ভেবে যে- এই সময়ে, সোনেলার বর্তমান পরিস্থিতিতে, আমাদের চারপাশের বর্তমান পরিস্থিতির সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ লেখা দিতে হবে।
আমার জন্য খুবই টাফ হয়ে যায় এখানের জন্য আমার লেখা নির্বাচণ করা বা নতুন করে কিছু লিখতে যাওয়া। :p
শুন্যাপু, আগেও বলেছি-ফেসবুকের যেখানে শুরু করেছিলাম তাঁদের উৎসাহে অনেক কিছুই পেরেছি আর এখানে তোমাদের পেয়ে আবারো নতুন করে উৎসাহ পাচ্ছি নতুন করে শুরু করার।
(3 -{@ রইলো শুন্যাপু। 😀
শুন্য শুন্যালয়
তোর চিন্তাভাবনা আমার মতে একদমই ঠিক আছে দাদাভাই। পাঠক নির্বাচনটা জরুরী। একদিন নিজেই এক মন্তব্যে কোথাও বলেছিলাম, নিজের আনন্দের জন্য লেখা উচিৎ, নিজের আত্মতৃপ্তি না আসলে সে লেখা পাঠক পর্যন্ত পৌঁছায় না। আমার মন্তব্যে ভুল ছিল। শিশু সাহিত্য ম্যাগাজিনে আমরা শিশুদের বোঝবার মতো করেই লিখি, কে কোনটা গ্রহণ করছে তার উপর নির্ভর করাই উচিৎ।
সোনেলার কথা ভাবলে, আমি বলবো পাঠক আমরা এখানে হাতে গোনা কএকজনই। তবে ভিন্ন লেখা, ভিন্ন ধরনের প্রতি আগ্রহ অসীম আছে, অন্তত আমার। তুই যেমন খুশি তেমন লেখ। বুঝতে না পারলে জানতে চাইবো। উল্টাপাল্টা লিখলে ঝাড়িও দেব, সমস্যা কি? 🙂
আবার সেই ইমো 😀
-{@ দাদাভাই।
নীতেশ বড়ুয়া
পাঠক নির্বাচণ তো অবশ্যই জরুরী তবে আমি এর সাথে এটাও মাথায় রাখি যে আশেপাশে পরিস্থিতির বিপরীতে যায় এমন কিছু পাঠকের সামনে নিয়ে গেলে পাঠক কিছুতেই পড়তে চাইবে না আর পড়লে তাও মনোযোগের সাথে না। সেই সাথে নিজের লেখনীর সেরা সমালোচক যেমন সে নিজে তেমনি নিজের লেখনীর সেরা বিচারক হচ্ছেন পাঠক। আবার পাঠক মাত্রই লিখতে জানতে হবে তেমন নয় কিন্তু পাঠক মাত্রই সেরা সমালোচক হতে পারেন।
সোনেলার পাঠক অনেক কিন্তু মতামত জানাতে আমরা আগের মতো মন খুলে পড়ে মতামত জানাই না কে কি ভাবলো এই ভেবে। অর্থাৎ লেখকেই পাঠকের মনে এমন ভাবনা এনে দিয়েছেন।
আমি একই রকম লেখনীতে থাওকতে পারি না কিছুতেই, ক্রমাগত একই রকম লেখনী পাঠকের কাছে বিরক্তিকর হবার আগেই আমার কাছেই বিরক্তিকর ঠেকে। আর তাই নিজেকেই পাঠক ভেবে নিজেই নিজের ভাবনার জগত থেকে বারেবারে সরে লিখতে চাই।
আমার সোজা কথা-কেউ নিজের ভুল নিজে সহজে ধরতে পারে না, শিক্ষা তো আরো পরে। অতএব যতো ইচ্ছে ঝাড়ি দাও \|/ \|/ 😀 মুখে শুনবো।
-{@ শুন্যাপু 😀
অরণ্য
নীতেশ দা, পড়েছি অফিসের বাসে। দারুন লেগেছে আমার।
(y) (y)
নীতেশ বড়ুয়া
ধন্যবাদ অরণ্য ভাইয়া 😀 -{@ -{@
মরুভূমির জলদস্যু
আমি’ত্ব খুব অন্য একটা জিনিস কখনোই মানুষের পিছ ছাড়ে না।
নীতেশ বড়ুয়া
ইদানীং আমিত্বের পিছে লেগেছি কমবেশী সবাই 🙁
নাসির সারওয়ার
কি যেন মন্তব্য করতে এসে উপরের মন্তব্য পরে সব গুলিয়ে ফেললাম।
কোন বাংলা ভাষী ব্লগে আঁকিবুঁকি এই সোনেলাই প্রথম আমার। আমার কাছে ব্লগের মানে অন্য কারো মত নাও হতে পারে। তাই বলে আমিকে আমি হারাবো কেনো। সব পাঠকদের এক মাপেও আমরা দেখবো না।
আবার এও মনে হয়, পাঠকদের কথাও তো মনে রাখতে হবে। আমিতো এই ব্লগবাড়ির জন্যই লিখছি। হাতে গোনা করবো কেন? বেশী অংশটাই থাকনা পাশে।
এবার আসুন কাজের কথা বলি – একটা সোনেলা ডিকশনারি বানায় না কেউ!!!!
নীতেশ বড়ুয়া
কাজের কথার আগে যা জানালেন সেসবের সাথে সহমত নাসির ভাইয়া। 😀 (y)
বারংবার সোনেলা ডিকশনারি বানাতে বলছেন! কোন কোন শব্দ নিয়ে দরকার জানালে উপকৃত হই 😀
আবু খায়ের আনিছ
সংসার ত্যাগ করে শুদ্ধচারি চর্চা। গৌতম বৌদ্ধ হতে হবে তাহলে।
নীতেশ বড়ুয়া
ফুটনোট দিয়েছিলামঃ বুদ্ধ শব্দার্থ জ্ঞানী। এখানে গৌতম বুদ্ধের কথা বলিনি, না বলেছি সংসার ত্যাগের কথা :p
আবু খায়ের আনিছ
🙁 🙁
নীতেশ বড়ুয়া
:D) :p
জিসান শা ইকরাম
একবার পড়লাম
আবার পড়তে হবে……
নীতেশ বড়ুয়া
একই লিখা দুইবা!
আহা কি আনন্দ \|/
রিমি রুম্মান
পড়েছি। বুঝার চেষ্টা করছি। গানের লিঙ্কে গিয়ে লেখার বিষয়বস্তু ভুলে গেছি। আপাতত চমৎকার গান দুটি শুনি। লেখা নিয়ে লিখবো আবারো পড়ে। -{@ 🙂
নীতেশ বড়ুয়া
গানের লিংক আলাদা, কথোপকথনের অনুষঙ্গ ছিলো এই গানগুলো। :p
পড়ার পর আপনার অনুভূতি জানার অপেক্ষায় রইলাম রিমিপু 😀
মনির হোসেন মমি(মা মাটি দেশ)
হুম আমিত্ব! বেচে থাক -{@
নীতেশ বড়ুয়া
মনির ভাইয়া 😀 (3 -{@
লীলাবতী
পোষ্ট দিয়ে নিরুদ্দেশ হলেন কোথায় ভাইয়া?কতদিন পরে এলাম,আপনাকে পেলাম না।লেখায় ভালোলাগা জানিয়ে গেলাম -{@
নীতেশ বড়ুয়া
অদৃশ্য হয়ে আপনার পদচারণায় উদ্বেলিত হচ্ছিলাম লীলাপু… 😀 (3 -{@
আপনার পোস্টটি কিন্ত দারুণ একটা সময়োপোযোগী পোস্ট 😀
ব্লগার সজীব
পোষ্ট ভালো লেগেছে নীতেশ দাদা।
নীতেশ বড়ুয়া
কিন্তু আপনার পোস্ট কই সজু বাইয়া 🙁
ছাইরাছ হেলাল
হাওয়া হওয়া চলবে না, এটা মোটেও ঠিক না।
শুদ্ধাচারী-টারী বুঝিনা, আমি-টামি ও না, শুধু বুঝি বাবা-মা এর জায়গা অপরিবর্তিনীয় অবিনিময়িত।
চিরঋণী যেখানে আমরা সবাই।
নীতেশ বড়ুয়া
পৃথিবীর সকল বাবা মার প্রতিই যদি আমরা সবাই এমন মনোভাব রাখি তবে পৃথিবীতে যতো অশান্তি সবই নিভে যেতো-এটাই বুঝিয়েছি।
হাওয়া হওয়া চলে না, আপ :p নাদের জন্যেও প্রযোজ্য
ছাইরাছ হেলাল
নো হাওয়া, এনি মোর।
নীতেশ বড়ুয়া
ইয়েসসসসসসসসসসস \|/ \|/ -{@
বনলতা সেন
বাবা মা বাবা মা ই। কঠিন লিখলে আমি মন্তব্যে অসাড়।
নীতেশ বড়ুয়া
অ্যাঁ!! এটা কঠিন!!! তাহলে হেলাল ভাইয়ার কবিতাগুলো একেবারে জলবত তরলং ;(
ড্রথি চৌধুরী
আমিত্ব নিয়ে পুরাই আমশক্ত হয়ে গেছিনু ;(
নীতেশ বড়ুয়া
কেনু কেনু কেনু! লাল ছাড়িয়া কালোতে আমিত্ব কেনু?
লাল্টু ড্রথি (3 -{@