এলেন, স্বমহিমায়,
বই মেলার বাংলা একাডেমীর একটু সামনে দাঁড়িয়ে অপেক্ষা করছি আরও অনেকের জন্য, এর মধ্যেই জানান দিলেন আসছেন তিনি, আমরা কোথায় তাও জেনে নিলেন, বহুদিন একসাথে লিখছি, সরাসরি আলাপ এবারে এই প্রথম, ব্লগের বাইরে সামান্য ‘লাইক’এ ই সম্পর্ক সীমাবদ্ধ ছিল, একটু দূরে থাকতেই দেখে চিনে ফেললাম, স্বীকার করে নিচ্ছি, পিক দেখে যা মনে হয়েছিল তার থেকে ব্যতিক্রম ই মনে হল।
এ যে সবুজের মাঝে সবুজ প্রতিবিম্ব! ফেবুর কারণে ছবি-ছুবি দেখে ভয়ে আছি ভয়ে থাকি ভাব নিমিষেই উধাও, দূর থেকে দেখে চিনতে কষ্ট হয়নি একটু ও। নিবিষ্ট হয়ে ছালাম দিয়ে আত্ম-পরিচয় দিলাম, প্রাণের হাসি নিয়ে সবার সাথে পরিচিত হলেন আপন ঔজ্জ্বল্যে।
ইদানীং তিনি মন্তব্য করেন, এভাবেই,
বন্ধু মানেই আড়ি আড়ি
বন্ধু মানেই ভাব
বন্ধু মানেই উথাল সাগর
উতলা মনে রাগ।
এ থেকেই বুঝে নিন তার সক্ষমতা ও একই সাথে আন্তরিকতাও। ভাববেন না এমন শুধু একবার ই করেছেন,
প্রায়ই তিনি এমন লিখছেন। আমি আবার একটু নকল করে লিখলাম!!!
বন্ধু মানেই বাড়াবাড়ি
বন্ধু মানেই ভাবাভাবি
বন্ধু মানেই উথলি-পাথালি,
উতলা মনে রাগারাগি
বন্ধু মানে,
একই নদীর জলছবি।
ধুর! পণ্ডশ্রম করলাম, তাঁর লেখার কাছেও যায়নি।
যাক যা বলছিলাম,
সবাই মিলে গোলাকার হয়ে বসলাম, সবাই প্রচুর ক্লিকাচ্ছেন, আমি তেমন সুবিধে করতে
পারলাম না। তাও ‘দেখ কোটিবার’ সিস্টেমে চেষ্টা চালিয়ে ক্ষান্ত দিলাম। নাহ, এ আমার কম্ম নয়। বসার পরেই তিনি মধ্যমণি হয়ে সব কিছুর নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নিলেন, সামান্য ব্যাকফুটে নেয়ার জন্য পুরনো চা এর নিমন্ত্রণের কথা মনে করালাম, যা তার কাছে পাওনা আছে। একটুও ভড়কে না গিয়ে ফ্রন্ট ফুটে এস্ট্রেট ড্রাইভ, মাথা সরিয়ে প্রাণ বাঁচালাম, কখন যাবেন সবাই মিলে বাসায় চা খেতে, তাই জিজ্ঞেস করে বসল। গাঁইগুঁই করে বললাম, পড়ে আপনাকে জানিয়ে দেব, দ্বিতীয় অ্যাটেম্পট নিলাম, আপনাদের গ্রামের বাড়ী নিয়ে যাবেন কবে? পরশু চলেন যাই ঘুরে আসি। এবারে চাচা আপন প্রাণ বাঁচা অবস্থা।
খাবার টেবিলেও জোড়া মুঠি চালিয়ে সবার জন্য পছন্দের খাবারের ব্যবস্থাও তিনিই করলেন।
সোনেলার তখন কুট্টি কাল, এক অর্থে আঁতুর ঘর ও বলা যেতে পারে। বসে বসে অপেক্ষা করতাম উদয়াস্ত কখন সে মন্তব্য করবে। এত বছর পর এমন স্বজনকে আড্ডায় পেয়ে কথা ফুরিয়েছে না বলা কথায়। তার উচ্ছল আন্তরিক প্রাণোচ্ছ্বাস সবাইকে ছুঁয়েছে সবার অজান্তেই। তাঁর মুখের উজ্জ্বল সারল্যের কাছে কালো চুলের মাঝে সাদার ঝিলিক পালিয়ে বেঁচেছে।
তার লেখার হাত নিয়ে কিছু বলার ধৃষ্টতা দেখানোর সাহস আসলেই পাচ্ছি না। আবার ও লিখবেন প্রায় নিয়মিত এমন কথা দিয়েছেন। মিলন মেলার দায়িত্ব নিয়েছেন, শুধু সবাই মিলে সুবিধাজনক তারিখ জানালেই সব ব্যবস্থা করে দেয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন, আমরা সে সুদিনের অপেক্ষায় আছি।
সেই যে, সে সব দিনের কথা মাথায় রেখে সোনেলার পক্ষ থেকে আন্তরিক কৃতজ্ঞতা
আপনাকেই। পাশে ছিলেন, থাকবেন, এ আশা সবার ই।
জয়তু খসড়া ভাইয়া!!!!!!
উত্তরোত্তর ফুলেল চন্দন আপনার জন্যই।
৬৩টি মন্তব্য
জিসান শা ইকরাম
সাত বছর কম কথা নয়। ব্লগিয় লেখা লেখি মন্তব্য মন্তব্যের জবাব দিয়ে পরিচয়ের শুরু
দেখা হলো ব্লগিয় পরিচয়ের সাত বছর পরে।
ওনার আন্তরিকতার কারনেই এক মুহুর্তেও মনে হয়নি,প্রথম দেখা আমাদের সবার সাথে, সবার সাথে একান্ত পরিচিত জনের মত মিলে মিশে গেলেন তিনি।
ব্যক্তিত্বের প্রভাবে ছোট আড্ডার মধ্যমণিই হয়ে গেলেন
এটি যে তিনি ইচ্ছে করে নিয়েছেন তা নয়, তিনি আসলে এমনই।
সোনেলার প্রায় প্রথম থেকেই ছিলেন তিনি
তার বলিষ্ঠ পরামর্শ, নির্দেশনা,উৎসাহ সোনেলা হাটি হাটি পা পা করে আজ এ পর্যায়ে এসে পৌঁছিয়েছে।
অন্য ব্লগারের লেখা পড়ে মন্তব্য দিয়েছেন প্রায় সব লেখায়।
একটি লেখায় পাঠকের মন্তব্য অত্যন্ত গুরুত্বপুর্ন,এটি তিনি ভালভাবেই জানেন
মন্তব্য দিয়ে লেখক্লকে উৎসাহিত করেছেন
আবার লেখা ভাল না লাগলে স্পষ্ট বলে দিয়েছেন ‘লেখা পছন্দ হয়নি, সোনেলায় এমন ধরনের লেখা অচল’।
ওনাকে জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা -{@
যোগ্য মানুষকে যোগ্য সন্মান দিয়ে পোষ্ট দিয়েছেন আপনি
ধন্যবাদ আপনাকে।
ছাইরাছ হেলাল
স্বল্প সময়েও কতটা আন্তরিক আন্তরিকতা থাকলে এমন করে সবাইকে আপন করা যায়
তিঁনি তার অবিকল্প উদাহরণ। যা সবাই একবাক্যেই মেনে নিয়েছেন।
সোনেলার সাথে সাথে আমরাও গর্বিত এমন একজনের সাথে পরিচিত হতে পেরে।
তার যোগ্যতা প্রশ্নাতীত। তাঁর উচ্চারণ স্পষ্টতা সর্বজনবিদিত।
খসড়া
ছাইরাস ভাই বিদায় বানী সুন্দর হইছে।
ছাইরাছ হেলাল
এই আনন্দ যদি ‘বিদায়ের’!! হয় তাও বা মন্দ কী!!
খসড়া
ইহা কি আমার এপিটাপ? আমি তো এখনও মরি নাই।
জিসান শা ইকরাম
আরে না কিযে বলেন আপনি?
আসলে খুব কম লিখেছি মন্তব্যে,
এরচেয়ে অনেক বেশী প্রাপ্য আপনার
শুভকামনা।
ছাইরাছ হেলাল
মরার রাস্তা তো রাখেন নি।
তাই এপিটাফ হতে পারে না।
ছাইরাছ হেলাল
আসলে কী আর লিখতে পারলাম,
অন্যেরা লিখলে ঢের সুন্দর করে গুছিয়ে লিখতে পারত,
প্রাপ্যতা আমার লেখার সাধ্যের বাইরেই থেকে গেল।
আমি আমি
খসড়ার সাথে পরিচিত হয়ে আমিও ধন্য। তোমায় খুব ভাল লাগে খসড়া
ছাইরাছ হেলাল
ধন্যবাদ আপনাকে।
খসড়া
তবু মনে রেখ, মনে রেখ আমিও ছিলাম।
মৌনতা রিতু
উনি এমনি,আড্ডার মধ্যমনি।আবদারের জায়গা।শাষণ করেন,বুঝান খুব সুন্দর করে। যে কোনো পরিস্থিতি মোকাবিলা করতে সক্ষম। কেউ অনেক সময় বোঝে না। সে যাকে যা বলবে মুখের উপর। অহংকার আমি কখনোই উপলব্দি করিনি।
আসলে ভালোর যতো বিশেষন তা ওনার প্রাপ্য। তিনি আমার আইডল। আমি খুব নকল করি তাকে। সে কি পরে,কিভাবে কথা বলে,কিভাবে সংসার সামলায়,কিভাবে অনুষ্ঠান ম্যানেজ করে,কীভাবে উদার হতে হয় সব।
আমি তাকে কতোটুকু ভালোবাসি জানিনা, তবে কখনও অস্থির হলে,কল্পনায় ঐ কোলে অনেক কথা বলি।
ছাইরাছ হেলাল
আপনি খুব ই ভাগ্যবতী এমন একজনকে আপনার আইডল হিসাবে পেয়েছেন।
আর আমাদের সামান্য দেখার চেয়ে আপনি অনেক বেশি জানেন ও চেনেন, তা সত্ত্বেও আমাদের দেখার সাথে
আপনার দেখার মিল শতভাগ। আপনার আইডলকে আমরা ঠিক ই চিনে নিয়েছি।
মৌনতা রিতু
সবাইকে আপন করে নিতে পারে।তবে অন্যায় দেখলে একদম খবর করে দেয়।তার ঐ চোখ দুটো একদম গভীরে ঢুকে যায় কিছুই লুকানো যায় না।আমি কিছু করলে তাকাই না ঐ চোখে।
ছাইরাছ হেলাল
এভাবে আমাদের অনবরত ‘টিপস’ দিয়ে যাবেন।
ঠিক আছে আমরাও তা হয় আড় চোখে চোখ ফেলে সব বুঝে নেব।
অনিকেত নন্দিনী
ব্যাপক মিস করছি। ;(
সেই সাথে হিংসিতও হইছি। সবাই মিল্ল্যা কত্ত মজা করছে! খালি আমিই বাদ। ^:^
সোনেলা মিলনমেলার দায়িত্বে উনি আছেন! আশা করছি উনি সেই দায়িত্ব যথাযথভাবেই পালন করবেন। 🙂
জয়তু খসড়া ভাইয়া। (y)
ছাইরাছ হেলাল
আমরাও আপনাকে অনেক মিস করেছি।
আসলেই সে দিনটি আমাদের জন্য স্মরণীয় একটি দিন।
তাকে দায়িত্ব দিতে পেরে আমারা নির্ভার হয়েছি শতভাগ।
অনিকেত নন্দিনী
আমার সাথেই এমন হয় কেনু? ;(
ছাইরাছ হেলাল
পরের মিলন মেলায় সব কিছু ঠিক হয়ে যাবে, ভাববেন না সব সব হবে।
অনেক গপ্পি হবে। খানাখাদ্য ও রইবে।
অনিকেত নন্দিনী
পরবর্তীর অপেক্ষায় রইলুম 🙂
ছাইরাছ হেলাল
আচ্ছা।
খসড়া
ছাইরাস ভাই এইবারতো আঙুল আর চলবে না। আরতো লিখতে পারবো না। মানুষ ভাষা হারায় আমি লেখা হারাইলাম। মুখটা যে কোথায় লুকাই?
ছাইরাছ হেলাল
এ মুখ লুকানোর পথ তো আর খোলা নেই, ভাইয়া।
হারানোর কিছু নেই,
আপনার জন্য সোনেলা গর্ববোধ করছে।
এ তো আপনার ই প্রাপ্য, আরও লিখতে পারলে ভাল হতো।
আবু খায়ের আনিছ
শুনেছি অনেক, এখন দেখছি। দ্বায়ীত্ব যেহেতু নিয়েছে ঠিকই পালন করবে। বিশ্বাস হয়ে গেছে এই কথা।
ছাইরাছ হেলাল
আমাদের আর কোন চিন্তা নেই, ডু ফুর্তি-ফার্তি!!
অরুনি মায়া
আপুকে এইবার আর পালাতে দেবনা |ব্যস্ততার অজুহাতে দূরে থাকা সে আর চলবেনা |নিজের বাড়িঘর নিজে দেখে না রাখলে কি হয় নাকি | দিনকাল বড্ড খারাপ তাই নিজের কাজ নিজেকেই করতে হবে | এইযে আমি নতুন আসার পর আপুকে তো চিনতেই পারিনি, এটা কি ঠিক হল? নতুনদের সঠিক দিশাতো দেখাবেন আপনারা অভিজ্ঞজন যারা আছেন 🙂 |
নাহ এভাবে মিষ্টি ভাষায় বললে তো হবেনা | হুমকি দিন আপুকে | এইবার ফাঁকি দিলে আপুর একদিন কি আমাদের একদিন :@ |
শুভেচ্ছা আপু ,শুভেচ্ছা কবি 🙂 -{@
ছাইরাছ হেলাল
হুমকি-টুমকি দেয়ার সাহস নেই একেবারেই,
সে যা কিছু দিতে চান আপনি নিজ দায়িত্বে দিন। তবে তিনি কথা দিলে কথা রাখেন,
প্রমাণিত।
অরুনি মায়া
না বাবা আমার ভয় লাগে ,আপনি সাহসী মানুষ যা হয় একটা কিছু করুন |
ছাইরাছ হেলাল
তার সাথে দেখা হলে আপনি এমন পটে যাবেন তখন অন্য চেনাদের ও অচেনা মনে হবে।
নো চিন্তা।
মুহাম্মদ আরিফ হোসেইন
আসলেই উনি অনেক মজার মানুষ।
মজা করে কথা বলেন।
আপনার লেখার, অনুভূতির প্রকাশ দেখে মুগ্ধ হইলাম।
ছাইরাছ হেলাল
ওনার জন্য এটুকু না লিখলে যে বড় অন্যায় হয়ে যাবে।
সত্যি উনি অনেক সুন্দর ভাবেই মজার মানুষ।
শুন্য শুন্যালয়
একি যাকে নিয়ে লেখা তার ছবি না দিয়ে সুন্দরবনের ছবি দিয়েছেন কেন? খসড়া ভাইয়া, আপু! উহ,, কি দিন ছিলো সেইগুলা। মিস ইউ, মিস ইউ কইয়া ফাডায় ফেলি কোন উত্তর দ্যায় না ক্যা? অত:পর একদিন সব জেনে প্রাণ নিয়ে ফিরেছি 🙂
আপনি যে তাকে নিয়ে লিখেছেন তাতেই আপনার সাহসের তারিফ করছি। 🙂
প্রিয় মানুষ সব সময়ের, আর কি বলবো?
নকলের অভ্যাস ত্যাগ করুন।
ছাইরাছ হেলাল
সুন্দরেরা সবখানেই সুন্দর, সবুজের বন হলে তো কথাই নেই।
আপনার ভয় পাওয়ার কিচ্ছুটি নেই, ভয় আমাদের তাঁকে পেলে আমাদের আবার না ভুলে যান।
আপনারা আছেন বলেই বলিয়ান হতে পারলাম, নচেৎ কিচ্ছু না।
আসল না পারিলে নকল কর শ’শ বার এই পদ্ধতিতে আছি।
বেশি বলা ঠিক ও না, পণ্ডশ্রম মাত্র।
শুন্য শুন্যালয়
বেশি বলা পন্ডশ্রম বলে তো কখনো মনে হয়নি, আপনার মনে হয় বুঝি? 🙂
অনেকসময় কম বলাও কিন্তু অনেক বলার মত হয়। যাকে নিয়ে এমন প্রশান্তির একটা লেখা লিখেছেন, তাকে সুন্দরবন বলেছি, এর চাইতে সুন্দর করে বলা জানা নেই যে।
আপনি পোর্টেট তুললে দেখাবেন, তা আগে বলবেন না? কএক খানা ছবি তুইল্যা দিয়েন ভাউ, শুনেছি এই ক্যামেরাম্যানের সামনে এলে কেউ কেউ এমন হাসি দেন, যা নাকি কএক বছরেও হাসতে পারেন নি।
খসড়া আপু, আমার অনেক প্রিয় সোনেলাতে আসবার পর থেকেই। গ্রামের বাড়ির নিমন্ত্রন নিলেই পারতেন। অইখানে নিশ্চিত মাছের পেটি খেতে দিতো।
ছাইরাছ হেলাল
দেখুন উনি আগেও দাওয়াত দিয়েই রেখেছেন, সেখানকার মাছোৎসব দেখে সত্যি আফসোস হচ্ছে
কেন গেলাম না!! এর আর হেলায় হারানোর কোন চান্স নেই।
দেখুন যারা হাসেন তারা হাসেন ই, তাতে ভাংচুর ক্যামেরা হলেও ব্যাপার না।
আপনার খোমাছবি তোলার সুযোগ দিয়ে বাধিত করবেন, ভাই।
আপনার মত সুন্দর করে কবে যে্ বলতে পারব কে জানে!!
মোঃ মজিবর রহমান
তাঁর হৃদয় জুড়ানো
মন ভুলানো
হাসিই আড্ডা ৮০ ভাগ পূর্ণ
আর কি লাগে বলুন আপুরা ভাইয়েরা।
জেনে ভাল লাগলো যদি কোন সময় সোইভাগ্য হয়
জুটবে আবার সবার ভাগ্যে।
সকল্কে -{@
ছাইরাছ হেলাল
হ্যা, তিনি একাই শ’খানেক হাসির সমান।
পরের বার আপনি অবশ্যই আমাদের সাথে থাকবেন।
খসড়া
আমি যদি একাই শ’খানেক লোকের সমান হাসি দেই তবেতো বিশ্বব্রহ্মাণ্ড কেঁপে কেঁপে উঠার কথা। রাবন লজ্জায় পালালো।
ছাইরাছ হেলাল
এতো শব্দহীন হাসি, যা প্রাণ থেকে উঠে আসে।
আপনার সাথে কথায় পারার জো নেই।
মোঃ মজিবর রহমান
নিশ্চয় আলাহ যদি রহম করে কেউ আটকাতে পারবেনা।
ভাল থাকুন সুস্থ থাকুন।
ছাইরাছ হেলাল
আল্লাহ আমাদের সহায় হবেন।
সালমা আক্তার মনি
হেলাল ভাইয়া যদিও সবাই ছাইরাস ভাই বলে আমি এখানে নতুন কিন্তু আপনার লেখার কারনে মনে হচ্ছে খসড়া ভাইয়াকে অনেক চিনি। আমার বন্ধু লেখাতেই উনি বোধহয় ওই চারটি লাইন লিখেছিলেন, তখনই বুঝেছিলাম বন্ধু নিয়ে লেখার মাত্র একফোঁটা আমি লিখেছি। পুরোটা রয়েই গেছে।
সোনেলার মিলন মেলায় ডাকবেন তো!
খসড়া ভাইয়া সবার ভালোবাসায় ভালো থাকুন।
ছাইরাছ হেলাল
নামে কোন সমস্যা নেই, দুটোই আমার নাম,
হ্যা, আপনি ঠিকই বলেছেন, আপনার লেখায় ই তিনি ওভাবে মন্তব্য করেছিলেন, এবং আমিও।
সেটা আমার খুব পছন্দ হয়েছে, তাই সেটাই তুলে দিয়েছি। তাই এ লেখায় আপনি ও আছেন অবশ্যই।
এখানে নুতন পুরাতন বলে কিছু নেই, কয়েকদিন থাকলেই টের পেয়ে যাবেন।
মিলন মেলায় অবশ্যই আপনি থাকবেন সবান্ধবে।
আমরা সবাই তাঁর মঙ্গল কামনা করি।
ঘুমের ঘোরে কেটে যাওয়া অনন্ত পথ
ভালই মিস করলাম বোঝা যাচ্ছে ;(
কবে হবে পরের মিলনমেলা?
অপেক্ষায় রইলাম।
ছাইরাছ হেলাল
সবাইকে অবশ্যই যানানো হবে। কিছু তো মিস হয়েছে ই।
স্বপ্ন
এমন ঝলমলে প্রান খোলা হাসি আজকাল বিরল। এমন মানুষকে কেবল শ্রদ্ধা জানাতেই ইচ্ছে করে। খসড়া আপু আবার নিয়মিত হয়েছেন দেখে ভাল লাগলো। মিলন মেলার খবর আগাম জানতে চাই এবার।
ছাইরাছ হেলাল
এমন প্রাণের হাসি সত্যি ই বিরল।
অবশ্যই তিনি শ্রদ্ধেয় সবার ই,
সবাইকেই আগাম জানান হবে,
আমরা সবাই খুশি তিনি নিয়মিত হয়েছেন বলে।
নীলাঞ্জনা নীলা
এমন হাসি দেখার পর আমি নিজেই ভক্ত হয়ে গেছি।
এমনিতেই হাসি ভাইরাস নিয়ে জন্ম আমার, এ ভাইরাস যখন আর কারো কাছে পেয়ে যাই, দৌঁড়ে সেখানে যাই।
তা খসড়া আপু/ভাইয়া “আমি ভাইরাস” নিজে এলাম। সবসময় হাসবেন। 😀
আর কবিভাই আপনার লেখার উপর কি মন্তব্য করবো, আমি হাসি দেখি, আর আমার হাসি দিলাম 😀
ছাইরাছ হেলাল
বেশি ভক্ত হওয়া কিন্তু মেনে নেব না, আমাদের জন্য ও কিছু ভক্তভাব অবশিষ্ট রাখবে,
হাসি খুব ই সংক্রামক, তবুও তা বাজায় রাখুন জোর কদমে।
দাঁত একটু সামলে রাখবেন প্লিজ, যতই দামী দাঁত লাগান না কেন, সামালকে!!
নীলাঞ্জনা নীলা
সমস্যা নেই দাঁত গেলে। আপনি আছেন না? নতূন দাঁত কিনে দেবেন। 😀
ছাইরাছ হেলাল
কয় কী?
তাই বলে দাঁত ছুঁড়ে মাড়বেন!!
নীলাঞ্জনা নীলা
😀
ছাইরাছ হেলাল
আবার দাঁত!!
খসড়া
সমস্যা নেই আপনি ভাইরাস
ছবি তুলেছে ছাইরাস
এসব দেখে হৃদয়ে
করতে হবে বাইপাস
ছাইরাছ হেলাল
বিশাল হৃদয়ের আশপাশ
মেনেই নেবে না বাইপাচ।
তিনি আমাদের ভাইয়া
আসরের মধ্যমণি হইয়া।
নীলাঞ্জনা নীলা
এমন ছন্দে ছুটছে দৌঁড়ে নিঃশ্বাস \|/
ছাইরাছ হেলাল
দৌঁড়ে আপনি প্রথম আছে সে বিশ্বাস,
মারজানা ফেরদৌস রুবা
ভাইরে ভাই, এতোদিন ধারনায় ছিলো খসড়া ভাইয়া। এখন তো দেখছি আপু।
যাক, অবশেষে সঠিক কাঁধেই দায়িত্ব ছাপিয়েছেন, এবার হবেই। 🙂
ছাইরাছ হেলাল
সে আমাদের ভাইয়াপু জানিয়ে দিলাম।
অবশ্যই হবে, আপনাকেও জানিয়ে দেব।
রিমি রুম্মান
অনেকদিন যাবত খসড়া ভাইয়া ভাবতাম। উনি যে খসড়া আপু, জানার পরও কেন যেন মনের গহিনে নিজের অজান্তেই ভাইয়া হিসেবে জানি। মিলন মেলায় যদি থাকতে পারতাম, কতই না ভাল হত। আমার আপন ঘরের মানুষজন সবাই।
একদিন থাকবো। নিশ্চয়ই থাকবো সকলের মাঝে।
খসড়া ভাইয়ার প্রতি শ্রদ্ধা, ভালোবাসা । (3 -{@
ছাইরাছ হেলাল
আপনার মত আমরাও তাঁকে ভাইয়াই জানতাম, এখনও তেমনি ভাবি!!
অবশ্যই একদিন আমরা এমন মিলন মেলায় সবাই সবার সাথেই থাকব।
আমরা যে একই পরিবারের।
অবশ্যই শ্রদ্ধা তাঁকে।
নাসির সারওয়ার
একটু গুবলেট অবস্থায় আছি এই লেখাটা পড়ে। না না, সন্মানের কোন কমতি হয়নি।
ছবি দেখে মনে হচ্ছে আপু। আবার কেউ কেউ বলছেন ভাইয়া। আমি এইখানে নতুন (এই সমান্য কিছুদিনের বয়স নিয়ে যুবাকালে আছি বহাল তবিয়াতে!)।
তবে যোগ্য ব্যাক্তির জন্য যোগ্য লেখনী।
ছাইরাছ হেলাল
কিছুই গুবলেট না,
ঊনি আমাদের একমাত্র ভাইয়াপু!!
যোগ্য ব্যক্তি নিঃসন্দেহে,
তবে লেখনীর ব্যাপারে কিঞ্চিত সন্দেহ আছে।