সময়গুলো কেমন যেন যাচ্ছে আজকাল!! যত বেশি দিন গড়াচ্ছে ততো বেশি অস্থিরতায় বেসামাল হয়ে পড়ছে যাপন যন্ত্রনার জীবন। জ্ঞানের গন্ডি ক্রমশঃ ক্রিটিসিজমিক হয়ে উঠছে। যখন তখন অসহায়ত্ব বোধ হয় এখন। একে কি বলে? সামান্যতম কথা, সামান্য তম উষ্মা সহনীয় হয়ে ওঠার আগেই সমাপ্তি রেখা টেনে দেয়া। কিছুদিন হলো মাত্র পরিচিত হলাম বন্ধুপত্নী’র সাথে। প্রায়ই কথা হয় ইনবক্সে। সেও টুকটাক লেখালিখি করেন বা চেষ্টা আছে বোঝা যায়। অনেক কথা বোঝাতে চেষ্টা করেন দুর্বোধ্য শব্দে। যেটুকু অর্থ উদ্ধার করা যায়…. সভয়ে এড়িয়ে লেখার জবাবা লেখা দিয়ে দেবার চেষ্টা করি। আমার লেখনী পড়ে নিজেই বলে, “তুমি আমার মিতা, কখনো জানতে চাইবেনা এর বেশি। “কখনো কারো কাছে কোনোকিছু আগ বাড়িয়ে জানতে চাওয়া স্বভাবে নেই। অল্প স্বল্প গল্পে নিজেই প্রকাশ করে যায়। অসম বোঝাপরার বিষয়। স্বযত্নে এড়িয়ে যাই। হঠাৎ একদিন বিশাল এক পোস্ট চোখে পড়লো। অর্থ উদ্ধারে কষ্ট হবার কথা নয়। দুই ছেলে নিয়ে প্রেমিক পুরুষের সাথে ঘর সংসার। নিজেই গল্পচ্ছলে প্রেম কাহিনী বর্ননা করেছিলো। এককথায় বলা যেতে পারে গোছানো পার্মিশনিক প্রেম ছিলো বন্ধু ও বন্ধুপত্নী’র। আফসোস সেখানেও বিরাজমান। অভিভাবকের চোখ ফাঁকি দেয়া প্রেমের আস্বাদ ভোগ করা হয়নি। ভোগ করা হয়নি চোরা গোপ্তা রোমান্স পর্ব। বৃষ্টি ভেজা হুড তোলা এক রিকসায় গা ঘেসে বসাতেও আপত্তি ছিলো। আপত্তি ছিলো আবেগে জড়িয়ে ধরাতে।দ্বিধা করেনি বন্ধু পত্নী ধাক্কা দিয়ে রিকসা থেকে ফেলে দিতে। বিয়ের কিছুদিন বাদে থেকেই তাঁর মনে হতে শুরু করেছে, সমঝোতা আছে, প্রেম নেই, নেই ভালোবাসা। নেই বিশ্বাসের ছোঁয়া। আগোছালো কথামালায় গোছানো কোনোকিছুই বুঝে ওঠা কষ্টকর। বড্ড ভালোবাসে বন্ধু পত্নী প্রেমিক স্বামী’র বান্ধবি’কে। তাঁদের মধ্যকার বোঝাপরা চমৎকার!! বন্ধু প্রায়ই দুষ্টুমীচ্ছলে বলে বেড়ায়…” লি” আমার ডার্লিং ।বন্ধু পত্নী’র মহা আগ্রহ স্বামী কিসে হাসি খুশি থাকবে সেদিকে। সর্বত চেষ্টা মেন্টালি স্বামী’কে স্বতঃস্ফূর্ত দেখা। কারন কি এতসবের? জানতে চাইনি। আচমকা এক মধ্যরাতে ইনবক্সে মেসেজ। দেখতে গিয়ে দুপুর পার। তারপর আর বন্ধু পত্নী’র খবর নেই। লম্বা করে অনেক কথা লিখে পাল্টা মেসেজ পাঠিয়ে রাখলাম। ক্রোধ মানুষের অনেক চাপা কষ্ট প্রকাশ করতে বাধ্য করে।
জানা গেলো, বন্ধু বলে এ যাবত যাকে যেমন ভাবে জেনে আসছি, তাঁর প্রধান দুর্বলতা’র কথা!
যেমন তেমন করে অবশেষে ভাঙা’র কবল থেকে রক্ষা পায় একটা গোটা সংসারের চিত্র। খবর আসে আচমকা এক পরিচিত ছোট ভাই’য়ের স্ত্রী ইচ্ছামৃত্যু বরন করে নিয়েছে দুই’টি অবুঝ শিশু সন্তান রেখে। যত জল্পনা কল্পনা শুরু হয়ে যায় তৎক্ষনাত,কারন কি জানতে! কি এমন ঘটেছিলো যে কলেজ শিক্ষিকা হয়ে বোধের জায়গা শুন্য করে লটকে পড়তে হয়? সারা ঘরে মানুষের ভীড় দেখে অবুঝ শিশু খুঁজে ফেরে” আম্মু কই গেলো, আমি ভাত খাবোনা? আমাদের বাসায় এত মানুষ কেন?” মানুষের বোধ আজ কোন পর্যায়ে গিয়ে ঠেকেছে? আধুনিক শিক্ষা বা নারী স্বাধীনতার বায়ানাক্কা, নাকি আরো কোনো জটিল থেকে জটিলতর মানসিক বোধের অভাব?
এক ভাগ্নী’র মেয়ে (সম্পর্কে নাতীন) বকা ঝকা সইতে না পেরে চলে গেলো ইচ্ছা মরন বরন করে। এক মা তাঁর গোপন প্রেমের টানে গর্ভজাত সন্তানের হন্তাকারী হতে দ্বিধা করেন না। উন্নত হচ্ছে যাবতীয় সব,কেবল নিন্মতর থেকে নিন্মতর হচ্ছে মানসিক ভারসাম্যের জায়গাগুলো!!
সবচেয়ে ভালো আছে ওরাই যারা সত্যিকারের মানসিক ভারসাম্যহীন হয়ে বেঁচে যাচ্ছে নিয়তঃ।
৩১টি মন্তব্য
আরজু মুক্তা
আমাদের মানসিকতার অবমূল্যায়ন!নৈতিকতার অবক্ষয়!
বন্যা লিপি
মানুষ শিক্ষা দিক্ষায় উঁচু স্তরে পৌঁছাচ্ছে! অথচ মানবিক বোধ, সহনশীলতার জায়গা থেকে একেবারে শুন্য। অস্থিরতায় ভুগছে বর্তমান সময়ের পরিজন। শুভেচ্ছা আপনাকে আরজু মুক্তা 🌺🌺
তৌহিদ
আমাদের মানসিকতা দিনকে দিন উন্নত না হয়ে অবনতির দিকে যাচ্ছে। ঘর সংসার যেন করতে হয় তাই করি। নীতি নেই, বিবেক নেই। ফলাফল হারাচ্ছে মনুষ্যত্ববোধ।
আপনার লেখাটি পড়ে আমার পরিচিত একজনের কথা মনে পরলো। কত বছরের সংসার, ছোট দুটি বাচ্চাকে রেখে সে চলে গেলো প্রেমের টানে!!
এসব দেখে খারাপ লাগে।
বন্যা লিপি
সময় বড় অস্থিরতায় ভরে উঠেছে দিন দিন। মনুষ্য বিবেকের জয় হোক।
তৌহিদ
শুভকামনা জানবেন আপু
🎖প্রহেলিকা🎖
মন্তব্য নিষ্প্রয়োজন! শেষের কথাগুলো খুব ভাবালো। যথার্থই বলেছেন,
“উন্নত হচ্ছে যাবতীয় সব,কেবল নিন্মতর থেকে নিন্মতর হচ্ছে মানসিক ভারসাম্যের জায়গাগুলো!!
সবচেয়ে ভালো আছে ওরাই যারা সত্যিকারের মানসিক ভারসাম্যহীন হয়ে বেঁচে যাচ্ছে নিয়তঃ।”
এমন অনেক ঘটনার সাক্ষী আমিও। বোধ পুড়ে ছাঁই আজ। খুন ভালো লিখেছেন। সবার মাঝে বোধোদয় হউক এই কামনা করি।
বন্যা লিপি
অস্থিরতায় ভরে উঠেছে চারপাশ। মাঝে মাঝে ভীষণ ক্লান্ত অবসন্ন বোধ করি। মন মানসিকতার উন্নয়ন ঘটুক সর্বত্রই। শুভেচ্ছা আপনাকে প্রহেলিকা 🌹🌹
শামীম চৌধুরী
সবচেয়ে ভালো আছে ওরাই যারা সত্যিকারের মানসিক ভারসাম্যহীন হয়ে বেঁচে যাচ্ছে নিয়তঃ।
সত্য বচন।
বন্যা লিপি
জী ঠিকই বলেছেন। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ,পড়েছেন ।শুভ কামনা রইলো।
শামীম চৌধুরী
আপনার জন্যও রইলো শুভ কামনা বন্যা আপু।
ছাইরাছ হেলাল
মনোবৈকল্য ক্রমবিস্তার লাভ করছে দিনে দিনে।
আমরা নিম্নগামিতা চালু রেখেছি, বুঝে-বুঝে, না বুঝে-ও।
বন্যা লিপি
ঠিক বলেছেন, বুঝে-বুঝে আবার না বুঝেও…….!! অসংখ্য কৃতজ্ঞতা 🌼🌼
মেহেরী তাজ
এমন লেখাতে কি মন্তব্য করা যায়? 🤔🤔
মানুষের চিন্তাধারার অবক্ষয় কেনো হচ্ছে দিনদিন। ছোট ছোটছোট বিষয়ে ইচ্ছামৃত্যু যেনো স্বাভাবিক। কিন্তু এই ছোট বিষয় গুলোও কি তাদের কাছে খুব বড় মনে হয়? নাকি অন্য কোন কারন থাকে এমন সিদ্ধান্তের?
মানুষের মূল্যবোধের অবক্ষয় হচ্ছে । নিজের কাছে জবাবদিহীতা থাকলে এমন করা অসম্ভব।
লেখা পড়ে ভালো লেগেছে আপু। আবার কষ্ট ও ।
বন্যা লিপি
আমার কেবলই মনে হয় এদের ব্যাপারে অসামান্য মনশক্তি’র অভাব, ইচ্ছেমতো পারো তো ঝগড়া করো, এটা সেটা ছুঁড়ে মেরে ভাঙো, কিন্তু ইচ্ছা মৃত্যু কেন? মেনে নেয়া যায়না। কিছু অবহেলা আছে সব মেয়ে, নারী’রা এড়িয়ে থেকে যুদ্ধ চালিয়ে যেতে অক্ষমতা প্রকাশ করে। উচিত না যা একেবারেই উচিত না। আপনার প্রতি শুভেচ্ছা কৃতজ্ঞতা, ভালো থাকবেন মন ও মনন থেকে।
ইঞ্জা
কি বলবো বুঝতে পারছিনা আপু, শুধু বুঝি আমাদের দেশে নৈতিক অবক্ষয় হচ্ছে, এতে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে সমাজ, সংসার আর এই দেশ।
বন্যা লিপি
ভাই নিজ নিজ জায়গা থেকে আমরা কাজ করতে পারি আমাদের নিজেদের মতো, বেশি দুরে নয়, একান্ত চেনাজানা কাছের মানুষজনের জন্যই আমরা যার যার অবস্থান থেকে সাধ্যমাফিক চেষ্টা তো করে যেতেই পারি!!! একজনের জন্যে হলেও, আমি কিন্তু চেষ্টা করেই যাই!!! দোয়া করবেন আমার জন্য। আপনি খুব ভালো থাকবেন, শুভ কামনা 🌺🌺🌺
ইঞ্জা
খুব সুন্দর বললেন আপু, শুভেচ্ছা ও শুভকামনা।
নীলাঞ্জনা নীলা
আজকাল কথায় কথায় নিজেকে হত্যা করে মানুষ। একটাবার ভাবেনা যে কারণে আত্মহত্যা করতে যাচ্ছে, তার অবর্তমানে কে কিরকম থাকবে!
নাহ আর কিচ্ছু বলার নেই।
বন্যা লিপি
কত শত অজুহাত আছে বা দিতে জানে তুচ্ছতার খাতিরে মানুষজন!! দেখি এবং অবাক হই, মিলিয়ে নিতে গেলে মনে হয়, গ্যাছে যে দিন, তা কি একেবারেই কি গেছে চলে? সহনশীলতা বলতে এখন আত্মসন্মানটাকে ,নিজস্ব ইগো(?) টাকেই প্রাধান্য দিতে দিতে অসহনীয় করে তুলছি যাপিত জীবনের সহজ অংক।
সকলের তরে শুভ বোধের আশু প্রার্থনা।
রাফি আরাফাত
আমরা আজ ভুলে গেছি কখন কি করতে হবে।
বন্যা লিপি
ঠিক বলেছেন। ভুলে গিয়ে বেসামাল হয়ে গেছি, কি করলে কেমন করে ভালো থাকা যায়?
রাফি আরাফাত
আমাদের ভাবনার যোগফল আজ বড়ই বেমানান।
বন্যা লিপি
ভাবনা গুলোকে গোছাতে ভুলে গেছি।
রাফি আরাফাত
অনেক ভালো লাগছে। ধন্যবাদ
বন্যা লিপি
জেনে আমারো অনেক ভালো লাগলো। আপনাকে অসংখ্য শুভেজ্ছা।
আমি খুব খাটো টাইপ মানুষ। ধন্যবাদে আরো খাটো বানাবেন না প্লিজ্।
সাবিনা ইয়াসমিন
এ ধরনের ঘটনাগুলো দেখলে / শুনলে মন অস্থির হয়ে উঠে। সামাজিক অবক্ষয়ের ভয়াবহ রুপ হলো পরকীয়া। একটা অবৈধ সম্পর্ককে বাঁচিয়ে রাখতে শত শত বৈধ সম্পর্কের জলাঞ্জলি দিতেও মানুষ কার্পণ্য করে না।
আত্মহত্যা যেনো এখন এক মহামারীতে পরিনত হয়েছে। মানুষের ধৈর্যশক্তি দিন দিন নিঃশেষ হতে চলেছে। পারিবারিক অস্থিরতা, মানুষিক বৈকল্য, নৈতিকতার অভাব, সামাজিক অবস্থান সব কিছুই এই জন্যে দায়ী। বর্তমানে মানুষের মাঝে সৃষ্টিশীল কিছু করার চাইতে ধ্বংসময় কিছু করার প্রতি আগ্রহ বেশি কাজ করে।
তোমার বন্ধুপত্নীর এখন কি অবস্থা?
বন্যা লিপি
চারিদিকের এমন অবক্ষয়ের প্রপাগান্ডা আরো বেশি অস্থিরতায় টেনে নামাচ্ছে মানষিক অবস্থা! গত কয়েকদিনে আমার আম্মা বড় বেশি অস্থিরতায় ভুগছেন, “কালও বউটা এসময় সংসারে ছিলো, আজ কই পড়ে আছে? পোস্ট মর্টেমে কি কাটা চেড়াটাই না জানি করতেছে বউটারে!! “” আমি মুখ বুজে কপাল কুঁচকে শুনে যাচ্ছি কেবল আমার আম্মা’র আহাজারি! জানো সাবিনা, এই লেখাটা প্রকাশিত করে বের হয়ে যেতেই দেখি বন্ধু পত্নী’র মেসেজ। যার সারাংশ ছিলো এরকম “…….. ” আর পারছিনা নিজের সাথে নিজেকে এভাবে যুদ্ধে পরাজিত হতে দেখতে!! মরন ছাড়া কোনো পথ নেই। ” প্রচন্ড রকম ধমক দিয়ে তাঁকে আমি প্রবোধ দেবার চেষ্টা করে যাচ্ছি। বন্ধুটার যা সমস্যা! …… কি বলবো? ও মানুষ হিসেবে চমৎকার! তবু আত্ম গড়িমায় ভোগে। ভোগে কিছু পুরুষালী মনোভাবের যাঁতায়। বন্ধু পত্নী সহযোগিতা করতে চায়, বন্ধু নিতে চায়না।
সাবিনা ইয়াসমিন
তুমি তোমার মতো চেষ্টা করেছো। আসলে কেউ যখন ঠিক করে ফেলে কি করবে, তখন তাকে বোঝানো বেশ মুশকিল। দেখা যাবে তোমার চেষ্টাটাকে সে বুঝতেই পারবে না। তবু্ও দেখ, হয়তো ঠিক হয়ে যাবে সবকিছু। আশা রাখা ছাড়া আর কোনো বিকল্প পথ নেই।
ম্যাগাজিনের জন্যে লেখা দাও বন্যা। সময় বেশি নেই।
বন্যা লিপি
এখানে আমার বন্ধু পত্নী ভীষন খোলা মনের মানুষ। চেষ্টা ছাড়িনি ছাড়বোনা। আমাকে যখন সব খুলে বলতে পারছে, সে জায়গা থেকে অন্তত সুযোগ আছে আরো তাঁকে শান্ত করে বোঝাতে। আশা ছাড়িনি, ছাড়বোনা। এরকম অনেক উদাহরন আছে, তবে কেন ভেঙে পরা?
ম্যাগাজিনের জন্য স্মৃতীচারন মূলক একটা লেখা দেবো ভাবছি। ঘরের পরিবেশ একদমই অনুকুলে নেই যদিও মনোনিবেশ করাতে। তবুও চেষ্টা করছি। ভালোবাসায় ভালো থাকো ❤❤❤❤
জিসান শা ইকরাম
মানুষের মন কি চায় তা সে নিজেই জানে না,
কিসে তার শান্তি, কিসে তার আনন্দ তা প্রায় সবার কাছেই বিশাল এক ধাঁধা।
আমরা সবাইকে বাইরে থেকে দেখে ভাবি- সে তো ভালোই আছে, অথচ ভিতরে ঘুণে পোকার বাসা।
সবাই ভালো থাকুক, আনন্দে থাকুক সবাইকে নিয়ে।
বন্যা লিপি
কারো সাথে যদি মন খুলে আলাপ করে, তাহলেও হয়তো কেউ চেষ্টাটুকু করতে পারে মনের ওপরে প্রভাব ফেলার। যেমনটা আমি এখন করে যাচ্ছি বন্ধুপত্নী’র জন্যে। ভালো লাগার বিষয় হলো কোনোকিছু আড়াল না করেই শেয়ার করতে পারছে অবলিলায়, আমার বন্ধুটি’র সমস্যা গুলো। বোঝাতে যারপরনাই চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি শান্ত করতে।
এটাই সত্য, বাইরে থেকে কেউ কখনো বুঝতেই পারেনা, কার ভেতরে কি কি ঝড় বয়ে যায়!! অসম্ভব মনোশক্তি না থাকলে সাঁতরানো সম্ভব না জীবন নামক সংসারে। মহান স্রষ্টা সকলের শুভ বোধের সহায় হোন।