লেখালিখি করা আমার শখ। আমার কাছে মনের ক্ষুধা মেটানোর অন্যতম মাধ্যম হচ্ছে লেখার মাধ্যমে পাঠকদের সাথে আনন্দ-বেদনাগুলি ভাগাভাগি করা। কিন্তু হুটহাটতো আর যেখানেসেখানে লেখা যায় না। লেখার পরিবেশ, পাঠক সংখ্যা, নিজের আত্মসম্মান এসবই যেখানে রক্ষা পাবে সেখানেই একজন লেখক বিচরণ করবে এটাই স্বাভাবিক।
এ কথা অনস্বীকার্য, লেখার জন্য উপযুক্ত প্লাটফরমটি সোনেলাই আমাকে দিয়েছে। সেই কৃতজ্ঞতাবোধ থেকেই সোনেলার জন্মমাসে পাঠকদের সাথে নিজের অনুভূতি শেয়ার করা উচিত বলে আমি মনে করি।
ব্যক্তিগতভাবে আমি খুবই সহজ সরল অনাড়ম্বর জীবন যাপন করি। সহজ জীবনের সহজ আনন্দটুকু সবসময়ই আমি প্রাণভরে উপভোগ করতে চাই। আমি জীবনে সুযোগ সুবিধার অপেক্ষায় থাকি না, দুরাকাঙ্ক্ষায় ছোটাছুটিও করিনা। অতীতকে রোমন্থন করে কষ্ট পাবার চেয়ে বর্তমানকে নিয়ে থাকাটাকেই আমার কাছে আনন্দের মনে হয়।
সময়কে নিজের লেখনশৈলীতে আবদ্ধ করে সেটি সকলের সাথে শেয়ার করাটা আমার কাছে চ্যালেঞ্জিং একটি বিষয়। বলতে পারেন লিখতে বসলে সবসময়ই একধরনের রোমাঞ্চ অনুভব করি আমি। আর সেই ভালোলাগা থেকেই লেখালেখি করি। আমি মনেপ্রাণে বিশ্বাস করি আমরা যারা লিখি তারা প্রত্যেকেই লিখতে ভালোবাসি বলেই লিখি।
সোনেলা ব্লগের যাত্রা যখন শুরু হয় তখন সময়টা বাংলাদেশের মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী আপামর জনসাধারণের অংশগ্রহণে রাজাকার বিরোধী আন্দোলনের প্রথমার্ধের কথা। চারিদিকে গুনগুন, ফিসফিস আওয়াজে সেই আন্দোলন মহীরুহ রুপে শুরু হতে যাচ্ছে যাচ্ছে ভাব।
দেশে তখন রাজাকারদের ফাঁসির বিচারের বাণী শোনানোর অপেক্ষায় সবাই। এমন একটি শুভমাসের শুভক্ষণে জন্ম হয়েছিলো সোনেলার। সে কারনেই নিজের মন-প্রাণ দিয়ে বাংলা ভাষাকে, বাংলাদেশকে ভালবাসে এমন প্রতিটি মানুষের শরীরে সোনেলার সোনালী আভা লাগবে এটাই স্বাভাবিক এবং লেগেছিলও কিন্তু তাই। এসবই সোনেলায় আমাদের শ্রদ্ধেয় সিনিয়র ব্লগারদের লেখা এবং মন্তব্য থেকে জেনেছি।
“সোনেলা ব্লগ” আমার কাছে একটি আবেগের নাম। সাহিত্যানুরাগীদের মনের কোণে ঘর করে নেয়া বিশেষ একটি অনুভূতির নাম। ব্লগিং জগতে সোনেলাকে আজ একটি ব্রান্ড হিসেবে সবাই চেনেন এবং জানেন। বিশুদ্ধ মননশীলতায় ভরপুর লেখকদের আনাগোনায় সোনেলা পাঠক হৃদয়ে বিশাল এক স্থান করে নিয়েছে নিজস্ব তার স্বকীয়তায়। এর প্রমান ব্লগের মূল সাইটে প্রবেশ করলেই পাওয়া যায়। আর এ কারনেই সোনেলায় লিখতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করি আমি।
অনলাইন জগতে আমি প্রথমের দিকে কেবল ফেসবুকেই লিখতাম। তখনো ব্লগ, ব্লগিং এসবের কিছুই বুঝতামনা। সোনেলা ব্লগে লেখার জন্য আমাকে আমন্ত্রণ জানিয়ে প্রথম যে মানুষটি আমাকে উদ্বুদ্ধ করেছিলেন তিনি ব্লগার এম ইঞ্জা ভাই। মুলতঃ আমার লেখনীকে পাঠক সমাজে প্রকাশ্যে নিয়ে আসায় তার অবদান অনস্বীকার্য।
শত ব্যস্ততার মাঝেও শ্রদ্ধেয় জিসান ভাই সময় করে নিজেই আমার ব্লগ আইডি তৈরী করে দিয়েছিলেন। প্রথম যেদিন ব্লগে লগইন করি এবং লেখা পোষ্ট করি সেদিনের সেই আনন্দানুভূতি ভাষায় লিখে প্রকাশ করা এক কথায় অসম্ভব একটি কাজ।
সোনেলা ব্লগ এগিয়ে চলুক তার আপন গতিতে। সোনেলার জন্মমাসে সোনেলায় বিচরণকারী সকল ব্লগার, পাঠক এবং শুভাকাঙ্ক্ষীদের সর্বদা পাশে থেকে আমাদের উৎসাহ দেবার জন্য মন থেকে প্রাণঢালা অভিনন্দন এবং শুভেচ্ছা জানাই।
(চলবে…)
৪৬টি মন্তব্য
ফয়জুল মহী
নান্দনিক লেখনী । সুখময় এবং সুখ্যাতি হোক সাহিত্যে ।
তৌহিদ
আপনিও ভালো থাকুন মহী ভাই। অনেকদিন আপনার লেখা পাইনা কেন? লেখা দিন।
শুভকামনা রইলো।
সুপর্ণা ফাল্গুনী
সোনেলায় আপনার শুরুটা জানা হলো । চমৎকার বলেছেন যারা লেখালেখির সাথে জড়িত তারা তাদের লেখার পরিবেশ, আত্নসম্মান টা আগে দেখে। সোনেলায় আপনাদের সবাইকে পেয়ে গর্ব বোধ করি । এভাবেই অনুপ্রেরণা ও ভালোবাসার নাম হলো ‘সোনেলা’ । জয়তু সোনেলার ব্লগারগণ।
তৌহিদ
সোনেলায় আমার প্রত্যেকটি অনুভূতিকেই রোমাঞ্চকর মনে হয় আপু। এখানে ব্লগারগণ নিজের কর্মগুনে যে সম্মান ভালোবাসা অর্জন করেন সেটা খুবই দুর্লভ। সোনেলাকে ভালোবাসিতো একারনেই।
আপনাদের আন্তরিকতায় মুগ্ধ হই, উৎসাহ পাই, অনুপ্রেরিত হই। এভাবেই পাশে থাকবেন আশাকরি।
শুভকামনা রইলো আপু।
সুপায়ন বড়ুয়া
আগামীর পথচলা হোক মসৃন
আনন্দঘন জীবন পরিক্রমায়
লেখার মাঝে বাঁচুক জীবন
প্রস্ফুটিত হোক সোনেলায়।
শুভ কামনা।
তৌহিদ
আপনাদের উৎসাহ এবং অনুপ্রেরণায় লিখতে পারি এটাই আমার সবচেয়ে বড় পাওয়া দাদা। এভাবেই পাশে থাকুন সবসময়।
শুভকামনা আপনার জন্যেও।
প্রদীপ চক্রবর্তী
একান্ত ভাবনায় সোনেলাকে নিয়ে প্রথম ভালোলাগার একাংশটা অসাধারণ ব্যাপ্তিতে ফুটে উঠেছে।
সত্যিই সোনেলা লেখার পরিবেশ তৈরি করে লেখকদেরকে নিয়ে।
আপনার ভাবনা অসাধারণ লাগলো,দাদা।
শুভকামনা ।
শুভ ব্লগিং।
তৌহিদ
আপনারাই আমাদের অনুপ্রেরণা। আপনারা আছেন বলেই উৎসাহ পাই দাদা। পাশে থাকুন সবসময়।
জন্মোৎসব উপলক্ষে আপনার লেখা কবে পাব?
শুভকামনা রইলো।
আলমগীর সরকার লিটন
অনেক অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা রইল কবি দা
তৌহিদ
আপনাকেও অনেক শুভেচ্ছা রইলো দাদা।
আলমগীর সরকার লিটন
জ্বি দাদা আপনাকেউ
তৌহিদ
ভালো থাকুন ভাই।
মোঃ রাশিদুল ইসলাম
অনেক সুন্দর করে গুছিয়ে কথা গুলো বলেছেন।ভালো লাগলো।শুভকামনা জানাই প্রিয়।
তৌহিদ
আপনার জন্যেও শুভকামনা রইলো।
আরজু মুক্তা
এভাবেই যেনো আপনাকে আমরা পাশে পাই। আর দারুণ মন্তব্য আমাদের বরাবর চমকে দেক।
শুভকামনা
তৌহিদ
আপনাদের পদচারণার মুখরিত সোনেলার উঠোনে আমরা সকলেই একটি পরিবার। সুখেদুঃখে আমরা পাশাপাশি থাকবো এটাই হোক আগামীর প্রত্যয়।
আপনিও ভালো থাকুন আপু।
শামীম চৌধুরী
ভাই তৌহিদ
সোনেলাকে নিয়ে তোমার অনুভুতিটা মনোযোগ দিয়ে পড়লাম। যতই পড়ি ততই তোমার লেখনী শক্তির কাছে আকৃষ্ট হই। কি যে সুন্দর করে গুছিয়ে অনুভুতিগুলি প্রকাশ করলে। সত্যি করে যদি বলি আসলেই তুমি একজন জাত লেখক।
তবে তোমাকেও ইঞ্জা ভাই হাতে ধরে নিয়ে এসেছেন সোনেলায় জেনে খুব ভাল লাগলো। তিনি একজন গুনী মানুষ। আর গুনী মানুষরাই গুনীকে কদর করতে জানেন। তাই তোমার মতন গুনীকে সোনেলার ট্রেন ধরিয়ে দিয়েছেন। তিনি আসলে সোনেলার জন্য একজন নিবেদিত লেখক ও গুনী মানুষ সংগ্রহ করার কারিগর।
ভালো থেকো। শুভ কামনা রইলো।
তৌহিদ
ভাইজান, ইঞ্জাভাইয়ের হাত ধরে সোনেলায় আসা বেশিরভাগ লেখকই তাদের লেখার স্বাক্ষর রেখে চলেছেন। আপনিও এর ব্যতিক্রম নন কিন্তু। আপনার প্রত্যেকটি লেখা আমাকে মুগ্ধ করে।
আর আমি আপনাদের মন্তব্যে নিত্য নতুনভাবে অনুপ্রাণিত হই। আপনাদের উৎসাহ এবং ভালোবাসাই আমাকে লিখতে সাহায্য করে প্রতিনিয়ত। এভাবেই পাশে থাকবেন ভাইজান।
শুভকামনা সবসময়।
সাবিনা ইয়াসমিন
সোনেলায় আপনার আগমন ইঞ্জা ভাইজানের হাত ধরে, ইঞ্জা ভাইজান সোনেলার জন্য সুন্দর রত্নই খুঁজে এনেছেন। আপনার লেখা গুলো সব সময়েই ভালো লাগা দাবী করে। আর আমি সোনেলায় আসার পর থেকেই একজন ভালো মনের মানুষ হিসেবে আপনাকে সোনেলায় বিচরণ করতে দেখেছি/দেখি তৌহিদ ভাই।
আরও লিখুন, পরবর্তী পর্বের অপেক্ষায় রইলাম।
শুভ কামনা 🌹🌹
তৌহিদ
আপনার মত গুনি পাঠক লেখকের কাছে অবশ্যই অনুপ্রেরণার। আপনারা মন্তব্যে উৎসাহ দেন বলেই লিখতে ভালোলাগে আপু।
ইঞ্জাভাইয়ের হাত ধরে সোনেলায় আসা বেশিরভাগ লেখকই তাদের লেখার স্বাক্ষর রেখে চলেছেন।
একথা সত্যি আমার মনে কোন খেদ থাকেনা। আর সেকারনেই মাঝেমধ্যে খুনসুটি হয়। ভালোবাসা শ্রদ্ধা থাকলে সেখানে এসব থাকবেই আপু। আপনার মন্তব্যে ভালোলাগা অফুরান। পরের পর্ব শিঘ্রই আসছে। পাশে থাকুন সবসময়।
শুভকামনা রইলো আপু।
বন্যা লিপি
একটা গোলটেবিল বৈকে বসে প্রশ্ন করার পরে উত্তর যেভাবে দেয়, পুরো লেখাটা পড়ে মনে হচ্ছিলো আমি যেন মন্ত্রমুগ্ধের মত শুনে গেলাম আপনার ভাষ্য। সোনেলার জন্মমাসে আপনার অনুভূতি উপস্থাপনায় কথার কারুকাজ জাদুকরি। মনের কথা যেমন যে কাউকে আখুলিয়া বলা সম্ভব না! তেমনি লেখার পরিবেশ বা উপযুক্ত পৃষ্ঠা, কলম না হলে লেখার মান বজায় থাকার সম্ভাবনা নাই।
ইঞ্জা ভাইজান খাঁটি জহুরি। উপযুক্ত রত্ন চিনেই সোনেলাকে উপহার দিয়েছেন আপনার মত রত্ন। বাকি অনুভূতি প্রকাশের অপেক্ষায় রইলাম।শুভ কামনা। ভালো থাকবেন সবসময়।
তৌহিদ
আপু এমনিতেই আমি খুবই চুপচাপ মানুষ। শোরগোল, বক্তৃতায় হাঁটু কাঁপে আমার। যা একটু লিখতেই পারি শুধু।
এসবই আপনাদের উৎসাহ এবং অনুপ্রেরণায়য় সম্ভব হচ্ছে সবসময়। সোনেলায় আপনাদের ভালোবাসাকে কি ভুলে থাকা যায়?
মন্তব্যে অনেক ভালোলাগা রইলো। পরের পর্ব শিঘ্রই আসছে আপু।
শুভকামনা রইলো।
উর্বশী
আমার লেখাটিও প্রায় এরকম ই হবে ভাইয়া। ইঞ্জা ভাইয়া —- জিন্দাবাদ বলতেই পারি। আমার লেখায় আরও একজনের ন্সম আসবে। আপনার মত এত সুন্দর করে লিখতে পারবো কিনা । বাকি অংশের অপেক্ষায় রইলাম। অফুরান শুভ কামনা। সোনেলায় না এলে আপনাদের সম্পর্কে জানা ও হতোনা। সোনালা — দীর্ঘ জীবি হোক।
তৌহিদ
আপনার লেখা অবশ্যই আরো অনেক ভালো হবে আপু, আমি নিশ্চিত। সোনেলা পরিবারের সকলেই একসাথে এগিয়ে যাবো এটাই কাম্য।
শুভকামনা রইলো আপু।
রোকসানা খন্দকার রুকু
সঠিক মানুষ সঠিক মানুষের হাতেই পড়েছেন।রতনে রতন চেনে বটে।মন অনেক খারাপ থাকলে ব্লগে ঢুকলেই মন ভালো হয়। ভালোলাগার মানুষ গুলির বিচরন সত্যি আনন্দদায়ক।
নতুনদের যেভাবে আগলে রাখেন সত্যি প্রশংসনীয়।
শুভ জন্মদিন সোনেলা। শুভ কামনা ভাই।
তৌহিদ
আপনিও আমাদের পরিবারের একজন অবশ্যই। আপনার লেখা গল্প এবং সমসাময়িক বিষয় আমাদের মুগ্ধ করে। একে অপরকে উৎসাহ প্রদান করার দায়িত্ব সকলের।
শুভকামনা রইলো আপু।
কমলিনী
অকপট অনাবিল লেখা মন ছুঁয়ে গেল…
তৌহিদ
আপনাকেও অনেক শুভেচ্ছা রইলো দিদিভাই। শুভকামনা সবসময়।
ইঞ্জা
আমার বেশ ভালো লাগে যখন দেখি আমার আনা ব্লগাররা অর্থাৎ আপনারা যখন ব্লগ দাপিয়ে বেড়াচ্ছেন, বিশেষ করে আপনাকে নিয়ে রীতিমতো গর্ব করি ভাই, আল্লাহ রহমত করুন আপনাকে, দীর্ঘজীবী হোন।
খুব সুন্দর প্রকাশ, পরবর্তী পর্বের অপেক্ষায় রইলাম।
তৌহিদ
মন্তব্যে আপ্লুত হলাম দাদা। সোনেলায় আপনার ভালোবাসা আমাদের অনুপ্রেরণা অবশ্যই।
শুভকামনা রইলো দাদা।
ইঞ্জা
শুভেচ্ছা ও শুভকামনা ভাই
তৌহিদ
ধন্যবাদ দাদা।
ছাইরাছ হেলাল
আমি কিন্তু আপনার খুব একনিষ্ঠ ভক্ত পাঠক,
তাই অপেক্ষা করছি পুরোটুকু পড়ার।
তৌহিদ
এর থেকে বড় প্রাপ্তি আর কিছুই হতে পারেনা। পাঠকের ভালোবাসাই আমার লেখার পাথেয় ভাইজান।
শুভকামনা সবসময়।
জিসান শা ইকরাম
সোনেলাকে নিয়ে আপনার আবেগ পূর্ণ অনুভুতির প্রথম পর্ব পড়লাম।
সোনেলার জন্ম সময়টা মনে পরে গেলো আপনার লেখা পড়ে।
লেখা লেখিটা মনের টানে না হলে জোর করে লেখানো যায় না, আমরা এখানে যারা লেখি প্রায় সবাইই নিজের আনন্দের জন্য লিখি। প্রাণের টানে ছুটে আসি সোনেলায় লেখা দেয়ার জন্য বা অন্যের লেখা পড়ার জন্য। যার অন্তরে সোনেলার জন্য মায়া জন্মেছে তারা এখানে আসবেনই। এই চিন্তা করে আজকাল আর কাউকে লেখার তাগিদ দেই না, আগে দিতাম। ইচ্ছে হলে লিখবে, ইচ্ছে না হলে লিখবে না। তবে লেখার জন্য নতুনদের কেবল সোনেলাকে চিনিয়ে দিচ্ছি, প্রথম প্রথম কিছুটা দিক নির্দেশনা দিচ্ছি।
ইঞ্জা ভাইর হাত হতে প্রচুর ব্লগার এসেছেন সোনেলায়। কেউ কেউ চলে গিয়েছেন। যারা আছেন, তারা তাঁদের মেধা এবং মননশীলতার পরিচয় দিচ্ছেন। লেখা এবং দায়িত্বের মাধ্যমে আপনি সোনেলার হৃদয়ের একজন হয়ে উঠেছেন।
পরের পর্বের অপেক্ষায় থাকলাম ভাই।
শুভ কামনা, শুভ ব্লগিং।
তৌহিদ
আপনার মন্তব্যে আপ্লুত হলাম ভাইজান। আসলে সোনেলা আমাদের ভালোবাসার জায়গা। যারা মন থেকে ভালোবাসি তারা নিজের ভালোবাসার প্রকাশ ঘটাতেই সোনেলায় বিচরণ করি।
নতুন অনেক ব্লগার সোনেলায় নিজেদের স্বাক্ষ্য রেখে চলেছেন এটি আমাকে অভিভূত করে। মেধা একদিনেই প্রকাশিত হয়না। ধীরে ধীরে শান দিতে হয়। আর অবশ্যই লেখকের জন্য বেশিবেশি লেখার বিকল্প নেই।
আপনার দিকনির্দেশনায় আমরা এগিয়ে যাব প্রত্যাশার সর্বোচ্চ শেখরে এটাই প্রার্থণা। ভালো থাকুন ভাই। শুভকামনা সবসময়।
সুরাইয়া পারভীন
এ কথা অনস্বীকার্য, লেখার জন্য উপযুক্ত প্লাটফরমটি সোনেলাই আমাকে দিয়েছে। সেই কৃতজ্ঞতাবোধ থেকেই সোনেলার জন্মমাসে পাঠকদের সাথে নিজের অনুভূতি শেয়ার করা উচিত বলে আমি মনে করি
সোনেলা ব্লগে বিচরণকারী কোন ব্লগারই উপরে উল্লেখিত আপনার কথা গুলো অস্বীকার করতে পারবে বলে আমি মনে করি না। লেখার জন্য সোনেলার চেয়ে আদর্শ প্লাটফর্ম আর একটিও হতে পারে না। ভালোবাসায় আন্তরিকতায় প্রিয় ব্লগারদের সযত্নে লালন করে রেখেছে সোনেলার তার বুকের গভীরে।
তৌহিদ
সুন্দর বললেন আপু, প্রীত হলাম। সোনেলায় আপনিও নিজের অবস্থান তৈরি করে নিয়েছেন। এভাবেই পাশে থাকুন সবসময়।
শুভকামনা রইলো।
তৌহিদ
পোষ্ট স্টিকি করার জন্য ব্লগ মডারেটরকে অনেক ধন্যবাদ।
খাদিজাতুল কুবরা
তৌহিদ ভাইয়া আপনার পুরো লেখাটি মনোযোগ সহকারে পড়েছি। অবশ্য আমি যা-ই পড়ি মনোযোগ দিয়েই পড়ি। আপনার লেখার ধারাবর্ণনায় আমি বরাবরই মুগ্ধ হই। প্রথম থেকেই দেখছি সোনেলার ব্লগারদের প্রতি আপনার আন্তরিকতা অপরিসীম। ব্লগারদের ভালোবাসা মানেই সোনেলাকে ভালোবাসা।
আপনার এই কথাটি আমার সবচেয়ে ভালো লেগেছে আমরা লিখতে ভালোবাসি বলেই লিখি।
পরের পর্বের অপেক্ষায় রইলাম ভাইয়া।
অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল শানিত কলমের জন্য।
তৌহিদ
চমৎকার মন্তব্যে প্রীত হলাম আপু। আপনিও অতি অল্প সময়ে নিজেকে সোনেলার উঠোনে নিজেকে খাপ খাইয়ে নিতে পেরেছেন। এটা অবশ্যই আপনার সোনেলার প্রতি ভালোবাসারই প্রতিফলন।
শুভকামনা সবসময়।
খাদিজাতুল কুবরা
অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া আমকে মূল্যায়নের জন্য।
তৌহিদ
সুন্দর বললেন আপু, প্রীত হলাম। সোনেলায় আপনিও নিজের অবস্থান তৈরি করে নিয়েছেন। এভাবেই পাশে থাকুন সবসময়। পরের পর্ব শীঘ্রই আসবে।
শুভকামনা রইলো।
নাসির সারওয়ার
লেখালিখি অবশ্যই মনের খোঁড়াক দেয় যা অবশ্যই ভালো রান্নাঘরে তৈরি হয়। সোনেলা সেই রান্নাঘর যে আপনাকে সহ আমাকেও সেই জায়গায় বসতে দিয়েছে।
পরের অংশের জন্য অপেক্ষায় থাকলাম।
ভালো থাকুন।
তৌহিদ
আপনার মন্তব্যে অনুপ্রাণিত হলাম ভাই। সোনেলার ভালোবাসা যতদিন মনে আছে ততদিনই আমার লেখার আয়ুষ্কাল। এরপরে আর লিখার জায়গা খুঁজবোনা আমি।
পরের পর্ব শীঘ্রই আসছে। শুভকামনা রইলো ভাই।
শবনম মোস্তারী
সোনেলায় আমাদের সকল পাঠক এবং লেখক একই মেলবন্ধনে একসাথে পথ চলুক এটাই প্রার্থণা। জয় হোক সোনেলার। সোনেলার জন্মমাসে সকলকে শুভেচ্ছা।