ছবির পাশে লেখা চলে গেলো কি করে? ইচ্ছাকৃত নাকি অতিজ্ঞানীদের অভিজ্ঞ হাতের ছোঁয়া?
ছবিটা অনেক সুন্দরই তুলেছে জিসান বস।
লেখকের কথা কি বলবো? কএক সেকেন্ড দিলেই হয়, নামিয়ে ফেলবে সে যতই দূরহ হোক না কেন।
নাকের-নথে জল চুবিয়ে? কান্নার সমুদ্র বইয়ে দিলো নাকি? তবে আর বৃষ্টির কি দরকার!
২৬টি মন্তব্য
ইঞ্জা
পাল তোলা নৌকা সব সময় মন লোভায়, ভাবায় তার গন্তব্য নিয়ে।
খুব সুন্দর লিখলেন ভাই।
ছাইরাছ হেলাল
এ সব নৌকা আমাদের ঐতিহ্যের অংশ হয়ে আছে।
ভাল থাকবেন ভাই।
ইঞ্জা
শতভাগ আমাদের ঐতিহ্যেরই অংশ ভাইজান, আপনিও ভালো থাকবেন।
ছাইরাছ হেলাল
আমরা সবাই ভাল থাকব, ভাই।
তৌহিদ ইসলাম
পালতোলা নৌকার মাঝিকে আমার খুব বিস্ময়কর মানুষ মনে হয়। বাতাসকে বধ করে নৌকা নিয়ে যাচ্ছে নির্দিষ্ট গন্তব্যে।
ছাইরাছ হেলাল
খুব সুন্দর বলেছেন বধ করে,
আবার অন্য ভাবে বললে বাতাসের হাত ধরেও বলা যায়।
যাক এবারে কঠিন কছু হয়ে যায়নি তাই রক্ষে!
ধন্যবাদ,
নুতন লেখা নিয়া আসুন।
জিসান শা ইকরাম
বাতাসের উত্তল ঢেউ ছিল মেঘনা নদীতে,
অপেক্ষায় থাকতেও পারে কেউ।
ছবি দেখে অল্প সময়ের মধ্যে এমন লেখা লিখতে পারে কজনা!?
ছাইরাছ হেলাল
ছবিটি আমার ভাল লেগেছে, তাই এভাবেই অনুভূতির প্রকাশ দিলাম,
পারে পারে কেউ কেউ এর থেকেও ভাল লিখতে পার।
মায়াবতী
ছবি যেমন অদ্ভুত সুন্দর , লেখা ও তেমন ই *
ছাইরাছ হেলাল
এ মন্তব্যের উত্তর দিতে অপারগ, ভাইয়া!!
তবে ছবি অবশ্যই চমৎকার।
নীলাঞ্জনা নীলা
“মাঝি তুমি কৈ যাও!
উড়াল-গাঙের গা বেয়ে,
রঙিনের পাল তুলে
এই ঘন-মেঘ-বর্ষায়;”—–
মাঝি তোমার ঘর কৈ!
কোন পারে, কতো দূর!
তোমার নায়ের রঙিন পালে
আদুরে হাওয়া দোল খায়
যেও সাবধানে
নদীতে এলে উত্তাল ঢেউ।—ছবির মানুষ আর কবিতার মানুষ দুজনকেই নমষ্কার। 🙏
ছাইরাছ হেলাল
পেন্নাম, একদম মেরে ফেলেছেন দেখছি!!
কৌটা খালি তাই-ই এমন বাদ্য!!
ভাগ্যিস ভড়া কৌটার আওয়াজ পাঠান-নি!!
শুধু বলি, ব্রেভো ব্রেভো!!
এ মন্তব্যের উত্তর হয় না।
নীলাঞ্জনা নীলা
খোঁচা দিয়ে বিদ্রূপ করেন কেন?
ইহা ঠিক নহে।
আপনি হইলেন ব্লগের কবিতার রাজা। সংক্ষেপে কবিরাজ।
ছাইরাছ হেলাল
প্রশংসা কে খোঁচা/খোটা হিসাবে নেবেন্না প্লিজ!
কবিরাজ বলে খোঁচা/খোটা দিন, আপনি বললে মন্দ লাগে না!!
নীলাঞ্জনা নীলা
প্রশংসা পেতে কী যে ভালো লাগে!
ছন্দে ছন্দে দুলি আনন্দে 😀 \|/
ছাইরাছ হেলাল
নকল করা ভালু না।
নাচুন, তবে দাঁতের দিকে খেয়াল রাখবেন!
নীলাঞ্জনা নীলা
“চুরি করা মহাপূন্য যদি পেতে হয়
এ জগতে বোকারাই সত্যবাদী হয়!” —বুঝেছেন?
ছাইরাছ হেলাল
আমি বুকাই ছিলাম। থাকতেও চাই।
মোঃ মজিবর রহমান
ঐ মন মাঝি
পাল তুলে নিয়ে যাও,
মন যে আছে পড়ে সেথা।
ছাইরাছ হেলাল
হুম, মন ওপারেই পড়ে আছে।
মোঃ মজিবর রহমান
ঐপাড়েই আমার বসত ঘর
ঐ পাড়ের আশা আমার আশা।
ছাইরাছ হেলাল
নৌকা জোগার করেন তাড়াতাড়ি।
শুন্য শুন্যালয়
ছবির পাশে লেখা চলে গেলো কি করে? ইচ্ছাকৃত নাকি অতিজ্ঞানীদের অভিজ্ঞ হাতের ছোঁয়া?
ছবিটা অনেক সুন্দরই তুলেছে জিসান বস।
লেখকের কথা কি বলবো? কএক সেকেন্ড দিলেই হয়, নামিয়ে ফেলবে সে যতই দূরহ হোক না কেন।
নাকের-নথে জল চুবিয়ে? কান্নার সমুদ্র বইয়ে দিলো নাকি? তবে আর বৃষ্টির কি দরকার!
ছাইরাছ হেলাল
কিছু ছবি কথা বলে নথ নেড়ে নেড়ে,
সব ছবি সবাই দেখতে পায় না, সে ছবির পাশের লেখাও না।
সবার ভাগ্যে তা সয়-ও না!!
নামাতে অনেকেই পারে, নামায় ও,
ঐ যে নয়ন যারে পায় না দেখিতে
সে যে রয় নয়নে নয়নে!!
এ কান্ন সে কান্না নয় ভাইয়া!!
কুল ভাইয়া কুল।
মৌনতা রিতু
কি বলব! পড়ে এবং দেখেই আমি মুগ্ধ। ঐ পালের নৌকা চড়ে চলে যাব কোনো একদিন ধানসিঁড়ি নদীর ঘাটে।
ভাবছি এবার একটি নথ গড়িয়ে নিব। পাক্কা এক গায়ের বধূ হব। প্রেমে অপ্রেমে ভাসিয়ে নিব এমন সব পালের নৌকা।
ছাইরাছ হেলাল
ধানসিঁড়ি নাচবে দু’কুল প্লাবিয়ে!
নথ বানিয়ে শুধু আওয়াজ দিলেই হবে,
মানপত্র হাজির হয়ে যাবে।