
বট গাছের সব কায়া,
পল্লবে রোজ খোশেই গড়ে
পরের তরে ছায়া।
পায় তবু কি মায়া!
ডাল ভাঙে কেই অকারণে
সদ্য খোয়ে হায়া!
ভাবছি বসে গাছের তলে
বাপ থেকে মোর পাশে,
ঠিক এমনই আদর দিতো
নিংড়ানো বিশ্বাসে!
আর আমার উচ্ছ্বাসে?
গর্ব যে তার ঝর্ণা হতো
চৈতি প্রখর নাশে!
আজ আছে সে অনেক দূরে
ফিরবে না আর জানি,
ঝরলে চোখের পানি!
একটা কথা-ই আরবারে দেয়
অস্থিরে মন ভানি,
’রাখছি কি তার মর্যাদা মান
ভেবে বটের ছানি!’
ছবি: সোনেলা গ্যালারী থেকে।
১০টি মন্তব্য
আলমগীর সরকার লিটন
বেশ ছন্দময় কবি দা
বোরহানুল ইসলাম লিটন
আন্তরিক ধন্যবাদ জানবেন কবি দা।
সুস্থ থাকুন ভালো থাকুন।
হালিমা আক্তার
বাবা মাথার উপর ছায়া হয়ে আগলে রাখে। শুভ কামনা অবিরাম।
বোরহানুল ইসলাম লিটন
অশেষ ধন্যবাদ রইল।
সুস্থ থাকুন খুব ভালো থাকুন নিরাপদে থাকুন।
আরজু মুক্তা
প্রকৃতি যেমন অকাতরে নিজেকে বিলায়। আমরা তেমন পারিনা। বাবারা আমাদের তার সব কিছু বিলিয়ে আগলে রাখে। অথচ আমরা কতোটুকু করতে পারি?
শুভ কামনা ভাই
বোরহানুল ইসলাম লিটন
মন্তব্যের প্রতি আস্থা রইল।
অশেষ কৃতজ্ঞতায় ধন্যবাদ আন্তরিক।
সুস্থ থাকুন খুব ভালো থাকুন নিরাপদে থাকুন।
ছাইরাছ হেলাল
বাবাদেরব ছায়া আমাদের নিবিড় স্পর্শে থেকেই যায়।
বোরহানুল ইসলাম লিটন
আন্তরিক ধন্যবাদ রইল নিরন্তর।
সুস্থ থাকুন খুব ভালো থাকুন নিরাপদে থাকুন।
সুপর্ণা ফাল্গুনী
বাবাদের মতো নীরব বন্ধু বটগাছের সমতূল্য অনেক ক্ষেত্রে তার চেয়েও অধিক বেশি। দারুন লিখেন আপনি। খুব খুব ভালো থাকুন। শুভ রাত্রি
বোরহানুল ইসলাম লিটন
সুন্দর মন্তব্যের জন্য গভীরভাবে কৃতজ্ঞ।
আন্তরিক ধন্যবাদ রাখলাম চিরন্তন।
সুস্থ থাকুন খুব ভালো থাকুন।