আপটেডঃমঙ্গলবার
নগদ জমা পড়েছে ১৮,৮০০ টাকা।
স্যালাইন ১০০ প্যাকেট
তিন দিনে সর্বমোট জমা হলো ৭১,০৪২ টাকা।
গতকাল ইভেন্টের শেষ দিন ছিলো। তবে কয়েকজন আজ আরো কিছু টাকা পাঠাবেন বলে জানিয়েছেন।
আপটেডঃসোমবার
নগদ জমা পড়েছে ৮,৬৮৫ টাকা।
বিকাশের মাধ্যমে জমা পড়েছে ৩০০০ টাকা।
মোট জমা হলো ১১,৬৮৫ টাকা।
এছাড়া এক ব্যাগ পুরাতন কাপড়ও জমা পড়েছে।
আপটেডঃ
কাওরানবাজার ইত্তেফাক অফিসের সামনে ইভেন্টের সময়সীমা বাড়ানো হয়েছে।
সোম ও মঙ্গল আরো দুদিন চলবে তবে সময়টা দেয়া হয়েছে বিকাল ৩টা থেকে রাত ৯টা।
একটা বিকাশ নম্বরও দেয়া হয়েছে-01680588287
অদ্য পর্যন্ত যে সহায়তা পাওয়া গিয়েছেঃ
গায়িকা আখী আলমগীর – ২০০০০/=
মৌমিতা তাসরিন নদী – ৫০০০ /=
তালুকদার সায়মার বিকাশে পাঠানো টাকা সহ সর্বমোট সংগ্রহ – ৪০৫৫৭/= টাকা
হাজী মুহাম্মদ জাহেদ সাহেব = দুই কার্টুন ত্রাণ
পুরান ঢাকার এক দাদা – এক বস্তা ত্রাণ।
========================================================
স্মরণকালের ভয়াবহতম ভুমিকম্প হয়ে গেলো নেপালে। নেপালের বাতাসে এখন লাশের গন্ধ। হাজার হাজার মানুষ ধ্বংসস্তূপে আটকা পড়ে মারা গিয়েছে, হাজারে হাজারে লাশ চিতায় তুলে সৎকারের কাজ চলছে কিন্তু যারা বেঁচে আছে, তাদের তো বেঁচে থাকতে হবে। তাদের জন্য তো আমরা কিছু করতে পারি। আমাদের ক্ষুদ্র সাহায্যই হয়তো একজন বিপন্ন মানুষের জীবন বাঁচাতে পারে। নেপালের মুমূর্ষু, পীড়িত মানুষগুলোর সাহায্যার্থে নেপাল দুতাবাস বাংলাদেশে হেল্পিং ফান্ড খুলেছে, যেকোন মানুষ সেখানে সাহায্য পৌছে দিতে পারেন বা সেবা সংগঠনের মাধ্যমেও দিতে পারেন।
দশের লাঠি একের বোঝা। যার যতটুকুন সামর্থ্য, তাই নিয়েই তাদের পাশে দাঁড়াতে পারি আমরা। নেপালে যে ভয়াবহ প্রাকৃতিক দুর্যোগ নেমে এসেছে, সকলের সহযোগীতা ছাড়া তা কাটিয়ে উঠা একেবারেই সম্ভব নয়। একবার ভাবুন তো, আপনার সহযোগীতায় কেনা ঔষধে একটি প্রাণ বেঁচে গেলো বা এক বোতল পানিতে চুমুক দিয়ে তৃষ্ণার্ত এক মানুষের জীবন রক্ষা পেলো। কতোটা তৃপ্তি আসবে মনে।
আমরা গরবিত জাতি যে, আমাদের সেনাবাহিনীই প্রথম নেপালের পাশে গিয়ে দাঁড়িয়েছে। এবার আমরা নিজেরা একটু এগিয়ে আসি।
টাকা দিতে পারছেন না? সমস্যা নেই। সাধ্যমতো যা-ই সম্ভব, তাই দিন। মনে অনেক শান্তি পাবেন। বিপদগ্রস্ত মানুষকে সহায়তা করা মানুষ হিসাবে মানুষের নৈতিক দায়িত্ব। একবার চিন্তা করে দেখুন এই অবস্থায় কিন্তু আমরাও পড়ে যেতে পারতাম। কে জানে কবে না আমরাও এ অবস্থায় পড়ি।
আগামীকাল ৩রা মে, দুপুর ১২টায় Aronno Jewel এর আহ্ববানে ১টা গ্রুপ কাওরানবাজার ইত্তেফাক অফিসের সামনে উপস্থিত থেকে ভুমিকম্পে বিধ্বস্ত নেপালিদের জন্য ত্রান সাহায্য গ্রহন করবে। এ সাহায্য শুধুমাত্র অর্থকড়িই নয়, নানাবিধ ব্যবহারিক জিনিসপত্রও। যেমন- বিছানার চাদর, কম্বল, পুরোনো কাপড়চোপড়, ঔষধ, ওর স্যালাইন, বিস্কুট, ইত্যাদি। মানুষ যখন অসহায় অবস্থায় পতিত হয়, তখন আপনার ব্যবহার করা জিনিসটিও তাকে অনেক বড় সাপোর্ট দিতে পারে।
আমার অতো টাকাপয়সা নেই, তাই আমি হয়তো সেরকম টাকাও দিতে পারবো না। বড়জোর শ’তিনেক টাকার ঔষধ দেবো সিদ্ধান্ত নিয়েছি। আর দেবো ব্যবহার করা একটা কম্বল ও বিছানার চাদর। ব্যস, এই এতোটুকুনই। হয়তো এই এতোটুকুনই কোন একজনকে শান্তি দিলেও দিতে পারে! বিনিময়ে কিচ্ছু যে পাবো না তা কিন্তু নয়, অই কোন এক ব্যক্তির আত্মার দোয়া তো পাবো, অই আমার প্রাপ্তি।
আসুন সাধ্যমতো বিপন্নদের পাশে দাঁড়াই।
আপনি এই ইভেন্ট এ যোগ দিতে পারেন Help Nepal
*বিস্তারিত জানতে চাইলে 01711226900 এই নম্বরে যোগাযোগ করতে পারেন।
*আরো দুটু নম্বর দিলাম
সিফাত হাসান-01611527951
বিকাশ নম্বর-01682971348
৩৪টি মন্তব্য
মারজানা ফেরদৌস রুবা
সবাইকে বলছি,
https://www.facebook.com/events/392425450942504/ আপনি এই ইভেন্ট এ যোগ দিতে পারেন ।
লীলাবতী
মানুষ মানুষের জন্য। আপু অরন্য জুয়েলের ফেইসবুক আইডি পোষ্টে দিয়ে দিন।আর ইভেন্টের লিংকটিও পোষ্টে দিতে পারেন।
আপু যদি না পারেন লিংক সংযুক্ত করতে মডারেটরদের প্রতি অনুরোধ প্লিজ লিংকটি দিয়ে দিন।
মারজানা ফেরদৌস রুবা
মডারেটরদের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।
লীলাবতী
দৃষ্টি আকৃষ্ট হয়েছে আপু।পোষ্ট ষ্টিকিও করা হয়েছে।আশাকরি সোনেলার ব্লগারগন এগিয়ে আসবেন এই মানবিক আবেদনে।
মারজানা ফেরদৌস রুবা
পোষ্টটি ষ্টিকি করার জন্য ব্লগ সঞ্চালককে ধন্যবাদ।
সঞ্জয় কুমার
অবশ্যই ভালো উদ্যোগ
মারজানা ফেরদৌস রুবা
ধন্যবাদ। ভালো সাড়া পাওয়া গিয়েছে জানলাম।
আরো দুদিন সময় বাড়ানো হয়েছে।
ব্লগার সজীব
অত্যন্ত ভালো প্রচেষ্টা।কিছু একটা করতেই হয়।
মারজানা ফেরদৌস রুবা
হ্যাঁ, যার যার সামর্থ্য অনুযায়ী কিছু করুন।
জিসান শা ইকরাম
এগিয়ে আসা উচিৎ আমাদের সবার।
মারজানা ফেরদৌস রুবা
মানুষ মানুষেরই জন্য।
মারজানা ফেরদৌস রুবা
ইভেন্টের সময়সীমা বাড়ানো হয়েছে।
সোম ও মঙ্গল আরো দুদিন চলবে তবে সময়টা দেয়া হয়েছে বিকাল ৩টা থেকে রাত ৯টা।
একটা বিকাশ নম্বরও দেয়া হয়েছে-01680588287
ব্লগার সজীব
ইভেন্টের সময়সীমা যেহেতু বাড়ানো হয়েছে,পোষ্টটি সংশোধন করে দিন আপু।
মারজানা ফেরদৌস রুবা
সংশোধন করিনি, নীচে সংযোজন করেছিলাম।
মনির হোসেন মমি(মা মাটি দেশ)
পোষ্টটি ষ্টিকির জন্য ধন্যবাদ।এমন মানবীয় পোষ্ট ষ্টিকির প্রয়োজনীয়তা রয়েছে।সাথেই আছি।
মারজানা ফেরদৌস রুবা
ধন্যবাদ।
অরণ্য জুয়েল
মারজানা ফেরদৌস রুবা ও লীলাবতী প্রথমেই ধন্যবাদ দিতে হয়। এরপর বিশেষ ধন্যবাদ ব্লগএডিমনকে। এই ইভেন্টকে সবার কাছে ছড়িয়ে দেয়ার জন্য সোনেলা ব্লগের সবাইকে আন্তরিক ধন্যবাদ।
__________________________________________________________________________
সহকর্মীদের অনুরোধে ইভেন্টটি তিন দিনের করতে হয়েছে। তাই সোমবার ও মঙ্গলবার আমরা অপেক্ষা করবো। তবে এ ক্ষেত্রে নতুন এই দুই দিনে অপেক্ষার সময় হবে- বিকাল ৩ টা থেকে রাত ৯ টা পর্যন্ত।
_______________________________________________________________
গতকালের ঘটনা
______________
সকালে আমার আগেই সহকর্মী Taleb Rana, Zahid Akbar,Rudra Mahfuz, Shoaib Shorbonam ইভেন্ট স্থলে এসে অপেক্ষার প্রহর শুরু করলো। এরপর আমি, Shamim Reza, Tanvir Tareq ভাই, MH Pavel আসলাম। শুরু হলো আমাদের ইভেন্ট। মুহুর্তেই দুই কার্টুন ত্রাণ নিয়ে চলে আসলেন হাজী মুহাম্মদ জাহেদ সাহেব। এর পর পুরান ঢাকার এক দাদা বস্তায় করে নিয়ে আসলেন এক বস্তা ত্রাণ।
Talukdar Saymaa আপা বিকাশ করে টাকা পাঠিয়েছন। গায়িকা আখী আলমগীর ব্যক্তি মারফ ২০০০০ টাকা পাঠিয়েছন। এটা ছিল আমাদের কাছে অবাক করা। আরো অবাক হয়েছি যখন হঠাৎ করে দেখি Moumita Tashrin Nodi ইভেন্টে এসে উপস্থিত। তিনি খবর পেয়েছেন বাসা থেকে বের হওয়ার পর। তাতে থেমে থাকেনি সহযোগীতা। নদী তার কাছে থাকা ৫০০০ টাকা দিয়ে দিলেন মুহুর্তের মধ্যে।
সন্ধ্যায় মারজানা ফেরদৌস রুবা’র বিকাশসহ রাত ৯ টা র্পযন্ত আমাদের মােট ৪০,৫৫৭ টাকা জমা পড়েছ। অআর ত্রাণ সামগ্রী পেয়েছি ২ কাটুন এবং আধা বস্তা।
মারজানা ফেরদৌস রুবা
আপনি যে সোনেলায় আছেন, তাইতো জানতাম না।
নীতেশ বড়ুয়া
মানুষ মানুষের জন্যে।
দুঃখিত, মানুষ হুজুগে মানবতার জন্যে।
এখানে এসে এই কথাগুলো বলার কোন উদ্দেশ্য ছিলো না কিন্তু মনকে মানাতে পারলাম না-ফেসবুকে যখন মায়োপ্যাথী রোগে আক্রান্ত দুইজন অসহায় বোনের তাদের নিজেদের বাবার চিকিৎসার আর্তচিৎকার অনেকের কানে যাচ্ছিলো না তখন সেই ইভেন্টে আমি অনেক মানুষকে ইনভাইট করেছিলাম ও দেখেছিলাম অনেকেই প্রত্যাখ্যান করেছেন সেই ইনভাইটেশন, আর সেই প্রত্যাখ্যানের রাতেই সেই তাদেরই কয়েকজন ইনবক্সে জানান যে তিনি নেপালের জন্যে দল বেঁধে অর্থ সাহায্য সংগ্রহ করবেন। যারা ইনবক্সে কিছু জানান নি কিন্তু প্রত্যাখ্যান করেছিলেন তারা ফেসবুকে নেপালের জন্যে আহাজারি শুরু করে দিয়েছেন আর সাহায্যের জন্যে আবেদন জানাচ্ছেন।
হুজুগে নয় কি? “দেখা হয় নাই চক্ষু মেলিয়া, ঘর হইতে দুই পা ফেলিয়া” রবি ঠাকুরের এই কথাগুলো খুব লেগেছে।
লীলাপু বা মডারেটর বলতে পারেন আমি কি এখানে কাইজ্জা করতে এই কমেন্ট করছি বা ফেসবুকের বিষয় এখানে আনলাম কেন? উত্তর দিচ্ছিঃ যে মানুষ নিজের দেশের নিজের শহরের পাশের বাড়ীর আর্তচিৎকার শুনে না সেইসব মানুষ নেপালের জন্যে আর্তচিৎকারে মানবতা দেখাচ্ছেন দেখলেই মাথা ঠিক থাকে না। বলতে পারেন এই ব্লগের কেউ কি করেছে এমন? মানবতার জন্যে ব্লগে কি ফেসবুক কি?
আমার এই সম্পূর্ণ বিচ্ছিন্ন মন্তব্যকে ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন আর প্রয়োজন হলে ব্যবস্থা নিতে পারেনঃ নিজের চারপাশ বেসামাল রেখে বাইরে সামাল দিতে চাওয়ার দলে আমি নই।
লীলাবতী
এখানে আমার নাম কেন আসলো বুঝলাম না নীতেশ ভাইয়া।পোষ্ট দিয়েছেন রুবা আপু,আর ষ্টিকি করেছেন সোনেলা ব্লগ কর্তৃপক্ষ।আমার নাম যখন এসেই গেলো,তখন বলছি সাহায্য বিষয়টা মনের ব্যাপার।বাংলাদেশের যত সাহায্য বিষয়ক ইভেন্ট বা পোষ্ট হয়,তার অভিজ্ঞতা খুব একটা ভালো নয়।বিভিন্ন ব্লগে সার্চ দিলেই তা পাবেন।রুবা আপু এই পোষ্ট দিয়ে কাউকে টাকা দিতে বাধ্য করছেন না।ইচ্ছে হলে কেউ দিবেন,ইচ্ছে না হলে দিবেন না।
একটি উদাহরন দেই,একটি মেয়ের বিয়ের পাত্র দেখা হচ্ছে।অন্য এক জেলার পাত্রের সাথে তাঁর বিয়ে হচ্ছে। বিয়ের দিন মেয়ের শহরের বিবাহ যোগ্য সব ছেলেরা যদি বিয়ের অনুষ্ঠানে গিয়ে বলে ‘ আমরা একই শহরের যোগ্য ছেলে,আমাদের বাদ দিয়ে অন্য জেলার পাত্রের সাথে এই মেয়ের বিয়ে কেন দেয়া হচ্ছে?’ কেমন হয় তাহলে? 🙂
এই ব্লগের অনেকেই মানবতার জন্য সাহায্য করেছেন,আপনি হয়ত জানেন না,তাই এমন অভিযোগ করে গেলেন।
মারজানা ফেরদৌস রুবা
নীতেশ দা,
আপনার অনুযোগ অস্বীকার করছি না। আপনার ভাষ্য হচ্ছে নিজের দেশের এতো এতো নিপীড়িত মানুষের আর্তচিৎকার কানে ঢুকে না অথচ বাইরের দেশের বিপন্ন মানবতা নিয়ে মাতামাতি।
হ্যাঁ, নিজের দেশের অনেক খবরই অনলাইনে আসে কিন্তু ব্যক্তিকেন্দ্রিক হওয়াতে অনেকেই এড়িয়ে যাওয়ার কারন হচ্ছে এগুলোর বেশিরভাগই হয় ভুয়া থাকে না হয় দেখা যায়, যার জন্য সহায়তা চাওয়া হয়েছিলো সে বহু আগেই মারা গিয়েছে কিন্তু তারপরও সহায়তা অব্যাহত রয়েছে। এগুলো মানুষের মাঝে বিরুপ ধারনার জন্ম দিয়েছে। সে জন্য বিশ্বস্ত সুত্র ছাড়া কেউ সহযোগীতা করেন না।
আর নেপালের ব্যাপারটা অবশ্যই ভিন্ন। এটা দেশটির জাতীয় বিপর্যয়। আমরা সবাই জানি কি মানবিক বিপর্যয় ওখানে দেখা দিয়েছে।
তবুও ব্যাপারটি নিয়ে আমার উৎসাহ বোধের কারন যারা ইভেন্টটি আহ্ববান করেছেন, তাঁরা টাকা ছাড়াও অন্যান্য উপকরণ দিয়ে সহায়তা করার আহ্ববান জানিয়েছেন। অনেকেই নগদ টাকা দিয়ে তেমন সহায়তা না করতে পারলেও অন্যান্য উপকরণ সহজেই দিতে পারবেন।
এমনকি আমিও তাই বলেছি।
Aronno Jewel কে লিখা আমার ম্যাসেজটি তুলে দিলাম—–
আমি হয়তো সেরকম টাকা দিতে পারবো না, কারন এ মাসে আমার অলরেডি একজনকে ৫০০ দিয়েছি, সে আমাদের অফিসের পিয়ন ‘ভি’ ভাইরাস ধরা পড়েছে সেজন্য। একজনকে ২০০টাকা, আবার সুবিধাবঞ্চিতদের জন্য মাসিক ১০০০ করে দিয়ে যাচ্ছি।
যার দরুন কাপড়গুলো পৌছাতে না পেরে ৫০০ (৩০০ এর স্থলে) টাকা বিকাশ করবো। আর লিখে মানুষকে জানিয়ে যতটুকু পাওয়া যায় সে চেষ্টা করছি।
আমি কিন্তু আপনার বক্তব্যের বিরুধিতা করছি না, কেবল ব্যাপারটিতে আমার আগ্রহের কারনটি তুলে ধরলাম।
নীতেশ বড়ুয়া
রুবাপু,
আমিও বিরোধীতা করছি না। কোন একটি সুনির্দিষ্ট কারণেই করছি। ফারজানার জ্যোতির বাবার চিকিৎসার সহায়তা চেয়ে জ্যোতিকে অনেক চর্চিতরাই ফিরিয়ে দিয়েছে আবার তারাই এখন নেপাল নিয়ে মানবতায় মেতেছে যেখানে জ্যোতির সরাসরি কথা কেউ বিশ্বাস করতে না চাইলে আমাদের ঘরে আসুন, দেখে যান-একজন মেয়ে হুইল চেয়ারে বসে তার ছোট বোনেরো একই দশা হতে যাচ্ছে দেখার পরেও শুধু মাত্র তাদের জীবনের একমাত্র উপার্জনক্ষম ব্যক্তি বাবার চিকিৎসার ব্যয়ভার চালাতে না পেরে এমন আহবান করেছে।
আমি জানি অনেক মিথ্যে কিছুর জন্যে এমন অবস্থা। কিন্তু সত্যিটুকু জেনেও যারা এমন করে মানবতার ডাকে লাফিয়ে বেড়াচ্ছেন তাদের প্রতি আমার ক্ষোভ থেকেই বলেছি কথাগুলো।
আমি বলছি না নেপালের জন্যে সাড়া দেবেন না কেউ কিন্তু বলছি অন্তত কাছের লোকের আর্তনাদটুকু শুনে দেখুন সবাই।
আমি ক্লান্ত সেইসব মুখোশধারী মানবতাবাদী মানব দরদীদের এমন আগ্রহ দেখে…
জিসান শা ইকরাম
কাছের লোকদের দেখতে দেখতে ক্লান্ত হয়ে গিয়েছি।
অনলাইনের আবেদনে আজকাল সারা কম দেই।
নিজ এলাকার মানুষের সাহায্যের প্রয়োজন যেদিন শেষ হবে,সেদিন থেকে অন্য এলাকার দিকে নজর দেব।
অগ্রাধীকারঃ
নিজের গরীব আত্মীয়সজন
নিজের পাড়া/মহল্লা
নিজের শহর
নিজের উপজেলা
নিজের জেলা
নিজের বিভাগ
নিজের বিভাগের কাছাকাছি বিভাগ
এরপর দেশের অন্য অঞ্চল।
ব্যতিক্রম ( আমরা নিজেরাই করবো)
নেপালের বিপর্যয় মানবতার বিপর্যয়
বাসায় ব্যবহৃত পোষাক/কম্বল/বড় পলিথিন/তাবু ইত্যাদি দেয়া যায়।
এসব ব্যবহৃত জিনিস পত্র কি ফারজানা জ্যোতির বাবার চিকিৎসার জন্য লাগবে?
স্বপ্ন নীলা
এগিয়ে আসা উচিত আর্ত- মানবতার সেবায় — সময় উপযোগী উদ্যোগকে স্বাগত জানাই
মারজানা ফেরদৌস রুবা
ধন্যবাদ
স্বপ্ন
আর্ত মানবতার সেবায় এগিয়ে আসা উচিত আমাদের সবার।
ত্রান নেপালে নিয়ে যাবেন কে?
মারজানা ফেরদৌস রুবা
বাংলাদেশে নেপালের এম্বেসীতে পৌছে দেয়া হবে।
অরণ্য জুয়েল
আজ সোমবার নগদ ওঠেছে ৮,৬৮৫ টাকা আর বিকাশের মাধ্যমে ওঠেছে ৩০০০ টাকা। এই নিয়ে আজকের মোট জমা হলো ১১,৬৮৫ টাকা। এছাড়া এক ব্যাগ পুরাতন কাপড় জমা পড়েছে।
মারজানা ফেরদৌস রুবা
ভালো লাগলো জেনে।
ছাইরাছ হেলাল
সবার সহযোগীতা খুবই প্রয়োজন।
মারজানা ফেরদৌস রুবা
ধন্রবাদ।
ইমন
ভালো উদ্যোগ 🙂
মারজানা ফেরদৌস রুবা
সঙ্গে থাকুন।
কৃন্তনিকা
এভাবে এগিয়ে আসা অনেক অনেক কঠিন ব্যাপার। এমন উদ্যোগের জন্য আপনাদের ধন্যবাদ…