এই পোষ্টের মজা পুরোপুরি পেতে হলে এই ভিডিও দেখা একান্ত জরুরী। দ্রুত গতির নেটে শুনতে পাবেন ক্লিক করলেই। অডিও খুজছি নেটে, পাওয়া মাত্র দিয়ে দেবো এখানে। শুনছেন তো ঐ দেখা যায় তালগাছ ঐ আমাদের গাঁ ? এবার তাহলে হাসতে হাসতে লেখায় চলুন :D)
মাঝে মাঝে পোষ্টের চেয়ে মন্তব্য ভালো লাগে আমার। একারনে আমি পোষ্ট এবং মন্তব্য সব পড়ি। শ্রদ্ধেয় ব্লগার সঞ্জয় কুমার এর বিচার মানি কিন্তু তালগাছ আমার পোষ্টের কিছু মজাদার মন্তব্য আপনাদের দৃষ্টি এরিয়ে গিয়েছে মনে হয়। তুলে দিচ্ছি এখানে। উনি বিশাল এক তাল গাছের ছবি দিয়েছেন পোষ্টে। তালগাছের সাইজ দেখে মন্তব্য সমুহঃ
জিসান শা ইকরাম বলেছেনঃ বুঝলাম। এত্ত বড় তালগাছ ?
সঞ্জয় কুমার বলেছেনঃ যত বড় তাল গাছ । তত বড় সমস্যা । সবাই বিচার মানে কিন্তু তালগাছ ছাড়তে চায় না ।
জিসান শা ইকরাম বলেছেনঃ হুম, তবে এত্ত বড় তালগাছে প্রায় ৭০ টি পোষ্টের স্পেস একাই দখল করেছে।
সঞ্জয় কুমার বলেছেনঃ এটা আমিও প্রথমে ভেবেছিলাম কিন্তু । ছবির রেজুলেশনের কথা চিন্তা করে । ছবির সাইজ কমাই নি । তারপরও মূল ছবি প্রায় 2MB মত । কিছুটা কম্প্রেস করে দিয়েছি । ।
জিসান শা ইকরাম বলেছেনঃ এর অর্থ একটা তালগাছে, অন্য ব্লগারদের ৭০ টা লেখা খেয়ে ফেলছে।
এমন ৩০ টা তালগাছের ছবি দিলে, ইনশ আল্লাহ আগামী জুন পর্যন্ত আর কারো পোষ্ট এখানে প্রকাশ হবেনা। থাকবে শুধু ৩০ টা তাল গাছ 🙂
সঞ্জয় কুমার বলেছেনঃ তাহলে এখন কি করার । সমাধান কি ?
শুন্য শুন্যালয় বলেছেনঃ হা হা হা থাকবে শুধু ৩০ টা তাল গাছ? জিসান ভাই আপনি পারেনও।
সঞ্জয় ভাইয়া আমি চিন্তা করবেন না, আমরা সবাই একটা করে তালগাছ নিয়ে নেব।
সঞ্জয় কুমার বলেছেনঃ lol আপু ।
:D) অনেক বছর পরে এমন ক্লাসিক কিছু মন্তব্য দেখলাম। সঞ্জয় ভাই যদি ঐ সাইজের ৩০ টি তাল গাছ সোনেলায় বপন করেন, তাহলে জুন মাস পর্যন্ত অন্য কোন ব্লগার আর পোষ্ট দেয়ার মত স্পেস পাবেননা। সঞ্জয় ভাইয়া লেখা পড়ে কি হবে? একটা তালগাছ অনেক দামি। আপনি ৩০ টি তালগাছ দিন এখানে। আমরা ভাগ করে নেই। শুন্য আপু একটি আর আমি একটি নিয়েছি। বাকি ২৮ টি ভাগ করে নিক সবাই আগে আসলে আগে পাবেন ভিত্তিতে।
পোষ্ট পড়ার চেয়ে তালগাছ কেনো আমি পছন্দ করলাম ? এর যে কত গুন তা বলে শেষ করা যাবে না।
তালের রস অত্যন্ত মিষ্টি, গ্রামে এক শ্রেনীর মানুষ আছে যারা তাল থেকে রস নামায়, পেশা হিসেবে অনেকের কর্ম সংস্থানের ব্যবস্থা করছে।
তালের গুর অত্যন্ত উপকারী, তালের পিঠে খুবই পছন্দের অনেকের।
তাল পরিপক্ক হবার পুর্বে , অর্থাৎ কচি অবস্থায় তালের শাঁস নরম জেলির মত, আংশিক স্বচ্ছ বরফের মত দেখায়। যা খেতে অত্যন্ত রসালো এবং মিষ্টি।
তাল পেকে গেলে এর শক্ত আটি ফেলে রাখলে কিছুদিন পরে এই শাঁসটি আবার হালকা এক ধরনের নরম মিষ্টির মত লাগে। খেতেও দারুন।
তাল গাছ অত্যন্ত দীর্ঘ হবার ফলে এতে কেউ সহজে চড়তে পারেনা। এর পাতা গুলো খাঁজ কাটা একটি ডাটার উপর আসে। খুব শক্ত বিধায় ঝড় বন্যায় টেকশই খুব। একারনে বিভিন্ন প্রজাতির পাখি যেমন বাদুর, চামচিকা, বাবুই পাখির নিরাপদ ও প্রাকৃতিক আশ্রয়স্থল এটি।
তাল পাকার পরে এর নির্যাস নেয়ার পরে যে ছোবরা থাকে তা দিয়ে একধরনের সুতলি তৈরি হয়। যা পানিতে পচে যায়না।
তালের পাতা দিয়ে কি হয়? তালের পাতা গ্রাম দেশে ঘড়ের ছাউনিতে এখনো ব্যবহার করা হয়। আর মেলা থেকে তালপাতার এক বাঁশীও কিনেও আনতে পারেন আপনি।
একটি সময়ে আমাদের দেশে তালপাতার উওরে লেখার প্রচলন ছিলো। তালপাতায় লেখা পুরাতন বই পত্রও আছে।
তালপাতার হাত পাখার কথা কি শুনেননি আপনি ? তোমার হাত পাখার বাতাসে প্রান জুড়িয়ে আসে, কিছু সময় আরো তুমি থাকো আমার পাশে ) কিনে নিন ভাবীরা, ভাইয়ারা পিছ ছারবেনা নিশ্চিত। আহ, এত আদর দেখে তো আমার এখনই বিয়ে করতে ইচ্ছে করছে :p
তালের নৌকার এই পিচ্চি হতে কে না চাইবে এখন? বিশাল বিল শাপলা ফুলে পুর্ন, এর মাঝে তালের ডিংগিতে আমি, যেন স্বপ্নের মাঝে বসবাস।
তাল গাছের খুটি, ঘড়ের পাটাতন অনেক মজবুত এবং কোন পোকায় খায়না। গ্রামের অনেক বাড়িতে গৃহ নির্মানে তাল গাছের কাঠ ব্যবহার করা হয়।
পোষ্ট অনেক বড় হয়ে যাচ্ছে। তাল গাছ নিয়ে আরো অনেক কিছু বলার আছে। এত উপকারী একটি তাল গাছ আমার হলেই চলবে আমার। ব্লগিং করে কি হবে ? :D)
আমার এই পোষ্ট উতসর্গ করলাম সোনেলার উৎসব কন্যা লীলাবতী দিদিকে। কিছুটা চেষ্টা করেছি, দিদিকে অনুকরন করতে। তবে দিদির পোষ্টের ধাঁরে কাছেও যে যেতে পারিনি তা বুঝি আমি।
৫৮টি মন্তব্য
খেয়ালী মেয়ে
পোস্ট পড়ে কিঞ্চিৎ চিন্তায় পড়ে গেলাম ;?
তালের নৌকার পিচ্চি হয়ে যেতে ইচ্ছে করছে 🙂
ব্লগার সজীব
চিন্তা কেনো আপু ? কিসের চিন্তা ?
খেয়ালী মেয়ে
যে চিন্তার উদয় হয়েছিলো সেটার সমাধান পেয়ে গেছি 🙂
যে কারণে আবার আসা সেটা হল এই যে, ভাল দেখে একটা তালগাছ আমার জন্যও রাখবেন কিন্তু 🙂
ব্লগার সজীব
আপু আপনার জন্য একটি বরাদ্ধ করা হলো , এখন ২৫ টি আছে।
সায়ন্তনু
তাল সমগ্র দিয়ে ফেলেছেন। তাল গাছ দুই প্রকার হয় জানতাম। একটিতে তাল হয় ,অন্যটিতে তাল হয় না।
আমি নূতন হিসাবে কি একটি তাল ওয়ালা গাছ পাব নাকি ভাগ শেষে তাল গাছ আপনাদেরই থেকে যাবে।
ব্লগার সজীব
গাছের শ্রেনী বিন্যাস করিনি। বড় হয়ে যায় পোষ্ট তাহলে। কেন পাবেন না ? আগে আসলে আগে পাবেন 🙂 আপনি একটি নিলেন। এখন অবশিষ্ঠ ২৭ টি :p
সায়ন্তনু
আমার গাছ ঠিক ঠাক আছে কিনা জেনে গেলাম।
মনির হোসেন মমি(মা মাটি দেশ)
আমিও সঞ্চয় দাদার একটি তালগাছ নিবো যদি সে দেয়।আর পোষ্ট দাতাকে ধন্যবাদ না দিলেই নয় সুন্দর এবং তালের রসের ন্যায় একটি পোষ্ট দিয়ে তাল গাছের গুণাগুণ জানিয়ে দেয়ার।কয়েকটি লিংকে মজাদার কিছু তথ্য গান সোনেলাকে উপহার দেয়ায়।বাকীটা রসিক বন্ধু লীলাবতী দিদি বলবেন।
ব্লগার সজীব
আপনার জন্য একটি। এখন থাকলো ২৬ টি 🙂 লীলাবতী দি সেরা এমন পোষ্টে।
সঞ্জয় কুমার
কেউ দেখি তাল গাছ ছাড়তে চায় না । ধন্যবাদ এমন সুন্দর একটা পোষ্টের জন্য । হাসি কিন্তু এখনো থামেনি ।
ব্লগার সজীব
সঞ্জয় ভাই, আপনার ৩অ টি তাল গাছ আমরা কিন্তু ভাগ করে নিচ্ছি। আপনার ভাগে শেষ পর্যন্ত থাকে কিনা কে জানে 🙂
বন্য
হা হা হা প্রিয় সজীব ভাইয়া ভালই বলেছেন, সেই তালগাছের মন্তব্যগুলোর কথা আর কি বলবো, মন্তব্য যেমনি হোক তাল গাছ কিন্তু এখনো এক পায়ে দাঁড়িয়ে। সোনেলা এখন তাল গাছে গাছে ভরে যাবে দেখছি। আপনি পারেনও বটে। আমাকে একটি দিবেন ভাইয়া?
সঞ্জয় কুমার
যাক আর একজন পাওয়া গেল । আপনাকে তালীয় শুভেচ্ছা সাথে ধন্যবাদ ।
বন্য
শুভেচ্ছা নিলাম দাদা, কিন্তু ব্লগিং এর নিশ্চয়তাও চাই।
ব্লগার সজীব
বন্য ভাই আপনার জন্য একটি, ২৪ টি থাকলো অবশিষ্ট। সোনেলা তালগাছ ময়ে যাচ্ছে 🙂
ব্লগার সজীব
বন্য ভাই আপনার জন্য একটি, ২৪ টি থাকলো অবশিষ্ট। সোনেলা তালগাছ ময়ে যাচ্ছে :D)
বন্য
সজীব ভাইয়া আগে বলেন তাল গাছ নিলে ব্লগিং করতে কোন সমস্যা হবে না’তো ? :p
ব্লগার সজীব
তালগাছিয়া পীর আছেন, নাম শুনেছেন মনে হয়। আমরা সবাই তালগাছিয়া ব্লগার হবো 🙂 সমস্যা কিসের ?
ছাইরাছ হেলাল
আমাকে ভাই তালি তালগাছ না দিলেও তাল না হওয়া তাল গাছ দিলেও হবে।
তবে যে যাই বলুক তাল গাছ লাগবেই।
তা ভত্তাবতীকে তো এখনও দেখছি না।
উৎসর্গ একদম সঠিক।
ব্লগার সজীব
তালগাছ আপনারও জন্য বরাদ্ধ করা হলো। হিসেব তো ভুলে গিয়েছি। কতটা যেনো অবশিষ্ট ছিলো —
শুন্য শুন্যালয়
আমার একটা তালগাছে হবেনা, আরেকটা লাগবে। বাচ্চা তাল আমার হেভভি পছন্দ। সজীব ভাইয়া, সোনেলা ব্লগে বান্দরের কিছু নমুনা আছে, আপনি একজন। কেনো বান্দর বললাম এই নিয়ে আবার যেন ঝগড়া করতে আসবেন না। ভিডিওটা দেখে হাসতে হাসতে শেষ। কই পান এইগুলা?
তেতুল বিশেষজ্ঞ কে তালগাছ উৎসর্গ করা একদম যথার্থ হইছে। এইবার নির্ঘাত তিনি তাল বিশেষজ্ঞ হয়ে যাবেন আশা করি।
ব্লগার সজীব
আমি আমার একজন ওস্তাদ খুঁজে পেয়েছি। মেহেরী তাজ। আমার ধারনা, তিনিই সেরা এ বিষয়ে। ২ টা তাল গাছ কেনো ? আপাতত একটা, উদ্বৃত্ত থাকলে বিবেচনা করা যাবে 🙂 লীলাবতী দি কোথায়? বেশ কয়েকদিন নেই উনি।
শুন্য শুন্যালয়
লীলাবতী দি তেতুল নিয়ে ব্যস্ত। আপনি তার তাল গাছটিই না হয় আমাকে দিন। এতো কৃপণ হইলে তো চলে না।
ব্লগার সজীব
আচ্ছা আচ্ছা আপনাকে দুইটাই দেয়া হলো 🙂
খসড়া
আহা রে কত্তদিন তালের পিঠা খাইনা 🙁
ব্লগার সজীব
ভাবিকে বলুন ভাইয়া, বানিয়ে খাওয়াবে 🙂
নুসরাত মৌরিন
ভাইয়া তালের আদ্যপান্ত পড়ে খুব মজা পেলাম।লিখতেও পারেন আপনি দারুন।
তালের সবই আমার প্রিয়,তালের পিঠা,কচি তালের শাঁস,শুকিয়ে যাওয়া তালের আঁটি,তাল-পাখা।
তাই একটা তালগাছ আমার চাই ই চাই।বুকিং দিয়ে রাখলাম কিন্তু…।
ব্লগার সজীব
তাল যখন আপনার এত প্রিয়, আপনার জন্য একটি তালগাছ বরাদ্ধ করা হলো আপু।
মরুভূমির জলদস্যু
এক মত চেষ্টা করেছেন তাতে কিছু আসে যায় না, সবচেয়ে বড় কথা হচ্ছে উপস্থাপন অতি মোনরম হয়েছে। -{@
ব্লগার সজীব
ধন্যবাদ আপনাকে 🙂 -{@
জিসান শা ইকরাম
সোনেলা দেখি তাল আর তেতুলময় হয়ে গিয়েছে।
তাল তেতুলকে পোষ্ট উৎসর্গ করে 🙂
পোষ্ট ভালো হয়েছে
ঐ দেখা যায় তাল গাছ 🙂 এর অডিও করে দিচ্ছি। লিংক দিয়ে দিয়েন।
ব্লগার সজীব
অডিও তো পেলাম না 🙁
মোঃ মজিবর রহমান
তাল খাব
তাল দেন।
সঞ্জয় কুমার
তাল গাছ নিতেন না !!! 😀
ব্লগার সজীব
শুধু তাল খাবেন ? গাছ তাহলে লাগবে না ?
ওয়ালিনা চৌধুরী অভি
আমার জন্য যেন তাল গাছ থাকে একটি। আচ্ছা সোনেলার ব্যানারেও কি তাল গাছ আছে ? :D)
ব্লগার সজীব
আপনার জন্য অবশ্যই একটি থাকবে আপু।
জিসান শা ইকরাম
এই নিন আপনার অডিও
http://www.mediafire.com/listen/7j93515hyd63er4/Oi+dekha+jay+tal+gach..Bangla+chora+abriti+bivinno+rupee.mp3
ব্লগার সজীব
ধন্যবাদ জিসান ভাই। এসব শিখতে হবে দেখছি 🙂
লীলাবতী
আমাকে উৎসর্গ করা হয়েছে? তাও আবার এই তালগাছের পোষ্ট ? খুশি হয়েছি সজীব ভাইয়া। তাল গাছ আমারো কিন্তু একটি চাই। পোষ্ট ভালো হয়েছে খুব। সোনেলা তাত,তেতুল ময় হয়ে যাচ্ছে :p
ব্লগার সজীব
এমন পোষ্টে আপনি সেরা, তাই আপনাকেই উৎসর্গ আপু। আপনাকেও আএকটি দেয়া হবে 🙂
মেঘাচ্ছন্ন মেঘকুমারী
:D) আমার তালগাছ যেনো থাকে।
ব্লগার সজীব
হেয়ার ষ্টাইলে তাল গাছ লাগে নাকি ? আপনার জন্য একটি বরাদ্দ 🙂
শিশির কনা
দারুন পোষ্ট। আমারো কিন্তু একটি চাই। 🙂
ব্লগার সজীব
অনেক দিন পরে দেখলাম। আপনার জন্য একটি থাকলো। হিসেব তো কঠিন হয়ে গেলো।
নীতেশ বড়ুয়া
সজু ভাইয়া, এই পোস্টের তাল গাছ, তাল ও পাতা কয়টা পোস্ট খেলো! :p :p :p :D)
আমি তো হাসতেই আছি হাসতেই আছি :D) :D) :D) :D) :D) :D) :D) :D) :D) :D) :D) :D) :D) :D) :D) :D) :D) :D) :D) :D) :D) :D) :D) :D) :D) :D) :D) :D) :D) :D) :D) :D) :D) :D) :D) :D) :D) :D)
ব্লগার সজীব
:p :p আমিও :D)
নীতেশ বড়ুয়া
:D) :p
এমন করে পোস্ট আর পাই না কেন সজু বাইয়া ;?
ব্লগার সজীব
পোষ্ট আর লিখবো কখন ভাইয়া?আপনার জবাব দিতে দিতে অস্থির হয়ে গিয়েছি।অন্যের পোষ্ট ই পড়ার সময় পাইনা,নতুন পোষ্ট দেবো কখন? 🙁 নেটের সময় সব জবাবে শেষ।
নীতেশ বড়ুয়া
আগে পোস্ট দিবেন, তবে মন্তব্যে যাবেন। অকা? :@
ফাঁকিবাজি ছলভে না সজু বাইয়া :@
বাই দ্য মন্তব্যঃ তালগাছ তো আমাদের ভাগে আসলো কিন্তু তাল খাবে কে! ;?
ব্লগার সজীব
তাল পিঠা বানিয়ে সবাইকে খাওয়াবেন শুন্য আপু আর লীলা আপু 🙂
নীতেশ বড়ুয়া
তাহলে নীলা’দি কি করবেন!
অরুনি মায়া, অনিকেত নন্দিনী (যাহাকে দেখিয়া থুক্কু যাহার কর্মে উৎসাহী হইয়াছি আমি)
তালের পিঠা! অসসাআআআআআআআআআআআআআম্মম্মম্মম্মম্মম্মম্ম \|/
ব্লগার সজীব
সবাই পিঠা বানাবেন আর আমরা মজা করে খাবো ভাইয়া।
নীতেশ বড়ুয়া
নীলা’দি আকাশের দিকে তাকিয়ে তাল গাছ দেখাবেন, তাজু তাল পেড়ে আনবেন, শুন্যাপু সেই তাল থেকে সবচাইতে সরেসটি বেঁচে নিবেন, রিমু আপু সেই তাল থেকে রসের জন্য প্রসেসিং করবেন, লীলাপু সেই রস সংগ্রহ করবেন, জিসান ভাইয়া সেই তালের রস দিয়ে পিঠা বানানোর সরঞ্জাম আনবেন, হেলাল ভাইয়া সেগুলোকে মিক্স করে রুপকথার মতো রূপ দিবেন, অরুনি মায়া তাঁর মায়া ভরা ছন্দ দিয়ে পিঠা বানাবেন আর আপনি সেটা এখানে ঝুলিয়ে দিবেন এবং তা দেখে আমি তা ধিন ধিন করে নেচে নেচে সবাইকে পিঠা খেতে চিৎকার দেবো \|/
কিন্তু তালগাছটি কোথায় সুজু বাইয়া!!!!!!! 😮
ব্লগার সজীব
সবার কাজ ভাগ করে দিয়েছেন 🙂 তাল গাছ আমার কাছে,পিঠা সব আমার হলেই কেবল তাল গাছ দেখিয়ে দেয়া হবে।
নীতেশ বড়ুয়া
😮 🙁 :@ (-3
অরুনি মায়া
সজীব ভাইয়া ভিডিও দেখে হাসতে হাসতে নাড়ি ভুড়ি হজম হয়ে গেছে :D) :D) :D) :D)।
এইবার জরুরি কথায় আসি। না মানে তাল গাছ কি সব শেষ হয়ে গেছে? নাকি দুই একটা আছে? অর্ধেকটা হলেও চলত। দাওনা আমায় একটা গাছ আমি বাবুই পাখি পুষব, কাঠ বিড়ালী পুষব।
ব্লগার সজীব
হাসাতে পেরেছি আপনাকে এতেই আমি সন্তষ্ট, বর্তমানে কে কাকে নির্মল আনন্দ দিতে পারে আপু? আমার পোষ্ট পড়ে আপনি আনন্দ পেয়েছেন, এতেই আমি ধন্য। বাবুই পাখি, কাঠ বিড়ালী পুষলে আমার তালগাছটিই আপনাকে দিয়ে দেবো আপু 🙂 আপনার গাছে তাল হবে, তা থেকে আটি নিয়ে তালগাছের চারা লাগাবো, আপনি তালের আটি দিবেন তো আমাকে? -{@