বিকৃত যৌনাচারে ঝুঁকছে যুবক ও যুবতীরা————-
(অনেকদিন বাদে আপনাদের মাঝে। লেপটপ টা গেছে। বড় ভাই এর ঢোপে বসে বসে লিখছি……………………………। )
আমি আমার কিছু বন্ধুদের চিনি যারা অনেক আগেই যৌন জীবন শুরু করেছে। তবে তা বৈধ ভাবে বিয়ের মাধ্যমে নয়। কেও তার ভাল বাসার মানুষের সঙ্গে কেও বা কল গাল এর মাধ্যমে। আর আশ্চর্যের বিষয় সকলে উচ্চ শিক্ষিত এবং ভদ্রতার মুখোসে ঢাকা এক এক জন মানুষ। কেও কেও আবার বিবাহ করে বর্তমানে সংসার করছে। এদের কেও কেও আমার মত চাকরির প্রত্যাশায় রাজশাহী হতে ঢাকা এসেছে।
এই কথা বার্তা তাদের কাছ হতেই শোনা……………………… এবং কিছু প্রমান সাপেক্ষে লিখা। আমি তাদের নাম ও বর্তমান পেশা গুলি গোপন করছি।
তাদের মতে ঢাকা হল সেক্স এর নগরী। আই রঙ্গিন ঢাকায় পথে ঘাটে ঘুরে সেক্স। শুধু জানতে হবে কিছু নিয়ম ও কৌশল।
তারা এখানে এসেও জড়িয়ে পড়েছে সেক্স ও নারি দেহের মোহনীয় সুধা পানে। তারা তাদের প্রেমিকাদের সঙ্গে নিয়মিত জৌনাচারে লিপ্ত। এত সহজে পাবার ফলে এক জিনিসের উপর তারা বিরক্ত অর্থাৎ তারা তাদের বান্ধবীদের সঙ্গে সাভাবিক যৌন চারে তাদের অরুচি ধরে গেছে। তাই তারা নতুনত্ব আনার জন্য অনেকে এখন গ্রুপ সেক্স এ মত্ত। সত্যি গুলি শুনে মনে হচ্ছিল এগুলি আমি কি শুনছি। এ যে নীল ছবির বাস্তবায়ন জেন আমাদের দেশে। নীল ছবি আমি দেখিনি তা আমি বলব না। বন্ধুদের পাল্লায় পড়ে বেস কয়েকবার দেখেছি। আমার সে অনুভুতি খুব সুখের নয়।
তারা দুই বন্ধু এবং তাদের বান্ধবি মিলে ফাঁকা বাসায় চলে তাদের পার্টি এর পর বিভিন্ন যৌন শক্তি বর্ধক ঔষুধ খেয়ে চলে অবাধ যৌনাচার।
আরেক বন্ধুর মুখে শোনা, তার বান্ধবি আর মজা পাচ্ছে না তার সঙ্গে সেক্স করে তাই ওকে প্রস্তাব দিয়েছে গ্রুপ সেক্স করার। ঐ মেয়ে এবং তার বান্ধবী থাকবে এবং আমার বন্ধু।
সত্যি বলছি এসব শুনে বেশ অবাক হয়ে গেছি।
তুই এটা শুনে অবাক হয়ে যাচ্ছিস, আমাদের এক শালা আছে যে হিজড়াদের ভাড়া করে ………………………………………। আমার অবাক হবার ক্ষমতা মনে হয় লোপ পেয়ে গেছে। আমি ওকে বললাম হিজড়াদের কাছে কি পাবে বা কি আশা করে সে?
ও বলল, সাভাবিক যৌনাচার আর ভাল লাগে না তাই একটু চেঞ্জ আনার জন্য এই ব্যবস্থা।
আরেক বড় ভাই এর কাছে শোনা …… আধুনিক মেয়েরা তাদের সেক্স লাইফ বাঁচাতে বা বেশি বেশি যৌনাচারে লিপ্ত হতে বাচ্চার জন্ম দিতে সিজার করার দিকে ঝুঁকছে। সাভাভাবিক ভাবে জন্ম দিলে ৬-৭ মাস এর আগে সেক্স লাইফ শুরু করা জায় না । অথচ সিজার করলে তা মাত্র ১-২ মাস এর ধক্কা।আমি ফোন করে এগুলি আবার আমার ডাক্তার ভাগনার কাছে ইনসিউয়র হয়ে নিলাম। কথা কিন্তু ঠিক।
হায়রে কোথায় চলছি আমরা ……………………………… কয়েকদিন আগে ফেসবুকে দেখলাম সমকামীদের অধিকার রক্ষায় তাদের মুখপাত্র হিসেবে একটি পত্রিকা প্রকাশ হতে যাচ্ছে।
আর কত কি দেখব আর শুনব…………………………………… আমরা কোথায় গিয়ে দাঁড়াব এই ভেবে বেশ চিন্তায় হচ্ছে।
জি. মাওলা, বাসাবো ঢাকা
২১-০১-১৪, ১.০০pm
৪টি মন্তব্য
জিসান শা ইকরাম
আসলে যে যেমন সে তেমন জিনিস খুঁজে পায় , খুঁজে নেয় ।
আপনি বা আমি নেশা দ্রব্য খুঁজে পাবো না , কারন আমরা নেশা নেই না ।
কিন্তু যারা নেশা নেয় , অচেনা স্থানেও খুব দ্রুত এসব খুঁজে পায়।
অস্বাভাবিক যে কোন কিছুই পরিত্যাগ করা উচিৎ।
নীলকন্ঠ জয়
হুম সচেতনতা জরুরী। ভালো পোষ্ট। -{@
লীলাবতী
আমার চারপাশে কিন্তু একজনও এমন খুঁজে পেলাম না ভাইয়া ।
খসড়া
সারা জীবন ঢাকায় থেকেও কিছু পাইলাম না আর তারা উড়ে এসেই পাইল। রতনে রতন চেনে। তেমনি আপনেও পাইছে আপনের বন্ধুরা।
চোরেরাই চোরকে খবর দেয় আর চোর চেনে।