
পিলপিল করে ধেয়ে আসছে দুর্যোগ-দুর্বিপাক দলে দলে,
চিনচিনে স্যাঁতসেঁতে ভয়ের সর্বস্বতায়, বিফল যখন নির্জন অশ্রুপাত,
নির্বিকার সূত্রহীন ভ্যাবাচ্যাকা অন্তরের অভ্যন্তরে শুধুই স্মৃতির যন্ত্রণা;
নিরেট ইউরেকা ইউরেকা শুধুই ধড়ফড়ে দুঃস্বপ্ন,
ক্ষতযুক্ত ম্লান প্রাণে শুধুই খুঁজে ফেরা
একটুখানি উদ্ধার চিহ্ন;
অন্তহীন হিবিজিবি হৃৎপিণ্ডে দিনের পর দিন
স্পন্দমান হৃদয়ের খোঁজ,সামান্যের উত্তাল প্রশান্তিতে,
হইহুল্লোড়ের সাক্ষী-সাবুদ লুকিয়ে;
যেখানে এখন শুধুই জ্যোৎস্নার উজ্জ্বলতা,
সীমান্ত পার ক’রে দেয়া
বাতাসের মিহি ঘ্রাণে ঘ্রাণে চাঁদের নাচন;
ছবি নেটের।
১৩টি মন্তব্য
হালিমা আক্তার
সীমান্ত ভেঙে দিয়ে জ্যোৎস্না কে নিয়ে আসলেই হয়। শুভ রাত্রি।
ছাইরাছ হেলাল
অবশ্য না ভেঙ্গে রণ-পা থাকলেও মন হতো না।
দারুন মন্তব্য, শুভেচ্ছা নিবেন।
বোরহানুল ইসলাম লিটন
দুখের জ্যোৎস্নায় স্নাত চন্দ্রিমার সাড়া
নিশ্চয় জাগলে করে আপনাকে হারা।
সুন্দর শব্দ চয়ণ ও উপমার ব্যবহার।
আন্তরিক শুভেচ্ছা ও শুভ কামনা জানবেন সতত।
ছাইরাছ হেলাল
সুন্দর করে পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ।
রিতু জাহান
স্মৃতিকে তবে বিস্মৃতির অতলে ভাসাই বেঁধে মস্ত পাহাড়
ডুবে মরুক সাগর তলে,,
তাকে ঘিরে নতুন করে জন্মাক কোনো দীপ,
শ্যাওলা জালে ঢাকা পড়ুক বিস্তীর্ণ জলে।
হৃদয় ভাঙার সাক্ষী সাবুদ কই?
পেয়েছে কি খোঁজ বাদী বিবাদীর!
ছাইরাছ হেলাল
আহারে!! এমন মন্তব্যের উত্তর দিতে হলে তো একটি আস্ত লেখা লিখতে হবে!!
বাহ বেশ, সুন্দর মন্তব্য।
ভাল থাকবেন আপনি।
রিতু জাহান
প্লিজ লিখে ফেলুন, আমিও দেখি পারি কিনা!
চেষটা করি,,
কৃতজ্ঞতা
রিতু জাহান
কেমন করে লেখেন এতো সুন্দর ??
ছাইরাছ হেলাল
আমি তো আপনাদের পড়ে পড়ে শিখি।
শুভেচ্ছা।
রিতু জাহান
আমিও তবে পাঠক হব মনোযোগী।
ছাইরাছ হেলাল
আচ্ছা আচ্ছা, আমরা সব্বাই পাঠক।
ধন্যবাদ,
রোকসানা খন্দকার রুকু
তবুও আশা থেকে যায়। আশায় বাঁচি।।।।
ছাইরাছ হেলাল
বেঁচে আছি, থাকতেও চাই, এই আশায় আশায়।
শুভেচ্ছা দিচ্ছি।