দিন আসে, রাত যায়।
দেয়ালে সাঁটানো কিংবা সমাজে ঝোলান হাসি মুখ
একই রকম রয়ে যায়।
ভরা পূর্ণিমা কারো মনে প্রেমের আকুতি,
কিংবা কারো স্বপ্নের প্রেয়সী
আবার, কারো কাছে ফুটো থাকা ভিক্ষের আদুলি।
বট কিংবা পাকুড় দেখিয়ে যাও।
বল- এ হল সময়ের প্রতীক, মহাকালের পরমানুভূতি
অথচ, এই বট পাকুড়ের ছায়াতেই মিশে আছে নিভে যাওয়া হাসির ফাঁসির দড়ি।
চুলে পাক ধরে, চামড়া ঝুলে পড়ে।
তবু আস্তিনে লেপ্টে থাকা ঘামের মতই হাসিটাও অমলিন জেগে থাকে
এই ‘ভাল আছি’ হাসির সাথে ভাল থাকার অনুভূতিটুকুও মুছে গিয়েছে।
৫৮টি মন্তব্য
স্বপ্ন
স্মৃতি অমলিন ভাইয়া। ভালো লেগেছে খুব।
নীতেশ বড়ুয়া
-{@ 😀
স্বপ্ন
-{@ 😀
নাসির সারওয়ার
থাকনা, হাসির সাথে ভাল অনুভূতিটাও।।।
নীতেশ বড়ুয়া
😀 সব সময় 😀 -{@
ছাইরাছ হেলাল
উহ, পূজার টাইম, হাসি বজায় রাখুন।
নীতেশ বড়ুয়া
বছর শেষ তবুও হাসি চাই 😀
হ্যাকিং হোক, তবুও পোস্ট চাই :p
ছাইরাছ হেলাল
আসলে মাথা নষ্ট হয়ে গিয়েছিল। অবশ্যই লিখব।
নীতেশ বড়ুয়া
এইবার তবে কি? রুপকথার কাকাতুয়া নাকি অন্য কিছু! অধীর আগ্রহে দাঁত কেলিয়ে থুতনিতে সব আঙ্গুলে রেখে বসে আছে পদ্মাসনে-কবে আসিবে, কবে আসিবে 😀
শুন্য শুন্যালয়
চিড়ুনিটা পাশে রেখে নিস, নইলে চুলের স্টাইল নষ্ট হয়ে যাবে 😀
নীতেশ বড়ুয়া
আইলা! চুলে চিড়ুনি লাগে না অকন আর। চুল কইমা গেসে তাই মিলিটারী ছাঁট মারি :p
শুন্য শুন্যালয়
নতুন স্টাইল মার, পুরা টাকলু। আমার এক বান্ধবির বর, বিয়ের আগে পুরা টাক হয়ে বসছিল পিঁড়িতে। সে সারাবছর টাকলু থাকে 😀
ছাইরাছ হেলাল
আসিবেক আসিবেক, মেহজাবিন আসিবেক।
দাঁতের যত্ন নিন।
নীতেশ বড়ুয়া
উইমা! আমিও রাখসিলাম কিছুদিন… টাকলু মাথায় ঠান্ডা লাগে আর শীতকাল আইতাসে তাই যা গজাইসে ঐডারেই ছাঁইটা ঠান্ডা কমানুর ধান্ধা করতাসি :p
নীতেশ বড়ুয়া
ওরে… মেহজাবিন!!! \|/ \|/ \|/
নীলাঞ্জনা নীলা
উইমা রাই শেষ! এখন আবার মেহজাবিন?
😀 \|/
নীতেশ বড়ুয়া
:D)
নাসির সারওয়ার
থাকনা, হাসির সাথে ভাল অনুভূতিটাও।।।
নীতেশ বড়ুয়া
হাসি ছাড়া কিছুই নাই 😀
নাসির সারওয়ার
অনুভূতিটার কি হোল?
নীতেশ বড়ুয়া
Who cares when money talks? আর তাই “দেয়ালে সাঁটানো কিম্বা সমাজে ঝোলান হাসি মুখ”
নাসির সারওয়ার
আপনার মতো লেখক কিনতু কেয়ার না করে পালাতে পারেনা। এরা আছে বলেই আমরা এখনো বেচে আছি।
নীতেশ বড়ুয়া
আয় হায়!!! আমি লেখক, কবি এইসব ভারী উপমার যোগ্য হতে পারলে এতোদিনে বর্তে যেতাম নিশ্চিত \|/
আসলে আমরা সবাই বেঁচে আছি। কেউ সেটার মানে জানি, কেউ মানে জানতে বেড়িয়ে পরি আবার কেউ বেঁচে আছি কি নেই তাতেই প্রশ্ন রাখি 😀
জিসান শা ইকরাম
বট গাছে কি কেউ ঝুলে ছিল
বা পুকুরে ভেসেছিল? 🙂
হাসি বজায় থাকুক
হাসিতে হৃদপিণ্ড ঠিক থাকে 🙂
নীতেশ বড়ুয়া
দুটৈ দেখেছি জীবনে… বাকি সবই 😀
অরুনি মায়া
সুন্দর লিখেছেন নীতেশ দা।
হাসি খুশি থাকবেন প্লিজ,,,,, -{@
নীতেশ বড়ুয়া
😀 😀 😀 😀
লীলাবতী
স্মাইল প্লিজ 🙂
নীতেশ বড়ুয়া
:D) আমি অলোয়েজ 😀 থাকি।
শুন্য শুন্যালয়
নামে -বেনামে বলে এমন অসাধারন ভাবনাগুলো কতদিন আড়াল করবি দাদা ভাই?
দেয়ালে সাঁটানো কিম্বা সমাজে ঝোলান হাসি মুখ… ভালো আছি হাসির সাথে অনুভূতিও মুছে যায়। ইশ রে, অনেক ভালো লিখেছ। কেউ জিজ্ঞেস করছে কেমন আছো? এক হাতে ঘাড়ে হাত দিয়ে ব্যাথা বুলাই আর বলি, ভালো আছি। হাসির আড়ালে কতকিছু আড়াল হয়ে যায় তার কুল কিনারা নাই গো দাদা।
তুইও কি ঠিক করেছিস, মন খারাপ করিয়ে দিবি? নাহ্ তুই কবিতা শেষ করেই দাঁত কেলাচ্ছিস, আমিও তাই করুম 😀
দারুন কবিতা, তিন সত্যি। (y) -{@
নীতেশ বড়ুয়া
উ লা লা উলাল্লা
হাসিতে উলালা…
কবিতার ভেতরে ঢুকে গেলে কি করে শুন্যাপু!!! ;? দারুণ জবাব দিয়েছো… তোমাকে তাই হাসসতে নাচতে ফুলেল হাসি :D) \|/ -{@ 😀
শুন্য শুন্যালয়
ছায়া বড় শান্তির ( ভূতের ছায়া বাদে ), ওর মধ্যে ফাঁসি ঢুকাতে নেই। দুঃখ হচ্ছে তুড়ি মেরে উড়িয়ে দেবার জিনিস। বুঝলি?
তুই এর জবাবে তুমি হয় কি করে?
নীতেশ বড়ুয়া
১)
তুমি মান্যগণ্য আর আমি নগণ্য তাই তুইয়ের সাথে তুমি :p
২)
তুমি বড় আমি আরো ছোট 😀
৩)
তোমার পোস্ট আমার আনন্দ \|/
এভাবেই হয় :D)
শুন্য শুন্যালয়
আচ্ছা তথাস্তু, সবসময় এমন বাধ্য আর মান্যগন্য করবি বুঝলি? নইলে আমার জালি বেতের কথা ভুলে যাসনা।
নীতেশ বড়ুয়া
মোটাসোটা গাব্দুগুব্দু হেডটিচার শুন্যাপুর জালি বেতের কথা কে ভুলে :D)
শুন্য শুন্যালয়
আমি মোটেও মোটাসোটা গাবুগুব্দু না ^:^
অইটা তো সজীবের বউ এর চেহারা মনে করায় দিলি 😀
নীতেশ বড়ুয়া
জগতের সকল হেডটিচার মোটাসোটা গাব্দুগুব্দুই হয় 😀
রিমি রুম্মান
শেষ লাইনটি খুব মনে ধরেছে। 🙂 শুভকামনা রইলো। -{@
নীতেশ বড়ুয়া
শেষ লাইনটি লেখার সময়ে কেন জানি না সার্কাসের জোকারের কথা মনে এসেছিল।
ধন্যবাদ রিমিপু -{@
মরুভূমির জলদস্যু
-{@ বট কিম্বা পাকুড় দেখিয়ে যাও।
বল- এ হল সময়ের প্রতীক, মহাকালের পরমানুভূতি
অথচ, এই বট পাকুড়ের ছায়াতেই মিশে আছে নিভে যাওয়া হাসির ফাঁসির দড়ি। -{@
সুন্দর কটি লাইন।
নীতেশ বড়ুয়া
😀 থ্যাঙ্কু জলদস্যু ভাইয়া 😀 -{@
নীলাঞ্জনা নীলা
অপেক্ষা করুন নীতেশদা এই লেখার মন্তব্য দেবো অন্যভাবে। -{@
নীতেশ বড়ুয়া
😀 ইয়ু ইয়ু ধিঞ্চিক ধিঞ্চাল চিক্কি চাক্কি \|/ \|/
মেহেরী তাজ
আপনার হাসির অনুভূতি মিশে যাওয়ার পরেও এই অবস্থা হলে মিশে যাওয়াত আগে কেমন ছিলো??? 😮
নীতেশ বড়ুয়া
সে সময় এলে একদিন মন খুলে জানাবো, I promise 😀
নীলাঞ্জনা নীলা
চটের ব্যাগে ভরা বাজার এবং পথের পাশের ঘুম
মানুষের সমান্তরাল দ্বৈততা।
চতুষ্কোণের বাইরে দৈন্যতা ভরা হাহাকারের নীচেও
খিলখিলিয়ে হেসে ওঠে স্বর্গের শিশু
মর্ত্যের বুকে কালিঝুলি মাখা, ডাষ্টবিনের পাশে
আকাশের নীল কিংবা শ্রাবণের বৃষ্টি
রঙ আনে চতুষ্কোণে।
চটের বস্তা ভেঁজে মানুষের গায়ে।
নীতেশদা মাত্র লিখলাম। কিন্তু আপনার লেখা পড়ার পর থেকে কথাগুলো মাথার ভেতর এলোপাথারিভাবে পায়চারি করছিলো।
ও মনু এমন লেখা লেখেন ক্যামনে? ;? -{@
নীতেশ বড়ুয়া
মানুষের পঞ্চ ইন্দ্রিয়ের কোন একটির স্পর্শ পেলেই তবে মানুষ কল্পনা করতে পারে, সেই কল্পনাকে শব্দে লিখে, শব্দে বলে, চিত্রে, চলচ্চিত্রে দেখাতে পারে। অর্থাৎ অভিজ্ঞতা না এলে মানুষ জানে না কি করতে হবে, বলতে হবে। অন্য অর্থে The limitation of Human species is they can’t draw a single moment in an any or single visible, hearable without experiencing it. But after experiencing there is no limitation of Human species to drawing the same thing in many ways.
নীতেশ বড়ুয়া
নীলা’দি আপনার এই হঠাৎ পাওয়া ভাবনাগুলোর সাথে আমার ভাবনার সাথে পাশাপাশি রাখলে পরিষ্কারভাবে দেখা যায়ঃ
আশাবাদী আপনার ভাবনায় আমাকে হতাশাবাদী দেখাচ্ছে 😀 :c
নীলাঞ্জনা নীলা
ধ্যৎ কি যে বলেন না দাদা। আপনি হতাশাবাদী র স্বয়ং ঈশ্বর এসে বললেও বিশ্বাস করবো না। একটা খুব সত্যি জানি যারা অনেক হাসে, হাসায় তাদের বোঝার মানুষ নেই, থাকেনা।
ভালো থাকবেন
নীতেশ বড়ুয়া
:p :D) :D) :D) :D) :D)
আজকে কই গেলে নীলা’দি!!! -{@
আগুন রঙের শিমুল
জাগো দয়াময়ী বলতে চেয়েও , যে হারিয়ে যায় ভীরের মাঝে
তার হাসি থাকা না থাকায় কি যায় আসে 🙂
নীতেশ বড়ুয়া
অবশ্যই আসে যায় আরছি ক্কাক্কা। কারণ সেই হারিয়ে যাওয়ারাই কিন্তু ভীড় তৈরী করে 😀
আবু খায়ের আনিছ
কি বলব ভেবে পাচ্ছি না।
নীতেশ বড়ুয়া
“কি করি আজ ভেবে না পাই”- :p
আবু খায়ের আনিছ
পথ হারিয়ে কোন বনে যাই………….
নীতেশ বড়ুয়া
:D) \|/ -{@ দারুণ দারুণ :c
মিথুন
কিম্বা কে এভাবে লেখা যায়? আজ জানলাম 🙂
“ভালো আছি” হাসি আর “ভালো থাকা”র হাসি কিন্তু দুইরকম। আমি দেখলেই বুঝতে পেরে যাই, যদি চাই।
চমৎকার একটা কবিতা পড়লাম নীতেশ দা…… (y)
নীতেশ বড়ুয়া
আমার বানাম ভুল হয় অনেক অসাবধানতা ও অজ্ঞতার কারণে। কিংবা বলা যায় অনিচ্ছাক্রিত কারণে :p ঠিক করে নিচ্ছি, থ্যাঙ্কু ভেরি মাচ। -{@
আপনি তাহলে অনেক অনেক সৌভাগ্যবান একজন যিনি ভাল আছি আর ভাল থাকার তফাৎ বুঝে নিতে পারেন -{@
থ্যাঙ্কু 😀