ধর্ষক রা এক পলকে নারী দেহের সব ভাঁজ খুজে পাবে ।
বুকের স্ফীতি পরিমাপ করতে পারবে ।
কিন্তু নারীর মনের খোঁজ তাঁরা কোনদিন ও পাবে না ।
তাঁর গভীর চোখে জলাশয়ের গভীরতা খুঁজে পাবেনা ।
মেঘ কালো কেশের খোঁপা থেকে বেলী ফুলের গন্ধ পাবেনা ।
বাঁকা ঠোটে পূর্ণিমার চাঁদের দেখা পাবেনা ।
তাঁর হাসির জোৎসনা তে ভিজতে পারবে না ।
হাতে হাত রেখে চোখের ভাষায় কথা বলতে পারবে না ।
বুকে মাথা রেখে প্রিয়তমার হৃদয়ের স্পন্দন শুনতে পাবে না । ।
বিঃদ্রঃ
শুধুমাত্র বিবাহ বহির্ভূত ইচ্ছার বিরুদ্ধে যৌন সম্পর্ক কে রেপ বলে না । সমাজের অনুমতি তে বৈধ ভাবে , প্রেমহীন দাম্পত্যও ব্যাভিচার ।
১৬টি মন্তব্য
নীলাঞ্জনা নীলা
ধর্ষকরা তো মন খোঁজে না,তাদের প্রয়োজন শরীর।
সঞ্জয় কুমার
তা অবশ্য ঠিকই বলেছেন ।
খেয়ালী মেয়ে
এতো কিছু যদি বুঝতো তবে সবকিছু হয়তো অন্যরকম হতো.
সঞ্জয় কুমার
তাঁরা আর কবে বুঝবে? নারী নিজ গৃহেও প্রতিনিয়ত ধর্ষিতা
স্বপ্ন নীলা
ধর্ষকরা আর পালাতে পারবে না, তাদের শাস্তি হবেই হবে
সঞ্জয় কুমার
অবশ্যই এবার আর রেহাই নেই
নুসরাত মৌরিন
খুব ভাল লিখেছেন ভাইয়া।আমি যখন বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রথম ভর্তি হই এর আগে পর্যন্ত খুব একটা ছেলেদের সাথে মেশা হয়নি।হঠাৎ করে আবিষ্কার করি প্রতিটা ছেলে একটা মেয়েকে নিয়ে বিশ্লেষন করে,নোংরা বিশ্লেষন!!আমি জানি না সব ছেলে এমন কি না।কিন্তু বেশির ভাগই এমন।প্রথম দর্শনে একটা মেয়ের আগা থেকে গোড়া তারা অনুবীক্ষন যন্ত্রের মত বিশ্লেষন করে ফেলে।অদ্ভুত লাগে আমার!!ছেলেরা কি কখনোই একটা মেয়েকে শুধুমাত্র মানুষ হিসেবে দেখতে পারে না?হয়ত সবাই এমন নয়,কিন্তু বেশির ভাগই এমন কেন?
সঞ্জয় কুমার
কারণটা হচ্ছে মেয়েদের সাথে ওদের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক নেই । ওরা আজীবন মেয়েদের ভোগের বস্তুই মনে করে ,কখনোই মানুষ ভাবতে পারে না
ইমন
ভাল লিখেছেন
সঞ্জয় কুমার
ধন্যবাদ ইমন ভাই
মনির হোসেন মমি(মা মাটি দেশ)
সুন্দর লিখেছেন।তয় মন ও মানুষিকতার পরিবর্তন খুবই জরুরী।
সঞ্জয় কুমার
অবশ্যই । ধন্যবাদ
ব্লগার সজীব
আপনার এই লেখা মানুষের জন্য,ধর্ষকেরা পশু,পশু মানুষের ভাষা বুঝতে পারেনা।
সঞ্জয় কুমার
ওদের পশু বললেও পশুদের অপমান করা হবে । ধন্যবাদ ।সজিব ভাই
নীতেশ বড়ুয়া
ধর্ষণ এখন মজা করার শব্দ…
সঞ্জয় কুমার
যারা ধর্ষণকে মজা করার সম অর্থে ব্যাবহার করে । তাঁদে সাথে তাঁদের মত করেই মজা (ধর্ষণ) করা উচিত