ঝুলছি ঝুলছি, ঝুলেই আছি, ঝুলেই যাচ্ছি। ঝুলে থেকে নাচছি, নাচতেই হবে যে, ঘরানার ঠিকঠাক না ভেবেই। ঝানু ওস্তাদের কাছে নাড়া বেঁধে বা না বেঁধে। ইচ্ছেকাতর অপূর্ণতায় সোনায় সোহাগা বাড়াবে মুঠো মুঠো। পিঁপড়েদের কাছে নিয়ম শিখে পিল পিল পিছু নেয়া, মিষ্টিমুখের উল্লাসে, ঝুলে পড়া চোয়ালে নাচিয়ের হাতছানি, রাগের অনুরাগ, ভালোবাসার খু্নসুড়ি। ঝুল বারান্দায় নাচানাচি। শেষ অব্দি স্বপ্নের আয়েশি ভ্রমণ, ঠোঁট হীন মুখে।
টেকো চুলে মাথা মুড়িয়ে ঝুলে থেকে ঝুলে থাকা, নিরন্তরের ফোঁপান ফ্যা ফ্যা চিঁচিঁ গুলে খাওয়া। ঠনঠনানো পাঁজরে বেতো ব্যথা, রক্তে শর্করার গভীর আনাগোনা, টেকো চুলের ম্রিয়মাণ মাথা ব্যথা, তবুও ঝুলে গিয়ে ঝুলে থাকা, ঝুলে যাওয়া ও, অতীত ভবিষ্যতের ফাঁক গলে। সক্ষম সাহসেই জীবন সৌন্দর্যময়, জীবন ঝুলে থাকে গৈরিক গোঁজামিলের রমণীয় গুনে।
উৎসর্গ-
কবি নাসির সারওয়ার।
শুভেচ্ছার নূতন বছর।
৬৮টি মন্তব্য
অরুনি মায়া
হায় আল্লাহ্ আপনি কি নাসির ভাইয়ের সাথে ঝোলা ঝুলি করতে চাচ্ছেন 😮 |এত উন্নতি | শেষ পর্যন্ত এই ছিল কপালে | আবার দুজন মিলে ঝুল বারান্দায় নাচানাচি করবারও ইচ্ছে দেখছি | কোথায় কোথায় ভ্রমণ করতে চান ছি লজ্জা | নতুন বছরের এ কি রং দেখাইলেন | আমিতো লাজুক লতা লজ্জায় নুয়ে পড়লাম :p |
কি দিনকাল আসল, এখন আমার কি হবে ;(
ছাইরাছ হেলাল
ঝুলে থেকে ঝুলে যাওয়া জীবনের ঝুল বারান্দায় দাড়িয়ে জুল জুল করে দেখছি ঝুলে ঝুলে নাচানাচি,
বলছি না আমার কবি বন্ধু ঝুলে আছে ঝুলে থেকে,
ইয়ে, মানে তাঁর কথা মনে পড়ে গেলু।
আহা, মনে না পরে উপায় আছে!! আমারা তো আমরাই।
আপনার শরমিন্দা হবে না, আর অবস্থান ও অপরিবর্তনীয়।
অরুনি মায়া
একে তো কবিতায় রোমান্টিক রোমান্টিক ভাব, তার উপর লেখার সময় বন্ধুর কথা মনে পড়া | উফ চারিদিকে রঙ রঙ আর রঙ ^:^ | নাহ আর সহ্য হয়না
ছাইরাছ হেলাল
আরে এখানে আবার লুমান্তিক ভাব কোথায় পেলেন!!
এতো শুধুই ঝুলে থাকার প্রাণান্তকর ব্যর্থ প্রচেষ্টা মাত্র।
রং বাজ থেকে সাবধান, আপনি তার নিশানার বাইরে তা ভাবার কোন কারন নেই,
অসহ্য এই সব রংয়েরা।
নাসির সারওয়ার
আরে চিন্তাইয়েন না। ইহা আমি নয়। কোথাকার কোন অকবি কে জানে।
আপনি আছেন তো আমার আর কোন ভরসাই নাই।
অরুনি মায়া
না না না আমি বাদুড় ঝোলা হয়ে ঝুলে থাকতে রাজি নই, আপনিই ঝুলুন আপনার বন্ধুর সাথে | তবে সুযোগ পেলে যে ঝুল বারান্দার দড়িগুলো কেটে দিবনা সেই কথা কিন্তু দিতে পারলাম না :p
ব্লগার সজীব
ঠোঁট হীন মুখ আবার কেমন?এমন মুখ আমার দরকার নাই।বছরের শুরুতে একটা লুমান্টিক লেকা দিবেন,তা না দিলেন এমন একটা লেকা যা বুঝতে হলে আমাকে অনন্ত কার ঝুলে থাকতে হপে ঝুল বারান্দায় 😀
ছাইরাছ হেলাল
এটিও খুব ই লুমান্তিক, বুঝতে হলে জানতে হবে,
আপনি এখন অবশ্যই বুঝতে ও জানতে পারবেন,
তবে ঝুল থেকে মাফ আপনি পাচ্ছেন না।
ব্লগার সজীব
আচ্ছা চিন্তক হয়ে লেকা বুঝতে চেষ্টা করি 🙂
ছাইরাছ হেলাল
চিন্তুক না হয়ে উপায় নেই।
নাসির সারওয়ার
চিন্তক ভাই। ফলাফল জানাইবেন।
ছাইরাছ হেলাল
আপনাকেও চিন্তুক হতে হবে।
মোঃ মজিবর রহমান
সুরুতেই ঝুলে রইলেন।
ঝুলতেই কি আনন্দ পাইলেন
তাই আবার সংগী নাসির ভাইকে নেইলেন।
ঝুলুন ঝুলুন কত মজা এই ঝুলাতেই ন্যাড়া মাথায়
ছাইরাছ হেলাল
সবাই ঝুলে থাকে, কেউ বলে কেউ লুকোয়, আমি বলেই ফেলের দলে।
মজা অবশ্যই আছে তবে অন্য কিছুও আছে!!!
নাসির সারওয়ার
এই ঝুলন কি যেই তেই ঝুলন!
ছাইরাছ হেলাল
খুব কুঠিন ঝুল।
মোঃ মজিবর রহমান
ঝুল ঝুলই যে ঝুলই
হক জিবনের বাকে বাকে ঝুলতেই হয়।
জলন্ত ঝুলন ঝুলছিই !
ছাইরাছ হেলাল
ঝুলেই আছি।
শুন্য শুন্যালয়
দেখুন ভাউ, আপনি কিন্তু আমাদের ভোলা-ভালা, নাদুস-নুদুস, কবি-অকবি-না কবি চকলেট মুখো নাসির ভাই টাকে সোনেলা ছাড়ার ফন্দিফিকির করছেন, আমি কিন্তু সব ধরতে পেরেছি। আপনার সকল ঝুলিয়ে ঝুলিয়ে ফেলে দেবার এইযে ষড়যন্ত্র তা কিন্তু সফল হতে দেবোনা, দরকার হলে আপনাকেই একবারে ঝুলিয়ে দেব কাষ্টকাঠে। মাগো মা, টেকো চুলেও নাকি আবার মুড়ানোর কিছু বাকি থাকে!! আবার অপুর্নতার সোনার সোহাগে বেড়ে যাওয়া, এ আবার কি জিনিস?
রমনীকে গোঁজামিল বলেছেন? আপনার সাহস দেখে হিমসিম খাচ্ছি। এ লেখা সোনেলা থেকে বাজেয়াপ্ত করার অনুরোধ করছি। শুধু নাসির ভাই নয়, এ লেখা যেকোন কেশবান-কেশোবতীর জন্যই মাথাব্যাথার কারন ঘটাবে বলে আমার বিশ্বাস।
ছাইরাছ হেলাল
বালাইষাট, আমি কষ্মিন কালেও কোন কেশবতীর নাম মনে করার সাহস দেখাই নি, দেখাব ও না।
আপনি কেশবতী!! আগে বললেই হতো। আরে আমি সেই বিষুষ্ট কবির কথা বলিনি, ঝুলতে ঝুলতে কবির কথা মনে
করেছি মাত্র, ইহার সাথে কোন জীবমৃতের সম্পর্ক নেই। তা সেই কবি যে টেকো তা আপনি জানিলেন কী করে!!
বাহ, চকো চকো ও দেখা যাচ্ছে, কিছু ধুম্র দেখতে পাচ্ছি মনে হচ্ছে, নাহ্, সবই চোখের ভুল।
আমি তো ঝুলতে ঝুলতে যা দেখলাম তাই ই উগড়ে দিলাম। জ্বালানোর বা ঝোলানোর কিচ্ছুটি আর বাকী নেই।
আমিও আপনার সাথে একমত, এরকম ঝুল স্বীকারোক্তি থাকা ঠিক না।
আপনি কী মঠু নাকি? ভয় পাওয়ার ইমো হপে।
শুন্য শুন্যালয়
জ্বি সবই বুঝতে পেরেছি, সক্ষম সাহসেই আপনি এমন লিখেছেন তা আমি কিন্তু ঠিকই বুঝেছি। ঝানু ওস্তাদের কাছে নাড়া বেঁধে কেমনতর ঝোলাঝুলি চলছে, স্বপ্নের আয়েশী দোলনায় তা দেখতে পাচ্ছি, তা এসবের মধ্যে আমাদের ভালু ভাইটার মাথায় কেনু গণ্ডগোল বাঁধিয়ে দিচ্ছেন, শুনি?
লেখক যে নিজেই টেকো মাথার কথা বলেছেন, তা কি মনে আছে? তা জানাশোনা একটু হতেই পারে, থ্রি স্টুজেস এর একটাকে দেখলেই বাকিগুলো বোঝা যায়।
মঠু কি জিনিস? মিঠাই এর শর্টকাট নাকি?
ছাইরাছ হেলাল
তবে আপনি ঠিক ই ধরেছেন (যেমন ধরেন অন্যান্য বিষয়েও) আমার ওস্তাদ কিন্তু ওস্তাদ ই।
বিফলে মুল্য ফেরৎ টাইপ, শতভাগ অব্যর্থ। ঠিকানা চেয়ে বসবেন না যেন।
ঝুলে আছি আয়েশি দোলনায় তা ঠিক, আবার ইষ্টক বর্ষনেও টিকে থাকি।
আপনের!! ভালু ভাইটুর মাথা-মুথা আছে নাকি!! সে তা খুইয়েছে ঝড়ের প্রথম সিগনালে ই।
থ্রি স্টুজেস ছাড়া আমাদের চলেই না।
না, মানে যেভাবে হুমকি-হামকি দিলেন তাতে একটু ভুই পেতেই পারি।
শুন্যাপুকোথাকার!!!
স্যাঁত করে নামিয়ে ফেলুন না, কিছু একটি!!
অনেক দিন যে হয়ে গেল।
শুন্য শুন্যালয়
বেশ উপরে রয়েছে, নামানোর জন্য দড়ি চাই, কিঞ্চিত ঝোলাঝুলিও চাই, আপনার মত গন্ডাখানেক চক্ষু আর ওস্তাদের ঝাড়ফুঁক কি আর সবার বরাতে জোটে? @ছাইরাছ ভাউ।
ছাইরাছ হেলাল
দড়ি-দুড়ির অভাব আপনার ছিল না, হবে ও না,
সামান্য পাঠকদের আর ঝুলিয়ে না রেখে নামিয়ে ফেলুন ঝটতি।
আপনিও ওস্তাদ ধরে ফেলুন, হাজার চোখ গজিয়ে যাবে, ভাইয়া।
অরুনি মায়া
শুন্যাপু জিরাফের মতিগতি কিন্তু ভাল ঠেকতেছেনা | তুমি একটু নজর রেখ কিন্তু | নইলে বিড়াল আর জিরাফের মারামারি কেউ ঠেকাতে পারবেনা বলে দিলাম ^:^
ছাইরাছ হেলাল
মারামারি চলুক, তবে শুন্যাপুকোথাকার কে ডাকাডাকি কেন!!
আমি খুপ ডরাই।
শুন্য শুন্যালয়
না না মায়াপু, মতির গতি একদম ঠিক আছে। ইহা একটি বিপরীত ধর্মীয় স্বাভাবিক ঝোলাঝুলির গল্প, শুধু নামখানা বন্ধুর নামে ঝুলিয়ে উনি সবার মধ্যে ঝুল বাধিয়ে দিয়েছেন।
মারামারি করা কিন্তু খুবই ভালো, নখগুলোতে নিয়মিত শান দিও। @মায়াপু
ছাইরাছ হেলাল
ইসসিরে, বাঁচালেন!!
এই না হলে আমাদের শুন্যাপুকোথাকার!!
উফফ,
আবার নখ-নুখের কথা কয় ক্যা!!
অরুনি মায়া
তুমি কিন্তু তোমার ভাউ রে বাঁচানোর পায়তারা করবানা বলে দিলাম | কে জানে কারে নিয়ে ঝুলতেছে | নখ ধার দেয়া শেষ | একবার শুধু বাগে পেয়ে নেই…. ^:^
নাসির সারওয়ার
নাদুস-নুদুস। কি যে ভাল্লাগে! বলেন আর এত্তু বলেন।
ছাইরাছ হেলাল
দারুণ, দারু্ণ, ঝুল চলবে।
জিসান শা ইকরাম
লেখা খুবই উচ্চ মার্গীয় হয়েছে
ভিন্ন মত প্রকাশের দুঃসাহস দেখালাম না
টেকো চুলে মাথা মুড়িয়ে তে সমস্যা নেই
কিন্তু ভরা চুলের দিকেও নজর যেতে পারে
আমি বুদ্ধিমান হইছি, ঠিক কাজটি করছি 🙂
ঝুলান দিয়ে ২০১৬ আরম্ভ?
বছরের বাকী দিন গুলোতে কি হয়, দেখা যাক ………
ছাইরাছ হেলাল
উচ্চমার্গিয় লেখায় ভিন্ন মতের সুযোগ নেই,
ভরা চুলের মাজেজা আমরা দেখতেই আছি বুদ্ধিমানের বুদ্ধিতে।
জীবন খুবই ঝুলময়।
জিসান শা ইকরাম
তবে এমন উচ্চ মার্গীয় লেখা পড়িতে থাকিলে অচিরেই যে মাথার চুল ভূমিতে লুটাইবে এ বিষয়ে কুন সন্দেহ নাই ^:^
ছাইরাছ হেলাল
তার সমূহ সম্ভবনা দেখা যাচ্ছে।
নাসির সারওয়ার
আপনি কন দেহি। ঝুলন দিয়া বছর শুরু। সারা বছর ক্যামন করিয়া ঝুলিয়া থাকিব! হাত তো ছুইটা যাইব!!!
ছাইরাছ হেলাল
ঝুলনে মাফ নেই,
বিনা হাতেও ঝুলে থাকতেই হপে।
জিসান শা ইকরাম
ডাইরেক্ট একশন – হাতে লোহার পেরেক মারিয়া 😀
নাসির সারওয়ার
লোহার পেরেক! বুজতে পারছি, রক্ষা নাই!
নীলাঞ্জনা নীলা
সেরেছে জীবনের ঝুল নাচ! তাও ভাইয়ূকে নিয়ে। বেচারা ভাইয়ূর ভাগ্য আহারে।
এসব কি শুরু করেছেন? এসব ঠিক না। ভালো হইয়া যান। রঙ রঙ খেলা শুরু করে দিলেন বছরের প্রথম দিনেই!!! 😮
ছাইরাছ হেলাল
আপনার ভাইয়ুকে নিয়ে কিচ্ছু না, ঝুলতে গিয়ে তার কথা মনে হল,
জীবন খুবই ঝুলময়।
রং-রুং আমরা আগেই দেখে ফেলেছি, ব্যাপার না।
নীলাঞ্জনা নীলা
বেশী বেশী ঝুলুন। ঝুলতে ঝুলতে আবার পড়ে যাবেন না যেনো।
আপনার মতি-গতি সুবিধার না, এতো রং-রুং দেখেন! :p
ছাইরাছ হেলাল
পড়ে যাওয়ার উপায় নেই।
আপনার রানী রূপী রাজা কেমন আছে!!
ম্যালা দিন ‘যাই’ না!!
নীলাঞ্জনা নীলা
বুঝলাম না রানীরূপী রাজা মানে!!! 😮
ছাইরাছ হেলাল
ওই যে আপনার মানিক্য!!
নাসির সারওয়ার
এই ছিল মোর কপালে!!
ছাইরাছ হেলাল
আপনার তো দেখছি মাথা জুড়েই কপাল।
ভোরের শিশির
ঝুল ঝুল ঝুলোনি
জীবন ঝুলে দেখোনি :p
ছাইরাছ হেলাল
কতকিছু যে দেখার বাকী।
ঝুলে ঝুলে দেখে নেব, ঝুলময় এ জীবন।
ভোরের শিশির
বানর মোদের পূর্বপুরুষ
ঝুলে ঝুলে উত্তম,
সেই ঝুলেতেই ঝুলছি সবাই
নাসির ভাইয়ের কবিতার মতোন… (কবিতা দিবে বলে উনি আমাদের ঝুলিয়ে রেখেছেন)
ছাইরাছ হেলাল
আমিও তাই ভাবি, ঝুলে থেকে ঝুলিয়ে দিল।
ভোরের শিশির
আমাদের এভাবে ঝুলিয়ে রাখার জন্য উনাকে অনতিবলম্বে পোস্ট দিতে বাধ্য করা হোক 😀
ছাইরাছ হেলাল
আমিও আপনার মতই ভাবছি।
নাসির সারওয়ার
সবে নাকি শুরু! সবাইরে ঝুলাইবে!
ভোরের শিশির
আপনিই সবাইরে ঝুলাইছেন কবিতা পোস্ট করার কথা বলে… 🙁
ছাইরাছ হেলাল
আমাদের ঝোলানো ঠিক হয় নি।
নাসির সারওয়ার
উৎসর্গের নামটা দেখে উৎসাহ পেয়েই ঝাঁপ। কিন্তু বিশেষণটা দেখেই যে ধপাস! আমিতো এই আমি না। তারপরও ভেবে নিতে দোষ কি। ভাগ্যিস মাথায় ঘোল ঢেলে মানীর মানহানি হয়নি। এটুকু সুখ তো নেয়াই যেতে পারে। আর ঝুল ঝুল তর্জনী সবার দিকেই তাক করা যেতে পারে। সবাইযে ঝুলে আছি, ছিলাম, নির্ঘাত বাকি পথটাও থাকবো। এখানেও সুখ সুখ ভাব আছে। ঝুল বারান্দা বড় হচ্ছে। তবে ঘর খেয়ে ফেলছেনা। খাবে কামন করে ঘরই যদি না থাকে। সময়ের হেরফেরে নর্তন কুর্দন এর ধারা পালটে গেছে পাছে যদি পাঁজরের কিঞ্চিৎ হিসেব নিকেশের হেরফের হয়ে যায়।
বছরের আগমনী বার্তা অনেক ভালো লাগলো। তবে একটা নির্মল হাসি আমি পেলে যাচ্ছি সেই কবে থেকে, তাই যদি আমার ঠোঁট ঝোড়া জায়গা মত থাকতো। দাঁত ভেঙ্গে দিতে পারেন, কোনই অসুবিথা নাই। দন্ত বিহীন হাসিও তো হাসি।
সোনেলার কাছে অনেক প্রাপ্তি আমার ২০১৫!
ছাইরাছ হেলাল
সময়ের কাছে আমারা ঝুলে আছি, ঝোলাচ্ছে ইচ্ছে মাফিক,
কোন অদৃশ্য নিয়মনীতির তোয়াক্কা সে করছে কিনা আমাদের জানা নেই,
ঝুলতে ঝুলতে দাঁত ক্যালাচ্ছি, সুঃখ সুঃখ দুঃখের ভাব নিচ্ছি ঝুলতে থেকেই।
আগামীতে প্রচুর নির্মল হাসি আমাদের জন্য অপেক্ষা করছে, তৈরি আছি যেন সবাই পেট ফুড়ে খেতে পারি।
আমি রেডি!! আপনি!!!!
নাসির সারওয়ার
ঝুল ঝুল ঝুলানি। চলুক ওর মত। কার সাধ্য থামায় ওকে।
আমি কি একটু ভীত হবো! না মানে যেভাবে তাক করলেন!!
ছাইরাছ হেলাল
কে যে কখন কোন্ তাকের আওতায় এসে যায় কে জানে।
অনিকেত নন্দিনী
অতি উচ্চমার্গীয় লেখা। ;?
ঝুলাঝুলি পড়তে গিয়ে নিজেই ঝুলে গেলাম। ;(
মোটা মানুষ। সারাবছর ক্যাম্নে ঝুলে থাকবো জানিনা। ভয় পাচ্ছি ঝপাৎ করে পড়ে গিয়ে থ্যাঁতলানো ভর্তা হয়ে না যাই! 🙁
টেকো চুলে মাথা মুড়ায় ক্যাম্নে তাইতো বুঝি নাই! ^:^
গৈরিক গোঁজামিলের রমণীয় গুণ!! :@
থাউজ্ঞা। ঝুইলা থাইকা বেশি রাগ করা ঠিকনা। পরে আবার কচ্ছপের মতো পইড়া গিয়া ধপাস হইলে সবই শেষ। 🙁
ছাইরাছ হেলাল
ভয় পেয়ে হাসুন আর আনন্দে হাসুন ঝুলে থাকার মাফ আপনি পাচ্ছেন না।
তা আপনি যতই মোটাসোটা হন না কেন!!
ভর্তা হলেও সময় আমাদের ঝোলান থেকে রেহাই দেবে বলে মনে হয় না।
আপনি কি টেকো!! এ আপনি বুঝপেন না,
ধুর, লেখার গুপন জায়গা আপনি চোখ পাতেন কেনু!!!
ঝুল চালু থাকপে।
অনিকেত নন্দিনী
সময় রেহাই দেবেনা জানি।
এই পৃথিবীতে কে কারে রেহাই দিয়েছে কবে?
টেকো নই বলে বুঝতে মানা নাকি? 😮
কলেজে পড়ার সময় বন্ধুরা বলতো আমার নাকি শ্যেনচক্ষু। 😀
ছাইরাছ হেলাল
কেউ ই রেহাই পায়নি, পাবেও না।
সে চোখ এখন আরও ধারালো হয়েছে।
বাজ চক্ষু!!
অনিকেত নন্দিনী
আজ্ঞে ইয়ে মানে শ্যেন তো বাজপাখিকেই বলা হয়। :p
ছাইরাছ হেলাল
ঝানু বাজ!!
ইমন
সবাই ঝুলে গেল :p
ছাইরাছ হেলাল
আপনি ও ঝুলছেন কিন্তু।
বহুদিন পর!!
সময় দেবেন!! না হাওয়া!!