ইচ্ছে হয় মেষপালক হই, দিনমান ঘুরিফিরি মেষদের সাথে সাথে
মাঠ বা উপত্যকার প্রান্ত থেকে প্রান্তরে, গ্রীষ্ম বর্ষা শীত বসন্তের
মেষশাবকদের কোলে তুলে রাখি;
ইচ্ছে করে তৃষিত কাক হতে, কলসে পাথর ফেলে জল পান।
কবি হতে ইচ্ছে করে, স্বভাব কবি, মায়া মায়া ভাব নিয়ে ছ্যাঁৎ করে
নামিয়ে নেব যখন-তখন মহামায়ার পরম প্রেম উপচানো জড়াজড়িময় কবিতা সমগ্র,
ভ্যান চালকের এসিস্টান্ট হতে খুব ইচ্ছে করে,
খলি ভ্যানে পিছন ফিরে পা ঝুলিয়ে বসে …আলাল ও দুলাল আলাল ও দুলাল গাইতে ইচ্ছে করে সি শার্পে।
ধুন্ধুমার উরুভুরু শরীরের কাঁপন দেখে, থমকে দাঁড়িয়ে সিটি বাজাতে ইচ্ছে করে।
রুটিনহীনতার ছংবং ভালোবাসা এবার প্রবাস নিয়েছে বিবাগীর বেশে,
ইচ্ছে করে হই এবার উশৃঙ্খল বিশৃঙ্খল।
পাঁজরের খাঁচায় চাক বেঁধে গুঞ্জন করছে হাজার বিজার মৌমাছি,
পতঙ্গের বেশুমার ডানা আজ গতি রহিত, রানী মৌমাছিটিকে খুউব দেখতে ইচ্ছে করে;
বিরিক্ষহীন নিজের অন্তঃকরণের গহীন আধারে স্পার্কের মত ক্রোধের ম্রিয়মাণ ফুলকি দেখতে পাই,
ফুঁ দিয়ে আগুন জ্বালাতে ইচ্ছে করে, ইচ্ছে করে প্রজাপতি হই;
৬৭টি মন্তব্য
অরুনি মায়া
অনেক গুলো ইচ্ছে। সবই অস্থিরতার বহি:প্রকাশ। কবি মন আজ ভাল নেই। বোঝা যায় তার প্রকাশে। ইচ্ছেদের ডানা গজাক, উড়ে যাক ধূসর দিগন্তে। দিন শেষে ফিরে আসুক একরাশ প্রশান্তি সহকারে। ভাল থাকার শুভ কামনায়,,,,,,,,,, আমি,,,
ছাইরাছ হেলাল
এতোগুলো শুভ কামনায় কী জানি কী হয়!!
সবগুলি অস্থিরতার নয় কিন্তু, আলাল ও দুলাল আছে।
অনেকদিন আপনার লেখা পড়ি না।
অরুনি মায়া
শুভ কামনায় আরো সুন্দর সুন্দর লেখাদের সৃষ্টি হবে :)।
খুব খুব খুব ক্লান্ত লাগছে কেন জানি। কোন কাজেই মন নেই। নতুন একটা লেখা দিব তাতেও আলসেমি ভর করেছে। দিব দিব করেও দেয়া হচ্ছেনা।
ছাইরাছ হেলাল
কিচ্ছুটি শুনতে চাই না, রাতে লেখা পড়তে চাই ই।
ওদিকে তো দেখা যাচ্ছে, আমরাই পাচ্ছি না।
অরুনি মায়া
ওদিকের লেখা তো এলোমেলো অগোছালো যখন যেমন ঠিক তেমন। এখানে এমন দেওয়া যায়না। একটু প্রস্তুতি লাগে।
আচ্ছা রাতে দিব যদি বেঁচে থাকি 🙂
ছাইরাছ হেলাল
এ কেমন অলক্ষুণে কথা, আমাদের অনুমতি নিয়েছেন!!
লেখা পড়ার অপেক্ষায় আছি।
অরুনি মায়া
এইতো দিয়ে দিলাম 🙂
ছাইরাছ হেলাল
ধন্যবাদ দিচ্ছি।
অরুনি মায়া
কিন্তু মনে হচ্ছে ভাল লাগেনি,,,,,
ছাইরাছ হেলাল
লাগবে কী করে!
অরুনি মায়া
হুম বুঝেছি আমি,,,,
লীলাবতী
ইচ্ছে গুলোর সব বাস্তবায়ন সম্ভব,যদি আপনার ইচ্ছে বাস্তবায়নের ইচ্ছে হয় 🙂
ছাইরাছ হেলাল
বাস্তবায়নের ইচ্ছে কুড়ি আনাই আছে, তবে ব্যাটে বলে হচ্ছ কই!!
লীলাবতী
হবে হবে সবুরে মেওয়া ফলে 🙂
ছাইরাছ হেলাল
মেওয়া যখন ফলবে, সবুর তখন অক্কায়।
অরণ্য
“মায়া মায়া ভাব নিয়ে স্যাৎ করে” – দারুন লাগল।
ছাইরাছ ভাই, রাণী মৌমাছি কিন্তু খুব ডেঞ্জারাস! আকাশ বিহারে যে রাজা হয়েছে একবার সে আর নাকি ফেরেনি! 😀
আপনার জন্য শুভেচ্ছা।
ছাইরাছ হেলাল
ঘটনা হলো, আমার কবি হওয়ার খুউব ইচ্ছা। হতে পারিনি তাই চিৎকার চেঁচামেচি ই সার।
তা হলে ভাই মৌমাছির লাইনে আর না যাই,
আপনাকেও শুভেচ্ছা।
নাসির সারওয়ার
তা শরত আর হেমন্তের কি হবে? মনে হয় তখন আমরা ঘুমিয়ে কাটাবো।
“কবি হতে ইচ্ছে করে”
আর কিছু নাহোক, কবির তকমাটা তো আছে।
ছাইরাছ হেলাল
সব দিকে চোখ পাতা ঠিক না, তাই কিছু অন্যদের জন্য ও থাকল।
তকমা জিনিষটি খারাপ না, বেশ ওজনদার একটা ভাবের ভান ধরা যায়।
আপনার বুঝি সে দিকে চোখ! মন্দ কি হয়ে যাক এক হাত।
মকশো করা শুরু করুন ভেতরে ও বাইরে।
নীতেশ বড়ুয়া
মাইরাল্লা!!! এক্কেরে ঝাক্কাস সব ইচ্ছে!!!
তব শেষের ইচ্ছেটির প্রকাশ!!!!! উফফফফফফসসসসসসসসস… -{@ -{@ -{@ -{@ -{@
ছাইরাছ হেলাল
শেষটি কি আপনার মনের মত হয়েছে!!
নীতেশ বড়ুয়া
একদম। \|/
ছাইরাছ হেলাল
হাহা
নীতেশ বড়ুয়া
😀 😀
রিমি রুম্মান
ভ্যান চালকের সহকারী হলে কি শুধু পা ঝুলিয়ে পেছনে বসে আলাল ও দুলাল গাইতে দিবে ? অনেক কাজ করাবে। তখন আর সে ইচ্ছে থাকবে না কিন্তু। ভাল লাগলো ইচ্ছেগুলো… -{@
ছাইরাছ হেলাল
তাতো ঠিকই অনেক কাজ করাবে, গান মাথায় উঠে যাবে।
তবু সবার ই আনন্দের জায়গা থাকতে হয়।
জিসান শা ইকরাম
এত সহজ সরল সাধারণ ইচ্ছে গুলো পূর্ন করাই যায়
একটা একটা ইচ্ছে পূরণ, আর ক্যামেরায় ক্লিক
দারুণ একটা এপিসোড হয় কিন্তু 🙂
অনেক ভাল্লাগছে।
ছাইরাছ হেলাল
হ্যাঁ, ছোট ছোট ইচ্ছাগুলো পূরণ করাই যায়।
ক্যামেরায় ক্লিক না হলেও।
মেহেরী তাজ
ইচ্ছের জয় হোক। আমিন।
ছাইরাছ হেলাল
আপনার কথা যেন ঈশ্বর শোনেন।
তা আমিও কামনা করি।
অরুনি মায়া
কাল একটা কথা বলতে ভুলে গিয়েছিলাম। লেখাটি কিন্তু অনেক ভাল লেগেছে।
সুন্দর একটি লেখা,,,,
ছাইরাছ হেলাল
যাক, আজ বললেও অসুবিধা নেই।
বললেই হলো।
শুন্য শুন্যালয়
ভাগ্যিস ইচ্ছেতে ভ্যাট সিস্টেম নেই। তাই বলে কাক, প্রজাপতি, মৌমাছি সব, সব একসাথে? 🙂
মেষপালক কিন্তু আপনি চাইলেই হতে পারেন, ইচ্ছে যখন করে।
সিটিবাজ হিসাবে আপনাকে ভালোই মানাবে 🙂 (আড়ালের হাসি ভাগ্যিস দেখা যাচ্ছেনা)
স্বভাব কবি? সে আবার কি? আপনাকে কবি বলেই জানি, স্বভাব সে আর এমন কি, অভ্যাস বদলালেই হয়ে যায়। মহামায়ার পরম প্রেমের কবিতা যখন তখন নামিয়ে নেয়াই যায়, ইচ্ছে অপূর্ন রাখা ঠিক না। ইচ্ছেদেরও মন বেজার হয়।
ফুলকি টুলকি তে এমন ফুঁ দেয়া উচিৎ না ভাউ, ফায়ার ব্রিগেডের পিছনে আপনাকেই ছুটতে হবে। রানী মৌমাছির উদরে যাওয়ার ইচ্ছে, ভাইরে আত্মহত্যার উপায়ে কি শর্টকাট সিস্টেম চালু হইছে নাকি?
সি সার্প, কন্ঠ বেশ চড়া মনে হচ্ছে। লেখার স্কেলের কথা আর কি বলবো? কাইত কুইত হয়ে লেজেগোবড়ে অবস্থা।
আমারো খুউব ইচ্ছে করে এইরাম একটা প্রেমের কবিতা লিখি, কিন্তু মুশকিল হইলো আমার মধ্যে প্রেমই নাই 🙁
এতো ভালো লেখা ভালো না।
ছাইরাছ হেলাল
আপনার শেষ কথা দিয়েই শুরু করি, প্রেম-ফ্রেম নিয়ে লেখার দরকার কী!! আপনি ভালুবাসা নিয়ে
লিখতে পারেন সহজেই, যেমন ধরুন এভাবে যেন শুরু করলেন…ঘোড়ায় চড়িয়া মর্দ ভালুবাসা খুঁজিতে বের
হইলো, নদীর ঘাটে গিয়া ঘোড়া শুইয়া পড়িল…………… এবারে ঘোড়ার ঘুমাতে থাকুক, মর্দ বিড়ি ফুঁকিয়া অপেক্ষা
চালু রাখুক, এই ফাঁকে আমরা অন্য কাব্জাব করি, ট্রাই করে দেখতে পারেন।
ভ্যাটের ভয় দেখিয়ে ইচ্ছেদমন করাতে পারবেন বলে মনে হয় না, সামান্য ইচ্ছেফোঁটা দেখে ঘাবড়িফাইড হওয়া ঠিক
না। ইচ্ছের গোবরগণেশ এসে পড়লে পালাবার পথ থাকবে না কিন্তু।
ছ্যাঁত করে আপনি ও বুঝি নামাতে পারেন! ভয় পাওয়ার ইমো হবে। দেখুন কাছে-পিঠে ভিড়তে না পারলে
সিটি ই ইচ্ছাপূরণ বটিকার কাজ করে।
মৌমাছিদের রানী ভাবতেই ব্যাপারটি যেন বেশ খোলতাই মেজাজ নিয়ে আসে, বাহ্ রে ,আত্মহত্যা হতে যাবে কোন
দুঃখে!!।
শুন্য শুন্যালয়
পারার কথা দূর্দিগন্তে, আমার যখন তখন এমন নামানোর ইচ্ছে জাগেনা 🙂
যে গল্পের কথা শুনাইলেন, উহাতে আমি ভালুবাসা ছাড়া বাকি সবকিছুই খুঁজিয়ে পাইলাম, লিখতে পারিনা বলে যা ইচ্ছে তাই শেখাচ্ছেন? 🙁 আপনি গুরু হিসাবে একদমই ভালুনা,
উ কার বাদে চলতে পারে।
রানী মৌমাছি ভক্ষনেই কর্ম সমাপ্ত করে বলিয়া জানিতাম, ইহাকে আত্মহত্যা ছাড়া আর কি ভাবিবো জনাব?
আমি আপনার ইচ্ছে দমন করাবো কি বলছেন? আপনার ইচ্ছে সামান্য ভ্যাটে ভয় পাইলে কি চলিবে? উহা আরো পোক্ত করুন, গুনিয়া গুনিয়া এক একটা পূরন করুন। সিটি বাজালে কিলঘুষি উপহার পাইলে আমাদের জানাইতে ভুলিবেন না যেন।
ছাইরাছ হেলাল
এ সব কথায় কাজ হবে না, লেখা চাই, যখন তখন না হয় না নামলো।
লেখা নামবে অবশ্যই। এ ভাবে অপেক্ষায় রাখা ঠিক না।
অবশ্যই ভালু গরু, সে তো লেখার হালহকিকত দেখেই বুঝতে পারছেন।
ধুর, সিট্টি বাজামুই না।
নীলাঞ্জনা নীলা
একটা ইচ্ছে মন টানলো। ভ্যানিচালকের এসিস্ট্যান্ট। ইস মনে পড়ে জীবনে প্রথম ভ্যানের পেছনে চড়ে পা ঝুলিয়ে দোলাতে দোলাতে গান গাইতে গাইতে কুষ্ঠিয়ার কুঠিবাড়ী
। ও কবিভাই এ কি মনে করিয়ে দিলেন? ধুত্তোরী প্রেমের গুষ্ঠি কিলোই। ওই চিজের চেয়ে তো সকালে ব্রেড টোষ্টে মার্জারিন আর অরেঞ্জ জ্যাম মাখিয়ে কড়মড় শব্দ করে খাওয়াও ভালো।
একটু সাবধান গো ভাই মৌমাছির হুল মারাত্মক। মনে আছে ক্লাশ এইটে হুল ফুঁটিয়েছিলো জ্বরও এসে গিয়েছিলো এমনকি অজ্ঞানও হয়ে পড়েছিলাম। যে বুড়ীর কাছে জ্বর আসতে ভয়ে কাঁপে। বুঝেছেন তো?
যাক অনেকদিন পর আজ চুল পড়েনি। মাথা চুলকোতে হয়নি। ইচ্ছেগুলোকে পেন্নাম জানাই। কোবিতে কিন্তু মন ছুঁয়েছে। এজন্য অরুনি আপুর হাতের গোলাপ আপনাকে দিচ্ছি। -{@
অরুনি মায়া
আমার গোলাপ তুমি কি করে দিলে? আমিতো তোমার হাতে গুজে দেইনি
নীলাঞ্জনা নীলা
অরুনি আপু ছিনতাই করেছি তোমাকে। তোমার ফুলসহ। তুমি আর শুন্য আপু শুধুই আমার। :p -{@ (3
ছাইরাছ হেলাল
জন সম্মুখে এসব চালু হয়ে গেল!!!!!!
নীলাঞ্জনা নীলা
কি সব চালু হবে? মেঘে মেঘে বেলা তো কম হয়নি, বয়সও আপনার হাঁটুর ভাঁজে। তাই না? ভালো হয়ে যান, ভালু হইতে কিন্তু ডলার লাগেনা। বুঝলেন সম্রাট সাইরাস কবিভাই? 😀
সুমনের গানটি শুনছিলাম, শুনতে থাকুন।
https://www.youtube.com/watch?v=14Q5y5-15m0
ছাইরাছ হেলাল
আসল কথা বল্লেই খালি বয়স বয়স, ২৫/২৬ এমন বেশি কিছু না,
যদিও আপনি বাও কি তেও মেনে নিয়েছি।
অরুনি মায়া
গায়ের জোর তাইনা? আমার হাতে ছিল হলুদ ফুল আর তুমি দিলে লাল ফুল। কিছু বুঝিনা মনে করেছ,,, নিজের ফুল আমার নামে চালাও কেন :@
নীলাঞ্জনা নীলা
বোনডি রে সেলফোন থেকে তোমার হলুদ গোলাপ ট্রান্সফার( :p ) করতে পারিনি। আর মন্তব্যের খোপে(মুরগীর খোপ না) তো দেয়াও যায়না ছবিটা। তাই ইমো দিলাম। হলুদ গোলাপ হলো বন্ধুত্ত্বের এটা আমায় বলেছিলো আমার বান্ধবী লিজেল। তাই দিতে গেলাম। এখন কথা হলো নিজের প্রেমিক যে ছিলো তাকেও লাল গোলাপ দেইনি, এতোটাই অপছন্দ আমার গোলাপে। বুঝলেন গো আপুনি? কিন্তু উপায় নেই, এখানে ফুলের ইমো লাল গোলাপ। ^:^
আর তোমাকে তো সব সময়ই দেই -{@ (3
ছাইরাছ হেলাল
কে কখন কোথায় ধরা পড়ে যায় কে জানে, মায়া মায়াই।
অরুনি মায়া
কি কইবার চাও তুমি নীলু? এইমাত্র বললে ফুলসহ আমাকে ছিনতাই করেছ। ফুল তো এখনো আমার হাতেই ধরা। তবে কি তুমজ ফুলের সাথে আমারেও কবি ভাইয়ের কাছে দিলে ? 😮
এজন্যই তো উনি হলুদ আর লালে কমলা হয়ে গেছেন।
এই যে আমার কিন্তু কোন দোষ নেই। আমি নিরীহ,,,,,,, 🙁
ছাইরাছ হেলাল
ধন্য ভাবছি নিজেকে। চুল-ফুলের কাব্য কথন শুনতে হয়নি,
ভ্যানের পেছনে পা ঝুলিয়ে বসার আনন্দই আলাদা, ভ্যান জগতে আপনি স্বাগত।
হুলের ভয়ে ওধারে যাব না তা কি হয়! হয়না,
জ্বর-ফর না হলে ঠিক মানায় না।
নীলাঞ্জনা নীলা
শুনুন কবিভাই দেশে এলে ভ্যানের ব্যবস্থা রাখবেন। ধুত্তোর কারে যে কি কই! ;?
ছাইরাছ হেলাল
অসুবিধা নেই, সঠিক জায়গায় খবর জানিয়ে দেব।
সে ই সব ব্যবস্থা নেবে ভ্যানের,
ব্লগার সজীব
সব সুন্দর ইচ্ছেগুলো দেখছি আপনি ধারণ করে আছেন,আমাদের জন্য তো কিছুই রাখলেন না 🙂
ছাইরাছ হেলাল
“ধুন্ধুমার উরুভুরু শরীরের কাঁপন দেখে, থমকে দাঁড়িয়ে সিটি বাজাতে ইচ্ছে করে।”
ব্যবস্থা কিন্তু আছে, একেবারে খারাপ না।
অরুনি মায়া
আমাকে একটা হেল্প করতে হবে ভাইয়া।
প্লিজ আমাকে কবিতার কিছু নিয়মাবলী শিখিয়ে দিন।
প্লিজ প্লিজ প্লিজ,,,,,,,,
নীতেশ বড়ুয়া
😀 \|/ \|/
ইয়েস ইয়েস, আমিও শিখতে চাই 😀
ছাইরাছ হেলাল
আপনাকে শেখান ঠিক হবে না,
আসুবিধা আছে,
নীতেশ বড়ুয়া
😮 কিনু!!! :@
ছাইরাছ হেলাল
আবার জিগায়!!
নীতেশ বড়ুয়া
😮 আমি কিচ্চি ;(
ছাইরাছ হেলাল
বুড়া ছাত্র, পাক্কা বেশী।
নীতেশ বড়ুয়া
আদু ভাই কিন্তু আমাদের অহংকার :@
ছাইরাছ হেলাল
আমি নিজেই শেখার জন্য হন্যে হচ্ছি সেখানে আমি আপনাকে!!!!!
কবিতা লিখতেই হবে এমন নয় কিন্তু, লিখব এই প্রত্যয়টাই জরুরী।
লিখুন না যা মন চায়,
আমরা আপনার একান্ত পাঠক।
অরুনি মায়া
কারো কেউ নইকো আমি
কেউ আমার নয়
কোন কবিতা হবেনা লেখা
শুনুন মহাশয়,,,,,
;(
ছাইরাছ হেলাল
শুধু কবিতা লিখলে তো হবে না,
আরও আরও কত কী লিখতে হবে আপনার,
আমরা তার অপেক্ষায় আছি।
কেউ আপনার না হলেও, আপনি আমাদের!!
মন্তব্যটি বেশ হয়েছে কিন্তু।
অরুনি মায়া
হাওয়া মারা হচ্ছে। বুঝি বুঝি বুঝি সব। শুধু কিছু বলিনা,,,,
ছাইরাছ হেলাল
ফুঁ দিচ্ছি শুধু, অন্য কিছু না।
অরুনি মায়া
ফুঁ দিচ্ছেন ভাল কথা। কিন্তু মন্ত্র টন্ত্র পড়ে ফুঁ দিবেন না যেন। কালা যাদু হয়ে যাবেনে কিন্তু
মিথুন
এই কবিতায় আপনাকে উচ্ছৃংখল, বিশৃঙ্খলই লাগছে 😀 ভালোবাসার মোম গলে গলে পড়ছে এমনটাও আরেক চোখের নজরে পড়ছে…………
ছাইরাছ হেলাল
হাসাহাসি করা ঠিক না,
এত্তোগুলো ইচ্ছের ভার বহন চাট্টিখানি কথা না, এ আপনি বুগবেন না,
মোম আসলে গলার জন্যই তৈরি হয়, সময় মত নিবির উত্তাপটুকু পেলেই হয়।
আপনাকে এড়ানোর বৃথা চেষ্টা তাই।