এটএকুই বুঝলাম….. চট্টগ্রাম পানিত ডুইব্ব বা ডুবিছি।
মানে আজীবনের দুঃখ চাঁটিগা শহরের বর্ষার পানি। শহরে নেতা ফেতারা শহর উন্নয়নে কোনো কাজই করছে না। বড়ই হতাসাজনক।
জ্বি আপনি মূল কথাগুলোই বুঝেছেন। আসলে বহুল প্রচারিত দৈনিক আজাদী’ র চট্টগ্রামের আঞ্চলিক ভাষায় হেড লাইন করায় আঞ্চলিক ভাষায় নিজের ক্ষোভ প্রকাশ করেছি। ধন্যবাদ মতামতের জন্য ।
হা হা হা শহর পানিতে ডুবলে গ্রামের মজা।
গ্রামে এতো পানি হয় না। বৃষ্টি হলেই নেমে যায়, টিনের চালের রুমঝুম কাব্যিক শব্দ বড়ই মধুর।
সমালোচনা না করে পারা যায় না, টিভি খুললেই মেয়রদের ধানাই পানাই বহুকালের। বিরক্ত লাগে, যখন বলে জনগনকে উন্নয়নে ভাসিয়ে দিচ্ছে। বরং বলা যায় জনগনের টাকায় এসব নির্বাচিতরা আয়েশী জীবন যাপন করছে।এখন কে ডুবলো, কে ভাসলো তাতে কি আসে যায়।
জ্বি , আমিও গ্রামের ছেলে। যেহেতু চট্টগ্রামে গ্রাম আছে তাই একটু রসিকতা করার জন্যে লিখেছি। সত্যিই — “বৃষ্টি হলেই নেমে যায়, টিনের চালের রুমঝুম কাব্যিক শব্দ বড়ই মধুর” । আমাদের গ্রামের বাড়িটিও টিনের চালের তাই এই মজা আমি অনুভব করেছি। সঠিক বলেছেন — “এখন কে ডুবলো, কে ভাসলো তাতে কি আসে যায়”। ধন্যবাদ মতামতের জন্য।
চাটগাঁ শহর পানিতে ডুবে গেছে। কেউ কারো খবর নিচ্ছে না। নগরপিতা ঘুমুচ্ছেন। তাঁর ক্ষমতার খুঁটি শক্ত হচ্ছে। নালায় পড়ে মানুষ মরছে। তাতে কারো দুঃখ নেই। তাঁর বেঁচে থাকার হায়াত নাই। জীবন মরণ আল্লাহ্র হাতে। এভাবেই তাঁর মৃত্যু লেখা ছিল। বৃষ্টি হলে পানি জমবেই। শহরে থাকতে হলে কষ্ট স্বীকার করতে হবে। সুখে থাকলে ভুতে মারে। শহর ডুবলে গ্রামের মজা বা আমেজ পাওয়া যায়। বিনা টাকায় মজা বা আমোদ লুটে নাও। চাটগা শহরে যে কোনো নেতা নেই তা ভালো করে বুজে নাও।
ধন্যবাদ।
আয়ু হচ্ছে বিধাতার হাতে তাই নগরপিতা থেকে শুরু করে প্রশাসন ঘুমিয়েই কাটাচ্ছে। এতো কঠিন ভাষা তবুও কিছু কিছু বুঝি। সাধারণ মানুষের কিছু হলে তাতে তাদের কি তারা তো একফোঁটা বৃষ্টির পানি ও গায়ে মাখে না। সব মুখের বুলি কাজে ঠনঠন।
দিদি বুঝার জন্যে দিলাম — “চাটগাঁ শহর পানিতে ডুবে গেছে। কেউ কারো খবর নিচ্ছে না। নগরপিতা ঘুমুচ্ছেন। তাঁর ক্ষমতার খুঁটি শক্ত হচ্ছে। নালায় পড়ে মানুষ মরছে। তাতে কারো দুঃখ নেই। তাঁর বেঁচে থাকার হায়াত নাই। জীবন মরণ আল্লাহ্র হাতে। এভাবেই তাঁর মৃত্যু লেখা ছিল। বৃষ্টি হলে পানি জমবেই। শহরে থাকতে হলে কষ্ট স্বীকার করতে হবে। সুখে থাকলে ভুতে মারে। শহর ডুবলে গ্রামের মজা বা আমেজ পাওয়া যায়। বিনা টাকায় মজা বা আমোদ লুটে নাও। চাটগা শহরে যে কোনো নেতা নেই তা ভালো করে বুজে নাও”।
সুন্দর মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ — “সাধারণ মানুষের কিছু হলে তাতে তাদের কি তারা তো একফোঁটা বৃষ্টির পানি ও গায়ে মাখে না। সব মুখের বুলি কাজে ঠনঠন”। শুভ কামনা নিরন্তর।
হ্যাঁ আপু আপনি ঠিকই বলেছেন — “সাম্প্রতিক দূর্ঘটনা গুলো মন থেকে মেনে নিতে পারছি না। ড্রেনে পরে মানুষ নিখোঁজ হয়ে গেলো, অথচ কর্তৃপক্ষ এখনো জরুরী পদক্ষেপ নিতে উদাসীনতা দেখাচ্ছে”! তবে অতীব দুঃখের বিষয় হচ্ছে দুই দফা বৃষ্টিতে এ বছর তিন জনের প্রাণ গেছে।
শুভ কামনা।
১৮টি মন্তব্য
বন্যা লিপি
এটএকুই বুঝলাম….. চট্টগ্রাম পানিত ডুইব্ব বা ডুবিছি।
মানে আজীবনের দুঃখ চাঁটিগা শহরের বর্ষার পানি। শহরে নেতা ফেতারা শহর উন্নয়নে কোনো কাজই করছে না। বড়ই হতাসাজনক।
মোহাম্মদ মনজুরুল আলম চৌধুরী
জ্বি আপনি মূল কথাগুলোই বুঝেছেন। আসলে বহুল প্রচারিত দৈনিক আজাদী’ র চট্টগ্রামের আঞ্চলিক ভাষায় হেড লাইন করায় আঞ্চলিক ভাষায় নিজের ক্ষোভ প্রকাশ করেছি। ধন্যবাদ মতামতের জন্য ।
রোকসানা খন্দকার রুকু
হা হা হা শহর পানিতে ডুবলে গ্রামের মজা।
গ্রামে এতো পানি হয় না। বৃষ্টি হলেই নেমে যায়, টিনের চালের রুমঝুম কাব্যিক শব্দ বড়ই মধুর।
সমালোচনা না করে পারা যায় না, টিভি খুললেই মেয়রদের ধানাই পানাই বহুকালের। বিরক্ত লাগে, যখন বলে জনগনকে উন্নয়নে ভাসিয়ে দিচ্ছে। বরং বলা যায় জনগনের টাকায় এসব নির্বাচিতরা আয়েশী জীবন যাপন করছে।এখন কে ডুবলো, কে ভাসলো তাতে কি আসে যায়।
মোহাম্মদ মনজুরুল আলম চৌধুরী
জ্বি , আমিও গ্রামের ছেলে। যেহেতু চট্টগ্রামে গ্রাম আছে তাই একটু রসিকতা করার জন্যে লিখেছি। সত্যিই — “বৃষ্টি হলেই নেমে যায়, টিনের চালের রুমঝুম কাব্যিক শব্দ বড়ই মধুর” । আমাদের গ্রামের বাড়িটিও টিনের চালের তাই এই মজা আমি অনুভব করেছি। সঠিক বলেছেন — “এখন কে ডুবলো, কে ভাসলো তাতে কি আসে যায়”। ধন্যবাদ মতামতের জন্য।
সৌবর্ণ বাঁধন
বেশ কঠিন লাগছে শব্দ। বিনা পয়সায় মজ লুডি লও- এটা মনে ধরলো। শুভকামনা।
মোহাম্মদ মনজুরুল আলম চৌধুরী
চাটগাঁ শহর পানিতে ডুবে গেছে। কেউ কারো খবর নিচ্ছে না। নগরপিতা ঘুমুচ্ছেন। তাঁর ক্ষমতার খুঁটি শক্ত হচ্ছে। নালায় পড়ে মানুষ মরছে। তাতে কারো দুঃখ নেই। তাঁর বেঁচে থাকার হায়াত নাই। জীবন মরণ আল্লাহ্র হাতে। এভাবেই তাঁর মৃত্যু লেখা ছিল। বৃষ্টি হলে পানি জমবেই। শহরে থাকতে হলে কষ্ট স্বীকার করতে হবে। সুখে থাকলে ভুতে মারে। শহর ডুবলে গ্রামের মজা বা আমেজ পাওয়া যায়। বিনা টাকায় মজা বা আমোদ লুটে নাও। চাটগা শহরে যে কোনো নেতা নেই তা ভালো করে বুজে নাও।
ধন্যবাদ।
আরজু মুক্তা
চলছে এই অবস্থা। আমরা কাদা খাচ্ছি। ওরা উপরে বসে মজা নিচ্ছেন।
মোহাম্মদ মনজুরুল আলম চৌধুরী
হ্যাঁ আপা সত্যিই বলেছেন। শুভ কামনা।
ছাইরাছ হেলাল
তবে নালায় ডুবে হারিয়ে যাওয়া!! এর চেয়ে হৃদয় বিদারক আর কী হতে পারে।
লাশটির জন্য স্বজনেরা অপেক্ষা করছে।
মোহাম্মদ মনজুরুল আলম চৌধুরী
হ্যাঁ ভাইয়া অত্যন্ত মর্মান্তিক এবং হৃদয় বিদারক। এখনো লাশ পাওয়া যায়নি। ভেতরে মনে হয় আটকে আছে। ভালো থাকবেন ভাইয়া।
সুপর্ণা ফাল্গুনী
আয়ু হচ্ছে বিধাতার হাতে তাই নগরপিতা থেকে শুরু করে প্রশাসন ঘুমিয়েই কাটাচ্ছে। এতো কঠিন ভাষা তবুও কিছু কিছু বুঝি। সাধারণ মানুষের কিছু হলে তাতে তাদের কি তারা তো একফোঁটা বৃষ্টির পানি ও গায়ে মাখে না। সব মুখের বুলি কাজে ঠনঠন।
মোহাম্মদ মনজুরুল আলম চৌধুরী
দিদি বুঝার জন্যে দিলাম — “চাটগাঁ শহর পানিতে ডুবে গেছে। কেউ কারো খবর নিচ্ছে না। নগরপিতা ঘুমুচ্ছেন। তাঁর ক্ষমতার খুঁটি শক্ত হচ্ছে। নালায় পড়ে মানুষ মরছে। তাতে কারো দুঃখ নেই। তাঁর বেঁচে থাকার হায়াত নাই। জীবন মরণ আল্লাহ্র হাতে। এভাবেই তাঁর মৃত্যু লেখা ছিল। বৃষ্টি হলে পানি জমবেই। শহরে থাকতে হলে কষ্ট স্বীকার করতে হবে। সুখে থাকলে ভুতে মারে। শহর ডুবলে গ্রামের মজা বা আমেজ পাওয়া যায়। বিনা টাকায় মজা বা আমোদ লুটে নাও। চাটগা শহরে যে কোনো নেতা নেই তা ভালো করে বুজে নাও”।
সুন্দর মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ — “সাধারণ মানুষের কিছু হলে তাতে তাদের কি তারা তো একফোঁটা বৃষ্টির পানি ও গায়ে মাখে না। সব মুখের বুলি কাজে ঠনঠন”। শুভ কামনা নিরন্তর।
আলমগীর সরকার লিটন
একে বার বাস্তবমুখি তুলেছেন কবি দা স্যালুট জানাই
মোহাম্মদ মনজুরুল আলম চৌধুরী
ধন্যবাদ আর শুভ কামনা রইলো ভাইয়া।
হালিমা আক্তার
চট্টগ্রাম শহর পানিতে ডুবিয়ে আছে। অধিক বৃষ্টি হলে আমাদের ঢাকা ও পানিতে ডুবে যায়। তুমি খুব দুঃখজনক নালায় পড়ে মানুষের হারিয়ে যাওয়া। শুভ কামনা রইলো।
মোহাম্মদ মনজুরুল আলম চৌধুরী
অনেক শহর বন্দর গ্রাম পানিতে ডুবে এটা অস্বাভাবিক নয়। জ্বি সঠিক বলেছেন — ‘খুব দুঃখজনক নালায় পড়ে মানুষের হারিয়ে যাওয়া”।
শুভ কামনা রইলো আপনার প্রতিও।
সাবিনা ইয়াসমিন
সাম্প্রতিক দূর্ঘটনা গুলো মন থেকে মেনে নিতে পারছি না। ড্রেনে পরে মানুষ নিখোঁজ হয়ে গেলো, অথচ কর্তৃপক্ষ এখনো জরুরী পদক্ষেপ নিতে উদাসীনতা দেখাচ্ছে!
মোহাম্মদ মনজুরুল আলম চৌধুরী
হ্যাঁ আপু আপনি ঠিকই বলেছেন — “সাম্প্রতিক দূর্ঘটনা গুলো মন থেকে মেনে নিতে পারছি না। ড্রেনে পরে মানুষ নিখোঁজ হয়ে গেলো, অথচ কর্তৃপক্ষ এখনো জরুরী পদক্ষেপ নিতে উদাসীনতা দেখাচ্ছে”! তবে অতীব দুঃখের বিষয় হচ্ছে দুই দফা বৃষ্টিতে এ বছর তিন জনের প্রাণ গেছে।
শুভ কামনা।