আবার এসো ফিরে-ফিরে
এই দোহারা-দোহাতি নদীকুলে (এয়ারপোর্টে),
আমি থাকি-বা-না-থাকি;
উদোম শরীরে আনন্দ-সরোবরে ডুব সাঁতারে আনন্দিত
দিনমান, বর্ষার শরত-হেমন্তে, আমায় ভেবে-ভেবে;
অপেক্ষার আকাশ-প্রদীপ জ্বেলে
বিরামহীনতার অবগুণ্ঠনে, অজস্র রূপশালী ফুল হাতে;
কনিষ্ঠ নীরবতায় পয়মন্ত নধর-ঠোঁটের ফাঁকে
গুঁজে দেবে-নেবে এক-ঝাঁক নিকোটিন অনুভব;
জোড়া-চোখে রুপোর নকশা-তুলে
শোভন-চোখের আড়াল নিয়ে, অপলকে
তীব্র কামনা-কটাক্ষে অবিরাম তাকিয়ে থাকবে,
চুড়া-বিন্দুতে দপ করে উত্থিত হওয়া,
বুঁদ ভালোবাসার বেপরোয়া বিষে;
বিমূর্ত নিঃসঙ্গতার দিকচিহ্নহীনতায়, অদাহ্য অচ্ছেদ্যতায়,
জীবন্ত আকাশ-মেঘে আমাকেই খুঁজবে,
বেহদ্দ-বেহিশেবি নাগরিকা কানপড়া এড়িয়ে;
*************************************************
ইতিহাসের ধুম্র-সুন্দরীর বয়ান……..৩
১০টি মন্তব্য
মোঃ মজিবর রহমান
এতো চাওয়া পূর্ণ কর প্রভু
রাখিওনা আর অতৃপ্ত কভু।
তাহাতে তাহাতে দাও মিলায়ে
রাখিওনা আর দূরে দূরে।
ভাইজান কোন এয়ারপোর্টে দেকিহার তৃষ্ণা যে জাগে!
খুব খুব ভাললাগা রইল ………………। -{@
ছাইরাছ হেলাল
পড়ার জন্য ধন্যবাদ,
ইঞ্জা
খুব ভালো একটি কাব্য দিলেন আজ, মন্ত্রমুগ্ধ হলাম ভাইজান।
ছাইরাছ হেলাল
একটু ধীরে, এত তাড়াতাড়ি মুগ্ধ হলে হবে না,
টাইম নিন, ভাই।
ইঞ্জা
ভাইজান, কবিতা যদি ভালো হয়, সাভাবিক ভাবে মুগ্ধতা আছেই। 🙂
ছাইরাছ হেলাল
মুগ্ধতা চালু থাকুক, ভাই।
বাবু
ভাইজান দারুণ লিখেছেন, ভালো লেগেছে ।
আমি এই সোনেলায় নিয়মিত থাকতে পারি না বিধায় অনেক লেখা মিস করে ফেলি । এখন থেকে নিয়মিত থাকার চেষ্টায় আছি । পাশে থাকবেন আশা করি ।
ছাইরাছ হেলাল
একটু সময় নিয়ে ব্যস্ততার মাঝে সামান্য ঢু দিলেই হবে।
পড়ছেন যেনে আনন্দিত হচ্ছি।
শুন্য শুন্যালয়
মাথা তো পুরাই বিগড়ায় গেলো। ধূম্র সুন্দরীর বয়ান, কিন্তু লেখাতে পুরোটাই যেন ধুম্র সুন্দরীকে উদ্দ্যেশ্য করে লেখা বলে মনে হচ্ছে। ভুল আমার নাকি পঁচা ধচা লেখকের?
প্রেমের পুরা কানায় কানায় ডুবে গেছেন মনেহয় ধোঁয়ার ধোঁয়ায়। ডিজিটাল প্রেমে নদীর কূল এয়ারপোর্ট হইয়া গেছে, আহা! আকাশের মেঘ মরাও আছে বুঝি? আমিতো দেখি লাইফটাইম রাক্ষসীর মতো দৌড়ায় বেড়ায়।
কবিতা খুব ভালো হয়েছে বলছিনা কিন্তু, চলে যায় আর কী :p
তা জমে জমে ক্ষীর বানাচ্ছেন নাকি, সেগুলো কই?
ছাইরাছ হেলাল
পুরোপুরি না বিগড়ে সামান্য হাতে রাখুন, কাজে দেবে পরের লেখায়।
পঁচা-ধচা লেখক সে বিষয়ে আপনার সাথে পুরোটাই সহমত জানাচ্ছি, তবে যে ভাবে
সুন্দ্রীর প্রেমানুভুতিতে আঘাত হেনেছেন তাতে তো মনে হচ্ছে কানপড়া আপনি জরুর পেয়েছেন!!
মেঘদের-ও থাকে নানান রং-রঙ্গ!! দেখতে থাকুন, আসিতেছে এবং আসিতেছে।
‘চলে আর কী’ পর্যন্ত যে পৌঁছুছে তাতেই অ-নে-ক।
পাবেন পাবেন, তার আগেই ডায়াবেটিস বাঁধিয়ে বসবেন-না যেন প্লিগ লাগে।