আমাকে আপনি চিনবেন না । গত কাল রাতে রাস্তায় একটা ডায়রী পেয়েছিলাম সেখানে আপনার মোবাইল নম্বর ছিল । তাই ফোন দিলাম ।
কিন্তু আমার তো কোন ডায়রী হারায় নি ।
হ্যাঁ ডায়েরিটা আপনার নয় তবে আপনার কাছের কারও । আপনার নাম তো জয় তাই না ?
হ্যাঁ
তাহলে ঠিকই আছে ।
আপনি দড়াটানা মোড়ে আসুন ।
ঠিক আছে ।
কার ডায়রি কে জানে !!
আধা ঘন্টা পর………
জয় ডায়রি টা হাতে পেয়েছে ।
একি এটা তো অর্পিতার ডায়রি !!!!
এখানে কি ভাবে এল ??
একটু ভাবতেই ব্যাপার টা জলের মত পরিষ্কার হয়ে গেল । গতকাল একসিডেন্ট করার পর হয়তো ওর ব্যাগটা হারিয়েছে । কেউ পেয়ে টাকা পয়সা সব নিয়েছে ডায়রি টা ফেলে দিয়েছে ।
অন্যের ডায়েরি পড়া যদিও ঠিক নয় । কিন্তু অর্পিতা তো আমার পর নয় । সে আমার সবচেয়ে আপন । ডায়রি পড়ার লোভ সামলাতে পারলাম না ।
এক নিঃশ্বাসে পুরোটা শেষ করলাম ।
অর্পিতা আমাকে এত ভালবাসে !!কিন্তু কখনও সেটা প্রকাশ করেনি !!
এজন্যই হয়ত লোকে বলে মেয়েদের বুক ফাটে তবুও মুখ ফোটে না ।
প্রথম দেখার দিন হতে সব কিছু ও লিখে রেখেছে ।
আমি সত্যিই ওর চোখের ভাষা বুঝতে পারিনি । কিন্তু আমার ভাললাগা ওর চোখ এড়াতে পারিনি ।
এখন হাসপাতালে যেতে হবে অর্পিতা কেমন আছে কে জানে ?
চলবে….,…………
৮টি মন্তব্য
মোঃ মজিবর রহমান
চলুক ভাললাগছে।
সঞ্জয় কুমার
অনেক ধন্যবাদ
পুষ্পবতী
ভালো লাগছে গল্পটি। পরের পর্বের অপেক্ষায় রইলাম।
সঞ্জয় কুমার
ধন্যবাদ পুষ্প আপু
মা মাটি দেশ
এমন সরল মনের অর্পিতা হাসপাতালে ভালই থাকবেন মনে হয় দেখি পরবর্তীতে কি হয়। -{@
সঞ্জয় কুমার
ধন্যবাদ পরবর্তী পর্ব দেয়ার অপেক্ষায় ভাল থাকবেন
জিসান শা ইকরাম
মেয়েরা সহজে বলেনা ভালোবাসার কথা ।
ভালো লাগছে পড়তে —
পরের লেখার অপেক্ষা করছি —
সঞ্জয় কুমার
দেখা যাক কি হয়