উজিয়ে ওঠা জ্যোৎস্নার কলরবে,
বসন্ততরঙা সোনা বিকেলে, পাতা ঝরার বিজন সন্ধ্যাতে,
দগ্ধ মরুতে বা বিঘত রোদের ঝলকানি ও গুমরে ওঠা পাঁজর যন্ত্রণাতে,
উত্তাল সমুদ্র ছেনে সুউচ্চ পাহাড় বেষ্টনে দুষ্ট-মিষ্টের ফুলঝুরি একই সাথে।
সুবুদ্ধি কুবুদ্ধির সংগ্রহে, গ্রহণ-বর্জনে ও বিতরণে
আপনাপন আপনাবদান বিছিয়ে রেখেছি পথের প্রান্তরে;
পরীয় পরিবৃত্তে কোন এক জোনাকি দুপুরে,
জ্বল জ্বলে জলজ্যোৎস্নায় হিম হিম কুয়াশায়
আসুক অযুত জন্মদিন জোনাকীর জ্যোৎস্নায়,
আজন্ম মাটিগন্ধা বন্ধুত্বের আকণ্ঠ অবগাহনে।
৬৫টি মন্তব্য
আবু খায়ের আনিছ
ভাইয়ার জন্মদিনে এমন পাওয়া সত্যিই অনেক আনন্দের।
ছাইরাছ হেলাল
অবশ্য অবশ্যই
অনেক অনেক আনন্দের এ দিন
পাওয়া না পাওয়ার হিসাব বিহীন।
অরুনি মায়া
বন্ধুত্ব গড়া খুব সহজ, কিন্তু তা রক্ষা করা অত্যন্ত কঠিন | সেই বাল্যকাল হতে দুজন মানুষের পথ চলা, যা কখনো থেমে যায়নি | আন্তরিকতার সাথেই স্বগর্বে আজও অমলিন | বন্ধুত্বের এমন দৃষ্টান্ত অনুকরণীয় | এভাবেই রয়ে যান পাশাপাশি আত্মার আত্মীয় হয়ে অনন্তকাল দুনিয়ার বুকে |
শুভ জন্মদিন শিষ্য ভাইয়া -{@
অনেক ধন্যবাদ প্রিয় কবি (3
ছাইরাছ হেলাল
অনন্তধিবাসী হয়ে বাঁচার স্বপ্ন দেখি, অননুকরণীয় দৃষ্টান্তের মতই এ সম্পর্ক।
আত্মার আত্মীয়ের মতই।
আপনার শিষ্যত্ব থাকুক অমলিন তাও আজ কামনা করি।
আপনাকেও ধন্যবাদ এ বিশেষ দিনে।
অরুনি মায়া
বন্ধুকে উপহার দিতে ভুলে যাননি তো? কি কি দিলেন জানাবেন কিন্তু | না মানে আমার শিষ্য তো , তাই গুরু দক্ষিণা হিসেবে কি কি নেওয়া যায় তার ফন্দি করছি :p
ছাইরাছ হেলাল
কী যে বলেন!! ভুলি কী করে? সে যে আপনার ই এক জন।
কাল ভাত খাইয়ে দেব কথা হয়েছে।
গুরু দক্ষিনা আপনার নেয়াই উচিত ভাল করে। ছাড় দেয়া ঠিক হবে না।
কী কী নিলেন তা ও আমাদের জানিয়েন কিন্তু।
সাঞ্জনা চৌধুরী জুঁথী
বেশ লিখেছেন। পড়তে পড়তে মগ্ধ হয়েছি আকাশের মতন (y)
ছাইরাছ হেলাল
ওরে বাবা কয়-টয় কী!!
এক আকাশ মুগ্ধতার কথা কয়,
আরও বলেন, শুনতে ভালই লাগে।
সাঞ্জনা চৌধুরী জুঁথী
আমি নিরক্ষর।আপনার কবিতা আমাকে লিখতে শিখায়।আমি হন্য হই,বারবার মুগ্ধ চোখে বলি….এতদিন শব্দগুলো পড়েছিল অবহেলায়।আপনার হাতের ছোঁয়ায় হারানো জীবন ফিরে পেল।পেল অন্যদের মুগ্ধ করার আশ্চর্য্য ক্ষমতা।
ভালো থাকবেন, অনেক ভালো… চিয়ার্স! \|/
সাঞ্জনা চৌধুরী জুঁথী
*ধন্য
ছাইরাছ হেলাল
ইট্টু বেশি বেশি লাগে কিন্তু।
তানজির খান
শুভ জন্মদিন জিসান ভাইয়া । আপনাদের বন্ধুত্ব অমর হোক। শুভ কামনা রইল আপনাদের জন্য।
ছাইরাছ হেলাল
আপনার জন্য অনেক শুভ কামনা।
তাকে জানাব আপনার শুভেচ্ছা।
অনিকেত নন্দিনী
“পরীর পরিবৃত্ত, জোনাকি দুপুর” এগুলি না বুঝলেও খুব ভালো করেই বুঝেছি আজ এক বন্ধুর জন্মদিনে আরেক বন্ধু দারুণ কিছু লাইন লিখেছে যার ভেতরে আশৈশব বন্ধুত্বের টান লুকিয়ে আছে। এই বন্ধুত্ব চিরজীবী হোক। :v
আর হ্যাঁ এই যে বার্থডে বয়, হ্যাপি বার্থডে। (3 -{@
অ.ট. কেকের ইমো মিস করছি। ;(
ছাইরাছ হেলাল
কেকের ইমো না পুরো কেক মিস করছি, আপনার সুপারিশ কামনা করছি।
সব আউল-ফাউল না বুঝলেও সার কথা সুন্দর ভাবেই বুঝেছেন তাও বুঝতে পেরেছি।
বন্ধুত্বের চিরকালীনতার স্বাদ নিতে চাই অবশ্যই,
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে,
অনিকেত নন্দিনী
কেক তো আমিও মিস করছি। খুব বেশি মিস করছি। এই জিনিস আমি ভীষণ ভালোবাসি।
কেক কাটার সুপারিশ জানিয়ে একখানা পোস্ট দেবো নাকি? ;?
আমি ভীষণ ফাঁকিবাজ। সবকিছুতেই শর্টকাট খুঁজি তো তাই দক্ষ ডুবুরীর মতো ডুব দিয়েই সোজা বন্ধুত্বের গেরো আবিষ্কার করে ফেললাম আর কি! :v
আপনার সব ইচ্ছে পূরণ হোক। 🙂
অ.ট. কুবুদ্ধির তালিকা জানতে মুঞ্চায়। -:-
ছাইরাছ হেলাল
কেক-কুকের একটি লেখা পেলে ঘোলেই না হয় শান্তি খুঁজে নিতাম।
নমুনা পেশ করা হয়েছে।
অনিকেত নন্দিনী
কেকের লেখা দিতে যে ইচ্ছা হয় নাই তা কিন্তু নয় তবুও তারচেয়েও অনেক ভালো কিছু পাবার আশায় কেক নিয়ে লেখার ইচ্ছাটাকে বাদ দিয়েছি। চোখ রাখুন এখানেই। 😀
ছাইরাছ হেলাল
অপেক্ষা করছি, এখানেই।
অনিকেত নন্দিনী
এইতো ভালো ছেলের মতো কথা!!!
ক্যান্ডি নাই, চা দিলুম। :T
ভোরের শিশির
জিসান ভাইয়াকে যারা ব্যক্তিগতভাবে চিনেছেন, অন্তর্জালে চিনেছেন তাঁদের সবাই এক কথায় বলবে জিসান ভাইয়া হচ্ছেন এই কবিতার মানুষ্টির মতোই। যারা এখনো চিনেন না তাঁরা চিনতে চাইলে এই কবিতায় ডুবে যান।
শুভ জন্মদিন জিসান ভাইয়া। 😀 -{@
হেলাল ভাইয়া, খুব কাছে না এলে এমন করে বলাও হয়ে ওঠে না সবার এবং বলার জন্য তেমন মনটাও চাই। -{@
ছাইরাছ হেলাল
এই শীতে ডুবাডুবি করা ঠিক না, আর ডুবে গিয়ে ঠাণ্ডা লাগানো ও ঠিক কাজ না।
বুদ্ধি দেওয়াও ঠিক না।
তবে শুভেচ্ছাও জানানো খুব ই ঠিক কাজ, সেটা আপনি ভাল ভাবেই করেছেন।
আপনি একটু বেশি ই বলেন।
লেখা কই?
ভোরের শিশির
:p
কোথায় আর করতে পারলাম! জিসান ভাইয়ার জন্মদিনে কিছুই খুঁজে পাইনি বলার জন্য।
আমি কমই বলেছি 😀
কিসের লেখা!!! আপনার ফিলিপিন ভ্রমণের বাকি তো অনেক! সেগুলো কবে দিচ্ছেন?
ছাইরাছ হেলাল
সে ঠিক আছে, শুধু ফিলিপিন কেন আরও অনেক দিব, তা বলে এড়ানোর চেষ্টা সফল
হবে বলে মনে হয় না।
আচ্ছা, আপনি কম ই বলুন, তাতেই আমাদের চলপে।
শুন্য শুন্যালয়
মাটিগন্ধা বন্ধুত্ব, আহ্! শব্দ বানাতে বসে কোথায় বিচরণ করেন জানিনা তবে অবাক আর তেমন হইনা। অবাকেরও এক্সপাইরি আছে। সুবুদ্ধি কুবুদ্ধি সংগ্রহ, বলেন কি আপনারা কুবুদ্ধিও করেন? 🙂
বন্ধুত্ব কে এরচাইতে সুন্দর করে বলা যায়? পরীয়(?) পরিবৃত্তে সাম্পানজোড় হয়ে থাকুন দুজন এমনই আজীবন। আপনার বন্ধুকে আমার হ্যাপি বাড্ডে জানিয়ে দেবেন। কিপ্টামি না করে কেক কুক আপনিও খাওয়ালে পারতেন।
সমুদ্র পাহাড় সব ছেনে ফেলেছেন, আমারেও একটু সাথে নিয়েন পরেরবার দোস্ত জিরাফ।
অনিকেত নন্দিনী
শুন্যাপু, কেক তো আমরা কাটবোই তা সেইটা যখনই হোক। ওইটা বকেয়ার খাতায় টুকে রাখলাম।
দুই বন্ধুতে মিলে করা কুবুদ্ধির তালিকা দেখতে চেয়েছি। :p
প্রস্তাবনার সাথে একমত হলে আওয়াজ দাও।
ছাইরাছ হেলাল
দেখুন সে বিরাট বিশাল বিপুল অনন্যসাধারণ লিখিয়ে,
তাই কেকানুষ্ঠানের দায়িত্ব তার স্কন্ধেই রাখতে চাই।
তালিকা নয়, নমুনা পেশ করা হলো, আপনাদের দরবারে।
ছাইরাছ হেলাল
সুবুদ্ধি-কুবুদ্ধি!!
আসুন একটি কাল্পনিক ছাপচিত্রে
ধরুন, আপনি আমাকে আগমনী সঙ্গীত হিসাবে গাইল পাড়লেন বা সম্মুখে পিছন যুদ্ধের ঘোষণা দিলেন, যদিও এতে অবশ্য আপনাকে ঝগড়াটে বা যুদ্ধবাজ বলা যায় না বা বলা ঠিক ও না। তখন ই কুবুদ্ধি!! ও কিছু না, আমরা আমরাই!!!!
পরীয় পরিবৃত্তে,
ধরুন পরী রাজ্যে ঝুপুর-নুপুর নেত্ত, পরী ডায়লগ ভেসে এলো,
“দেহু পাবি মুন পাবি না শয়তান” সে সব অতি বিরল মুহূর্তে পাহাড় সম অসীম ধৈর্য্য সহকারে সব কিছু সহ্য করে মন গুলো বাক্স বন্দী করার একটা ব্যাপার থাকে!!
সম্পানের লগে কুট্টি নাও ও থাকে, থাকন লাগে। মাঝে মধ্যে দলছুট দড়িছুট হলে ম্যালা হ্যাপা ভাই। দড়ি নিয়া খুঁজতে খুঁজতে হয়রান।
আপনাকে তো সব জায়গায় নেয়া ঠিক হবে না, সব কাজে!! সাক্ষী রাখা ও যাবে না। তবে নেহায়েত যদি অনুগ্রহ করে যেতেই চান
চৌক্ষে টিনের চশমা রাখা লাগবে।
কেকের ব্যাপারটায় পরে আসছি, একটি গান শোনালে পারতেন এমুন দিনে।
অনিকেত নন্দিনী
চৌক্ষে টিনের চশমা পইরাই আছি। এর মানে বুঝতেই পারছেন আমি যাবার জন্য তৈরি হয়ে আছি। 😀
সাঁতার মোটামুটি ভালোই জানি। দলছুট-দড়িছুট হয়ে গেলে সাঁতরায়ে ডাঙায় উঠে চৌক্ষের টিনের চশমাখানি উঁচাইয়া ধরলেই রোদের ঝলকে বুঝতে পারবেন কোন চিপায় আটকা পড়ে আছি।
কেকের ব্যাপারটা আমিও পরের জন্যই তুলে রেখেছি।
গান? ব্লগানে কি আর আসল গানের মজা পাওয়া যায়? গানও কেকের সাথেই তোলা থাকুক। তাই এখন ব্লগান (ব্লগের গান= ব্লগ+গান) বাদ।
শুন্য শুন্যালয়
;?
ছাইরাছ হেলাল
এ সবে তো হবে না।
শুন্য শুন্যালয়
মাথা আউলাইলে এমন না দিয়া কি করুম? 😀
শুন্য শুন্যালয়
বিশাল
বিরাট
বিপুল
অনন্যসাধারন… মাত্র এ কএকটা? ব্যাম্বো দিলে বড়সড়ই দিতে হয়, তাই চাইলেই আরো কিছু যোগ করা যেত।
সম্মুখে পিছন যুদ্ধ? হা হা হা, যুদ্ধেও দেখি শিল্পচর্চা ছাড়েনি। আপনি আমাকে এমন ঝগড়াটে যুদ্ধবাজ বলতেই পারেন না। যেইখানে সিটি মিটি আছে, স্যান্ডেল হাতে নিয়া পলায়নের চান্স আছে, অইসব পরীবৃত্তে আমাকে না নিলেও চলিপে। কারন বিপদে যে আমাকেই আগাইয়া ধরিবেন তাহা আমি আপনাদের দুই বন্ধু দিগকে দেখিয়া বুঝিয়াছি। তবে অইযে কি সব বলিলেন, ডুবুরী, ট্র্যাকিং, বাপ্রে এই বয়সেও (যদিও আপনি বলিয়াছেন মাত্র ২৫), অইখানে কিঞ্চিত যাইবার বাসনা রহিলো। চশমা লাগিলে জিসু ভাইয়াকে আন্ধা করিয়া চোখদাবা করিবো, নো চিন্তা। দেইখেন দড়িদুড়ি খোঁজার কাজ কিন্তু আমি পারিনা, আগেই সারেন্ডার।
ছাইরাছ হেলাল
আপনার মাথা!! তাও আবার আউলা!!
উফফ।
ছাইরাছ হেলাল
দেখুন ঢাল হলো একমাত্র রক্ষা কবজ, যে জীবন বাঁচায়, তা কিন্তু প্রমাণিত।
অতএব ঢাল ই প্রকৃত ঢাল।
চোখদাবা করুন আপত্তি নেই, বগললদাবাটুকু এড়িয়ে গেলেই হবে। অবশ্য যা ভুঁড়ি তাতে সামলানো কঠিন বৈকি!!
দড়ি-দুড়ি থেকে বাদ দিলাম, তবে ২৫ কিন্তু এমন বেশি কুন বয়স না, মনে রাইখখেন।
এত্ত সব মুনে রাখাও ঠিক না।
মেহেরী তাজ
এক জন্মদিনে তিনটা ইউনিক পোষ্ট!
আর কি লাগে দাদা!
সবায় সব গুলাতে মন্তব্য করছে আমিও করি! আজ না হয় মন্তব্যে কিপটামো নাই করলাম! :p
শুভ জন্মদিন দাদা!
ছাইরাছ হেলাল
দেখুন ব্লগের তাজ, গণনায় সামান্য এধার ওধার হয়েছে,
এ অবশ্য আপনার মহানুভবতা, তবে সবিনয়ে বলতে চাই, অনন্য পোস্ট দু’খানি ই।
আর তাই ও দু’খানিতেই শান্তি পাই।
আজ আপনি কিপ্টামো করতেই পারেন্না কিছুতেই।
ওদিকের লেখা এদিকেও চাইতেই পারি, পারি না!!
মরুভূমির জলদস্যু
শুভ জন্ম দিন
ছাইরাছ হেলাল
অবশ্যই শুভ জন্মদিন।
ব্লগার সজীব
শুভ জন্মদিন জিসান ভাইয়া -{@
জন্মদিনে এমন উপহার পেলে আর কি চাই?আপনাদের বন্ধুত্ব বেঁচে থাক সকলের কাছে উদাহরন হয়ে।
আপনাকেও শুভেচ্ছা ভাইয়া -{@
ছাইরাছ হেলাল
আপনার শুভেচ্ছা পেলাম,
শুভ জন্মদিন তাঁকেও পাঠালাম।
উদাহরণ কিনা জানি না, বন্ধুতে বিশ্বাস করি।
নাসির সারওয়ার
এই লিখিয়ে মানুষটা অনেক যত্ন করে বাচ্চাদের জন্য অনেক সুন্দর সুন্দর বাক্য দিয়ে ছবি আঁকেন। কিন্তু উহা যে আমিই বুঝিনা তো ওরা কি করে বুঝিবে। হায় মোর কপাল, দুপুর আজকাল জোনাকেরও রুপ ধরে।
তারা চেয়ে আসুন, আমরা জল রঙয়ের ছবি আঁকি –
ঘোড়ায় চড়িয়া মর্দ হাঁটিয়া চলিলো (গাড়ীর চাইতে মানুষ মনে হয় হেঁটে আগে যেতে পারতো)
কিছু দূর যাইয়া ঘোড়া থামিয়া পরিলো।
কাঠের বাঁধনে ঘোড়া থামানো হইলো (কাঠের টুকরা দিয়ে গাড়ীর ব্রেকের কাজ হতো)
খালের পানিতে তার পেট ভরিলো। (ইঞ্জিনকে পানি দিয়ে সতেজ রাখা হতো)
মাঝ পথে ঘোড়া এবার নায়ে উঠিলো
রশি টানা সেই নাও ওপারে গেলো। (ইঞ্জিন বিহীন ফেরী)
অবশেষে মর্দ তার গন্তব্য পৌঁছাইল
১৩ মাইল যাইতে মর্দের ২ ঘণ্টা লাগিলো। (তখন কিলোর জন্ম হইনি এই দেশে)
ধুপের ঘ্রানে আর মোমের আলোতে
মর্দদের সময় যেতো ৩ এর তোপে। (3a একটা বিশেষ ব্রান্ড ছিলো)
একতালে চলে তাড়া সেই কবে থেকে
ভালোবেসে সুখে দুখে আছে আশে পাশে
জন্মদিনের অনাবিল শুভেচ্ছা আপনার বন্ধুটির জন্য!
ছাইরাছ হেলাল
ইস, জল রংয়ে কবে যে এমন ছবি আঁকতে পারব কে জানে,
পারলে আর ভং ধরে ভাব ধরার কোন চেষ্টা নেব এ নিশ্চয়তা দিতে ইচ্ছে হয়।
কিন্তু……………………
জোনাক কার কখন ও কোথায় জ্বল্ব ওঠে তা অন্যরা জানতেও পারে না।
মন্তব্যটি তো পোস্ট দেয়ার মতই ছিল।
সে সব দিনের কথা মনে হলে শুধুই নস্টালজিয়া, সব হারালেও কিছু কিছু
সত্যি ই চাইলেও হারিয়ে ফেলা যায় না।
অবশ্যই অনাবিল শুভেচ্ছা তাঁর জন্য।
নাসির সারওয়ার
জল রংয়ে কিছু করার সুবিধা আপনার নাই। সোনেলা আপনার কাছ থেকে সে ক্ষমতা নিয়ে তালা লাগিয়ে দিয়েছে।
আর হ্যাঁ, জোনাক এবং জোনাকী দুটোই অনেক দিন দেখিনা। আপনার ওখানে যদি তাহারা উদয় হয়, জানাবেন দয়া করে। অবশ্য আপনি যদি এই দুই পর্বের (জোনাকীর জন্য অমাবশ্য আর জোনাকের জন্য পূর্ণিমা) দায় দায়িত্ব নেন!
ইচ্ছে হলেও হারিয়ে ফেলা যায়না অনেক কিছুই। থাকুক ওরা ওদের মত।
ছাইরাছ হেলাল
রং-রুং কেড়ে নেয়ার জন্য তেব্র পরতিবাদ,
চাবি-চুবি ও কেড়ে নেয়া হবে।
জোনাক ও জোনাকিরা যথাস্থানে অবস্থান পূর্বক অপেক্ষা করিতেই আছে,
দায়িত্ব নেয়া কোন ব্যাপার না।
হ্যাঁ, অনেক কিছুই হারিয়ে যায় না যাবেও না।
জিসান শা ইকরাম
সেই কবে হাতে হাত রেখেছিলাম
এরপর অতিক্রান্ত যুগের পর যুগ।
সময়ের হিসেব এখানে মুখ্য নয়,
কত বছর?কত যুগ?
সময় পরিভ্রমণ কতটা আন্তরিক ছিল,সময়কে সব সময়ই কি পরাজিত করেছে?
পরিভ্রমণ কাল সব সময়ই সময়কে অতিক্রম করে গিয়েছে পিছনে ফেলে।
এভাবেই থাকতে চাই
সময়কে এক নিশ্বাসে নিয়ে
বিশ্বাসে,আস্থায়,নির্ভরতায়
সুখ দুঃখ কষ্ট আনন্দ ভাগাভাগি করে
সব কিছু
সব।
শুভ কামনা -{@
ধন্যবাদের রেওয়াজ নেই দুজনের মাঝে, তাই দেয়া হলো না 🙂
ছাইরাছ হেলাল
কে বলেছে সময়কে পিছন ফেলে এগুনো যায় না!!
অবশ্যই যায়, এটি তার উদাহরণ।
নীলাঞ্জনা নীলা
অযুত কেন শুধু? নিযুত নয় কেন! তবে ঈশ্বরের কাছে প্রার্থনা দুই বন্ধু অযুত-নিযুত বন্ধনে আজীবন আবদ্ধ থাকুক, তবে স্বাধীন পাখীর মতো। 🙂
আপনার কবিতা নিয়ে কি আর বলবো? নিজেকে বড়োই অশিক্ষিত মনে হয়। কয়েকটি লাইন তো ভাবায়। যেমন,
“উত্তাল সমুদ্র ছেনে সুউচ্চ পাহাড় বেষ্টনে দুষ্ট-মিষ্টের ফুলঝুরি একই সাথে।” তারই সাথে
“সুবুদ্ধি কুবুদ্ধির সংগ্রহে, গ্রহণ-বর্জনে ও বিতরণে
আপনাপন আপনাবদান বিছিয়ে রেখেছি পথের প্রান্তরে;” ;?
তবুও জন্মদিন বলে কথা। নানা শুভ জন্মদিন। জানিনা তোমাকে আমি বুঝি নাকি চিনি, তার উত্তর তুমি-ই দিও। কেক খাইনা, তবে কেক কাটার ছবিটা দিও। কেমন? -{@
আর কবি আপনার লেখায় ভালো লাগা।
ছাইরাছ হেলাল
আপনার প্রার্থনা জায়গা মত পৌঁছুক তা চাই।
ধুর্ , লেখার সব জায়গায় চোখ পাতা ঠিক না।
নীলাঞ্জনা নীলা
চোখ সুবিধের না। কি করবো বলুন! 😀
ছাইরাছ হেলাল
দেখুন কিছু কাজকাম!! তো একসাথে ও করতে হয়,
মিলে মিশে থাকার মজাই আলাদা,
নীলাঞ্জনা নীলা
এক্কেরে ঠিক বলেছেন।
মোঃ মজিবর রহমান
আসুক অযুত জন্মদিন জোনাকীর জ্যোৎস্নায়,
আজন্ম মাটিগন্ধা বন্ধুত্বের আকণ্ঠ অবগাহনে।
দারুন বস। শুধু গোলাপই দিলাম না হয় আমি।
-{@ -{@ -{@ -{@
ছাইরাছ হেলাল
গোলাপ ই চাই,
এটি হলে অন্য কিছু চাই না।
মোঃ মজিবর রহমান
হুম বস।
-{@ -{@ -{@ -{@
ছাইরাছ হেলাল
ধন্যবাদ।
স্বপ্ন
শুভ জন্মদিন জিসান ভাইয়া।এভাবেই পথ চলুন বন্ধুর বন্ধু হয়ে -{@
ছাইরাছ হেলাল
অবশ্যই শুভ জন্মদিন।
পথচলা চালু থাকবে,
জিসান শা ইকরাম
ইচ্ছে ছিল যারা যারা আমাকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন সবাইকে তাঁদের মন্তব্যের মাঝে ধন্যবাদ জানাতে
নেট এর যা স্পীড আমার তাতে কতদিন লেগে যায় এই আশংকায় এখানেই ধন্যবাদ পর্ব সমাধা করি।
সবার আন্তরিক ভালোবাসা,শ্রদ্ধায় সিক্ত আমি
এই শ্রদ্ধা এবং ভালোবাসার কোন প্রতিদান হয়না
সবার প্রতি কৃতজ্ঞতা এবং ভালোবাসা -{@ (3
নাসির সারওয়ার
উহু, হবেনা। কোন অজুহাত গ্রহণ করা যাবেনা যা খুবই কষ্টকর।
আপনার নেট নিয়া ধানসিঁড়িতে গিয়া মাছ ধরেন। আর সাথে সাথে সবাইকে একটা একটা স্যালুট দেন। উপায় নাই হে উপায় নাই।
জিসান শা ইকরাম
আচ্ছা দিমুনে
নববর্ষের দিন
দুই শুভেচ্ছা এক সাথে 🙂
নাসির সারওয়ার
না না না, দুটোকে একসাথে লাগানো যাবেনা।
ভিন্ন পর্ব ভিন্ন বার্তা…।।
জিসান শা ইকরাম
তাইলে নেটের স্পীডের জন্য প্রার্থনা করন লাগবে।
নাসির সারওয়ার
একটা প্যাঁচানো তার নিয়া সুঘন্ধা নদীতে ঝাপ দেন। একসময় নির্ঘাত রাজধানীতে পৌঁছে যাবেন সেই তার সহ। তারপরের কাজটা আমাদের হাতে ছেড়ে দেন।
গেরামের মানুষের বেশী শখ থাহনের দরকার কি!!!
ছাইরাছ হেলাল
নেট সমস্যায় জেরবার,
আপনাকেও ধন্যবাদ।