ঠিক কতক্ষণ সময় কেটে গেছে হিসেব রাখতে পারিনি। নিজেকে আত্মরক্ষা করতে করতে যখন মনে হচ্ছিল আর বুঝি সম্ভব হলো না সে সময়েই টের পেলাম পিছন থেকে বেশ কিছু মানুষের সাড়া শব্দ পাওয়া যাচ্ছে। কিছুক্ষণের মধ্যেই আমার সামনে থেকে আসা আক্রমণের জবাবে তীব্র পরিমাণে ফায়ারিং শুরু হলো। বিডি-৮ অ্যাসাল্ট রাইফেলের গুলির শব্দ কোনদিন বোধহয় এত মধুর মনে হয়নি আমার কাছে!
এই সময়টায় পজিশন ছেড়ে বের হওয়া নিরাপদ না। একটু অপেক্ষা করার সিদ্ধান্ত নিলাম। একটু পরেই রেডিওতে মেসেজ আসলো,
“ ডেল্টা কমান্ড! ডেল্টা কমান্ড! দিস ইজ সিয়েরা ট্যাংগো, কাম ইন! ”
– দিস ইজ ডেল্টা কমান্ড।
– আর ইউ অলরাইট? উই অ্যরাইভড উইথ রি-ইনফোর্সমেন্ট। হোয়াটস ইউর পজিশন?
– আই অ্যাম অলরাইট। আই অ্যাম অ্যাট ইউর থ্রি-ও ক্লক।
– পজিশন লকড। উই আর গোয়িং টু স্টার্ট কাভারিং ফায়ার। আই রিপিট, উই আর গোয়িং টু স্টার্ট কাভারিং ফায়ার ফর ইউ। আর ইউ অ্যাবল টু মেক ইট?
– পজিটিভ, সিয়েরা ট্যাংগো!
– ওকে। টিল নাউ স্টার্ট কাউন্টিং অ্যান্ড অ্যাট ফিফটিন ইউ উইল হ্যাভ টু স্টার্ট ফর রান।
– ওকে। আই উইল, ওভার।
– ওভার অ্যান্ড আউট।
কানেকশন কেটে যেতেই মনে মনে গণণা শুরু করলাম। সিয়েরা ট্যাংগোর কমান্ডার একটু কৌশলীভাবে আমার জন্য কাভারিং ফায়ার শুরু করেছে যাতে শত্রুরা বুঝতে না পারে। অবশেষে কোন অঘটন ছাড়াই নিরাপদ জায়গাতে চলে আসলাম।
আমার সহযোগী কমান্ডোরা দুইজন একটু আহত হলেও বাকিরা ঠিকই আছে। সামনাসামনি কমব্যাটের দায়িত্ব আর্মির ইনফ্র্যন্ট্রি রেজিমেন্টের কাজ। আমাদের কোন কাজ নেই। তাই প্রথমে সিয়েরা কমান্ড ক্যাম্পে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিলাম।
সিয়েরা কমান্ডের ক্যাম্পে যেয়ে দেখি সেখানে হুলস্থুল কারবার!
বেজ ক্যাম্পের প্রায় সকল ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা সেখানে অবস্থান নিয়েছেন। এছাড়াও চট্টগ্রাম থেকে অতিরিক্ত দুই ব্যাটালিয়ন সেনা নিয়ে আসা হয়েছে।
কর্ণেল ফারুক জানালেন পুরো ঘটনা …
আমাদের বেজ ক্যাম্প থেকে রওনা দেওয়ার ২০ মিনিট পরেই সেনাবাহিনীর চার্লি কমান্ডের ২০ জন কমান্ডো দেবীপুরের উদ্দেশ্যে রওনা দেয়। কিন্তু ঘটনাচক্রে আরাকান আর্মির একটা স্কাউট টিমের সন্ধান পেয়ে যায় তারা। তাদের অনুসরণ করে বের করে ফেলে হেডকোয়ার্টার। এরপরেই সিয়েরা কমান্ড ক্যাম্প আর বেজ ক্যাম্পে জানানো হলে দ্রুত আক্রমণের ব্যবস্থা নেওয়া হয়। আমি সাহায্য চেয়ে মেসেজ দেওয়ার আগেই একটা টিম, সিয়েরা ইকো, আরাকান আর্মির হেডকোয়ার্টার ঘেরাও করে ফেলে। অন্য আরেকটা টিম, সিয়েরা ট্যাংগো রওনা দেওয়ার আগেই আমার মেসেজ যায়। যে কারণে তাদের দ্রুত আমাদের রেসকিউ করার জন্য পাঠানো হয়। আর আরাকান আর্মি দেবীপুরে আমাদের অ্যাটাক করলে সাথে সাথে সিয়েরা ইকোকে নির্দেশ দেওয়া হয় পিছন থেকে পাল্টা আক্রমণের জন্য। ফলে আরাকান আর্মি আমাদের দিকে খুব একটা অগ্রসর হতে পারছিল না।
ওহ! এই তাহলে ব্যাপার! আমি তো আরো নিজেরে অনেক বড় বীর ভাবছিলাম যে মাত্র ৫ জন সাথে নিয়ে এত বড় একটা ফোর্স একাই আটকে দিয়েছি! নিজের উপরেই হাসি পাচ্ছে এখন।
আরো একটা জিনিস মাথায় আসলো আমার তখনই। এতক্ষণ যেটার কথা ভুলেই গেছিলাম। স্মৃতিশ্বর মেজর ওয়ালিদকে নিয়ে কিভাবে গেল! যেদিক দিয়ে গেছে সেদিক দুইটা ফোর্স ছিল, প্রচণ্ড গোলাগুলি হচ্ছিল। কি করে সম্ভব!
আর ওয়ালিদ, স্মৃতির সাথে কথোপকথনটাও কেমন যেন ধোঁয়াটে মনে হচ্ছে! খুবই অদ্ভুত। আপাতত সব চিন্তা মাথা থেকে ফেলে দিয়ে বেজ ক্যাম্পে ফিরতে চাইলাম। আর সব মিলিয়ে কেন জানি কর্ণেল ফারুককে মেজর ওয়ালিদের কথা বলতে ইচ্ছে হলো না। আমার সঙ্গী কমান্ডোগুলো যে কিভাবে আলাদা হয়ে গেলো সেটাও রহস্য! তারাও স্পষ্ট কিছু মনে করতে পারছে না। ব্যাপারটা খুবই অদ্ভুত।
এগারঃ
পরদিন বেশ বেলা করে ঘুম ভাঙ্গলো আমার। তাঁবুর বাইরে বের হয়ে দেখি কর্ণেল ফারুক একা বসে চা খাচ্ছেন। আমাকে দেখে তার সাথে যোগ দেওয়ার অনুরোধ করলেন।
বেশ কিছু প্রশ্ন ছিল দেখে বসে গেলাম। জানালেন যে তারা কালকে রাতেই ঘণ্টা দুয়েকের মধ্যে আরাকান আর্মির মুল ঘাঁটি দখল করে নিতে পেরেছিলেন। এরপর আমাকে ধন্যবাদও দিলেন।
“ আপনার জন্য এত সহজে পাওয়া গেলো ওদের! ”
– আমার ক্রেডিট না, আরিশার ক্রেডিট।
– কিন্তু আপনি হাইলাইট না করলে আমরা এত গুরুত্ব দিতাম না।
– যাই হোক, আপনি না বলছিলেন যে মেয়েটার ব্যাপারে কাহিনী আছে!
– ও হ্যাঁ, এই মেয়ে নিয়ে এই এলাকায় অনেক কাহিনী শোনা যায়। সংক্ষেপে বলতেছি …
একটু কেশে গলা পরিষ্কার করে নিলেন উনি। এরপরে বলতে শুরু করলেন,
“ প্রায় ২৬ বছর আগে পাহাড়ে বাঙ্গালি আর পাহাড়ি ভয়াবহ সংঘর্ষ শুরু হয়। পাহাড়িদের শান্তি কমিটি তখন বাংলদেশ আর্মির সাথে তীব্র সংঘর্ষে লিপ্ত। সে সময়েই এই বাঙ্গালি মেয়েকে ঘটনাচক্রে মৃতপ্রায় মা আর মৃত বাবার পাশে পায় বর্তমান চাকমা রাজা ও তাঁর স্ত্রী। তাদের অনেকদিনের শখ ছিল একটা মেয়ের। কিন্তু হচ্ছিল না সে শখ পূরণ। অসহায় এই মেয়েকে দেখে তাঁরা ফেলতে পারেন নি। মেয়ের মা শেষ মূহুর্তে নাকি বলে গেছিল,‘ ইশ্বর! আমার মেয়েকে তুমি এমন ক্ষমতা দাও যেন সে এই সব হিংসা বিদ্বেষ দূর করতে পারে! ’ এরপরে এই মেয়েকে নিজের পালককন্যা করে চাকমা রাজকুমারীর মর্যাদা দেন রাজা। কিন্তু অনেকেরই আপত্তি ছিল। কিন্তু মূমুর্ষ মায়ের প্রার্থনা ইশ্বর বোধহয় ফেলতে পারেন নি। সেই মেয়েকে এমন ক্ষমতা দিয়েছেন যে অসাধারণ দক্ষতায় গত কয়েক বছরে পাহাড়িদের মধ্যে শান্তি প্রতিষ্ঠা রাখতে ভূমিকা রেখেছে। সরকারের উচ্চপদস্থ লোকজনের সাথে সে আলোচনার মাধ্যমে অসাধারণ কিছু পরিকল্পনা নেওয়াতে পাহাড়ের অবস্থা আগের যে কোন সময়ের চেয়ে অনেক ভালো ছিল। ওইরকম কোন এক কাজের সময়েই মেজর ওয়ালিদ আর তার পরিচয় হয়। হিংসা দূর করার এত অসাধারণ ক্ষমতা যার কারণে তার উপাধি হয়ে গেছে ‘ অনূসুয়া ’। অর্থ বোধহয় জানেন! যার মনে কোন হিংসা নেই। বাস্তবিকই আজ পর্যন্ত তাকে কেউ নিজের স্বার্থে একটা কাজও করতে দেখেনি। ”
একটু দম নিলেন কর্ণেল ফারুক। আমি কিছু বলতে পারলাম না। এরপরে উনি নিজেই আবার বলতে শুরু করলেন,
“ আমাদের ভাগ্য ভালো যে উনি নিখোঁজ হওয়ার এক রাত পরেই আপনি উদ্ধার করতে পেরেছিলেন। নাইলে পাহাড়ের অবস্থা খারাপ হতে পারত! ”
– সেটা আমাদের ভাগ্য। কিন্তু এখন মেজর ওয়ালিদের কি হবে?
– সেটা এখনো সিদ্ধান্ত হয় নি।
– আচ্ছা, এই আরিশার অতিপ্রাকৃত ক্ষমতার ব্যাপারে কি জানেন আর ?
– আর কিছুই না। আর বিশ্বাসও করি না। আপনাকে আগ্রহী মনে হচ্ছে!
– উনি যেভাবে দেবীপুরের সন্ধান দিলেন সেটার জন্যই। ওনার ব্যাপারে বিস্তারিত কেউ বলতে পারবে ?
– ওনার বাবাকে জিজ্ঞেস করে দেখতে পারেন। আর ওটা সম্পূর্ণ কাকতালীয় ব্যাপার।
– হতে পারে …
আপাতত কর্ণেল ফারুককে কিছু বলে নিজেকে হাস্যকর প্রমাণ করার কোন ইচ্ছা নেই। সিদ্ধান্ত নিলাম চাকমা রাজার সাথে কথা বলার।
বারঃ
চাকমা রাজার সাথে কথা বলা সম্ভব হলো না। বেশ অসুস্থ। তবে তাঁর স্ত্রী জানালেন যে আরিশার অতি প্রাকৃত ক্ষমতা নিয়ে কিছু জানতে চাইলে যেন থানছির নীল পাহাড়ের এক সাধুর কাছে যাই। ওই সাধুই নাকি ভবিষ্যদ্বাণী করেছিল সে একদিন আরিশা এই পাহাড়ের সব অশান্তি দূর করবে।
থানছির নীল পাহাড় বেজ ক্যাম্প থেকে মাত্র ৫ কিলোমিটার দূরে। ওইদিনই গেলাম সাধুর সাথে কথা বলতে। নীল পাহাড়ের সাধুকে এইখানে নীলসাধু নামে সবাই চিনে।
সাধারণত সাধু বলতে আমাদের মনের পর্দায় যেমনটা ফুটে উঠে এই ব্যক্তি মোটেও তেমন নয়। দাড়িগুলো খুব বেশি বড় না। পড়নের কাপড়ও ৮-১০টা সাধারণ পাহাড়িদের মত। মাথার ঘন চুল সুন্দর করে ছাঁটা। অদ্ভুত প্রজ্ঞাময় তাঁর চেহারা। সাধারণ একটা কুটিরের সামনে উনি মাদুর পেতে বসে আছেন আর আপনমতে ভেষজ লতাপাতা দিয়ে কি যেন তৈরি করছেন!
আমাকে দেখেই বলে উঠলেন,
“ কমান্ডার ! আসুন আসুন। আপনার অপেক্ষাতেই ছিলাম যে। বসুন না? দাঁড়িয়ে আছেন কেন? ”
একটু অবাক হলাম। কিন্তু কোন কথা না বলে মাদুরের উপর বসে পড়লাম। আমাকে কিছু বলার সুযোগ না দিয়ে নিজেই বলতে থাকলেন,
“ ভাবছেন নিশ্চয়ই যে আমি কিভাবে জানলাম আপনি আসবেন তাই না? ”
– জ্বি।
– হাহা। যাই হোক ওই কথা না জানলেও চলবে আপনার। কাজের কথায় আসি। জানি আপনার হাতে সময় কম।
– আরিশার অতিপ্রাকৃত ক্ষমতার ব্যাপারে জানতে চাই।
– আরিশা! অনূসুয়া বললে ক্ষতি কি? এত সুন্দর একটা নাম। যাই হোক, তার মধ্যে জন্মগত ভাবেই কিছু ক্ষমতা আছে, আর তার মূমুর্ষ মায়ের প্রার্থনা তো আছেই।
– এইগুলো থাকতেই সে ক্ষমতাবান?
একটু অবাক হলাম।
“ তার কোন ক্ষমতা আপনি দেখেছেন ওই দেবীপুরের কথা বলা ছাড়া? ”
– নাহ।
– আসলে আরিশা তেমন ক্ষমতা দেখায়ই নি, যত না দেখিয়েছে স্মৃতিশ্বর।
– স্মৃতিশ্বরের ব্যাপারে কি জানেন ?
– অনেক কিছুই।
– তাকে কিভাবে দমন করা যায়?
মুচকি হাসলেন নীল সাধু। এরপরে বললেন,
“ অতিপ্রাকৃত ক্ষমতার মুখোমুখী অতিপ্রাকৃত ক্ষমতা দিয়েই করা উচিৎ। ”
– আরিশা!!!
– বুদ্ধিমান লোক আপনি, কমান্ডার।
– কিন্তু স্মৃতিকে পাব কোথায়?
– সে তো আপনাকে বলে গেছে।
– স্মৃতির দূর্গ কোথায়?
– মানুষের মস্তিষ্ক। আর স্মৃতিকে কই পাবেন এটা আরিশাই ভালো জানে।
– আমার কাছে স্মৃতিকে অনেক ক্ষমতাধর মনে হয়েছে।
– সেটাই স্বাভাবিক, কিন্তু কমান্ডার, ভালোবাসার শক্তির চেয়ে তীব্র শক্তি আর কিছু নেই।
– আর একটা কথা। বিভিন্ন সময়ে স্মৃতির ক্ষমতা কাজ করেনি, আরিশার ক্ষমতাও কাজ করেনি। এমনটি কেন হয়েছে?
– কারণ সবকিছুর উপরে “ একজন ” রয়েছে। সেই একজনের ইশারায় সব হয়। তারই রচিত চিত্রনাট্য এটা!
– এই চিত্রনাট্যের পরিণতি কি?
– জানি না। তবে এতটুকু জানি, পরিণতি কখনোই অশুভ শক্তির পক্ষে যাবে না।
– অনেক অনেক ধন্যবাদ।
বলেই উঠে দাঁড়ালাম। অদ্ভুতভাবেই অনেক প্রশ্নের জবাব পেয়ে গেছি। চলে যাচ্ছি দেখে নীল সাধু প্রশ্ন করলেন,
“ আপনি জানতে চাইবেন না আমি কি করে জানতাম আপনি এখানে এসেছেন? ”
– নাহ উত্তর আমি জানি।
– কি সেই উত্তর?
– ষষ্ঠ ইন্দ্রিয়!
– সত্যিই! আপনি আমাকে অবাক করে দিলেন।
কিছু না বলে মুচকি হেসে চলে আসলাম। অনেক কাজ পড়ে আছে এখন। মনটাকে শক্ত করলাম। যা করার একাই করতে হবে। কারণ এর কোন যৌক্তিকতা নেই কিন্তু আমি জানি অবাস্তব মনে হলেও এটা করা ছাড়া কোন বিকল্প নেই।
দেখা যাক, অনূসুয়া খ্যাত আরিশা নাকি স্মৃতিশ্বর! কে জয়ী হয়! দুই নারীর ভালোবাসার লড়াই এমনিতেই হয় ভয়াবহ আর সেখানে এই দুই নারী লড়বে তাদের অতিপ্রাকৃত ক্ষমতা দিয়ে। যতই ভয়াবহ হোক, ওয়ালিদকে আমার উদ্ধার করতেই হবে।
(চলবে)
অনূসুয়া- অ্যান আনসলভড মিস্ট্রি (৩)
অনূসুয়া- অ্যান আনসলভড মিস্ট্রি (২)
অনূসুয়া- অ্যান আনসলভড মিস্ট্রি (১)
১৯টি মন্তব্য
ভোরের শিশির
এইটা কি করলেন ভাই!!!
ফাইভ স্টার চকোবার মুখে নিয়ে শুরু করলাম আর শেষ হওয়ার আগেই কাহিনী এমন জায়গায় এনে থামিয়ে দিলেন!!! ^:^ :@
ফ্রাঙ্কেনেস্টাইন
থামায় কই দিলাম ?? ^:^
ভোরের শিশির
পরের পর্বের জন্য To be contnued লাগিয়ে দিলেন যে ^:^
ফ্রাঙ্কেনেস্টাইন
পরের পর্বেই শেষ হবে গল্প 😀
জিসান শা ইকরাম
এত বড় গল্পে কাহিনীর ধারাবাহিকতা রক্ষা করা খুব কঠিন
আপনি তা রক্ষা করতে পারছেন
চলুক।
আপনার ফটো আপলোড এ কোন একটা ভুল হচ্ছে,যে কারনে ফটো গুলো খুবই ছোট আসছে।
আপলোডার আছে তো সোনেলায়, ওখানে দিয়ে ফটো আপলোড করুন।
শুভ কামনা।
ফ্রাঙ্কেনেস্টাইন
ধন্যবাদ। আর বেশিদিন চলবে না।
ফটো আপলোড কিভাবে করলে সঠিকভাবে দিতে পারব ঠিক বুঝতে পারছি না 🙁
জিসান শা ইকরাম
১/ লেখার যে স্থানে ফটো দিতে চান সেখানে লেফট ক্লিক
২/ লেখার বক্সের উপরে বামদিকে ‘ নতুন মিডিয়া যুক্তকরণ ‘ < এ ক্লিক......... এরপর একটি বক্স আসবে ৩/ ক্লিক > Upload Files > ক্লিক > ফাইল নির্বাচন করুন
৪/ আপনার ফটো গ্যালারি থেকে ফটো নির্বাচন করুন ( ৭০ কেবির নীচের সাইজে )
৫/ ফটো আপলোড হয়ে গেলে > Insert in to post এ ক্লিক ।
আশাকরি এবার বুঝতে পারবেন।
কেমন একটা ব্লগ এই সোনেলা, মডূরা কিছুই শিক্ষা দেয় না !
আমরা কি এমন সোনেলা চেয়েছিলাম? 🙂
শুভ কামনা।
🙂 🙂
রিমি রুম্মান
আমারও জানা হল । 🙂
জিসান শা ইকরাম
কি একটা ব্লগে আছি আমরা,
ফটো আপলোড কিভাবে করতে হবে, এবিষয়ে একটা পোষ্টও নেই 🙂
ফ্রাঙ্কেনেস্টাইন
ফিচারড ফটো কিভাবে বড় করে দিব ?
জিসান শা ইকরাম
ফিচার্ড ফটো দিলে লেখার প্রথমে দুটো ফটো দেখা যাবে প্রথম পাতায়
এখন যেভাবে দিয়েছেন, এটিই ভালো লাগছে
শুভকামনা -{@
ফ্রাঙ্কেনেস্টাইন
যাই হোক অনেক অনেক ধন্যবাদ 🙂
রিমি রুম্মান
আগের পর্বগুলো পড়ে ধারাবাহিক ভাবে মন্তব্য করব।
ফ্রাঙ্কেনেস্টাইন
ঠিক আছে 🙂
অপেক্ষায় থাকব \|/
নীলাঞ্জনা নীলা
ইস পরের পর্বে শেষ! 🙁
ফ্রাঙ্কেনেস্টাইন
কোথায় আনন্দিত হবেন 😮
তা না, আপনি দেখি দুঃখের ইমো দিলেন! ^:^
নীলাঞ্জনা নীলা
শেষ হয়ে গেলো।
আমরা কি অদ্ভূত, তাই না?
ওই গানের মতো, “যা পেয়েছি আমি তা পাইনা।” 🙁
নীলাঞ্জনা নীলা
**যা চেয়েছি আমি তা পাইনা** হবে
ফ্রাঙ্কেনেস্টাইন
আসলে আমরা যা চাই তা ঠিক পাই না 🙁