
এশিয়ার ১০০ জন শীর্ষ বিজ্ঞানীরা তালিকা প্রকাশ করেছে এশিয়ান সাইন্টিস্ট ম্যাগাজিন। এরমধ্যে বাংলাদেশী তিনজন এবং সবাই নারী।
অথচ আমাদের দেশের চুতিয়াদের চিন্তাভাবনা এমনঃ
১। মেয়েদের আবার পড়ার দরকার আছে নাকি?
২। তারা তো সংসার করবে!
৩। পরীক্ষায় তারা ভাল নাম্বার পায় চেহারা দেখিয়ে।
৪। চাকুরীতে প্রমোশন পায় বসের সাথে পীরিতি করে।
অফিসে একটা ছেলের চেয়ে অনেক বেশি কাজ করলেও শুনতে হয় ” আরে মেয়েরা আর কি কাজ করে!! ”
অথচ একটা ছেলে আর একটা মেয়ের স্ট্রাগলের মধ্যে যে কতো আকাশ পাতাল পার্থক্য তা তাদের চোখে যায় না।
তিনজন নারী বিজ্ঞানীর কর্মক্ষেত্র এবং স্বীকৃত কাজঃ
সালমা সুলতানাঃ
Institutionঃ Model Livestock Advancement Foundation Countryঃ Bangladesh
Field Agriculture Sultana was awarded the 2020 Norman E. Borlaug Award for Field Research and Application by the World Food Prize Foundation for her work with small-scale farmers in Bangladesh, particularly her efforts involving veterinary outreach, treatment and education.
এই তিন নারীকে অভিনন্দন।
সুত্রঃ বিস্তারিত পড়তে Asian Scientist এর মূল লিংকে ক্লিক করুন।
==========
পুস্পিতা আনন্দিতা
নিউইয়র্ক।
৮টি মন্তব্য
পপি তালুকদার
অভিনন্দন এ-ই তিনজনকে।যাদের জন্য আমাদের দেশ গর্বিত।ধন্যবাদ সুন্দর পোষ্টের জন্য।
জিসান শা ইকরাম
বাংলাদেশে নারীদের নিয়ে মানুষের মনোভাব এমনই। অধিকাংশ নারীও এমন ভাবে। পড়াশুনা শেষ করে ভালো একটা বর পাওয়া এদের জীবনের লক্ষ্য।
শিক্ষায় প্রায় অর্ধেক নারী। অথচ চাকুরীর ক্ষেত্রে অর্ধেক নারী নেই।
অভিনন্দন এই তিনজন নারীকে।
আপনার জন্য শুভ কামনা।
আরজু মুক্তা
নারীরা এভাবেই এগিয়ে গিয়ে মুখ উজ্জ্বল করুক।
হালিমা আক্তার
নারী মানি চলার পথে হাজারো বাধা। যদিও বর্তমানে দৃষ্টিভঙ্গির অনেক পরিবর্তন ঘটেছে। অভিনন্দন বাংলাদেশের তিন বিজ্ঞানী কে। এভাবেই এগিয়ে যাক বাংলাদেশ।
মনির হোসেন মমি
সবাইকে অভিনন্দন -নারীরা এভাবেই এগিয়ে যাক এই কামনা।
রোকসানা খন্দকার রুকু
এটি আসলেই আমাদের জন্য অহংকারের। অভিনন্দন ও শুভ কামনা।
সুপর্ণা ফাল্গুনী
এমন মনোভাব নারী পুরুষ উভয়ের মধ্যে আছে। আমাদের দেশে নারীরাই নারীদের উপরে ওঠার অন্তরায়। তিনজনের জন্য ই অফুরন্ত শুভেচ্ছা ও শুভকামনা রইলো। আপনি ও ভালো থাকবেন সবসময় শুভ কামনা নিরন্তর
সাবিনা ইয়াসমিন
১। মেয়েদের আবার পড়ার দরকার আছে নাকি?
২। তারা তো সংসার করবে!
৩। পরীক্ষায় তারা ভাল নাম্বার পায় চেহারা দেখিয়ে।
৪। চাকুরীতে প্রমোশন পায় বসের সাথে পীরিতি করে।
আরেকটি যোগ করা দরকার ছিলো,
৫। মেয়েরা ভালো বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তি হয় পড়াশোনার উন্নতির জন্য নয়, বড়লোকদের ছেলে পটিয়ে বিয়ে করার জন্য।
ধিক্কার জানাই এসব মানসিকতার নারী পুরুষদের।
এরা নন্দিত নারীদের নিয়ে প্রকাশ্যে গর্ব করে কিন্তু মনে মনে নারীদের উন্নয়নে অন্তরায় ভূমিকা রাখে।
দেশের গৌরব অর্জনের জন্য তালিকার তিন নারীকে অভিনন্দন।
আপনিও ভালো থাকুন, শুভ কামনা 🌹🌹