
সমুদ্রের জল দেখে দেখে
কান্নামাখা চোখ, শেষ করি-
সবুজের প্রেমও নীলা দেখে
রঙিন হই- রাতদুপুর ফুরাই-
আর হরেক সদায় পান করি-
ভবঘরে কি নিঠুর শব্দ বুনায়-
মরে গেলে জানবো না- কোথায়
হবে- ঘর বাড়ির- শেষ ঠিকানা;
কে বা দিতে প্রথম মাটির ছোঁয়া
কে বা কবে জগত খাঁটি, বেশ মায়া
হাসতে জানে না- চন্দ্র তারা- জোনাক
জ্বলে না- উঠন পারে, যত কষ্ট আরি!
কে বা করে দর্শন- কে বা দেখে দর্পণ
তবুও ফুরায় না- জল শুকনো বড়াই-
নদী সমুদ্রে ভাসাই হরেক রকম সদায়-
মরে গেলে জানবো না- কোথায় ঘুমায়।
০৪ মাঘ ১৪২৬, ১৮ জানুয়ারি ২১
———————————-
১২টি মন্তব্য
বন্যা লিপি
ভাই, ব্লগে এত ভুল বানান মানায় না। একটু যত্নশীল হোন।
আলমগীর সরকার লিটন
কোন বানানগুলো ভুল দেখান না কেনো প্লীজ দেখান
ফয়জুল মহী
এত বিরাম চিহ্নের ব্যবহার কেন করছেন। কবিতার ভাব ভালো।
আলমগীর সরকার লিটন
রিরাম চিহ্ন না থাকলে ভাব থাকবে না মহী দা অনেক ধন্যবাদ জানাই
মনির হোসেন মমি
আ্ত্মা গত হলে দেহ হয় অসার ।কবিদা নশ্বর জীবনের বাস্তবতাকে কবিতায় বেশ ফুটিয়েছেন।
আলমগীর সরকার লিটন
জ্বি প্রিয় কবি মমি দা
সুন্দর মন্তব্য করার জন্য
অশেষ ধন্যবাদ জানাই
ভাল ও সুস্থ থাকবেন———-
মনির হোসেন মমি
আপনিও সুস্থ থাকুন।।ভাল থাকুন প্রিয়।
তৌহিদ
কস্টগুলোকে মাঝেমধ্যে নদীর জলে ভাসিয়ে দিতে হয় দাদা। সবকিছু সবসময় সহ্য করা যায়না কিন্তু।
ভালো থাকুন সবসময়।
আলমগীর সরকার লিটন
জ্বি প্রিয় কবি তৌহিদ দা
সুন্দর মন্তব্য করার জন্য
অশেষ ধন্যবাদ জানাই
ভাল ও সুস্থ থাকবেন———-
জিসান শা ইকরাম
সুন্দর কবিতা।
শুভ কামনা।
আলমগীর সরকার লিটন
জ্বি প্রিয় জিসান দা
সুন্দর মন্তব্য করার জন্য
অশেষ ধন্যবাদ জানাই
ভাল ও সুস্থ থাকবেন———-
আরজু মুক্তা
কষ্ট হাওয়ায় ভাসিয়ে দিয়ে চলি