
ভুল হলে ক্ষমা করবেন ধন্যবাদ।
ইদুরের গল্প…..?
একজন ব্রাহ্মণ মন্দিরে পূজা করতে যাচ্ছেন।
হাঁটতে হাঁটতে এক সময় ক্লান্তি আসে,
তিনি কিছু সময় রাস্তার পাশে একটা গাছের ছায়ার নিচে বসেন,
ঠিক তখনি গাছের উপর থেকে একটা ইদুরের বাচ্চা পরলো,
তিনি ঐ ইদুরের বাচ্চা টাকে হাতে নিলেন,
আর ভাবতে লাগলেন কি করবেন।
হঁঠাৎ ব্রাহ্মণের মনে হল –
আমার তো কোনো ছেলে মেয়ে নেই
তাই এই ইদুরের বাচ্চা টা কে মানুষ বানিয়ে বাড়িনিয়ে যাই।
তিনি ঐ ইদুরের বাচ্চা টা কে মানুষ
বানালেন,
তিনি আর মন্দিরে পূজো করতে যাননি
সুজা বাড়ি চলে যান।
বাড়িতে যাওয়ার পর
ব্রাহ্মণের স্ত্রী ছোট বাচ্চা শিশুর কান্না শুনে
বাইরে এলেন,
তখন তিনি দেখেন ব্রাহ্মণের কোলে
একটা ছোট্ট বাচ্চা।
তিনি ব্রাহ্মণকে জিজ্ঞেস করলেন
আপনে এই ছোট শিশু বাচ্চা টা কোথায় পেলেন।
তখন ব্রাহ্মণ বলেন,তুমি চিন্তা করনা গিন্নি
আমি ঐ বাচ্চা টা কে চুরি করে আনিনি।
তা হলে আপনি কোথায় পেলেন।
ব্রাহ্মণ বললেন,
ওটা কিছু ক্ষণ আগে ইদুরের বাচ্চা ছিল
আর এখন ও মানুষেে বাচ্চা।
তাই আজ তেকে ওর সব দাহিত্য তোমার।
ব্রাহ্মণের স্ত্রী বাচ্চা টা-কে কোলে নিয়ে দেখেন সে
কন্যা সন্তান।
তিনি আদর যন্ত করে মানুষের মতো মানুষ করলেন।
ধীরে ধীরে তার বিয়ের উপযক্ত বয়স হল
তাই একদিন ব্রাহ্মণ তার স্ত্রী কে বললেন
শুনো তোমার মেয়ে তো এখন বড় হয়েছে,
আর আমাদের ও- তো বয়স অনেক হয়েছে।
তাই এখন তো মেয়ের বিয়ে দিতে হবে।
তুমি কি বল।
হে তাই তো,
কুন্তি আমি একবার মেয়ের মতা মত
নেওয়ার প্রয়জন মনে করি,
তাই আপনে আগে তার মতা মত নিয়ে দেখুন।
হ্যাঁ তুমি ঠিক বলছো,।
তাই ব্রাহ্মণ একদিন মেয়ে কে ডেকে বললেন
কি রে মা কেমন আছিস।
মেয়ে বললো হ্যাঁ আমি ভালো আছি বাবা।
তখন ব্রাহ্মণ বলেন মারে আমদের তো অনেক বয়স হয়েছে
তাই আমরা ভাবছিলাম
এইবার তোর বিয়ে দিয়ে আমরা একটু শান্তি পাব।
মেয়ে বললো না বাবা আমার কিছু বলার নেই
তোমরা যা ভাল মনে কর,তাই তো আমার মঙ্গল হবে।
মেযের কথা শুনে ব্রাহ্মণ অনেক শান্তি পেলেন।
তাই একদিন ব্রাহ্মণ সৃর্য় দেবতা কে ডেকে আনলেন,
সৃর্য় দেবতা ব্রাহ্মণের ডাকে হাজির,
তখন সৃর্য় দেবতা ব্রাহ্মণ কে বলেন
হে প্রভু আমাকে কেন ডাকলেন।
ব্রাহ্মণ বলেন আমার মেয়ের সাথে আপনার বিয়ে দিব।
ব্রাহ্মণ মেয়ে কে বলেন কিরে মা তর কি সৃর্য় দেব কে পঁচন্দ হয়েছে।
মেয় বললো না বাবা আমার পচন্দ হয়নি।
সৃর্য় দেব অনেক গরম, আমার ভাল লাগেনি
তারচেও ভালকেই দেখুন। ব্রাহ্মণ
সৃর্য় দেব কে বলেন আপনার চেও শক্তিশালী আর কে আছেন।
সৃর্য় দেব বলেন হে প্রভু আমার চেও
শক্তিশালী চাঁন্দ্র দেব
উনার শক্তিতে আমাকে আন্দকার করে দেন
সৃর্য় দেব চলে গেলেন।
ব্রাহ্মণ চঁন্দ্র দেব কে ডেকে আনলেন
মেয়ে কে ডেকে বললেন
তোমার কি পঁচন্দ হয়েছে।
মেয়ে বললো না বাবা।
ইনার চেও ভাল কেউ দেখুন।
ব্রাহ্মণ চন্দ্রদেব কে বললেন
আপনার চেও শক্তিশালী আর কেউ আছেন।
চন্দ্রদে বলেন আমার চেও শক্তিশালী
মেঘরাজ তাই আপনে মেঘ রাজাকেই ডাকুন।
ব্রাহ্মণ, মেঘরাজ কে ডেকে আনলে, আর
মেয়ে কে আবারও জিজ্ঞেস করলেন , কিরে মা তোমার পচন্দ হলো কি, কিন্তু
মেয়ে সেই আগেরি মতো এইবারও না করে দিল।
ব্রাহ্মণ মেঘরাজ কে বললেন আপনার চেও শক্তিশালী আর কেউ আছেন।
মেঘরাজ বলেন হহে প্রভু
আমার চেও শক্তিশালী আর একজন
আছেন।
ব্রাহ্মণ, সে কে বলেন আমাকে।
মেঘোজ বলেন পাহাড় দেব
তিনি আমার চেও অনেক শক্তিশালী
আমি যতই মেঘ দেই না কেন
পাহাড় দেবের কিছু করতে পারিনা
তাই আপনে পাহাড় দেব কে ডেকে আনতে পারেন।
ব্রাহ্মণ পাহড় দেব কে ডাকলেন
তার পর মেয়ে কে জিজ্ঞেস করলেন
তোমার কি পচন্দ হয়েছে।
মেয়ে ঠিক আগের মতনি বললো
না বাবা, ইনার চেও শক্তিশালী
কেউ দেখুন।
মেয়ের কথা শুনে ব্রাহ্মণ পড়লেন অনেক বিপদের মাঝে, কি করবেন,পাহাড় দেব কে বলেন
হে পহাড় দেব আপনার চেও আরো শক্তিশালী আর কেউ আছেন।
পাহাড় দেব বলেন হে প্রভু
আমার চেও শক্তিশালী আর একজন
আছে,
ব্রহ্মণ বলেন সে কে,
পাহাড়দেব বলেন তিনি হলেন ইদুর রাজা।
আর দেখুন আমার কত শক্তি,
মেঘরাজা আমার কিছু করতে পারেনি
কুন্তি ইদুর আমার এক পাশ তেকে অন্য পাশে গর্ত করে চলে যায়।
আপনে বরং ইনাকে ডাকুন।
ব্রহ্মণ ইদুর রাজকে ডেকে আনলেন
তার পর মেয়ে কে ডেকে বললেন
এখন কি পচন্দ হয়েছে।
মেয়ে বললো হে বাবা আমার পচন্দ হযে ছে
আমাকে আপনে ইনার সাতে বিয়ে দিয়ে দিন।
আর আমাকে ইনার মত ইদুর বানিয়ে দিন।
ব্রাহ্মণ ভাবতে লাগলেন, আমার শত কঠুর পরিশ্রম
দিয়ে যাকে মানুষের মত মানুষ করলাম,সে তার জাত বদলাতে চায়নি,কিন্তু আমরা মানুষ,আমরা আমাদের জাত বদলাতে দিদা করিনি, তবে ওটাই ব্যাস্তব,
কারো ধর্ম বদলানো যায় না।
ইদুর মানুষের বাচ্চা হবে না।
এনেক বানান ভুল লিখা আছে ক্ষমাকরবে সবাই।
২১টি মন্তব্য
নৃ মাসুদ রানা
ভালো গল্প পড়লাম
সঞ্জয় মালাকার
ধন্যবাদ দাদা ভালো থাকুন সব সময় নিরন্তর কামনা।
সুপায়ন বড়ুয়া
ইদুঁর বিষয়ক গল্প একটু ব্যতিক্রম ধর্মী
ভাল লাগলো।
শুভ কামনা।
সঞ্জয় মালাকার
ধন্যবাদ প্রিয় দাদা ভালো থাকুন সবসময়।
সুপর্ণা ফাল্গুনী
আমরা মানুষ রা সহজেই সব ভুলে যাই, পশু পাখিরা ভুলে না। নিজের জাত, ধর্ম, মনুষ্যত্ব সস্তা বানিয়ে ফেলি স্বার্থের কারণে। বিবেকহীনতার বিবেক নিয়ে বেঁচে আছি। ধন্যবাদ দাদা। শুভ সকাল
সঞ্জয় মালাকার
ধন্যবাদ শ্রদ্ধে দিদি, ঠিকই বলেছেন বিবেকহীনতার বিবেক নিয়ে বেঁচে আছি আমরা।
ভালো থাকুন সবসময় নিরন্তর কামনা।
পর্তুলিকা
গল্প ভালো লেগেছে খুবই।
সঞ্জয় মালাকার
ধন্যবাদ দাদা, ভালো থাকুন সবসময়।
এস.জেড বাবু
ওটাই ব্যস্তব,
কারো ধর্ম বদলানো যায় না।
গল্পটা আগেও পড়েছি, মূল লিখক কে তা জানিনা। চমৎকার গল্পে জীবের সৃষ্টিগত চাহিদা আর মতামত বিনাশের রহস্য লুকায়িত।
তবে সহজ বানান এর ভুলগুলি সত্যিই দৃষ্টিকটু।
সুন্দর পোষ্ট
সঞ্জয় মালাকার
ধন্যবাদ শ্রদ্ধে দাদা, ঠিকই বলেছেন আপনি,
ধর্ম কখনো বদলানো যায়না।
বানান এর ভুলগুলি সত্যিই দৃষ্টিকটু দাদা, আর সহজ শব্দ গুলো মাথায় ঢুকছে না।
আপনার জন্য রইলো অনেক অনেক শুভ কামনা 🌹🌹
এস.জেড বাবু
আপনার জন্য অনেক দোয়া ভাই।
নিজের যত্ন নিবেন
সঞ্জয় মালাকার
অবশ্যই দাদা, আপনিও ভালো থাকবেন সব সময় নিরন্তর কামনা।
ত্রিস্তান
এটাই বিজ্ঞান। জেনেটিক বৈশিষ্ট্যের উত্তরাধিকার। কিন্তু মানুষ এই জ্বীনের গঠন প্রকৃতি পরিবর্তন করার ক্ষমতা রাখে।কাজেই মানুষ জ্বীনগত বৈশিষ্ট্যের উর্ধ্বে। যেদিন পশুপাখিরা তাদের গঠনতন্ত্র জানতে পারবে সেদিন তারাও তাদের ধর্ম কর্ম নিজেরাই পছন্দ করে নেবে। ধন্যবাদ।
সঞ্জয় মালাকার
ধন্যবাদ আপনাকে, আর জ্বীনগত বৈশিষ্ট্যের উর্ধ্বো থাকা মানব সর্বনাশের ঘাঁটি।
ভালো থাকুন সবসময় শুভ কামনা
সুন্দর মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
ফয়জুল মহী
মনোমুগ্ধকর , ♥♥।
সঞ্জয় মালাকার
ধন্যবাদ দাদা, মন্তব্যে মুগ্ধতা ভালো থাকুন সবসময়।
ছাইরাছ হেলাল
বদলে দেয়া, বদলে যাওয়া সত্যি কঠিন।
সঞ্জয় মালাকার
হু-ঠিক বলেছেন দাদা,
বদলে দেয়া, বদলে যাওয়া সত্যি কঠিন।
মনির হোসেন মমি
হাঠতে হাঠতে,নিছে,বাচ্ছা পরলো, ব্রান্মণে ইত্যাদি বানান ভুলের ক্ষমা নেই। ব্লগ একজন কাচা লেখককে পাকা করার জন্য সৃষ্টি হয়।আপনার লেখাগুলো সারা বিশ্ব ব্যাপি বাংলা ভাষাভাষিরা পড়বেন।তাছাড়া একজন বিদেশী যখন ইংরেজীতে ট্রান্সলেটে যাবেন তখন তিনি কী বুঝবেন।সুতরাং ক্ষমা নয় শুধরে নিন।রাগ করবেন না প্লিজ-সময় নিয়ে রিভাইজ দিয়ে লিখুন।দুএকটা বানান তেমন সমস্যা নয় অসংখ্য বানান তাও সাধারণ শব্দ।প্রবাসের ব্যাস্ততায় আপনি লিখেন এটা অনেক কষ্টকর তবুও লেখা যেন লেখার মতই হয় সেদিকে খেয়াল রাখবেন।প্রয়োজনে মাসে দুএকটা লেখা লিখবেন তবুও আপনাকে শুদ্ধভাবে লিখতে হবে।শুভাকাঙ্খি হিসাবে এটাই চাওয়া।ভাল থাকবেন।
গল্প হলেও সত্যি বনের পশুরা জাত বুঝলেও আমরা মানুষ তা বুঝিনা।
সঞ্জয় মালাকার
ধন্যবাদ শ্রদ্ধে দাদা কৃতজ্ঞতা ও ভালোবাসা নিবেন,দাদা আমার মোবাইলে কিছু সমস্যা
যে শব্দ গুলো বলেছেন সে শব্দ গুলো যুক্ত হচ্ছেনা সেজন্যই আমি সম্পাদনা করতে পারছিনা।
আর দাদা আমি অবশ্যই এই শব্দ গুলো ঠিক করে নেবো।
সঞ্জয় মালাকার
দাদা আমি সম্পাদনা করেছি ভালো থাকুন সবসময় শুভ কামনা।