ধর্মীয় উন্মাদনা প্রকট ভাবেই বসবাস করছে এই দেশের মুসলিমদের মাঝে। #ভারতে মুসলিমদের উপর যে কোন অত্যাচারে, লাগাও মাইর এদেশের হিন্দুদের।
#মায়ানমারে মুসলিমদের উপর অত্যাচারে, লাগাও মাইর এদেশের বৌদ্ধদের।
মনে হয় ভারতের হিন্দু বা মায়ানমারের বৌদ্ধরা চলে আমাদের দেশের হিন্দু আর বৌদ্ধদের নির্দেশে।
কিন্তু বিদেশে মুসলিমরা যখন মুসলিমদের হত্যা করে, মসজিদে আত্মঘাতি বোমা মেরে মুসলিমদের হত্যা করে,তখন এদেশের মুসলিমরা স্পিকটু নট। দু একজন বলবে – ইসলামে এসব হত্যা জায়েজ না, ইসলাম শান্তির ধর্ম।
#তা হিন্দু বা বৌদ্ধদের যখন এদেশের মুসলিমগন মাইর লাগায়, তখন এই শান্তি কই থাকে?
পশু কুরবানির চেয়ে মনের পশুর কুরবানি জরুরী, যদিও মনের কুুরবানিি দিতে পারবেনা এদেশের মুসলমানগন কোনদিন।
৯টি মন্তব্য
ইঞ্জা
যথার্থ লিখেছেন ভাইজান, আসলেই নিজ মনের পশুটাকেই আগে কুরবানি দেওয়া উচিত, তাহলেই জাগরূক হবে মনুষ্য মন।
ঈদ মুবারক ভাইজান।
জিসান শা ইকরাম
ঈদ মুবারক ভাই -{@
মনির হোসেন মমি(মা মাটি দেশ)
খুবই গুরুত্বপূর্ণ কথা মনের পশুটাকে জবাই করতে পারলেই এ কোরবানীর স্বার্থকতা।ঈদ মোবারক। -{@
জিসান শা ইকরাম
এমন কুরবানি দেয়া হয়না আমাদের।
ঈদ মুবারক -{@
মৌনতা রিতু
মনের পশুকে কেউই পারবে না কোরবানি দিতে। ছোটবেলায় আমি একটা কথা নাকি বলতাম, কারো পাথে খেলতে গিয়ে ঝগড়া হলে। আমারই কোন এক দাদার মুখ থেকে শোনা। বলতাম,” আমার ভিতরে একটা জানোয়ার আছে ঘুমিয়ে, ওকে ঘুমিয়ে থাকতে দে, জাগাইস না।”
এখন বুঝি তার অর্থ।
ছবিটা মিলেছে খুব।
জিসান শা ইকরাম
ভিতরের জানোয়ারকে বশে রাখাই কুরবানী।
জানোয়ারকে ঘুম পারিয়ে রাখতে হবে।
নীলাঞ্জনা নীলা
আমাদের ভেতরে একটা পশু থাকে। কেউ সেটাকে একেবারে দমিয়ে রাখে আর বেশিরভাগ মানুষ সেটাকে উস্কে দিতে থাকে। যার ফলশ্রুতিতে আজকের এই হানাহানি, ধর্ম নিয়ে মারামারি-কাটাকাটি। জন্মের সময় কেউ জানিনা আমরা আমাদের কি ধর্ম! বড়ো হবার পর জানি। অথচ এই ধর্ম নিয়েই এতো বাড়াবাড়ি।
মোঃ মজিবর রহমান
খুন, মারামারির কোন জাত, ধর্ম থাকেনা। কিন্তু অতীত থেকেও বুঝা সম্ভব যে কিছু কিছু ধর্মীয় বা অতি ধর্মীয় থেকে দাঙ্গাহাঙ্গামা লাগানোর জন্য কিছু ব্যাক্তি দয় কাজ করে। যেমন রোহিংগাদের নাটের গুরু
“কথিত স্বাধিকার আন্দোলনগোষ্ঠী আরাকান রোহিঙ্গা স্যালভেশন আর্মি তথা আরসা’র নেতা আতা উল্লাহ’র। যার আরেক পরিচয় পাকিস্তানি রোহিঙ্গা। যিনি নিজেকে অন্ধকারে লুকিয়ে রাখতেই খুব স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করেন! লোকটা দেখতে জঙ্গি’র মতো হলেও ভালো হেডম আছে। গেল ২৫ আগস্ট তাঁর ইশারায় ছুড়ি, লাঠি, ক্ষুদ্রাস্ত্র (এর কিছু অস্ত্র আবার আমাদের আনসার বাহিনীর কাছ থেকে লুট করা) ও হাতবোমাকে সম্বল করে আরাকানের মংডু ও আশপাশের ৩০টি পুলিশ ও ১টি সেনা চৌকিতে হামলা চালানো হয়। মারা যায় ডজন খানেক বার্মিজ আইন শৃঙ্খলা কর্মী। তারপর থেকে প্রতি আক্রমণ হিসেবে বার্মিজ বাহিনীর দমন-পীড়নের জের দেখে চলেছে সারাবিশ্ব। চলছে জ্বালাও পোড়াও ও গণহত্যা।”
শুন্য শুন্যালয়
ইকোলজি মেইনটেনের জন্য আমরা পশুর উপর নির্ভরশীল। বাধ্য হয়েই হত্যা করি পশুপাখি, মাছ। কোরবানীতে পশুহত্যার উৎসবই প্রমাণ করে আমাদের ভেতরে পশু ভালোভাবেই জেগে আছে। ধর্মের বাড়াবড়ি নিয়ে আমিও স্পিকটি নট রইলাম। কইয়া ফায়দা কী!!