মোনডা ভালো না, সুকানি হালার লগে বাজ্জে, ওঝা ধইরা লাডি চালানের ব্যবস্থা করতে হপে, হেইডা না পারলেও পেত্নী চালানের মাফ নেই, এইবার খাইছি তোরে!!
রাতের খাবার সেরে গুটিকয়েক যাত্রী বিড়ি ফুঁকছে আর প্রশস্ত বারান্দায় পায়চারী করছে ফুরফুরে মেজাজে নদীর মৃদুমন্দ বাতাসে, একজন সহজেই নজর কাড়েন, ইনি একজন জম্বি টাইপ, খোঁচা ছাগলদাড়ি, প্রচণ্ড ভুঁড়ি বাগিয়ে প্যাঁক প্যাঁক করে হাঁটছেন গলগলানো চিমনি হয়ে, লুঙ্গিটি বুকের কাছে বাঁধা।
সুবাস ছড়িয়ে পাশে আসন গ্রহণ করলেন, সভয়ে মনে মনে আনন্দিত হলেও মুখে ভাবে সপ্তমী,
দেখি, আপনার মোবাইলটি দেন তো।
অপ্রস্তুত হয়েও কুণ্ঠিত ভাবে মোবাইলটি তার হাতে তুলে দিলাম।
ওয়াও, নকিয়া ১১০০!! দারুণ একটি ফোন, আমারও ছিল, কত যে কাঁচাপাকা আম পেড়েছি এটি দিয়ে,
শুরু করে দিলেন টেপাটিপি, বিরতিহীন, ভয় পেলাম সবেধন নীলমণিটি অক্কা পাবে নাতো!!
উহ আর সহ্য হচ্ছে না, চিলের মত ছোঁ মেরে ফোনটি নিয়ে নিলাম,
আপনার গুলো যত খুশি যেমন খুশি টিপুন, আমারটি না।
এবারে হেসে দিয়ে বললেন, টিপলে কিছুই হয় না, বরং ফোন তাতে ভাল থাকে, ফাংশন গুলো চালু থাকে,
হঠাৎ বললেন, লুক লুক সুকানি, বারান্দার দিকে তাকান,
সুকানি না, সুকানির অ্যাসিস্ট্যান্ট,
ঐ একই কথা দেখুন দেখুন…………………………
লঞ্চের প্রশস্ত পথ এমুড়া-ওমুড়া ফাঁকা, এদিকে জম্বিটি হল্কা চালে এখনো গতিশীল, অন্য মাথায় লম্বাটে লিকলিকে আর একটি লোক, হাঁটাহাঁটি করছে, তবে একে অপরকে অতিক্রম করার সময় বিড়বিড় করে একে অন্যকে কী যেন বলছে, এভাবে কয়েকবার পরস্পরকে অতিক্রম করলো। পরিস্থিতি উত্তপ্ত হচ্ছে ক্রমান্বয়ে বোঝা যাচ্ছে। অঙ্গভঙ্গী বলছে সে কথোপকথন কোন পড়ন কথা নয়, লিকলিকেটিকে নেশারু মনে হচ্ছে, গাঞ্জুটি না মদারু না অন্য কিছু তা বোঝা যাচ্ছে না, নেশারুটিকে হঠাৎ বেশ বেশি গতিশীল মনে হচ্ছে, দুপাশে কনুই মেলা দ্রুত এগিয়ে আসছে, সংঘর্ষ অনিবার্য, এদিকে জম্বিটি লুঙ্গি কাছা দেয়ার বিফল চেষ্টা করে লুঙ্গিটি হাঁটু অব্দি গুটিয়ে নিয়েছে, যুদ্ধংদেহী ভাব নিয়ে নব্বই সিক্কা ঘুষির জন্য মুঠি পাকিয়ে তৈরি। ছুটে আসছে টিংটিংয়ে-টি, এদিকে প্রস্তুত জম্বি, জম্বির হাতের নাগালের সামান্য বাইরে এসেই নেশারুটি দাঁড়িয়ে গেল, এখন এদিক-ওদিক তাকাচ্ছে, যেন কিচ্ছুটি হচ্ছে না, হবেও না, হয়ও নি। হঠাৎ উল্টোমুখী হয়ে ভোঁ-দৌড়, এদিকে জম্বির চিৎকার, ঐ হালার পো হালা, ধাউড়, আয় আয়, ডরাইলি ক্যা??
শূন্যে ঘুষি ছুঁড়ছেন!! মুখে নিশুকুটুমম্বিতার তুমুল তুবড়ি!!!!
কেবিনের লোকজন উঁকিঝুঁকি দিচ্ছে,
হাসি চেপে রাখতে গিয়ে হেঁচকি উঠে গেছে। চোখমুখ অন্ধকার, সম্বিৎ ফিরে পেলাম একটি শিশুর ডাকে, আংকেল পানি খেয়ে নিন।
পানি খেয়ে শান্তি ও স্বস্তি পেলাম, কোথাও কেউ নেই, সুনসান নীরব নীরবতা, রাতের গভীরে নদীর বুকে।
৫২টি মন্তব্য
আমি আমি
হহুমিয়ে স্বপ্ন দেখার আনন্দ হল সহজে মনে থাকে না,আর জেগে স্বপ্ন দেখা সে যেন কেমন ভয়ংকর। কারন তা বাস্তব কল্পনার সংমিশ্রনে হয়। ভাল লিকজেছেন। আমারও ঘাম ছেড়ে ভয় কাটল।
ছাইরাছ হেলাল
মাইড় হবে হবে করেও হল না।
স্বপ্ন অ বাস্তবতার মাঝেই আমাদের বসবাস।
জিসান শা ইকরাম
কি সব লেখেন,কোথা দিয়ে এসব লেখেন কিছুই বুঝি না
ছাইরাছ হেলাল
আমি অ তো কিছু না বুঝেই লিখি।
সে একখানা নিদারুণ দৃশ্য, পাইটিং হতে গিয়েও হল না।
জিসান শা ইকরাম
নেশারু খুবই খ্রাফ
কেন যে রণে ভঙ্গ দিল!
ছাইরাছ হেলাল
আমিও ভাবি হালায় পলাইলে ক্যা!!
জিসান শা ইকরাম
সে এক মজার দৃশ্য 🙂
ছাইরাছ হেলাল
অবশ্যই মজার।
লিখতে গিয়েও হেসেছি।
খসড়া
স্বপ্নই যদি দেখবেনতো ভাল স্বপ্ন দেখলেইতো হয়।
যেমন ফেরীতে যাচ্ছেন আর এক সুন্দরী আপনাকে দেখে ফিচকে হাসি দিল। আপনি পাগল হয়ে তার কেবিনের দরজায় প্রেম ভিক্ষা করছেন।
নাকি ঘরের লোক এই স্বপ্ন দেখতে মানা করছে।
ছাইরাছ হেলাল
ভাল স্বপ্ন দেখতে চাইলেই কী আর স্বপ্নেরা ধরা দেয়!!
বুইড়াদের কেউ এর তেমন পাত্তা দেয় না, সুন্দরীদের মনপছন্দ্ হওয়া খুব কঠিন কাজ।
ঘরে অবাধ স্বাধীনতা, ঝামেলা অন্যদিকে গেলেই নাকি ভাল!!
নাসির সারওয়ার
তাও ভালো যে যুম্বাই বেটা গলায় লুঙ্গি ঘিট্টু দেয় নাই। আচ্ছা, উনি কি সবসময় এইরকম খালি জায়গাতেই লাথি ঘুষি মারেন নাকি একটু আগেও বাড়েন!!
এইসব ঝামেলার মধ্যে শিশুটাকে না আনলেও পারতেন!
আমার টিচার একটা লিস্ট বানাইতে কইছে। ভাবছি এই লিখিয়ের নাম সুপারিশ করবো। যদি উনি চাহেন, তবে যাহারা বাঁশডলা দেখেন নাই, তাহারা ধন্য হতে পারেন।
অনিকেত নন্দিনী
লিস্টি বানাইয়া অনতিবলম্বে উপস্থাপন করা হউক। ;?
আমিও সচক্ষে বাঁশডলা দেইখ্যা বাঁশডলা প্রদানকারী এবং গ্রহণকারী উভয় পক্ষকে ধন্য করতে চাই। :p
ছাইরাছ হেলাল
মগা লওন ঠিক না।
অনিকেত নন্দিনী
মগা লওয়া বরাবরই ঠিক 😀
সুকানির এসিস্ট্যান্ট ডরায় ক্যান? :p
ছাইরাছ হেলাল
দিন বদলাইবে কিন্তু!!
সে খুপ নিরীহ, গোবেচারা টাইপ!!
অনিকেত নন্দিনী
দিন বেবাগ সুময়ই বদলায়, পিত্যেকের লাইগ্যাই বদলায়। 😀
হ, কইছে! সুকানির এসিস্ট্যান্ট যারে পায় তার মুপাইলের পিছেই লাগে আর সেই কিনা নিরীহ আর গোবেচারা টাইপ? :@
ছাইরাছ হেলাল
সুসময়েরটা এখন ই বদলালেই ভালু হয়।
কন কী? মোপাইল ই তো হ্যার পিছে লাগছে,
খুপ ই নাদান টাইপ,
আপনি দ্যাখলেই বোঝতারপেন।
অনিকেত নন্দিনী
ভালু ত অইবেই।
মুপাইল আবার কারু পিছে লাগে ক্যাম্নে? ^:^
গোবেচারা! নাদান! তাও আবার সুকানির এসিস্ট্যান্ট? খাইছে আমারে! :D)
ছাইরাছ হেলাল
মোবাইল ও কারুর পিছে লাগে, এ আপনি বুঝবেন না।
অনিকেত নন্দিনী
বুজুম্না ক্যা? বোজাইয়্যা দিলেই ত বোজি।
ছাইরাছ হেলাল
এই সেরেছে!!
আপনাকে বুঝামু আমি!!
ছাইরাছ হেলাল
সইত্য ঘটনাও ল্যাহোন যাইবে না দেখছি। সে এক দারুণ দৃশ্য!!
ভাগ্যিস জম্বি লুঙ্গিটি মাথায় বেঁধে নেয়নি, সে এক মনোহর পাইটিং দৃশ্য, ভাবতেই অন্যরকম অনুভুতি।
শেষে শিশু না আনলে লেখায় সুইট টাচ টি ঠিক ভাবে আসে না,
আপনার টিচার কে বলে যদি ইট্টু ল্যাহা-লুহা শিখাইতেন তাইলে তো আর বাঁশের নীচে যাওন লাগত না।
আপনাদের দেখছি লোহা হৃদয়, এতো ওজন নিয়ে কেমনে চলেন!!
অনিকেত নন্দিনী
ওয়াও, নকিয়া ১১০০!! দারুণ একটি ফোন, আমারও ছিল, কত যে কাঁচাপাকা আম পেড়েছি এটি দিয়ে! :D)
সুকানির এসিস্ট্যান্ট এইগুলানও স্বপ্নে দ্যাহে? ;?
আর দ্যাখবো নাই বা ক্যান? সারাদিন মুপাইল আর জম্বি লইয়া ভাবলে ঘুমের মইদ্যে তো হ্যারা আইবেই। :p
ছাইরাছ হেলাল
আম-উম আপনিও খেয়েছেন!!
স্বপ্ন হলেও সত্য স্বপ্ন!!
আমার তো কুন মোপাইল নাই, নকিয়া ছাড়া।
আর জম্বি খুপ ডরাই।
নব্বই সিক্কা ঘুসি তো দেখেন নাই, দেখলে স্বপ্ন আর বাস্তব একাকার হয়ে যেত।
অনিকেত নন্দিনী
মিছা কতা কওন ঠিকনা। :@
আমার খুব মনে আছে হারাইয়া ফিরা পাওয়া হুয়েই মুপাইল লইয়া সোনেলায় পোস্ট গেছিলো। :@
আমি ডরপোক না, হুহ্! :p
ছাইরাছ হেলাল
কোন কিছুই মিছা না,
সবই মিডিয়ার সৃষ্টি।
আপনি বিশ্বসাহসী!!
অনিকেত নন্দিনী
আমি বিশ্বসাহসী কইলাম কুন্সুম? কেউ ডরপোক না অইলেই বিশ্বসাহসী হইয়া যায়? :@
ছাইরাছ হেলাল
সব কতা কওন লাগে না, ভাবে বুঝা যায়।
অনিকেত নন্দিনী
অইরহম ভাব দ্যাহাইলাম কহন? 😮
ছাইরাছ হেলাল
ওই আর কী!!
অরুনি মায়া
দিলেন তো গুড়ে বালি ঢেলে :@
কোথায় একটা লোমহর্ষক ঘটনার অপেক্ষায় চোখ বড় বড় করে পড়ে যাচ্ছিলাম আর অমনি আপনি বেরসিকের মত বাঁচাও বাঁচাও বলে লাফিয়ে উঠলেন!!!!!
হল এটা কিছু?!!!!!
নাহ আপনাকে দিয়ে কিচ্ছু হবেনা। অজথাই আমড়া গাছটা কেটে নষ্ট করা হয়েছে।
তা লঞ্চ ঘাটে নতুন সংসার পাতার ইচ্ছে হয়েছে নাকি? ;?
নোকিয়া ১১০০ আমার প্রথম মোবাইল ছিল। এগুলো হাজার হাজার বছর পরও অক্ষত থাকে।
ছাইরাছ হেলাল
দেখুন, আমড়া কাঠের ঢেকিও ঢেকি, কিছু না কিছু কাম-কাইজ হয় ই।
সংসার পাততে পারলে লঞ্চঘাট ও সই, লঞ্চ কিন্তু মন্দ-খারাপ কিছু না।
আপনি গোল চৌক্ষে পড়বেন জানলে পাইট লাগিয়েই দেয়া যেত।
বেশি গুড় খাবেন্না, মধুমেহ এসে যাবে।
আপনিও নুকিয়া আমিও নুকিয়া!!!
অরুনি মায়া
হুম ডাল মে কুছ কালা হ্যায় ,এত ঘন ঘন লঞ্চ যাত্রা এ লক্ষণ মোটেও সুবিধার নয় | কে জানে তলে তলে কি কি চলে |
আমাদের দেখি ম্যালা মিল | দুজনেই নুকিয়া |
এই নিন চিমটি
ছাইরাছ হেলাল
তলে অবশ্যই তল আছে,
এই লঞ্চের ইঞ্জিনটি কিন্তু তলেই, উঁকি মাইররা দেখছি,
অবশ্য দেখতে দিছে বলে। প্রবেশ নিষেধের বেড়া টপকে।
তা তো দেখতে পাচ্ছি ম্যালা মিল, তয় নখ বড় রেখে জায়গা- বেজায়গায় চিমটি কাটা ঠিক না।
আমার চোখের চিকিৎসা চলছে।
অরুনি মায়া
জায়গায় বেজায়গায় যখন তখন চোখ দিলে চিকিৎসা তো করতেই হবে। তলে চোখ যায়, অন্যের মোপাইলে চোখ যায়, আর কিছু না বলি :p
ছাইরাছ হেলাল
আপনারা যেখানে যেদিকে চৌখ দিতে বলেন সেদিকেই তো তাকাই।
আমার কুন দোষ নেই।
মোপাইলেই তো ডাকে নিরালায়।
আবু খায়ের আনিছ
ভাইজান কি ইদানিং স্বপন দেখার মাত্রা বাড়িয়ে দিয়েছেন নাকি?
ঘটনা পড়িয়া ত তাই মনে হইল, স্বপন হইতে জাগিয়া উঠিলেন।
হাসি কি আর অত সহজে থামে…………………….
ছাইরাছ হেলাল
স্বপ্ন দেখতে হবে কেন!! আশেপাশে যা কিছু দেখি তাই তো হাজির করি।
হাসুন, তবে হেঁচকি কিন্তু ভাল না, খেয়াল রাখতে হবে।
আবু খায়ের আনিছ
হেচকি উঠার আগেই থামিয়ে দিয়েছি।
ছাইরাছ হেলাল
একদম ঠিক কাজ করেছেন,
নাজমুস সাকিব রহমান
দুর্দান্ত।
ইলিয়াস মাসুদ
এমন একখানা স্বপন দেখ্বার মন চাই… 🙂
ছাইরাছ হেলাল
মন কোন ব্যাপার না, ইচ্ছে থাকলেই হবে।
মৌনতা রিতু
পড়িলাম ,কি মন্তব্য করব বুঝতেছি না।
ছাইরাছ হেলাল
এত চিন্তার কিছু নেই।
নীলাঞ্জনা নীলা
নেশারু? কাল ডাক্তার দেখিয়ে ফিরে এসে দেখি আমাদের এপার্টমেন্টের সামনে পুলিশের গাড়ী। ঘটনা কি? এখানে তো বোঝা যায়না খুণ হলেও। দেখলাম একজন লোককে হাত বেঁধে নিয়ে আসছে হ্যান্ডসাম দুই পুলিশ। নেশাখোর লোক নাকি ছিলো সে।
যাক সেসব কথা। ইস পুলিশ দুজন এতো হ্যান্ডু! :p
ছাইরাছ হেলাল
ইস!! দুইটা!!
কতদিন হ্যান্ডু পাই না।
শুন্য শুন্যালয়
কিচ্ছুটি বাদ যাবেনা দেখছি, ঠিকই বলেছিলাম লেখার ব্যামোতে ধরেছে আপনাকে। হ্যাঁ হ্যাঁ হচ্ছে, এক চক্ষু গভীরতায় ব্যাপক পরিবর্তন লেখায়। হাইপার ম্যানিয়া বটিকার সন্ধান জানা থাকলে দিতে ভুলবেন না যেন।
জম্বিটি তো বেশ। প্যাক প্যাক করে হাঁটছে, হাঁস নাকি? এমন এক WWF মিস হয়ে গেলো? আহারে ওম অশান্তি।
তা মনু বরিশাইল্যা ভাষা তো ভালই জানে, বাড়ি কোনে?
স্বস্তির দেখা কোত্থাও পাওয়া যায়না আজকাল, পেলেই বাঁচোয়া।
রম্যপালকে জমা হওয়া আরো একটি, মন্দ লাগেনি। 🙂
ছাইরাছ হেলাল
আপনি যখন ভাল বলছেন লেখাটি তখন বর্তে গেল, সবই আপনাদের কামিয়াবি।
আমারা মানু বরিশাইল্যা হেরলইগ্যা মোগো ভাষা মোরা জানি।
বাড়ি কোম্মে হ্যা কমু না।
অঢেল স্বস্তি আপনার, বাঁচুন হাজার বছর।
ল্যাহার ব্যামো কে ছড়িয়েছে তা বলা ঠিক হবে না।
হাইপার ম্যানিয়াক বটিকা না, ফ্যাক্টারির মালিকের ঠিকানা দিতে পারি।
অনেকদিন তো পার করে দিলেন!!
ব্লগার সজীব
একটি ঘুসা ঘুসির কাহিনী মিস হয়ে গেলো মনে হচ্ছে, আপনার ঐ নেশারুকে মাইর দেয়া উচিৎ ছিল, ব্যাটা রনে ভঙ্গ দিল ক্যান?
ছাইরাছ হেলাল
তখন তো হেসেই আকুল,
মাইর আর দেই কখন!!
মুহাম্মদ আরিফ হোসেইন
মোপাইল নিয়া এত কাহিনী ক্যামতে কি!!