মানসিক শীতে আসক্ত
ঠাণ্ডা লাগে আত্ম পরিবেশের
ঘন কুয়াশায় ভেজা দীর্ঘশ্বাস
জমে যাচ্ছে ভবিষ্যতের ভূপৃষ্ঠে।
ঝাপসা হচ্ছে দিন-ক্ষণ-সময়
চোখের রক্ষাকবচ ইদানিং শৌণ্ড
সংবেদনশীল অংশকে রক্ষা করা,
আর অনিষ্ট করা-দু’টোই এক।
শুধু এক না দেহ-গৃহে বাস করা;
প্রাচীন পেশা শিল্পের কর্মরত হাপর
উস্কে রাখছে কষ্ট-স্নান দিনের পর দিন
শুদ্ধ হতে চাইলেই কি শুদ্ধ হওয়া যায়?
আর সব শুদ্ধতো শুদ্ধতা যাচাই করে না,
করে না আগুন জলেও থাকে কোমল ঘ্রাণ,
শুষ্ক হাসি, ভেজা কয়েকটি অদৃশ্য আঙুল।
যা ছোঁয়া যায় না-আঁচও করা না বেঁচে থাকা;
শুধু দেখা যায় পথের পথিক যায়- চলে যায়..
১০টি মন্তব্য
নীলাঞ্জনা নীলা
“শুদ্ধ হতে চাইলেই কি শুদ্ধ হওয়া যায়?” সাধু!
প্রতিটি লাইনই কোট করার মতো।
কি বলা উচিৎ বুঝতে পারছিনা। (y)
প্রলয় সাহা
বলুন প্রলয় ভালো লিখেছিস 🙂
নীলাঞ্জনা নীলা
প্রলয় ভালো লিখেছেন। (y) 🙂
প্রলয় সাহা
ধন্যবাদ দিভাই।
তানজির খান
শুদ্ধ হতে চাইলেই কি শুদ্ধ হওয়া যায়?
মহাকালের কাছে এ প্রশ্ন রাখা যেতেই পারে। শুদ্ধতায় পরিত্রাণ। শুদ্ধ হওয়ার বাসনা, চেষ্টা বেঁচে থাক।
ভাল লেগেছে কবিতা।
প্রলয় সাহা
ধন্যবাদ আপনাকে। -{@
অরুনি মায়া
ইচ্ছে থাকলেই উপায় হয় , আমরা শুদ্ধতা ধরে রাখতে চাইলে তা নিশ্চয় পারব | প্র্যয়োজন ইচ্ছে শক্তির প্র্যয়োগ |
প্রলয় সাহা
আরুনি আমি লেখার মালিক লিখলাম। কারন আমি আগেও বলেছি অস্ট্রিকটা বাস্তব চরিত্র। ভালো থাকবেন।
ভোরের শিশির
শুদ্ধ হলে অবশ্যই শুদ্ধ হওয়া যায়। যে শয়তান সে সব সময়েই তাঁর শয়তানিতে শুদ্ধ থাকে, প্রয়োজনে সে সাধুর রূপ নিবে তবুও সে শয়তানিতে শুদ্ধ হবে।
আর যে সাধু? তাদেরই বেশী শুদ্ধ হতে কষ্ট লাগে। কারণ শয়তানের শুদ্ধতার মুখোশ বারেবারে তাকে সিঁড়ি চড়তে বাধ্য করে।
শুভেচ্ছা দাদা -{@
প্রলয় সাহা
আপনাকেও শুভেচ্ছা দাদা -{@