গল্প, কাহিনী বা ইতিহাসটি অন্যরকম হতে পারতো। কিন্তু প্রতিবারই তা স্বাভাবিক গতিতেই এগিয়েছে। বার বার ছন্দ পতনের চেষ্টা, প্রতিবারই বিফল ড্রাগনের মুখের আগুনের গোলা। অদম্য সোনালী মানুষদের পদযাত্রা থেমে থাকেনি।
কুড়ে ঘরই তো সোনেলা। এভাবেই থাকতে চেয়েছে এখানকার বাসিন্দা আমরা। একটি ছোট মাটির উঠোনে কিছু মানুষ এক্কা দোক্কা, ছি বুড়ি, ডাংগুলি, মার্বেল খেলে হই হুল্লোড় করা। হাঁপিয়ে উঠে যে উঠোনের যে কোন ঘরে গিয়ে মাটির কলসে রাখা শীতল জল পানে তৃপ্তি নেয়।
অনেক তো দেখলাম সোনেলায় এসে।
* সাইট হ্যাক হলো দুইবার প্রথম দিকে। হিংস্র জানোয়ারের মত সোনালী মানুষদের সাতশত পঞ্চাশটি পোষ্ট মুছে দেয়া, সাইকোদের অভাব নেই এই দুনিয়ায়।
* ‘ সোনেলার জনপ্রিয় ব্লগার ‘ এই সনদ দেখিয়ে অন্য ব্লগের মোডারেটর হওয়া, কিছু ব্লগারকে বই প্রকাশের প্রলোভন দেখিয়ে সোনেলা হতে নিয়ে নেয়া।
* অতি জনপ্রিয় একজন ব্লগারের নতুন একটি ব্লগ সৃষ্টি এবং বিভ্রান্তির চেষ্টা করা।
* সবশেষে আবার সোনেলায় লিখতে অনুৎসাহিত করা, অন্য কোন ব্লগে লেখার আমন্ত্রণ , নতুন একটি ব্লগ সৃষ্টির প্রলোভন।
” যারা জেনারেটরে আলো জ্বালাও, তারা দূর হও। এই শান্ত গোল পাতার ছাউনি, অন্ধকার আর আগুনমুখো ড্রাকুলায় ভয় পায়না আর। শুধু তোমাদের চাই, যারা ভালোবাসে ভালোবাসায়, ঘৃণা আর প্রতিহিংসায় না।”
এখানে যারা লেখেন তাদের অধিকাংশেরই লেখক হিসেবে প্রতিষ্ঠার কোন উচ্চাভিলাষ নেই। সোনেলাকে এরা রাফ খাতা বানিয়েছে।
সোনেলার যারা প্রতিষ্ঠাতা, তারা নিজের খেয়ে বনের মোষ তাড়ান। সোনেলা থেকে তাদের আয়ের কোন চিন্তা নেই।তাই এই ব্লগ সম্পূর্ণ অপেশাদার মানুষ দিয়েই চলে। যারা মানুষকে ভালোবাসে। এই ভালবাসা যারা বুঝবেন তারাই এখানে লিখবেন। এমনটাই প্রত্যাশা সোনেলার পরিচালকবৃন্দের।
সোনেলার প্রদীপ আছে। প্রদীপের আলো জ্বালিয়ে রেখেছেন এখানের সোনালী মানুষেরা। যেকেউ তাতে আলোকিত হতে পারে, আবার আলো ত্যাগ করে চলেও যেতে পারে। প্রদীপের আলো সবার ভালো লাগবে, লাগতেই হবে এমন কোন দিব্যি কেউ দেয়নি।
সোনেলার পাঠক, ব্লগার, শুভাকাঙ্ক্ষি, মডারেটর এবং পরিচালকবৃন্দদের জানাচ্ছি আন্তরিক শুভেচ্ছা।
সোনেলার নিজের কথা – তারপরেও অদম্য আমরা
৫৯টি মন্তব্য
আবু খায়ের আনিছ
ঐ দিন এর পর থেকেই ভাবছি একটা কিছু লিখব, কেন আমি সোনেলায় এই শিরোনামে। লেখা মাথায় আছে লিখে ফেলব যে কোন এক সময়।
অন্ধকার যতই গভির হোক, আকাশে তারা ফুটলে দেখা যাবেই। শত্রু যতই হোক সোনেলা আলো ছড়িয়ে যাবে তার নিজের মত করে। কথা দিচ্ছি, থাকব যতদিন আছি এই প্রযুক্তির সাথে।
গত কয়েকদিন ধরেই দেখছি পুরুনো অনেকেই ফিরে আসছে নতুন লেখা দিয়ে। খুব ভালো লাগছে নিত্য নতুন লেখা পাচ্ছি পড়তে।
জিসান শা ইকরাম
লিখুন সোনেলাকে নিয়ে
সোনেলা সমৃদ্ধ হোক এমন লেখায়।
শুভ কামনা।
আবু খায়ের আনিছ
ধন্যবাদ ভাইয়া।
জিসান শা ইকরাম
আপনাকেও ধন্যবাদ -{@
আবু খায়ের আনিছ
কিছু মনে করবেন না ভাই, আপনি যখন আমায় আপনি করে বলেন, তখন কেন জানি মনে হয় সম্পর্কের মাঝে একটা দূরত্ব তৈরি হয়ে যাচ্ছে।
জিসান শা ইকরাম
আচ্ছা আচ্ছা দুরত্ব শেষ করে দিচ্ছি………
শুভ কামনা তোমার জন্য।
মরুভূমির জলদস্যু
-{@ এখানে যারা লেখেন তাদের অধিকাংশেরই লেখক হিসেবে প্রতিষ্ঠার কোন উচ্চাভিলাষ নেই। সোনেলাকে এরা রাফ খাতা বানিয়েছে।
সোনেলার যারা প্রতিষ্টাতা, তারা নিজের খেয়ে বনের মোষ তাড়ান। সোনেলা থেকে তাদের আয়ের কোন চিন্তা নেই।তাই এই ব্লগ সম্পুর্ন অপেশাদার মানুষ দিয়েই চলে। যারা মানুষকে ভালোবাসে।এই ভালবাসা যারা বুঝবেন তারাই এখানে লিখবেন। এমনটাই প্রত্যাশা সোনেলার পরিচালকবৃন্দের। -{@
খাঁটি কথা মনে হয়েছে আমার কাছে।
জিসান শা ইকরাম
আমার কাছেও এটি খাটি কথা মনে হয়েছে।
শুভকামনা।
নাসির সারওয়ার
আমি একজন পাঠক। এক সময় লুকিয়ে লুকিয়ে পড়ে চলে যেতাম। কোন একটা লেখায় একটা খোচা ন দিয়ে পারিনা। হয়তো অনেক বুঝিনা, তবে এখানে অনেক সাদা মনের মানুষ আছে, তা বলতে পারি।
ছোটখাটো একটা জীবন, চলে যাক ভালোবাসার মাখামাখিতে।
জিসান শা ইকরাম
এত ভাবা ভাবির কিছু নেই
” ছোটখাটো একটা জীবন, চলে যাক ভালোবাসার মাখামাখিতে ” (y)
শুভ কামনা।
ছাইরাছ হেলাল
আপনি না কুবি, এখন আবার ভোল পাল্টালে তো হবে না।
জিসান শা ইকরাম
তিনি কবি হতে এসেছিলেন,আসলে কবি হয়েই এসেছিলেন।এখন পাঠক সেজেছেন 🙂
নাসির সারওয়ার
কেনরে ভাই, একটা ভাঙা মনের মানুষ নিয়া এতো মশকারা! ইচ্ছেতো ছিলো অনেক।
আপনি একজন কুবি মানুষ, দেননা আমার নামে একখান ছাইপা যেমন দিছিলো আমার এক কবিয়াল বন্ধু আমার কলেজ জীবনে।
জিসান শা ইকরাম
কবিতা লেখে কেমনে তাইতো জানিনা।আপনার কবিয়াল বন্ধুরে পাইলে জিগাইতে হইবো 🙂
নাসির সারওয়ার
@ ছাইরাছ হেলাল
মশকারা করিয়েননা। দিন আমাগোও আইবো একদিন।
ছাইরাছ হেলাল
ব্যাপার না, সোনেলা টিকে আছে সহৃদয়তা নিয়ে, থাকবেও।
জিসান শা ইকরাম
আমাদের সবার ঐকান্তিক ইচ্ছায় থাকবেও
শুভ কামনা
অরুনি মায়া
আমি সোনেলার পাশে আছি
জিসান শা ইকরাম
আমরা সবাই সোনেলার পাশে আছি
ধন্যবাদ আপনাকে।
শুভ কামনা।
নীতেশ বড়ুয়া
ঈশপের একটা গল্প আছে এমন যে ‘শেয়াল তার কাটা লেজের জন্য বাকি সব শেয়লাএর লেজ কেটে ফেলতে বলে।’ চোর মাত্রই অন্যকেও চোর মনে করেন আর দুর্নীতিবাজ হয়ে যান সবচাইতে বেশী দুর্নীতিবিরোধী।
যারা সোনেলায় এসে সোনেলার জন্যে এইরকমে হ্যাকি, শ্যাকিং, মেকিং করেন তাঁরা মনের দিক থেকে খুবই সংকীর্ণ, মানসিকভাবে অসুস্থ। ইনারা যতই লিখুক কিন্তু মনের কালিমার ছাপ ঠিকই প্রকাশ করে যান কাজে…এইসব মানুষ আগে থেকে চিনতে পারলে ভাল আর চিনতে না পারলে বারংবার এমনতর পোস্ট আসবে আর আমরা সোনেলাকে আরো পঠিত, লিখিত হিসেবে দেখতে পাবো।
পরিশেষে বলতে চাই ‘সোনেলার পাঠক, ব্লগার, শুভাকাঙ্ক্ষি, মডারেটর এবং পরিচালকবৃন্দদের জানাচ্ছি আন্তরিক শুভেচ্ছা।’ -{@
জিসান শা ইকরাম
সবশেষে বলা যায়,কেউই সোনেলা ছেড়ে যাচ্ছেন না
শত্রুদের মুখে ছাই দিয়ে থেকে যাচ্ছেন সবাইই।
শুভ কামনা।
নীতেশ বড়ুয়া
:D) পোড়ামুখে ছাই :p
জিসান শা ইকরাম
ইতিহাস সব সময় বিজয়ীর কথা বলে।
রাত্রি রায়
প্রতিটি ভালোর পাশে মন্দ থাকে। সেই মন্দকে আগলে নিয়ে ভালোর আলোয় পথ দেখানো যায়। আবার ফেলে দেয়াও যায়। ওটা সহজ। তবে কেউ যখন অনেক ভালোবেসে চলে যায়, কোনো কঠিন আঘাত পেয়েই হয়তো। খুবই নতূন আমি, কিছুই জানিনা। কিন্তু এসেছি কিছু একটা টান আছে, আবেগের অনেক ক্ষমতা। এতো কিছু বলার জন্য অধিকার চাই। সোনেলা সেই অধিকার আমায় দিয়েছে, তা নইলে এতো আপন আর খুব পরিচিত লাগে কেন?
পাশে আছি। থাকবোও। কৃতজ্ঞতা পোষণ করছি এই পরিবারের সকলের প্রতি এমন একটি প্লাটফর্ম তৈরি করার জন্য। জিসান অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।
নীতেশ বড়ুয়া
কেউ যখন অনেক ভালবেসে চলে যায়, হয়তো কথিন আঘাত পেয়েই… তাই বলে ভালবাসাকে ধ্বংস করতে যাবো কেন? যা আমার হয়নি বা আমি ছেড়ে দিয়েছি তা অন্যদের মাঝে ভালবাসায় ভেসে যেতে না দেওয়াটা ছেড়ে মানুষটির কেমন ভালবাসার পরিচয় দেয়!
ভালবেসেছি, হয়তো চিরজীবন কাছে পাবো, হয়তো বা না। তাই বলে যদি না পাই বা ছেড়ে যাই তবে সেই ভালবাসার নামে কলঙ্ক চাপাবো কেন?
খুবই অদ্ভুত সব…
জিসান শা ইকরাম
সুন্দর গুছানো মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ আপনাকে। রাত্রি
শুভ কামনা।
নীলাঞ্জনা নীলা
শুধু এটুকু জানি সোনেলার পাশে আছি, থাকবো। -{@
জিসান শা ইকরাম
পাশে থেকো এমনি ভাবেই,সোনেলার একজন হয়ে।
শুভ কামনা
শুন্য শুন্যালয়
আমার শিরোনামে আপনি আরেকটা লেখা দিলেন, তাও আবার সোনেলা ঘর-২ লিখে? 🙂 এরকম কি আগে হয়েছে সোনেলায়? আমিতো দেখিনি। খুব খুব আনন্দ হচ্ছে। আপনি এত ভাল কেন? (ঘুষ দিচ্ছি, যাতে এমনটা চালু থাকে) 😀
সোনেলা নিয়ে আমার যেন কি বলার ছিল, সব তো ভুলে গেলাম। সেই যে প্র্যাকটিস করে ফুল হাতে প্রেমিকার সামনে প্রেমিকের তো তো করার মত।
এতকিছু জানিনা, শুধু জানি আই লাভ ইউ সোনেলা (3 -{@ (3
নীতেশ বড়ুয়া
হেলো, হাউ ঢু ইউ ঢু? হাউ আর ইয়ু? :@
নীলাঞ্জনা নীলা
শুন্য আপু বেশী ব্যস্ত থাকা ভালো না। :@
শুন্য শুন্যালয়
অনিচ্ছাকৃত ব্যস্ততা, কিচ্ছু করার নেই নীলাপু। আসবো কাল থেকে। ভালো থেকো।
নীলাঞ্জনা নীলা
ও নীতেশদা কথা বলো না কেন আমার সাথে? ;(
শুন্য শুন্যালয়
দাদাভাই, মিস ইউ। কাল থেকে নিয়মিত হবো। তবে এলে তোর খবরই আছে, তুই নাকি আমাকে কার্টুন মুভির মা বলেছিস? দাঁড়া তুই। :@
নীতেশ বড়ুয়া
:D)
জিসান শা ইকরাম
ব্যাটেন দৌড় দেখেছেন শুন্য ?
এক জনের ব্যাটেন অন্য জনের হাতে দিয়ে দেয়া, নতুন জন সেই ব্যাটেন হাতে আবার দৌড়
এভাবে ৪ জনের হাত বদল হয়ে ব্যাটেন দৌড় শেষ হয়।
আমি আপনার শিরোনামটি নিলাম সাথে লেখাটিও
হয়ত অন্য কেউ সোনেলা ঘর- ৩ লিখবেন কোন একদিন।
উদাহরন টায় মজা পেলাম
শুভ কামনা।
শুন্য শুন্যালয়
ব্যাটেন দৌড় দেখেছি ভাইয়া, ব্যাটেন লেখা এই প্রথম দেখলাম। 🙂
জিসান শা ইকরাম
আচ্ছা 🙂
তানজির খান
সোনেলা বেচে থাক। সময় সোনেলাকে অমর করবে। আমরা সবাই সোনেলাকে বাচিয়ে রাখব।
জিসান শা ইকরাম
আমাদের সবার ঐকান্তিক চেষ্টা থাকে সোনেলাকে প্রাণ চাঞ্চল্যে রাখার
তারপরেও কিছু মানুষ রূপী ড্রাগন থাকে যারা ব্লগারদের সোনেলা হতে অন্য ব্লগে নিয়ে যাবার চেষ্টা করে
একজন নতুন লেখক তৈরী করার মুরোদ নেই তাদের, তৈরী হওয়া লেখকদের নিতে আনন্দ এদের।
শুভ কামনা।
তানজির খান
ঘর গড়তে পারেনা সবাই। লেখায় ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়া হবে, নষ্ট যুদ্ধে নয়। এই কথাটা বোঝেনা সবাই। ভাল বলেছেন ভাইয়া।
স্বপ্ন নীলা
সোনেলা অন্তর হতে জাগরিত একটি নাম। একটি উজ্জল নক্ষত্র —এখানে যারা আসে তারা এই নক্ষত্রের আলোতে আলোকিত হয় — কিছু উপগ্রহ থাকবেই যারা ছিটকে পড়বে দূরে, যাক না তারা – আমার কোন আফসোস নেই –। কিন্তু যারা থাকবে তারা ভালবাসার টানেই শেকর গেড়ে থাকবে তাদের বাস্তভিটায়।
সোনেলার সকল ব্লগার এবং পরিচালকমন্ডলীকে জানাই প্রাণঢালা শুভকামনা
জিসান শা ইকরাম
এমন সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ
অনেক দিন পরে দেখলাম
সোনেলা কিন্তু মিস করে আপনাকে……
শুভ কামনা।
অরণ্য
আজ সোনেলায় কিছু লিখতে ইচ্ছে করছে।
জিসান শা ইকরাম
লিখেছেন তো
লেখা ভালো হয়েছে খুব 🙂
শুভ কামনা।
বনলতা সেন
সাথেই ছিলাম।আছি।থাকব।
জিসান শা ইকরাম
সোনেলাকে হাত ধরে চলতে শিখিয়েদের মাঝে আপনি একজন
আপনি তো আছেনই।
শুভ কামনা।
রিমি রুম্মান
কুঁড়েঘর ভালোবেসে সেখানেই থেকে যায় যারা, তাঁরা তো সব উচ্চভিলাষের ঊর্ধ্বেই। ভালোলাগা আর ভালোবাসা’র জায়গা এই “সোনেলা”। মায়া’য় জড়িয়ে গিয়েছি সোনেলা’র লেখাগুলোর প্রতি, মানুষগুলোর প্রতি।
জানি,
ওপাড়ের ডাক যেদিন আসবে,
সোনেলা’ই আমায় মনে রাখবে। (3 -{@
জিসান শা ইকরাম
সোনেলার সবাইও আপনার ময়ায় পড়ে গিয়েছে
মায়ার মহাসাগর আপনি।
শুভ কামনা।
দীপংকর চন্দ
ভালোবাসা।
ভালোবাসা থাকছে সবার জন্য।
এবং শুভকামনা। অনিঃশেষ।
জিসান শা ইকরাম
ধন্যবাদ আপনাকে
শুভ কামনা।
মারজানা ফেরদৌস রুবা
আগুনমুখো ড্রাকুলার মুখে পানি ঢেলে সোনেলা পরিবারের সবাই সোনেলা’র উঠোনেই আড্ডায় মেতে থাকবে। এ পরিবারে প্রাচুর্য না থাকলেও প্রাণ আছে, আছে আনন্দ।
জিসান শা ইকরাম
খুব দ্রুত আপনি সোনেলা পরিবারের একজন হয়ে উঠেছেন
মিশে গিয়েছেন সবার সাথে।
শুভ কামনা।
ইমন
(y)
জিসান শা ইকরাম
শুভ কামনা
অরুণিমা
দা আমি আছি থাকবো।সবার ভালোবাসা নিয়েই থাকবো এই কুড়ে ঘরে।
জিসান শা ইকরাম
ওপার বাংলা থেকে নিয়মিত লিখছো তুমি
সোনেলাকে ভালোবাসো বলেই লিখছো।
শুভ কামনা।
লীলাবতী
এসবে আমাদের অভ্যাস আছে।কোন চক্রান্ত ই আমাদের স্তব্দ করতে পারবেনা।সবাইকে নিয়ে আমরা সব মোকাবেলা করে এগিয়ে যাবো।ভালোবাসি সোনেলাকে।
জিসান শা ইকরাম
আপনার মত আমিও প্রথম থেকে সোনেলায় আছি
তাই আবেগটা একটু বেশী।