অচেনা পাখির ঠোঁটে কথার ঘুঙ্গুর সীমাহীন রেখার মত,
হে উন্মুখ প্রত্যাশা, কিছু একটা ব্যবস্থায় যাব নিশ্চিত;
কাঁটাবৃষ্টির ফাঁক গলে, প্রশমন ঢেলে জিরিয়ে নেব ওবেলায়
বিরক্তির কাপুরুষতা ভেঙ্গে নিষ্ঠুরতার বদচলন এড়িয়ে;
অস্বস্তির ভূভাগে নয় আকাশচারীর স্বপ্ন বাগানে
গন্ধ সাজাচ্ছ আপন মনে,
আড়াল হিজাবে
কে তুমি?
নীহারিকায় প্রণয় আলোর গুঞ্জন, প্রত্যাবর্তন শুধুই অসম্ভব অতীত,
হারানোর ভয় হারিয়েছে সে কখন, অকথিত শব্দ ভাণ্ডারে বিশাল বুদবুদ,
সংগোপনের গোপন প্রণয়ের অন্তরআরতিতে ঘৃতের অবাধ স্পর্শে
মাতাল হয়েছ এ ফাগুন, সময়ের কাছ থেকে অসময়ের নির্জন প্রত্যাহার
এঁকে দেয় রহস্যের হুড়োহুড়ি।
৫৮টি মন্তব্য
অরুনি মায়া
আড়াল কন্যার মধুর প্রণয়ে মজেছে কবির মন
নিদ্রাহীন সকাল সাঝে কেউ আঁকছে নতুন স্বপন
কবিতার পদে পদে আজ সেই ভাবনা মেলা
ভাবুক কবি কল্পজালে বুনছে নিঠুর খেলা,,,
ছাইরাছ হেলাল
আপনাকে মন্তব্যকন্যা বললেও কম বলা হবে বলে মনে হয়,
আর এমন করে ছন্দোময় উত্তর দিতেও পারব না।
আরতির আগুনে ঘি দিলে যে উত্তাপ ও সুঘ্রাণ বের হয় লেখায় প্রণয়ের আনন্দময় আতিশয্য বোঝাতে
তা বলা হয়েছে, গভীর প্রণয়ের ভাবালুতা উচ্ছাস স্বর্গীয় আনন্দ ইত্যাদি লেখক বোঝাতে চেয়েছেন,
নিঠুর খেলা বলে ভয় দেখানো ঠিক না;
অরুনি মায়া
মন্তব্য কন্যা 🙂
বাহ আরেকটি সুন্দর নাম দিয়েছেন | অনেক ধন্যবাদ 🙂
কবিতায় যত কিছই বলা হোকনা কেন বেশির ভাগ ই কবিতার স্বার্থে কবির ভাবের বাড়াবাড়ি | শুধু কবিতার সৌন্দর্য্য বর্ধণের স্বার্থে এত এত উপমা !
যা বাস্তবতার বহু উর্ধেব,,,
ছাইরাছ হেলাল
এটা শুধু নাম নয়, এটা অর্জন বলতে পারেন,
আসলে লেখা লেখার জায়গায়ই থাকে, বাস্তবতায় মেলে না, মিলানো ঠিক ও না।
তবে একদম অস্তিত্বহীন তাও ভাবা ঠিক না।
অরুনি মায়া
জানি অস্তিত্বহীন নয়,,,
ছাইরাছ হেলাল
আপনি দেখছি সবজান্তা হয়ে যাচ্ছেন।
অরুনি মায়া
সিক্রেট ,,, 🙂
ছাইরাছ হেলাল
আচ্ছা, চিক্রেট থাকুক।
জিসান শা ইকরাম
আড়াল হিজাব
মাতাল ফাগুন ………
খাইছে, অবস্থা বেস সঙ্গিন মনে হচ্ছে 🙂
অন্য লেখা গুলো থেকে বেশ আলাদা
তবে ভালোই লাগছে………
ছাইরাছ হেলাল
অবশ্যই সঙ্গিন, কোন সন্দেহ নেই।
প্রেমের লেখার ভাব ই আলাদা।
আবু খায়ের আনিছ
কবিতার নীরব পাঠক হওয়া ছাড়া উপায় নেই। মন্তব্য করতে গেলেই মনে হয় কি বলব, ভালো, সুন্দর, অতি সুন্দর, অসাধারণ, গুটি কয়েক শব্দ বারবার ব্যবহার করে কি ভালোলাগাটা বুঝানো যায়?
তারচেয়ে নিশ্চুপ পাঠক হয়ে পড়ে যাওয়াই ভালো। আপু আফসোস যদি আজ থেকে বছর চার-পাচেঁক আগে পরিচয় হত তাহলে সাধের আবৃত্তিকার হয়ে যাওয়া যেত।
ছাইরাছ হেলাল
যা, হয়নি বা হবে না তা ভেবে লাভ কী!!
আসলে আমি কিন্তু নিজেও ভাল বুঝি না, তাও চালিয়ে নিচ্ছি।
সহজ করে সরাসরি বলার জন্য কিন্তু ধন্যবাদ।
আবু খায়ের আনিছ
সরি ভাই, ভাই লিখতে গিয়ে আপু লিখে ফেলেছিলাম।
সত্যি বলছি, আপনি, নিলাঞ্জনা আর অরুনি আপু এদের সাথে আগে পরিচয় হলে হয়ত দুয়েক লাইন কবিতা এত দিনে লেখা হত।
ছাইরাছ হেলাল
ব্যাপার না, আমি বাদে অন্য দু’জন ভালো লেখেন।
আবু খায়ের আনিছ
সে আমি জানি, কে কেমন লেখে।
ছাইরাছ হেলাল
তাই বুঝি!!
নীতেশ বড়ুয়া
বুঝি নাই ;(
ছাইরাছ হেলাল
ভেরি ভেরি গুড, এই তো চাই।
বোঝার দরকারটা কিসের সেটাই তো বুঝলাম না। আমি ও কি সব বুঝি নাকি??
নীতেশ বড়ুয়া
আপনি ইদানীং এতো কঠিন কঠিন লিখেন কেন 🙁 ;(
ছাইরাছ হেলাল
আমিও ঠিক এ কথাই ভাবছি, ঘটনা কী!!
নীতেশ বড়ুয়া
;?
নীলাঞ্জনা নীলা
অন্যরকম লেখা। ভালো লেগেছে। -{@ (y)
তা নির্জনতাকে প্রশ্রয় না দিলেই হয়! অতীতের ভেতর থেকে গেলেই তো সব সমস্যার সমাধান হয়ে যায়। ফাগুণ নিয়ে এলে অসময়ে, আড়াল তো আসবেই। হেমন্তের রঙ ছড়িয়ে এখানে ম্যাপল পাতায়।
ম্যাপল রঙা হেমন্তের কাছে শব্দতার অস্থিরতায় বিপন্ন আড়ালের বাঁকা হাসি
নিষ্ঠুর প্রকৃতি জানে কিভাবে আনা যায় পরিপাটি পরিবর্তন!
আর তারই সাথে
নিঃশ্বাসের জঞ্জালকণা আগলে নেবার নিস্তরঙ্গ প্রয়াস করছে অবিরত।
এই রে কি লিখলাম, বুঝিয়ে দিতে পারবোনা কিন্তু আগেই বলে রাখলাম। 😀
ছাইরাছ হেলাল
যাক, আপনার ভালো লেগেছে এতেই আনন্দে আট নয়, বারো চৌদ্দ খান ভাবতেই পারেন।
এতো চাট্টিখানি কথা না, এ পাওয়া।
নির্জনতা একটু লাগেই, একান্ত পরিবেশ না হলে ঠিক জমে না, অতীত ভাল অনেক ভালো তাও বর্তমান বা
ভবিষ্যতের আলোর ঝলকে চোখ না রেখে পারা যায় না।
লিখবেন, ভালো কথা, তাই বলে অবুঝ পাবলিককে বুঝিয়ে দেবেন না তা ঠিক না।
নীলাঞ্জনা নীলা
বেশ বলেছেন তো! অবুঝ পাবলিক!!! ঠিক বুঝছি না কাকে বললেন? ;?
ছাইরাছ হেলাল
নিজের কথা বলছি মাত্র।
নীলাঞ্জনা নীলা
আপনি অবুঝ!!! তাহলে বুঝুন আপনার লেখা পড়ার পর আমার কি দশা হয়!!
ছাইরাছ হেলাল
আপনার লেখায় আমাদের মন্তব্যের উত্তর আপনি দিচ্ছেন না,
এটা কেমন!!
নীলাঞ্জনা নীলা
আর আমার লেখা!
আপনাদের লেখা পড়ছি আর শিখছি। ভাবছি এভাবেই শিখতে, আমাকে তো আর শিষ্য বানালেন না! 🙁
ছাইরাছ হেলাল
মন্তব্যের উত্তর না দিয়ে মন্তব্য চাচ্ছেন না বোঝতে চাচ্ছেন ?
ব্লগে উত্তর প্রদান ব্লগিয় শিষ্টাচার বলেই জানতাম,
নীলাঞ্জনা নীলা
কি বললেন? প্রশ্ন বুঝিনিইইইইইইইইইইইইইইইই
কে কোথায় আছেন আমায় বুঝায়া দিয়া যান গো কবিভাই কি প্রশ্ন করিলেন?
ও কবিভাই প্রশ্নটা বুঝিয়ে দিন।
মেহেরী তাজ
এতো আড়াল কেনো?? ;?
ছাইরাছ হেলাল
বোঝে না সে কিছুতেই বোঝে না অবস্থা।
আড়াল একটু লাগেই আমাদের, মুখে বলি বা না বলি।
আপনাকেও একটু আড়ালেই দেখছি দেখছি মনে হচ্ছে কেন?
লেখা ও দিচ্ছেন না।
শুন্য শুন্যালয়
এটুকু লেখাতে এতো উত্থান পতন? কিছু একটা ব্যবস্থায় যাব নিশ্চিত; ব্যবস্থা কি শেষ পর্যন্ত আকাশাচারীতেই স্থির হলো? জানতেই তো পারেন নি কে সে। হারানোর ভয় হারিয়ে যাবার পরেও রহস্য রহস্য হয়েই রইলো এই লেখা। অসময়ের প্রত্যাহারে আনন্দিত আপনি। সময়কে আপন করে পাওয়া টা দিব্বি ফুটে উঠেছে। স্বপ্ন বিলাস নয়, আমি সত্যি দেখতে পাচ্ছি। কিছু একটা পেয়েছে কাছের করে কবি, সেই আনন্দই দেখতে পাচ্ছি।
ছাইরাছ হেলাল
আমার বন্ধুর চোখ এড়ানোর সাধ্য আগেও ছিল না, এখনো নেই।
কিছু একটা পেতে আমার বন্ধুর সাহায্যের কথা চিক্কুর দিয়াই কই, এলেন এতক্ষণ পরে!!
আবার কৃপণ মন্তব্য করলেন!!
কিছু একটা হয়ে যাবে মানে!! এত দেরি কেন? আপনি হওয়ায়ে দিচ্ছেন না কেন?
বন্ধুত্বের দায় মেটানোর দায় তো আপনার ই।
কই কই থাকেন, আপনার মন্তব্য না পেলে আমার তো হয় ই না, এ কথা আর কতবার বলাবেন!!
ঠিক না ঠিক না , কইলাম।
লেখা কৈ?
শুন্য শুন্যালয়
চলুন দেখি, কখন মানুষ কৃপন হয়…
১) বেশি ভাল্লাগলে ভাষা হারায় যাওয়া অবস্থায়
২) লেখা আকাশ্চারী হইলে নিজেরেও আকাশচারী না বানানোর দুঃখে
৩) ধুর, এরে মন্তব্য দিয়া কি হইবো এমন ভাবনায়
৪) আমার থলে টা কই গেলো, কে নিলো? (মন্তব্যের থলে)।
………………… আপনার টা ২ নাম্বার ক্যাটাগরীতে পরছে। তবে আরো কথা আছে, সেই কথা আরেকদিন। সত্যি শুনবেন? আপনার এই লেখাটা ভালো লাগেনি, টানেনি কেন জানি। এত রহস্যে হিমশিম খাচ্ছি। তবে কাঁটাবৃষ্টি শব্দটা নিয়ে নিয়েছি। 🙂
আমি কি হওয়ায় দেব? মাথা আউলানো ছাড়া কোন কম্মের না। আমিও আউলা, এতদিনেও না বুঝলে ক্যাম্নে চলবে?
ছাইরাছ হেলাল
সব লেখা ভাল হবে ভাল লাগবে এ দায় ও আমার!!
সব লেখা ভাল হয়!! সব সব সবাইকে টানে!!
সেই না টানার কথাই আপনার বন্ধুকে প্রাণ দিয়েই বলুন।
ভাল লাগেনি এটা বলতেই বা দ্বিধা কেন!!
কোন রহস্য তো নেই, অজানায়।
আপনি একটা তাবিজ লন, সোনা অঙ্গে ধারণ পূর্বক আবার পড়ুন পূর্ণ মনযোগে।
ওহ, আগের তাবিজটি হারিয়েছে, তা বললেই হতো।
আহা্রে, মাথা সত্যি আউলা হইছে ভাউর, কী না কী কয়, কদুর তৈল নিয়মিত এস্তেমাল করুন।
শুন্য শুন্যালয়
ভালো লেগেছে নাকি লাগেনি সেইটা নিয়েই তো দ্বিধা ছিল 😀
দায় সব আপনারই ভাউ, আপনার লেখায় ইদানিং দোনোমোনো ভাব আছে খেয়াল করেছি। কি চান, কিংবা কি বলতে চান তাতেই দ্বিধা।
আপনি যখন বলছেন, তখন পড়বো অবশ্যই, তবে তাবিজ কবজ আবার কেনু? ও আমি ডড়াই। হারানোর ভয় কবেই হারিয়েছে।
ভালো কথা মনে করিয়ে দিয়েছেন, মাথায় তো তেল দেওয়াই হচ্ছেনা, সেই জন্যই সব গন্ডগোল কিনা কে জানে।
লিখবো, লিখতে হবেই। লেখা টানেনি বলে যেন আবার কষ্ট পাবেন না, রহস্যের হুড়োহুড়িতেই এই অবস্থা।
ছাইরাছ হেলাল
আমার দায় তা তো মানি মানছি,
খুব দোনোমোনো আপনি তা ও দেখছি, কী বলতে চাই না ?
তা কিন্তু না, বলেই তো ফেলেছি যা বলার।
তেল-তুল দেন,আউলা মাথা ঠিক করে বন্ধুর সাহায্য করুন।
হুড়োহুড়ি একটু না থাকলে চলেই না।
লেখা দিয়ে দিন,
শুন্য শুন্যালয়
জ্বি, অনেক করে তেল দিয়ে এসেছি। মাথা এখন কুল কুল। মিছা কথা এভাবে হুটহাট করে বিশ্বাস করে নিতে হয়না। 🙂 লেখা খুব ভালো হয়েছে জিরাফ। শুধু পোস্টেই কেন রহস্যের হুড়োহুড়ি থাকবে, মন্তব্যে থাকবেনা? লেখা কই?
ছাইরাছ হেলাল
এড়ানো এতো সহজ না,
বুঝি সব ই বুঝি।
লিখতে একটু দেরি হবে ভাই।
শুন্য শুন্যালয়
একটা লেখা রেখে গেলে কএকদিন ধরে জাবর কাটতে পারতাম 🙁
ঝাড়াঝুড়া দিন সেলফ টা, কিছু পড়বেই পড়বে।
ছাইরাছ হেলাল
ভাউ, স্যাঁত করা শিখিয়ে দিন, প্লিজ।
শুন্য শুন্যালয়
আমি কি পারি নাকি? তবে আপনি পারেন, এইটা প্রমানিত। এইভাবে হেলা করা ঠিক হচ্ছেনা। লেখাআআআআআআ——-
ছাইরাছ হেলাল
আরও অনেক কিছুই প্রমাণিত,তবে সে কথায় যাচ্ছি না।
লেখায় লেখায় কিন্তু ঝালাপালা হবেন, অবশ্য আপনি তা নাও হতে পারেন,
আপনি তো আসেনি না, আসেন বহুকাল পরে।
অরুণিমা
স্বপ্ন বিলাস শুভ হোক -{@
ছাইরাছ হেলাল
ধন্যবাদ, শারদীয় শুভেচ্ছা,
অনেকদিন এলেন।
রিমি রুম্মান
অন্যরকম সুন্দর একটা লেখা পড়লাম। সোনেলায় অনেক ভাল ভাল লেখা পড়ি আর ভাবি, এখানে না এলে অনেক কিছুই মিস করতাম। কৃতজ্ঞতা “সোনেলা”কে -{@
ছাইরাছ হেলাল
আমরাও ভাবি আপনি এখানে না এলে আপনার সুন্দর লেখাগুলো
আমাদের অজানায় রয়ে যেত,
ধন্যবাদ দিচ্ছি।
লীলাবতী
ভালো লেগেছে খুব ভাইয়া।স্বপ্ন বাস্তব হোক।
ছাইরাছ হেলাল
আপনি এতো পরে এসে ভালো লাগালে তো হবে না।
স্বপ্ন স্বপ্নে থাকাই ভালো।
ব্লগার সজীব
আমিও আকাশচারী হতে চাই এবং স্বপ্ন দেখতে চাই 🙂
ছাইরাছ হেলাল
উড়ুক্কু হওয়া ভালো, তবে পড়ে গেলে হাল্কা ব্যথা ফুলা হতে পারে
ব্যাপার না, স্বপ্ন দেখা আলু করুন।
নাসির সারওয়ার
হায় হায় এতো সহজ লেখাটায় এখনো কিছু লিখিনি!
কোনো রকম কি মাফ করা যায়না ভাই? গুটিকয়েক চুল এখোনো আছে, এরকম লেখায় বাকি টুকুনো শেষ হতে বেশী সময় নেবেনা।
ছাইরাছ হেলাল
ধুর, সেই গুটিকয়েক চুল জাতে আপনাকে পীড়া দিতে না পারে সে পরিকল্পনা নিয়েই এগুচ্ছি।
মাফ করার সিস্টেম নেই আপাতত।
ইট্টু টাইম লাগবে, বুঝবেন সব ই বুঝবেন।
ইমন
বাস্তবে রুপ নিক স্বপ্ন 🙂
ছাইরাছ হেলাল
দেখা যাক,
শুন্য শুন্যালয়
আকাশচারীর স্বপ্ন সবসময় বিলাস নয়, সত্যিও হয়।
সত্যিই কথা রাখলেন না? ওহ, আপনি তো কথা দেন ই নি। তাই বলে কথা দিলেনও না। 🙁
ছাইরাছ হেলাল
বিলাসী স্বপ্ন স্বপ্নেই থাকা নিরাপদ, সবার সত্যি হয় না, অসম্ভব বলেই হয়ত।
কথা দেয়া, কথা নেয়া, কথা রাখা খুব জটিল বিষয়,
আমাদের এ পথে না যাওয়াই উত্তম।