আলোর স্পন্দন থামে
অন্ধকারে,
অশরীরী নামে
দেহের মিলনে!
দেহের ভালবাসায়
যৌনাচার,
দেহের উদ্গীরণে
অশরীরী সুতীব্র
হাহা…………কার!
অশরীরী! যৌনতার
সূচীকাগার,
দেহের কাঁপনে
ভালোবাসার বলৎকার,
অশরীরীয় কুৎসিত আ……চার!
অশরীরী আসে
অন্ধকারে,
দেহ নামের
খাদ্যের সন্ধানে।
অশরীরীয় দেহ হাসে
অম্লানে;
অন্ধকারে সংগোপনে,
অশরীরীয় জঙ্গার
গোপন অভিলাষে,
স্তনযুগলে
একি তবে
অশরীরীয় শীৎকার!
অশরীরী আসে
মিলনে ভর করে
অন্ধকারের ডানা মেলে,
আদিম আহবানের
ইশারাতে,
সোঁদা থকথকে
সুবাসের আলোড়নে,
থপ্থপে শৃঙ্গারে,
অপরিণত উল্লম্ফনের
উল্লাসে……
অশরীরী অহংকারে
নতুন দেহের
হুঙ্কারে,
দেহাবতারের
ভয়াল ভ্রষ্টাচারে,
অশরীরী আসে
সর্বনাশে!
১০টি মন্তব্য
জসীম উদ্দীন মুহম্মদ
-{@ -{@ -{@ (y)
ভোরের শিশির নীতেশ
😀
স্বপ্ন নীলা
ভয়ে ভয়ে পড়েছি — তবুও ভাল লেগেছে
ভোরের শিশির নীতেশ
ধন্যবাদ লেখার সাথে থাকার জন্যে। 🙂
শুন্য শুন্যালয়
অশরীরী আসে সর্বনাশে। লেখায় দাপট আছে বেশ। কিছু বলতে চেয়েছেন কিনা পুরোটা বুঝতে পারিনি, তবু পড়তে ভালো লেগেছে।
ভোরের শিশির নীতেশ
এই অশরীরী হচ্ছে দেহলোভী যে কিনা ভন্ডামিতে, কৌশলে আর শঠতাতে দেহভোগে নামে… এদের মধ্যে কেউ হয়তোবা উঁচু শ্রেণীর আবার কেউ সমশ্রেণীর… 🙂
বন্দনা কবীর
খুক খুক খুক কাশি আসলো। আচ্ছা কবি এত কিছু বুঝলো কিভাবে ? ঝাতি জানতে চায় ।
ভোরের শিশির নীতেশ
কবি কে???
যারা লিখেন বা লেখার চেষ্ঠায় থাকেন তারা নিজের চাইতে বেশী অন্যের জীবন দিয়ে লিখেন 😀 😉 @বন্দুনা কবীর বিবিজ্বী
আগুন রঙের শিমুল
এতো ভালু ছেলে নিতাই 😀
কেমনে কি
😮
ভোরের শিশির নীতেশ
3:) আমি নিতাইয়ের ভূত