আমার কাজের প্রয়োজনে মাঝে মাঝে ঢাকার অদূরে একটা শহরতলীতে যেতে হয়। ওখানে আমাদের একটা স্বাস্থ্য সেবা সহ একটা গবেষণা কেন্দ্র আছে যেখানে প্রায় আড়াই লক্ষ্য মানুষ তাদের প্রথমিক স্বাস্থ্য সেবা পাচ্ছেন সাথে স্বাস্থ্য বিজ্ঞানের গবেষণা। আমাদের গবেষণার বেশ কিছু উদ্দেশ্যের সাথে মানুষের অস্বাভাবিক মৃত্যু কমাতে আমাদের দলটি কাজ করছেন সেই ২০০০ থেকে। ক্যান্সার সহ অন্যান্য দীর্ঘকালস্থায়ী রোগের (Chronic Diseases) প্রাথমিক ব্যবস্থাপনা সহ চিকিৎসা দেয়া, মানুষদের সচেতন করাও আমাদের গবেষণার মাঝেই অন্তর্ভুক্ত।
ওই এলাকার ৫০,০০০ মানুষের বিবিধ তথ্য (আর্থ-সামাজিক, খাদ্যাভ্যাস, বিভিন্ন মলিকুলর মার্কার সহ আরও অনেক) সহ আমদের একটা ডাটা ব্যাংক আছে যা একটা নির্দিষ্ট বিরতিতে আপডেট করা হয়। এতে আমরা সম্ভাব্য রোগীদেরকে সময়মত সম্ভাব্য রোগের সম্ভাবনাকে মনে করিয়ে দিতে পারি। দ্রুত ব্যবস্থাপনার জন্য আমাদের মাঠ কর্মীরা মোবাইল প্রযুক্তির মাধ্যমে এই সাধারণ মানুষদের চিকিৎসা সুযোগটা করে দিচ্ছেন। মাঠ কর্মীরা গবেষণায় অন্তর্ভুক্ত মানুষদের কিছু প্রাথমিক রোগ নির্ণয়ের ডাটা মোবাইল আপের মাধ্যমে আমাদের ডাটা ব্যাঙ্কে পাঠান। অ্যাপটাই এর প্রাথমিক ব্যবস্থাপনা বলে দেয়। চিকিৎসকের সাথে কথা বলার মাত্রাও বলে দেয় প্রয়োজন অনুযায়ী।
গত সপ্তাহে শহরতলীর অফিসে দুজন মানুষ তাদের নতুন প্রযুক্তি নিয়ে এলেন দেখাবার জন্য যা আমাদের কাজে ভালো ভাবেই লাগানো যায়। আমাদের মোবাইল প্রযুক্তির এক ধাপ এগোনো পর্যায়ের একটা সুটকেস যাতে প্রাথমিক স্বাস্থ্য ব্যবস্থাপনা কাজের যন্ত্রপাতিতে ভরা। জাপানের কিউশু ইউনিভার্সিটি এবং আমদের দেশের একটা টেলিকম কোম্পানি মিলে সহজে বহন যোগ্য একটা স্বাস্থ্য সুটকেস বানিয়েছেন। তাদের প্রধান উদ্দেশ্য – মানুষ এবং চিকিৎসা ব্যবস্থার দুরত্বকে কমিয়ে আনা। আমাদের দেশের অনেক গ্রাম আছে যেখানে স্বাস্থ্য সেবা এখনো পৌঁছায়নি। শুধু সরকারের দিকে না তাকিয়ে সচেতন মানুষেরা ইচ্ছে করলেই অনেক মানুষের অনাকাঙ্ক্ষিত মৃত্যু হার কমিয়ে আনতে পারেন।
প্রথমেই এদের শ্লোগানটা শুনি –
An Affordable, Usable and Sustainable Preventive Healthcare System for Unreached People.
(ইংরেজী ব্যাবহার করার জন্য দুঃখিত)।
উপরের বাক্সটায় কয়েকটি মেডিক্যাল যন্ত্র (বি এম আই, বিপি, অক্সিজেন, রক্ত ও ইউরিন শর্করা/প্রোটিন এবং তাপমাত্রা মাপক) যেগুলো ব্লুটুথ এর মাধ্যমে একটা ট্যাব এ সংযোগ করা আছে। আপনার প্রাথমিক তথ্য সহ আপনার বায়োমার্কার গুলো নির্দিষ্ট একটা ডাটাবেজ এ পাঠানো যাবে। তথ্যের তারতম্যে চারটি শাখায় ভাগ করে চিকিৎসা ব্যবস্থা নেয়া হবে। যদি চিকিৎসকের সাথে আলাপ করতে হয়, অন লাইনে পাওয়া যাবে সেই সেবাটা। সেই সাথে চলে আসবে আপনার ব্যবস্থা পত্র এই বাক্সের প্রিন্টারের মাধ্যমে। আপনার জন্য একটা পরিচয় নাম্বার (বারকোড) থেকে যাবে ভবিষ্যতের সহায়তার জন্য।
এই কাজটা একজন মোটামুটি শিক্ষিত মানুষ কিছুদিনের প্রশিক্ষণেই করতে পারবেন বলেই সবাই আশা করছি। বাক্স ডাক্তারটা আমাদের মত কিছু স্বাস্থ্য সেবা কেন্দ্র এর পরীক্ষা চালাচ্ছেন। আগামী ৬ মাসের মধ্যে ৩ থেকে ৪ শ ডলারের মধ্যেই বাজারে পাওয়া যাবে এই বিশেষ বাক্সটি।
আসুন আমরা সবাই মিলে একটা হাত বাড়াই সেই সব মানুষদের দিকে যারা প্রাথমিক চিকিৎসা থেকে বঞ্চিত। যাদেরকে একটু সচেতন করে দিলে, ভালো চিকিৎসা নিয়ে তারা আরও কিছুদিন হয়তো বেঁচে থাকবেন এই সুন্দর পৃথিবীতে।
২৯টি মন্তব্য
জিসান শা ইকরাম
বহনযোগ্য স্বাস্থ্য সেবা কেন্দ্র !!
অবাক এবং চমৎকৃত হলাম এই উদ্ভাবন এর কথা শুনে।
সব কিছুর জন্য আমরা সরকারের দিকে তাকিয়ে থাকি।
অথচ সামান্য সদিচ্ছায় দেশের অনগ্রসর মানুষদের চিকিৎসা সেবা আমরাই দিতে পারি। এই চিন্তাটি আমরা গ্রহন করিনা আসলে।
আপনি তাহলে গবেষক 🙂
এমন একজন বড় মাপের মানুষ সোনেলায় আছেন, ভাবতেই ভালো লাগে।
শুভ কামনা -{@
নাসির সারওয়ার
মনে হচ্ছে এই বহনযোগ্য স্বাস্থ্য সেবা কেন্দ্র স্বাস্থ্য সেবা বঞ্চিত মানুষদের কাজে আসবে।
আসুন, আমাদের সাধ্য মত চেষ্টা করি।
এখনতো লজ্জিত বনে কি যেন বনে যেতে ইচ্ছে হয়। আমি খুবই সাধারন একজন মানুষ এবং আমার কাজটা আমি খুব আনন্দের সাথেই করে যাচ্ছি। তৃপ্তি আছে, দেশের জন্য কিছু করার।
উৎসাহের জন্য অনেক গুলো ধন্যবাদ!!
ছাইরাছ হেলাল
আমিও গলা উঁচু করে বলতে চাই, আমাদের এখানে এমন মানুষের স্পর্শ আছে ভাবতেই ভাল লাগছে,
এমন একটি সেবা আমাদের হাতের নাগালে এলে আমরা সাধারণেরা অবশ্যই উপকৃত হব। ভাবতে ভাল লাগছে
আমরা পারি, অবশ্যই পারি, এটা ভাবতে।
এখন শুধুই অপেক্ষা।
নাসির সারওয়ার
আমার সামান্য কিছু জানাটা এই সংসারের সাথে শেয়ার করার চেষ্টা আর কি। এই উৎসাহ হয়তো আরো ছোটখাটো তথ্য শেয়ার করার সাহস জোগাবে।
আমরা আবশ্যই পারি। আপডেট করার আশা রাখছি।
ভালো থাকুন সব অনির্দিষ্ট কষাঘাত থেকে।
ভোরের শিশির
প্রথম কথাঃ আপনাদের স্লোগানটাই খুব ভাল লেগেছে। এবং সেই সাথে শুধু সরকার নয় বরং ক্ষমতাবান ব্যক্তি উদ্যোগে চিকিৎসা সেবার উন্নয়নে অজপাড়া গাঁয়েও সেবা দেওয়া যায়। :c আসলে মন থাকতে হয়।
আপনার এই জাদুর বাক্স দেখে অবাক হচ্ছি। কিন্তু এই ৪০০-৬০০ ডলার তাকায় রুপান্তর করলে প্রায় ৩১,৬০০-৪৭,৪০০(৭৯টাকায় রুপান্তর হিসেবে) টাকা হয়। দূরগ্রামে সম্ভব কি জনে জনে এই জাদুর বাক্স পৌঁছে দেওয়া?
এইবার আপনাদের উদ্যোগ নিয়ে বলিঃ আগে বিভিন্ন বইতে বাইরের দেশের বিজ্ঞানী, গবেষকদের নিয়ে পড়তাম তারা কি করছেন। আজ আপনার মাধ্যমে জানলাম আপনারা কি করছেন… সেদিন বেশী দূরে নয় আর যখন আপনাদের এই উদ্যোগ নিয়ে সবাই পড়বে…
আশাবাদী, আপনারা শুরু করেছেন এবং কেউ না কেউ এগিয়ে আসবে এই উদ্যোগকে আরো বিস্তৃত করতে… সময় পালতাবে, আপনাদের দেখানো পথে সুদিন আসবে।
ধন্যবাদ ভাইয়া। -{@
শুন্য শুন্যালয়
দাদাভাই, এমন একটা ইকুয়েপমেন্ট জনে জনে নয়, স্বাস্থ্যকেন্দ্রগুলোতে থাকলেই কিন্তু অনেক দূর চলে যাওয়া। তাদের জন্য ৪০ থেকে ৪৫ হাজার খুব বেশি হবার কথানা। অনলাইন চিকিৎসা নেয়া আর প্রেসক্রিপশান পাবার সিস্টেম টা বেশ পছন্দ হয়েছে।
ভোরের শিশির
ওহ…
আমি আসলে ব্যক্তির সাথে কম্যুনিউটি ক্লিনিকের কথাও ভাবছিলাম… :p
এই সেবা পুরোদমে চালু হলে সবারই সুবিধে হবে…
নাসির সারওয়ার
@ শুন্য শুন্যালয় – আপনি ঠিক জায়গা মতোই তীর ছুঁড়েছেন শুন্যপূ। অনেক কম্যুনিউটি ক্লিনিকেও সময় অসময়ে চিকিৎসক থাকেননা। তখন এই বাক্সটি সাহায্যে আসতে পারে বলেই মনে হচ্ছে।
নাসির সারওয়ার
সরকার ছাড়াও আমরা যারা নিজেদেরকে সচেতন ভাবি, আমাদেরও কিছু দায় ভার নেয়া উচিৎ দাদাভাই।
এটার দাম ৪শ ডলারের নিচে রাখার আপ্রান চেষ্টা চলছে। আমাদের শিক্ষ্যা এবং অর্থনৈতিক কাঠামো এই বাক্সটা জনে জনে ব্যাবহারের অনুকুলে এখনো আসেনি। তবে একজন শিক্ষ্যিত বেকার মানুষ কিন্তু এই সেবার মাঝেও তার বেকারত্য ঘোচাতে পারেন।
অনেক পজিটিব মন্তব্য যা আপনি সব সময়ই করেন। তবে এই মন্তব্যটা আরো কিছু সেয়ার করার উৎসাহ হয়ে রইলো।
আশা নিয়ে তো বেচে আছি আর এটাইতো বেছে থাকার কারন।
অনেক শুভকামনা।
ভোরের শিশির
😀 আহা! এই বাক্সো কিভাবে কাজ করে তা যদি ভিড্যু করে দেখাতে পারতেন! 😀
পজিটিভ ভাবনা পজিটিভ কিছু কাজ হতেই আসে ভাইয়া… 😀
নাসির সারওয়ার
গুড আইডিয়া। সিনেমা বানাবো খুব তাড়াতাড়ি।
পজিটিভ ভাবাভাবির নাকি ফসল ভালো হয় শুনেছি।
আবু খায়ের আনিছ
আমাদের অভিযোগের কোন অন্ত নেই, তার মাঝেও এই ধরলেন আবিস্কার আমাদের অনেকটা সস্থি দেয়। আশা করব সুদূর ভবিষ্যতে এর ব্যবহার সমগ্র দেশে ছড়িয়ে পড়বে। ধন্যবাদ আপনাকে এমন একটা প্রযুক্তিকে আমাদের সামনে উপস্থাপন করার জন্য।
নাসির সারওয়ার
আমিতো আমার নিজের কাছেও অভিযোগ করি মাঝে মাঝে। অভিযোগ করা ভালো। চালু রাখুন মুক্তহস্তে।
আমাদের দেশে স্বাস্থ্য ব্যাবস্থায় এরকম সাপোর্ট ভালো হবার কথা। আমি শেয়ার করবো এর অগ্রগতি।
ধন্যবাদ সুন্দর মতামত যা শুধু উৎসাহই দেবে।
অপার্থিব
চমৎকার উদ্যোগ। প্রযুক্তির উদ্ভাবকদের প্রতি রইলো আন্তরিক অভিনন্দন। এই প্রযুক্তি ছড়িয়ে দিতে কোন সাহায্যের প্রয়োজন হলে আশা করি জানাবেন।
নাসির সারওয়ার
আমার সহ কর্মীদের সাথে শেয়ার করবো আপনার আন্তরিক অভিনন্দন।
আপনার সাহায্যের হাতটা ধরে রাখলাম। সময় মত ঝাঁকুনি দেবো।
অনেক শুভেচ্ছা আপনার জন্য।
ব্লগার সজীব
গতকাল পড়েছি আপনার এই পোষ্ট।খুবই ভালো লাগছে আপনি এই কাজে সম্পৃক্ত রয়েছেন।আপনার প্রতি শ্রদ্ধা ও শুভেচ্ছা -{@
নাসির সারওয়ার
আপনার রেডিমেট কমেন্টস লেখায় এই মন্তব্যের উত্তর নাই (হাসির ইমো)।
অনেক ভালো লাগছে আপনাদের রেসপন্সে। চেষ্টা করবো আরো কিছু শেয়ার করার যাতে আপনিও সাহায্য করতে পারেন বঞ্চিত মানুষদের।
ভালো থাকুন।।
অনিকেত নন্দিনী
এমন উদ্যোগ নিঃসন্দেহে প্রশংসার দাবীদার। বাকশো ডাক্তারের দামটা আরেকটু কমিয়ে আনতে পারলে হয়তো বেশি সহনীয় হতো।
দূর দূরান্তের আপামরসাধারণ স্বাস্থ্যসেবা পাবে, উপকৃত হবে – জেনে ভালো লাগছে খুব। এমন একটি খবর শোনানোয় এবং আপনিও এই গবেষণারই একজন বলে আপনাকে অনেক অনেক শুভেচ্ছা।
শুভকামনা জানবেন। -{@
নাসির সারওয়ার
বেশ কয়েকটা সংঘটন এর সাথে জড়িত যারা এটা থেকে কোন প্রকার আয়ের চিন্তা মাথায় রাখছেনা। সবাই দামের ব্যাপারে বেশ সজাগ। আশা করছি ভালো কিছু হবে। দেশের দু একটা এন জি ও আলচনায় আছে যারা হাত বাড়াবর ইচ্ছে পোষণ করছে।
আপনার উৎসাহ আমাকে আরো সামনে যেতে সাহায্য করবে।
অনেক ধন্যবাদ আপনার জন্য।
অনিকেত নন্দিনী
যারা সত্যিই মানবতার উপকারে কিছু করতে চায় তারা অবশ্যই হাত বাড়াবে।
এই অধমা কোনো উপকারে আসতে পারলে নিজেকে ধন্য মনে করবে। 🙂
নাসির সারওয়ার
আনিকেত আপু, এই উৎসাহ আমার জন্য অনেক বার্তা রেখে দিলো। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। আমার অনেক ভালো লাগবে যদি আপনাদের মত মানুষদের সাহয্যটা ভালো ভাবে নিতে পারি।
শুন্য শুন্যালয়
আপনার কোন এক মন্তব্য পড়ে বুঝতে পেরেছিলাম, চিকিৎসা পেশার সাথে ক্লোজ রিলেশন আছে। এমন একটা মহৎ কাজের সাথে জড়িত থাকায় অভিনন্দন আপনাকে। দূর দূরান্তে চিকিৎসা পৌঁছানোর এক চমত্কার উদ্যোগ হতে পারে এটা। বাক্সটিতে ডায়াগনস্টিক দিকটার পাশাপাশি এমারজেন্সি কিছু ট্রিটমেন্ট এর ব্যবস্থা থাকলে আরো ভালো হতো।
এতো ভালো একটি কাজ নি:সন্দেহে একসময় ছড়িয়ে পড়বে। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে ভাইয়া এমন একটি তথ্যের জন্যে।
নাসির সারওয়ার
মনের আনন্দেই এই সব কাজের মাঝে আছি। ভালো লাগে এসবে নিজের উপস্থিতি। মনে একটা তৃপ্তি আছে যা বোঝানো যায় না।
এমারজেন্সি ট্রিটমেন্টে কিছু অসুবিধা আছে যদি আমরা ভালো ভেবে ট্রেইন করতে না পারি। অবশ্যই আলোচনায় আনবো আপনার সাজেশন।
উথসাহ রেখে দিলাম ধন্য হয়ে। অনেক ভালো থাকুন আপনি।
অরুনি মায়া
চমৎকার একটি উদ্যোগ | একেই বলে প্রযুক্তির সঠিক ও সময়োপযোগী ব্যবহার | এতে অনেক মানুষ উপকৃত হবে | তবে স্বাস্থ্যগত এমন গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে যন্ত্রের উপর পুরোপুরি নির্ভরশীলতা এটা কি ঝুঁকি মুক্ত হবে ভাইয়া?
নাসির সারওয়ার
অনেক ভালো প্রশ্ন যা সবার মাথাতেই রাখতে হবে। আমরা যদি এই প্রাথমিক ডায়াগনস্টিক টুল ব্যাবহার করে একজন মানুষ কে বলি আপনার হয়তো ডায়াবেটিস, হাইপারটেনসন (হাই ব্লাড প্রেসার) বা আপনার ওজন বেশী আছে, তাহলেও কিন্তু ওই মানুষটিকে সাহায্য করা যাবে। অনলাইনের চিকিৎসক তাকে পরের চিকিৎসা ব্যাবস্থা নিতে সাহায্য করতে পারবেন।
আমাদের গবেষণায় আমরা জেনেছি যে আমাদের দেশে অনেক মৃত্যু হয় হরেক ক্রনিক ডিজিজে যা ওই ব্যাক্তি জানতেনই না। পাশের মানুষ বলে দেবে “ভুতে মেরেছে”। আমরা অন্তত ওই রকম মৃত্যু কমানোর চেষ্টা করতে পারি।
ভালো থাকুন আপুনিয়া!
অরুনি মায়া
অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া এত উপকারী একটি পোস্টের জন্য এবং এমন একটি কর্মকাণ্ডে অংশগ্রহণ করার জন্য | আপনার সর্বাঙ্গীণ উন্নতি কামনা করছি -{@
নাসির সারওয়ার
আশেপাশেই থাকুন। সোনেলাও এইরকম কাজে সাহায্য করতে পারবে একটু সময় দিয়ে।
শুভকামনা রইলো।
অনিকেত নন্দিনী
অবশ্যই। আপামর সাধারণের উপকারে আমাদের সবাইকে আপনাদের মহৎ উদ্যোগের সাথে পাবেন। 🙂
নাসির সারওয়ার
অনেক গুলো শুভেচ্ছার হাড়ি আপনার জন্য অনিকেত আপু। জানাবো সময়ে অসময়ে। ভালো থাকুন।